কিছুটা আত্নজৈবনিক । অগোছালো । দুঃখোপাখ্যান ।
ভালোতর অর্ধেকের কাছে ব্যাপক ঝাড়ি খেলাম একদিন । একটা গভীর সংগোপন ঈর্ষার কথা শেয়ার করে । গোপন ঈর্ষাটি ধর্ষকদের প্রতি। বলেছিলাম যারা ধর্ষণ করে তাদের একটা ব্যাপারে আমার ঈর্ষা হয় । একটা নারী, মেয়ে প্রাণপন ঘৃণা, হতাশা, বিরক্তি, ভয় নিয়ে প্রতিরোধ করে যাচ্ছে । আর ধর্ষক সেসবকে উপেক্ষা করে , শারিরীক শক্তি খাটিয়ে, সেই অবস্থাতে উত্তেজিত হয়ে জোরপূর্বক ঢুকে যাচ্ছে তার ভিতর । কতখানি উদ্দাম লালসা থাকলে এটা সম্ভব ? কতখানি সাসটেইনেবল ইরেকশন থাকলে এমন অবস্থায়ও প্রবেশ করানোর মত অবস্থা থাকা সম্ভব ?
আর আমি ! উত্তুঙ্গ তন্বী তরুণীর শরীর দেখে সারাদেহপ্রাণে লালসা বোধ করলেও যে মূহুর্তে তরুণীর চেহারারেখায় বিন্দুমাত্র বিরক্তি বা উপেক্ষার সামান্যতম ছাপ চোখে পড়ে অমনি সেঁধিয়ে যেতে থাকি ভিতরের দিকে । শরীর মন ধনসম্পদ সমস্তুকিছু সমেত ।
ঠাস করে চড় মারার মত করে ভালোতর অর্ধেক বলে উঠলেন, হোয়াট দ্য ফাক ! পিশাচের পৈশাচিকতা নিয়ে ঈর্ষা করো ? এ কেমন বিকৃত ঈর্ষা । কিসের সাথে কিসের তুলনা করো !
এ না হয় অতিরিক্ত নাটুকেপনা হলো । তবু জীবনের এই সময়ে এসে ভালোতর অর্ধেকের উদাত্ত আহবানের মুখেও লালসাকে তাঁতিয়ে তুলতে বেগ পেতে হয় ব্যাপক ।
ও হ্যাঁ । সময় একসময় ছিলো । বয়োঃসন্ধির উর্বরা সময়ে দেহমনে উত্তাল কামনার চোটে জর্জরিত সময় গেছে ব্যাপক । লাখে লাখে হবু ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার পাইলট ভেসে গেছে কমোডের পানির সাথে । একটু ঊষ্ণতার, একটু ঘনিষ্ঠতার, না পেয়ে একটু নিজের সাথে নিজ জীবনের মধুচাক ভেঙে খাওয়ার ইচ্ছার সাথে না পেরে মাহে রমজানের পবিত্রতা ভেংগে উড়িয়ে দিয়েছি কোটি কোটি হবু পাইলট । ভাসিয়ে দিয়েছি । সারাদিনমান তবু উপোস থেকে আকাশের উপরের সে পবিত্র সত্তার কাছে মাফ চেয়েছি গোপনে । হে প্রভু, ইয়া পরওয়ারদিগার , মানুষ , পুরুষ মানুষ করে দুনিয়াতে পাঠিয়েছো । হে সর্বজ্ঞানী , অন্তর্যামী , তুমিতো জানো , এ তোমার আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শরীর ছেনে মজা নেয়া নয় । এ নয় অবাধ্যতা, অহংকার । নয় নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেয়ার ছেলেখেলা । বলবোনা এ সেই দূরাচার শয়তানের কুমন্ত্রণা । তুমিতো জানো , এ জিনিস তোমার সৃষ্টির দুর্বলতা । মাখলুকাতের এ দুর্বলতা, এই অক্ষমতা ক্ষমা করো ইয়া গফুর ।
