When jihadists captured a Syrian military base, they found a cache of some of the world’s most dangerous weapons buried in its bunkers. In Part II of an exclusive series, an Islamic State member explains how they eventually fell into the hands of the self-styled “caliphate.”

আইএস সৃষ্টির শুরু থেকেই আমরা শুধু শত্রুর মুখ থেকেই আইএস সম্পর্কে শুনে এসেছি। আইএস’র নৃশংসতার কথা বলেছে তারাই যারা ইরাক এবং সিরিয়াতে নিজেরা সরাসরি যুদ্ধ করেছে, আইএস এর বর্বরতায় যাদের জীবন বিপদাপন্ন হয়ে পড়েছে, যারা আইএস এর হিংস্রতা থেকে মুক্তি পেতে চায় এবং যারা আইএস’র মৌসুমি যোদ্ধা। কিন্তু ঘটনার মোড় ঘুরতে শুরু করেছে। নিচের এই লেখাটি আইএস এর যোদ্ধা ‘আবু আহমেদ’ নামের এক সিরিয় যুবকের জবানবন্দী, যিনি আইএস’র বর্বরতার প্রত্যক্ষদর্শী, যিনি মাসের পর মাস আইএস’র স্বদেশী, বিদেশী ভয়ংকর যোদ্ধাদের সাথে একসাথে যুদ্ধে লিপ্ত ছিলেন। কয়েকটি পর্বে বিভক্ত অনন্য এই লেখাটিতে আবু আহমেদ নিখুঁতভাবে এবং আন্তরিক দৃষ্টি দিয়ে বর্ণনা করেছেন, আল-কায়েদার ভিত্তি ব্যবহার করে কিভাবে আবু বকর আল-বাগদাদি সিরিয়াতে ইসলামিক স্টেটের বিস্তার ঘটালেন, এবং কিভাবে খেলাফতকে মারাত্মক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করলেন। আবু আহমেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে কিছু নাম এবং তাদের বিবরণ ইচ্ছাকৃতভাবেই গোপন করা হয়েছে। পর্ব এক-আইএস যেভাবে সৃষ্টি হল, তৃতীয় পর্বের লিংক:আইসিস ও আল-কায়েদা জোটে ভাঙন ও সংঘর্ষ

আবু আহমেদ আমাদেরকে শোনালেন, কীভাবে আইসিস বিশ্বের অন্যতম মারাত্মক মরণঘাতী অস্ত্রভাণ্ডার নিজেদের দখলে নিয়ে নিলো সেই লোমহর্ষক কাহিনী। যে অস্ত্র ব্যবহার করেই আইসিস প্রতিষ্ঠার মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসার আল-আসাদের নিয়মিত সেনাবাহিনীকে ধ্বংসের প্রায় দ্বার প্রান্তে পৌঁছে দেয়।

নুসরা ফ্রন্ট এবং আইসিসের মধ্যে মধ্যকার সম্পর্কে ফাটল ধরার মোটামুটি ৪ মাস আগে অর্থাৎ ২০১২ সালের ডিসেম্বরে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে পাহাড়ের উপর অবস্থিত দারাত ইজ্জা শহরের সামরিক ঘাঁটি ‘রেজিমেন্ট ১১১’ আক্রমণ করে ঝাঁকে ঝাঁকে সিরিয় জিহাদি। সামরিক ঘাঁটি দখলের মাত্র পাঁচ মাস আগে বিদ্রোহী জোট দারাত ইজ্জা শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয়। বাসার আল-আসাদের অনুগত সেনাবাহিনীর প্রবল প্রতিরোধের কারণেই বার বার আক্রমণ করেও বিদ্রোহী জিহাদি জোট বিগত কয়েক মাসে রেজিমেন্ট ১১১ দখল করতে পারে নি।

