ভেবেছিলাম রাতটি হবে উৎসবের।
পাড়াময় বাজি পুড়বে।
বুড়োদের ঘুম ভাঙ্গলে ভাঙ্গুক।
রাক্ষসবধের মুহুর্ত কি রোজ রোজ আসে?
কিন্তু কে দেখেছে কবে এমন ভুতুড়ে
আর অস্বাভাবিক স্বাভাবিক মৃত্যু?
সবার চোখের সামনে থেকে, সবার হাত গলে,
এভাবে সটকে পরা? এভাবে পালানো?
অনেক দিন পর আজ
তারাগুলি সব জ্বলে উঠার কথা ছিল।
সপ্তাকাশ জুড়ে সাজ সাজ রব,
জেগে উঠবে সব অভিমানি তারা,
সেই কবে থেকে প্রতিক্ষারত বত্রিশ লাখ…
চারদিকে কি ঘুঁটঘুঁটে আঁধার আজ!
নিঃশ্বাসের শব্দটুকুও কানে আসে না!
সব কটা জানালা এখনো পাটি মেলে খোলা,
আর গ্রিলে গ্রিলে সদ্য প্রাপ্ত ও বেশ শক্ত করে গাড়া,
অতিকায় সব নপুংসকীয় ছাপ….
ভালো লেগেছে কবিতাটি। বিভাগের জায়গায় ডায়রী/দিনপঞ্জি দিয়েছেন দেখলাম। কবিতা হবে না?
@তামান্না ঝুমু,
আমি যদি ডায়রী লিখতাম, তো এই কথাগুলিই লিখতাম আজ। ভাল থাকুন।
দেশের মানুষের চেতনা আজ হীজাবের মোটা কাপড়ে ঢাকা। ওটার ভেতরে বড্ড আরামে রয়েছে পেটমোটা মানুষ। সূর্য-তারা উঠুক না উঠুক; ওদের আগ্রহ নেই তাতে, ওদের আঁধার ভূবনে ওরা বাঁচে ধূসর জগৎ নিয়ে। এভাবেই বাঁচতে শেখানো হয়েছে ইদানিং। অনেক আলোধরা’রা ওদের ধরেনা কেন আর? ওদের মোটা পর্দার ভেতরটাতে আলো ভরেনা কেন আর? ক্লান্ত হয়োনা আলোধরা। এ’কাজে ক্লান্তি ভর করতে নেই।