তীব্র খরাদাহ, দুর্ভিক্ষ, দুঃসময়, দুঃস্বপ্নের মত এ পর্যায় পার হয়ে যায় শেষতক । কারো মাংসের কাংখিত উষ্ণতা, জলপানিকাদার শীতলতা পাওয়া ছাড়াই । নিজ জীবনের মধুচাক ভেংগে যখন তখন খাওয়ার সে প্রবণতা ততদিনে পরিণত হয়েছে দৈনন্দিন রুটিনে । সকালে উঠে দাঁতব্রাশ, দিনে তিনবার খাওয়া, বিকেলে হাঁটতে যাবার মত, রাত্রে ঘুমানোর আগে টাট্টিখানায় সেদিনের হবু নাবিক পাইলটের বীজ ভাসিয়ে দিয়ে আসা । রোজ গোধূলীতে সাঁঝপ্রদীপ জ্বালনোর মত নৈমিত্তিকতা ।
এদিকে তদ্দিনে ব্রে খেলার ইশকার বিবির মতন জীবনে এসেছেন হবু ভালোতর অর্ধেক । লাখে লাখে বুভুক্ষ আবালবৃদ্ধযুবক বাংগালীর চোখের চাটা উপেক্ষা করে হবু ভালোতর অর্ধেকের সাথে রিকশায় চড়ে ভাগাভাগি করেছি পারস্পরিক উষ্ণতার কতক । কখনো ডেসপারাডো হয়ে নিজবাড়ি অথবা হবু শ্বশুরবাড়ির নানান চিপায় চাপায় চুরি করে নিয়েছি কয়েকটি গভীর আলিঙ্গন, কোমল মাংসের চোখ অন্ধ করে দেয়া উত্তাপ ও পেলবতা , হাতের তালুতে ।
নাহ , সেমত উপভোগ করি নাই দুজনের কেউই । তবু নরনারীর শারীরবৃত্তে প্রকৃতির অবিবেচক বৈষম্যের কারণে কিছু কিছুবার পুরুষ আমি গোপণে আন্ডারগার্মেন্ট ভিজিয়ে দিয়ে তখন পর্যন্ত জীবনের কাছ থেকে পাওয়া সর্বোচ্চ উপভোগ পেয়ে গেছি । সংগিনীর সন্তোষের মত ব্লাসফেমিক চিন্তা মাথায় আসে নি ।
এইসব দুঃসময় পেরিয়ে একদিন লাইসেন্সখানি তুললাম । তখনও কিছুদিন ছিলাম বনমোরগের মত উদ্দাম । বয়ঃসন্ধির দুর্বার সেময়ের মত নয় বিন্দুমাত্র । ভিতর থেকে উঠে আসে উষ্ণতা ও জলকাদার ইচ্ছের মত নয় । বরং হাজার টাকায় অল-ইউ-ক্যান-ইট রেস্তোরায় ঢুকিছি বলে পেটের তলদেশ থেকে গলার কাছাকাছি পর্যন্ত না খেলে হাজারখানেক টাকা নেহাত জলে যাবে, এমন চিন্তায় বুফেতে আপাত তেমন ক্ষুধা নাই, রুচি নাই কাস্টমারও যেভাবে খায় , সেভাবে ।
এজ ইউজুয়াল , এসবের একটা সীমা থাকে । খুব কাছেই থাকে সে সীমানা । এক কি দুই সপ্তাহ । তারপর থেকেই আর ক্ষুধা নাই , রুচি নাই । কখনো কখনো ভোরে আসে । মর্নিং উড । এক যুগের অবদমিত উষ্ণতার ইচ্ছে, সুতীব্র কামনা সমস্ত কিছু উল্টে পড়ে থাকে পানি দিয়ে নিভিয়ে দেয়া লাকড়ির চুলার রাত্রিকালীন নিঃসঙতার মত । বৃষ্টির পর উঠানে জমে থাকা অনাকাংখিত ছোট ছোট জলকাদার পুডলের মত ।
এদিকে ভালোতর অর্ধেকের ভিতরে পাহাড় হতে থাকে হতাশা । জীবনের অবিচারের প্রতি বিতৃষ্ণা । আর আমার কাছে সেসবের সামনে মুখোমুখি হওয়াতেও ভর করে সাত পৃথিবীর আলস্য । এমন না যে একেবারে দপ করে চিরতরে নিভে গেছে সবকিছু । কখনো, কখনো পুরাতন শরীর মনে হালকা তরংগ জাগে বৈকি । তবে চূড়ান্ত কর্মশুরুর আগের হালকা খুনসুটি, একটু আবেগঘন ডাক, দুএকটা কথাবার্তা , স্পর্শ এসবকেও মনে হতে থাকে দুপয়সার আনন্দের জন্য দুলাখ টাকা খরচ করার মত । তার চেয়ে বরং ব্রিয়েলা বাউন্স কি এলেক্সিস টেক্সাসের ম্যাসিভ ব্যাকসাইড দুলুনি দেখে অর্ধজাগ্রত ধনসম্পদ থেকে প্রায় জোর করেই, টিস্যুতে মুড়ে হতে পারতো পাইলট, ডাক্তার , ইঞ্জিনিয়ারের দলকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়াকে মনে হয় চরম এফিশিয়েন্ট । হ্যাঁ, তদ্দিনে বৈষয়িক কিছুটা উন্নতি এসেছে । টিস্যু কিনে খরচ করতে পারি ইচ্ছামত ।