২০১২ সালের নভেম্বরে বিদ্রোহী জিহাদিরা রেজিমেন্ট ১১১ প্রথমবারের মত আক্রমণ করলে সিরিয়ান সেনাবাহিনী আবারও সফলভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। প্রতিরোধের মুখে নিহত হয় নুসরা ফ্রন্টের ১৮ জন যোদ্ধা। শীতের আগমনে আবহাওয়া বিরূপ হয়ে গেল। আবহাওয়া যেন সিরিয়ান বিমানবাহিনীর জন্য আরও বেশি বৈরী মনে হল, কিন্তু ডিসেম্বরের তীব্র হাড়-কাঁপানো শীতের হিমেল বাতাসে বিদ্রোহী জিহাদিরা আরও চাঙ্গা হয়ে উঠল। বিদ্রোহী জিহাদি জোটকে আর আটকে রাখা গেল না। সামরিক ঘাঁটির আয়তন এত বিশাল যে চারিদিক থেকে জিহাদি আক্রমণে সব ধরণের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে নস্যাৎ করে দিয়ে দখল করে নিলো আইএস আর সেই সাথে হাতছাড়া হয়ে গেল সেনাবাহিনীর অস্ত্র ভাণ্ডার। রেজিমেন্ট ১১১ আসলে যেন একটা অস্ত্রের খনি। স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান, রকেট লঞ্চার, গোলাবারুদ এবং সামরিক যানবাহনে ভরপুর এক সম্পূর্ণ এক ঘাঁটি। রেজিমেন্ট ১১১ এর মাটির নিচে বাঙ্কারে মজুদ আরও মূল্যবান কিছু – রাসায়নিক অস্ত্রের গুদাম।

অনলাইনে প্রকাশিত এক ভিডিও চিত্রে দেখা যাচ্ছে রেজিমেন্ট ১১১ অস্ত্র ভাণ্ডার থেকে জিহাদিরা লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছে অস্ত্র, গোলাবারুদ

এবারের আক্রমণ পরিচালনা করে নুসরা ফ্রন্ট। অগ্রগামী যোদ্ধাদের সাহায্যের জন্য পিছনে ছিল কয়েকটি ছোট ছোট বিদ্রোহী জিহাদি গ্রুপ। এর মধ্যে অন্যতম লিবিয়া আল-ইসলামের ছোট একটা গ্রুপ কাতাইব মুজাহিরি আল-শাম, মজলিশ শুরা আল-মুজাহিদিন এবং কাতিবাত আল-বাত্তার যারা সবাই লিবিয়ার জিহাদি জঙ্গি গোষ্ঠীর অন্তর্গত। জঙ্গি যোদ্ধারা আগে থেকেই জানত এই সামরিক ঘাঁটিতে লুকায়িত আছে অস্ত্র গোলাবারুদের বিশাল ভাণ্ডার। কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি, না খুঁজতেই পেয়ে যাবে আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপ; গোপন রাসায়নিক অস্ত্রের সন্ধান।

যখন বিদ্রোহী যোদ্ধারা সামরিক ঘাঁটির সীমানার কাছাকাছি পাহাড়ে উঠতে সক্ষম হয় ঠিক তখনি শুরু হয় তুমুল যুদ্ধ। আবু আহমেদ বললেন, সেদিন আমরা সবাই প্রতিশোধের আগুনে জ্বলছিলাম। প্রথম আক্রমণে নিহত ১৮ জন নুসরা সহযোদ্ধার শহীদ রুহুর কাছে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আমরা বদলা নেবো। যোদ্ধারা সবাই চিৎকার করছে, এবার আমরা বিজয়ী হবো”।

একদিনের মধ্যেই জিহাদিদের মিলিত শক্তি সিরিয়ান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর প্রবল গোলাবর্ষণে সব প্রতিরোধ ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই সম্পূর্ণ রেজিমেন্ট ১১১ পুরোপুরি জিহাদিদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেলো। অস্ত্র, গোলাবারুদ ছাড়াও বিস্ময়কর-ভাবে মিলে গেল রাসায়নিক অস্ত্রের বিপুল সমারোহ। আবু আহমেদের ধারণা, সেগুলো ছিল ব্যারেল ভর্তি ক্লোরিন, সারিন এবং সালফার গ্যাস। জিহাদিদের মাঝে বন্টিত হল লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ। সবাই সাধ্যমত লুটে নিলো যার যা কিছু প্রয়োজন। শুধু নুসরা ফ্রন্ট তাদের দখলে নিলো রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ। আবু আহমেদ দেখতে পেলেন, আল-কায়েদার অনুসারী নুসরা ফ্রন্ট ১০ ট্রাক কার্গো বোঝাই করে ১৫ কনটেইনার ক্লোরিন, সারিন গ্যাস নিয়ে গেল গোপন কোন এক অজানা গন্তব্যে। কিন্তু সালফার গ্যাসের কী হল সেটা আবু আহমেদ বলতে পারলেন না।

