ধোঁয়া সভ্যতা, অসুখ বাতাস,
রোদ দুব্বল, চামড়ায় আঁশ,
আজকে নাকি বৃষ্টি হবে,
বৃষ্টি নাকি হবেরে আজ।
আলোর চ্ছটা ঘোমটা হারা,
চোখ ধাঁধানো; বেজায় খরা,
বিষজল করে চাপকলে রাজ,
বৃষ্টিশুদ্ধি, বলে; হবেরে আজ।
ছোট্ট মানুষে বড়দের ভার,
কর্কট; ওরে ধরছেরে কার?
জ্বলছে বৃত্ত; খুঁটি পুঁজিবাদ,
হবেরে তেমনি বৃষ্টিটা আজ!
বাতাসে অসুখ; জল বিষাক্ত;
অসুখ আলোতে; বাঁচাই শক্ত,
স্বপ্নপাগলে; চেনে না ধান্দাবাজ,
কেমনে হবেরে, বৃষ্টিটা আজ?
তথ্যসূত্রঃ http://www.sos-arsenic.net/
লিঙ্কঃ
আপনার এই কবিতাটিকে আমার কেন জানি ছড়া বলিয়া মনে হইয়াছে। তবে কবিতা হউক আর ছড়াই হোক ছন্দ গুনে লেখাটি বেশ লাগিয়াছে।
@রাজেশ তালুকদার,
:-s
আপনার কাছে কি সুরা নাজিল হওয়া বন্ধ হয়ে গ্যাছে? 🙂
সুরাগুলান জব্বর ছিলো কিন্তু।
কোরানের উৎসসন্ধানী লেখাগুলোও মিস করি। ঐগুলা আবার শুরু করেন। পানশে হয়ে গেছেন ধোঁয়া, সভ্যতা, বৃষ্টি, ফুল নিয়ে কবিতা লিখতে লিখতে। 🙂
@অভিজিৎ,
কে কহিল তাহা বন্ধ হইয়াছে? তবে উহারা শুধুমাত্র রাত্রিতে নাজিল হয়। প্রত্যুষে মনে রহে না। সিদ্ধান্ত নিয়াছি উহাদিগকে ছাগচর্মে লিখিয়া রাখিব; অতঃপর যথাসময়ে ঝাড়িয়া দিব (I)
ছন্দে আনন্দে মন্দের কথা!
@অরণ্য,
শঙ্কার কথা অরণ্য। ভালো থাকুন।
Khub valo laglo borshar kobita pore
প্রথমবার বলে আপনার মন্তব্য প্রকাশ করা হল। পরবর্তীতে ইংরেজীতে কিংবা ইংরেজী অক্ষরে বাঙলা লেখা প্রকাশ করা হবে না। এর পর থেকে মুক্তমনা নীতিমালা মেনে সম্পূর্ণ বাঙলায়, বাঙলা অক্ষরে মন্তব্য করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।
মুক্তমনা মডারেটর।
@orbachin,
অভ্র ডাউনলোড করে নিন। ইংরেজীতে যেভাবে লিখেছেন ঠিক সেই ভাবে লিখলে নিজে নিজেই তো বাংলা হয়ে যায়; মজার ব্যাপার না?
কেউ কেউ আক্ষেপ করবে, কেউ কেউ বলবে, ভয় নেই; প্রযুক্তিই সবকিছুকে রক্ষা করবে। আমি অনেককে প্রশ্ন করেও যে উত্তরটি পাইনি; মৃত মাটি, দূষিত পানি আর বাতাসকে প্রযুক্তির কোন যাদুবলে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে।
চোখের সামনে মরে যাচ্ছে মাটি, বাতাস, নদী ও সমুদ্র, বিলোপ হয়ে যাচ্ছে মাছ, পাখি। আর আমরা প্রযুক্তি ও পুঁজির জয়গানে মুগ্ধ। জানি না, এ বিপদ আঁচ করেই আমাদের পূর্ব পুরুষরা পুঁজির জন্ম-কথার সাথে পুঁজ পুঁতে রেখেছিলেন কি-না? (কলিম খান )
অনুগ্রহ করে তথ্যসূত্র চাইবেন না, মন্তব্য করার সময় নেই, তার উপর তথ্য-সূত্র। কারো খুব বেশি আগ্রহ হলে, গুগুল মামার সাহায্য নিন।
কবিকে ধন্যবাদ, ক্লান্তিহীনভাবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে যাবার জন্য।
httpv://www.youtube.com/watch?v=uVAjiOLdWrI&feature=fvwrel
@স্বপন মাঝি,
চমৎকার ক্লিপটার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।
যে ছন্দ জানে তারই সাজে ছন্দবিহীন কবিতা লেখা।কাজেই আমার অভিনন্দন রইল আপনার প্রতি। ধন্যবাদ।
@সুষুপ্ত পাঠক,
ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।
বেশ ছন্দবদ্ধ। তবে এতগুলি ট্যাগ দেওয়ার দরকার আছে কি? … বানান ভুল আছে সামান্য, সেদিকেও নজর দিলে ভালো হয়।
@তাপস শর্মা,
সত্যি কথা বলতে কি; ঐ ছন্দবদ্ধতাতেই তেমন মনোযোগ দেওয়া হয়নি। তবু আপনি দেখেছেন; মন্দ কি?