মাই ব্যাডেস হিরো, দার্শণিক, কমেডিয়ান , গুরু, ওস্তাদ, আধ্যাত্নিক সাধক লুইস সি কে’র (Louis C K) কিছু ফাইনার পয়েন্টের মর্ম বুঝতে শুরু করি । চল্লিশ বছর বয়স পার করা নিয়ে কোন একটা স্ট্যান্ডাপ কমেডি শোর কোন একটা পর্যায়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেন গুরু । চল্লিশ পার করে এসে জীবনের প্রতি কিছুটা সন্তুষ্ট তিনি । কারণ তার অবিরত, উদ্ভট, পার্ভার্টেড যৌনতাড়নাতে ভাটা লেগেছে । এই ভাটার কারণে জীবনের অন্যান্য দিক আরো ভালো করে উপভোগ করতে পারছেন তিনি । আগে খুবই সুন্দর, খুবই সেক্সি কোন তন্বী তরুণীর দিকে তাকালে তার ভিতরে গভীর দুঃখ এসে ভর করতো । মনে হতো, এই দেবী, এই পরীকে কি তিনি কোনদিন পাবেন । নিজের সর্বোচ্চ ভালো ব্যাবহার, সর্বোচ্চ ভালো আচরণ, সর্বোচ্চ পরিপাটী অবস্থা দেখানোর একটা প্রচেষ্টা থাকতো । আর এখন ভাটার সময়ে এসে যত তন্বী, যত রুপসী অপ্সরাই চোখে পড়ুক না কেনো , বিন্দুমাত্র নিজেকে পরিপাটীরুপে উপস্থাপণের চিন্তা না করে বলে দিতে পারেন, ফাক অফ । হু কেয়ারস । তুমি সুন্দরী । আমার বালের কি । বাসায় গিয়ে জ্যাকফ করে নেবোনে । তোমার সাথে ডিল করার চাইতে অনেক ভালো সময় কাটবে তাতে ।
ওস্তাদের তিন-চতুর্থাংশ বয়সে এসেই আমার ভিতরে এই উপলব্ধি তৈরী হয়ে গেছে । কখনও কখনও এমন কাউকে দেখি , উত্তুংগ তন্বী তরুনী অপ্সরী । এপ্রোচ করার চিন্তা বিন্দুমাত্রও মনে জাগে না । আরেকজন মানুষের কাছ থেকে সুখ নেয়ার চিন্তা করলে , তার আগে ও পরে যেসব বিস্তারিত পেইন ইন দ্য এস এর ভিতর দিয়ে যেতে হবে তার চেয়ে জ্যাকফ হাজার গুণ এফিশিয়েন্ট, হাজার গুন সন্তোষজনক । এমনকি চিকিৎসা, থেরাপি বা ডু দিস টেন থিংস টু স্পাইস আপ ইওর সেক্স লাইফ , এসব করে লালসাকে সাসটেইন করার বিন্দুমাত্রও ইচ্ছাও নাই । যে পর্যায়ে আছে লালসা, তাতে আমি সুখীর চাইতেও বেশি সুখী । ক্রমাগত ব্যাপক হাগা ধরে থাকার মত অবস্থা থেকে মুক্তি পেয়ে আবার নিজে থেকে সেই অবস্থায় ফিরে যাবার চেষ্টা ?? রাম রাম । নিজ শরীরে একবিন্দু রক্ত অবশিষ্ট থাকা পর্যন্ত না ।
তবে একেবারে নির্লিপ্ততার ধাতু দিয়ে আমি তৈরী নই । যেকোন সমস্যার দার্শণিক বোঝাপড়া নিয়ে চিন্তাটা অটোমেটিক চলে আসে মাথার ভিতর । শরীরের কামনা মিটাতে চায়, কিন্তু প্রোফেইন রিচুয়ালের ভিতর দিয়ে যেতে না চাওয়া মানুষের জন্য কি কোন আশা নাই, কোন ভরসা নাই, কোন উপায় নাই ?