তিন মাস পরে সিরিয়ার সরকার পক্ষ এবং বিদ্রোহী জিহাদি গ্রুপ উভয়েই অভিযোগ করল আলেপ্পোর কাছাকাছি খান আল-আসাল শহরে যুদ্ধের সময় রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছে এবং দুপক্ষই একে অপরকে দোষারোপ করতে লাগল। এটাই ছিল সিরিয়ার জনযুদ্ধে প্রথমবারের মত রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার। আন্তর্জাতিক মাধ্যমে প্রকাশ পেল ২৬ জন মানুষ নিহত হয়েছেন; এরমধ্যে ১৬ জন সিরিয়ান সেনাবাহিনীর নিয়মিত সৈন্য এবং ১০ জন বেসামরিক নাগরিক।

রাসায়নিক অস্ত্র হামলা নিয়ে আবু আহমেদ কখনো কারো সাথে কথা বলত না। তারপরে নিভৃতে সিরিয়ান জিহাদি বন্ধুদের সাথে এই বিষয়ে কিছু আলোচনা হয়েছিল। যদিও তাদের কাছে কোন যথাযথ প্রমাণ নেই তবুও তাদের মনে হয়েছে খান আল-আসাল যুদ্ধে যে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে তার যোগান এসেছে রেজিমেন্ট ১১১ দখল থেকে প্রাপ্ত ক্লোরিন, সারিন, সালফার গ্যাসের জটিল যৌগ। আবু আহমেদ জানতো, সে কোনদিনই এই হামলায় রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের সত্যতা যাচাই করতে পারবে না। কারণ এতদিনে আবু আহমেদ শিখে গেছেন, জিহাদি আন্দোলনের মূল গোপন সূত্র: যা তোমার বিষয় নয়, সে বিষয়ে চুপ থাকো। আবু আহমেদ আমাদেরকে নিশ্চিত করেছিল, “আমাদের মধ্যে কেউ এই বিষয়ে কখনো কোন প্রশ্ন করেনি”।

Dutch-Turkish jihadi Salih Yilmaz justifies the use of chemical weapons in response to a question posed to him on his blog and responds to a critique of the Islamic State by saying the jihadist group seized its chemical weapons stockpiles from its opponents.

হামলার পরে তুর্কি বংশোদ্ভূত ডাচ আইএস জিহাদি সালিহ ইলমায রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহারকে বৈধতা দিয়ে তার ব্লগে পোস্ট দেন। তার সেই পোস্টে ইসলামিক স্টেটের সমালোচনা করা হলে তিনি জবাব দেন, জিহাদিরা তাদের শত্রুপক্ষের থেকে রাসায়নিক অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে শত্রুদের উপরেই প্রয়োগ করেছে। পরের আট মাসের মধ্যে আর কোন রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার হয় নি। ২০১৩ সালের এপ্রিলের শুরু থেকেই আবু আহমেদ এবং তার সহযোদ্ধারা আবু বকর আল-বাগদাদীর সাথে সিরিয়াতে আইসিসের কর্মকাণ্ড বিস্তার করতে ব্যস্ত ছিল। আর এদিকে নতুন সৃষ্ট জিহাদি সংগঠন আইএস এবং আল-কায়েদার অনুসারী নুসরা ফ্রন্টের মধ্যে দ্বন্দ্ব সংঘাত ক্রমাগত বেড়েই চলছে। এই সময়টা ছিল সিরিয়ার জিহাদি বিভিন্ন ছোট ছোট দলের মধ্যে চরম বিশৃঙ্খলার সময়। নুসরা ফ্রন্ট যখন আল-কায়েদার উর্ধ্বতন নির্বাহী আদেশের অপেক্ষা এবং আনুগত্য নিয়ে ব্যস্ত ছিল তখন নুসরা ফ্রন্টের অনেক ছোট ছোট দল এরমধ্যেই আইএস’এ যোগ দিতে শুরু করেছে। ভৌগলিক সীমারেখা, সামরিক ঘাটি, অস্ত্র এবং গোলাবারুদ দখল করার এমন অস্বাভাবিক প্রতিযোগিতা এর আগে কখনো দেখা যায়নি।

২০১৩ সালের আগস্টের মাঝামাঝি আবু আহমেদ জানতে পারলেন, নুসরা ফ্রন্ট ত্যাগ করে আইসিসে যোগ দেয়া বিদ্রোহী জিহাদিরাই আসলে রেজিমেন্ট ১১১ থেকে রাসায়নিক অস্ত্র নিজেদের দখলে নিয়ে নেয় এবং খান আল-আসাল যুদ্ধে সেই অস্ত্র প্রয়োগ করে। কী ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ! কিছুদিন আগেও যাদের সাথে একাত্ম হয়ে যুদ্ধ করেছিল, কিছুদিন পরেই তারা শত্রু হয়ে গেল এবং মারাত্মক অস্ত্র ব্যবহার করতে তাদের হাত বা হৃদয় কিছু কাঁপে না, মনে আসে না অনুতাপ বা অনুশোচনা।