ট্যাগ তো দেওয়াই নেই। অবশ্য ট্যাগ বলতে যদি বিভাগ বুঝিয়ে থাকেন তা হলে বলুন কোন বিভাগটি এতে দেয়া উচিৎ হয়নি?
এটি মূলতঃ বৈশ্বিক আবহাওয়া পরিবর্তন ও তার প্রতিক্রিয়া নিয়ে লেখা কবিতা। বাংলাদেশের সরল মানুষের জন্য এই পানি বাতাস আলোর বিষময়তা সেইসাথে পুঁজিবাদী সাঁড়াশী চাপ, নতুন প্রজন্মকে এগুলোর ভার বইতে বাধ্য করা ইত্যাদিই এই লেখাটার আসল কথা। আর একটি জাতির জীবনের সবটাই তো সংস্কৃতির আলিঙ্গনের ভেতর। আমি তো কোন সমস্যা দেখছি না।
দুর্বলকে দুব্বলই বলতে চেয়েছি। এছাড়া বানানেও তো তেমন কিছু দেখছি না। কোথায় অসুবিধা বলুন তো দেখি, ঠিক করে দেই।
@কাজী রহমান,
জানিনা, আমি কবিটা কম বুঝি, ভালো লেগেছিল, ছন্দবদ্ধও লেগেছিল। তাই সাদা ভালো লাগাটা জনিয়ে গেছিলাম। হয়তো ভুল হয়ে গেছে। নিজগুণে মাফ করে দিয়েন।
০২।
ট্যাগ বা বিভাগ নিয়ে আমার আপত্তি টাপত্তি কিছুই নেই, থাকার কথাও নয়। জাস্ট জিজ্ঞাসা করেছিলাম। ‘উচিত’ কিংবা অনুচিতের প্রশ্ন আসলো কোত্থেকে কিংবা ‘সমস্যা’ – আমার কোন সমস্যা নেই ভাই। আপনি যত খুশি বিভাগ এড করুন, যদি আপনার মনে হয় ট্যাগ বা বিভাগ দরকার, তাতে আমার কোন ‘সমস্যা’ নেই। আমি শুধু নিজের জানার জন্যই বলেছিলাম। রিলাক্স, এত খেপলে কি করে হবে।
০৩।
বানানের ব্যাপারেও আমি ‘অসুবিধা’-টসুবিধা কিছুই জানাই নি। কয়েকটা ক্ষেত্রে সামান্য খটকা লেগেছিল। সামান্যই বলেছিলাম। যেমন – ‘আলোর চ্ছটা’ শব্দটা মনে হয়েছিল হয়তো আলোরচ্ছটা হতে পারে, কিংবা ‘বৃষ্টিশুদ্ধি’ গুচ্ছ শব্দ না হয়ে বৃষ্টি শুদ্ধি হতে পারে। তাই বলেছিলাম। আর বিশেষ কিছুই নয়।
এনিওয়ে আপনার প্রতিমন্তব্য পেয়ে মনে হল আপনি এটাকে আপত্তি গোছের বলে ধরে নিয়েছেন। যেটা মোটেও তেমন ছিল না।
@তাপস শর্মা,
আপনার কথা এখন বুঝতে পেরেছি। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।