দ্যান ইট হিট মি ।
আমি ইঞ্জিঞ্জিয়ার মানুষ । গভীর সমস্যার ছ্যাপলেপ দেয়া, তালিপট্টি, জোড়াতালি দেয়া সমাধান দিয়ে আমি খাই । কিম কার্ডাশিয়ান, নিকি মিনাজ যে যাদুর আরক নিজেদের বুকেপাছায় ঢুকিয়ে ইন্টারনেট ভেংগে দিচ্ছে দুদিন পরপর , সেসব দিয়ে কি কিছু করা যায় না ? তিনটি শব্দের এক শব্দবন্ধ মাথায় আসলো । সিলিকোন সেক্স ডল । গুগলে সার্চ দিলাম, হাউ ডাজ সেক্স উইথ এ সেক্স ডল ফিল ।
যেনো সাত পৃথিবীর প্যান্ডোরার বাক্স খুলে আসলো আমার সামনে । ইন্টারনেটের অলিগলিতে এত এত মানুষ এতশত প্যাশন নিয়ে মাসের পর মাস তর্কবিতর্ক , আলোচনা, রেফারেন্স দিয়ে ভরে রেখেছেন যে সেসব নাম না জানা হিরোদের উপর শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে এমনিতেই । ঘুরে দেখলাম এইসব সেক্স ডল এনথুজিয়াস দের ফোরাম । সেখানে তারা কতশত নাদানের কতশত প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন, কতশত সূক্ষ্ণ পয়েন্ট নিয়ে থিসিস, এন্টিথিসিস, সায়েন্টিফিক স্টাডি রেজাল্ট, এক্সপার্ট অপিনিয়ন দিচ্ছেন তার ইয়ত্তা নাই । এইসব দিস্তা দিস্তা আলোচনা সমালোচনা পড়ে শেষমেশ যেটুকু বুঝলাম তা হচ্ছে, লাইফ সাইজ সেক্স ডল মোটামুটি রিয়েল লাইফ অপ্সরীর মতই কাজে দেয় । এবং হতাশার খবর হচ্ছে তাদের নিয়ে হ্যাপাটাও রিয়েল লাইফ অপ্সরীদের তুলনায় কিছুমাত্র কম নয় বলেই মনে হলো । একেকজনের দাম সাত থেকে দশ হাজার ডলারের মত । সব রকমের পজিশন সম্ভব নয় । বেশ সতর্কতার সাথে ব্যাবহার করতে হয় । কারণ কাঁটাছেড়া হলে খুব দ্রুতই নষ্ট হয়ে যায় । এতো আর জীবিত প্রাণী নয় যে নিজের ভিতর থেকে ক্ষয়পূরণ করবে । লাইফ সাইজ হলে সেটার পরিবহনেও সমস্যা । বেশ ওজনও হয় । নিজে থেকেতো হাঁটতে পারবে না । যেনতেন করে উঠিয়ে নিয়ে গাড়ীতে বসিয়ে দেয়া যাবে না কাটাছেড়াভাংগার ভয়ে । পরিষ্কার করাটা এক বিশাল ঝামেলায় কাজ । মোটামুটি কিছুকিছু ক্ষেত্রে মনে হলো বরং বাস্তব অপ্সরীদের তুলনায় বরং ঝামেলা আরো বেশি । এবং অবশ্যই সন্তুষ্টি কখনো বাস্তব মানুষের সমপরিমাণ নয় । তাও অনেকে এই অপশনকে বেছে নিয়েছেন কারণ বাস্তব জীবনের অপ্সরীদের সাথে যেমন হয় সেমত ইমোশনালি ড্যামেজতো হতে হচ্ছে না তাকে । টাকাপয়সাপরিশ্রম না হয় খরচ হলো ।
ইন্টারনেটের এইসব আনসাং হিরোদের কাছ থেকে জ্ঞানের ভান্ডার নিয়ে এসে মনে হলো , নাহ, যারা বিস্তারিত ঝামেলার মধ্য দিয়ে যাওয়া ছাড়া নিজেদের লাস্ট মিটাতে চাচ্ছেন তাদের জীবন এখনো সহজ হয়ে যায়নি । তবে ইঞ্জিঞ্জিয়াররা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । তার সব সময়েই চেষ্টা চালিয়ে যান , এখানে সেখানে আরো একটি দুটি জোড়া, একটি দুটি তালি যোগ করতে করতে ।