একদিন হঠাৎ করে কোনরকম ভূমিকা ছাড়াই আবু আল-আথীর যার কাছে আবু আহমেদ আনুগত্য প্রকাশ করেছিলেন তিনি তার কমান্ডারদের কাছে ফাঁস করে দিলেন, “আইসিস সিরিয়ান সেনাবাহিনীর উপর দুইবার রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করেছিল”। এখানে উল্লেখ্য, আবু আল-আথীর সরাসরি বাগদাদীর কাছে আনুগত্য প্রকাশ করেছিল। বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত আবু আল-আথীর তার অনুগত কমান্ডারদের সাথে এমন গুরুত্বপূর্ণ এবং গোপনীয় তথ্য বলে দিলেন, তখন তার চোখে মুখে একধরণের গৌরববোধের মিশেলে সুখ চকচক করছিল।

আবু আল আথীর বললেন, আমরা যখন এখানে সদরদপ্তরে বসে গল্প করছি তখন আমাদের কিছু ভাই চলে গেছে রাসায়নিক অস্ত্র বোঝাই গাড়ি বোমা নিয়ে, হয়ত এতক্ষণে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সিরিয়ান সেনাবাহিনীর আল-হামরা চেকপয়েন্টে। আল হামরা চেকপয়েন্ট হামা শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে। হাম শহর এখনো সিরিয়ান সরকার নিয়ন্ত্রিত এলাকা। আইসিস এখন হামা শহর দখলের চেষ্টা করছে। আবু আল-আথীর আইসিসের অন্য একটা রাসায়নিক অস্ত্র হামলার কথা বললেন। আলেপ্পো শহর থেকে কিছু দূরের সিরিয়ান সরকার নিয়ন্ত্রিত মেনাঘ বিমান ঘাঁটিতে আমরা গাড়ি ভর্তি রাসায়নিক অস্ত্র হামলা করেছিলাম। প্রায় এক বছর অবরোধের পর ২০১৩ সালের ৫ আগস্ট মেনাঘ শহরের পতন হয়। এখন মেনাঘ বিমান ঘাঁটি আইসিসের নিয়ন্ত্রণে। তখন আবু আহমেদের আবার মনে পড়ে গেল, এটা কি সেই রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ যার খোঁজ আমরা গত ডিসেম্বরে রেজিমেন্ট ১১১ দখল করে পেয়েছিলাম? বিগত দুইটা রাসায়নিক অস্ত্র হামলা যদি সেই দখল করা অস্ত্রে নাও হয়ে থাকে তারপরেও অস্বীকার করার কোন উপায় নেই, আইসিসের সঞ্চিত অস্ত্র ভাণ্ডারে রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ আছে। প্রায় দুই বছরের অধিক সময় পরে ২০১৫ সালের ৬ অক্টোবর সংখ্যায় আইসিস কীভাবে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলের মারিয়া শহরে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে তার উপর নিউ ইয়র্ক টাইমস বিস্তারিত প্রবন্ধ উপস্থাপন করে। নিউ ইয়র্ক টাইমসের মতে আইসিস মারিয়া শহরে সালফার গ্যাসের বিস্ফোরণ ঘটায়।

তুর্কি বংশোদ্ভূত ডাচ জিহাদি সালিহ ইলমায একজন প্রাক্তন ডাচ সৈন্য। সে এখন আইসিসে যোগ দিয়েছে। সে তার ব্যক্তিগত ব্লগে একবার রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা পোস্ট করেছিল। যদিও ব্লগটি এরপরেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সালিহ ইলমাযের পোস্টে একজন জিজ্ঞেস করেছিল, আলেপ্পো প্রদেশে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের জন্য কেন আইসিসকে দায়ী করা হচ্ছে? তখন সালিহ ইলমায উত্তর দিয়েছিল, “আইসিস কোথা থেকে রাসায়নিক অস্ত্র পেল?” প্রশ্নটা খুব সহজ আর উত্তরও তো জানা। আইসিস রাসায়নিক অস্ত্র পেয়েছে তাদের শত্রুর কাছ থেকে, সেটাই এখন আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছি। নিঃসন্দেহে সালিহ ইলমাযের এই উত্তর খুব গুরুত্বপূর্ণ।

(মূল লিংক-How the Islamic State Seized a Chemical Weapons Stockpile)