নিজের জন্য বরং এই আনসাসটেইনেবল লাস্টই নিজভাগ্যে পাওয়া কাঁচা ঘর খাসা মনে হলো আমার । এখন পর্যন্ত জীবনের সবচে শান্তিময় অবস্থা, অন্তর্গতভাবে, নিজের ভিতরে , এটা । খানিকটা বা বেশকিছুটাই স্বার্থপরের মত হয়ে গেলো । তবু সেইসব অসহ্য সময়ে ফিরে যাবার চাইতে স্বার্থপরের অপবাদ বরং রাজার মুকুট ভেবে পরে থাকতে রাজি । একদিকে সমাজ ধর্ম জীবনের কঠোর যাতাকলে , অন্যদিকে জন্তুর মত দুর্বার, দুর্নিবার কামনার চাপে থেকে অবদমনের সেইসব দিনগুলিতে কোন রোমান্টিক ফিকশনও পড়তে পারতাম না , নিজের জীবনের ঘটনাহীনতা, উপায়হীনতা নিয়ে গভীর দুঃখ জাগতো বলে । এখন নির্দ্বিধায় অন্যের একান্ত ব্যাক্তিগত রগরগে, নিম্ফোম্যানিয়াক উপাখ্যানও পড়ে যেতে পারি অনুভুতিহীন ।
নাউ আই ডোন্ট গিভ আ ফাক । লিটারালি ।
Dear Durer Pakhi, Unfortunately, I cannot write in Bangla as I do not have access to the Bengali type font. On the other hand, the site editors don’t approve me posting comments in English on the Bangla blog!!
To answer your question, I think your essay had mosty asthetic elements. I regard anything about sex, lust, and love is a matter of pure art and asthetics.
If we remove “lust” from life , we just cease to exist. Existence is the essence of love and lust.
Many thanks.
Chandrika.
How can you be angry and sexy at the same time?
what is the limit of freedom and what crosses the line between aestheticism and vulgarity?
Well , why don’t you decide that, case by case ? You can start with this very blog. Was it aesthetic or vulgar ?
‘যখন আমি নগ্ন, তখন আমি কবি’ – নিরম্লেন্দু গুন
উপভোগ্য, অন্যরকম কিছুর জন্য সততার প্রয়োজন। কে কি বলবে জানিনা, আমার চমৎকার লেগেছে… ধন্যবাদ।
হা হা হা, গোপন ঈর্ষাটি অতি-কামুকদের প্রতি হলে হয়তো আরো বেশি অনেকের কাছে পৌঁছুনো যেত। ভুল বোঝার অবকাশ কম থাকত। ভিন্ন স্বাদের খুল্লাম খুল্লা; ১৮+ (নাকি ??+) শক্তিশালী কৌতুকপ্রদ চমৎকার এক উপস্থাপনা। বি-ভিন্নকাম যোগ করলেও পারতেন হয়তো। উপভোগ্য। যাকগে এ আপনার একান্ত স্বাধীনতা 🙂
ব্যক্তিগত কামোপাখ্যান বাঃলা ব্লগে খুব বেশী লেখা হয় নি। পারস্পরিক বোঝাপড়ার জন্য লেখাটি জরুরি।
লেখার স্টাইলটি মারাত্নক। জিও! ?
লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো।