তরঙ্গমালায় ভেসে যায়;
অবজ্ঞায়, যে শব্দমালা,
ভাষায় বিমূর্ত, অধরার।
ছুঁতে চাই, হারানোরে।
শুনতে দাও শব্দগুলো
পারিনি যেসব শুনতে;
আলোচ্ছটা, দাও আমারে;
থামো; এবার, শব্দগুলো।
সবাই এখানে, সম্মিলনে,
একসাথে দেখি, তবুও
সমান্তরালে, সরল অজ্ঞতায়,
সময়ের অজানা অপেক্ষায়।
সেই কুয়াশার জল;
মেঘ চেরা আলো,
চিনে নেব একদিন,
অস্তিত্বের তরে, আমি।
একবার একা হব,
সময়ের জন্য; অকস্মাৎ,
অন্যচোখে, নির্ভার আপনে।
অনন্ত আলোয়; হ্য়তো।
ভাল, ভাই কাজী রহমান!
আরও লিখুন!
@গুবরে ফড়িং,
অনেক ধন্যবাদ।
আমার ধারণা অনেক মানুষই গভীর ভাবনায় ঝামেলায় না যেয়ে থেকে যায় গতানুগুতিক। ভালবাসে সরল অজ্ঞতা। তারপর, বসে থাকে কাকতালীয় অজানা এক আধ টুকরো উত্তরের জন্য। হয়তো তাই থাকে সে সময়ের অজানা অপেক্ষায়।
আপনার জন্য (C)
@কাজী রহমান,
ওমা, আমি তো এমনি!
কি করে ধরে ফেললেন, বলুনতো?
এজন্যই কবিরা কি কথিত হন দ্বিতীয় ঈশ্বর নামে? মানুষের মনের গহীণ কিভাবে যে ঢুকে পড়েন তারা অনায়াসে!
@গুবরে ফড়িং,
হা হা হা হা, ঝড়ে বক আরকি, তবে এইটা আপনার জন্য (F)
ভাল লাগলো বেশ।
তবে একটি প্রশ্ন ও ছিল,
এই জীবনে কি কখনো একা হওয়া যায় ?
@সুদীপ্ত সাহা,
একা হওয়া কঠিন কিছু নয়; অন্তত কিছুটা সময়।
মহাবিশ্বের এই মহাকালে মানুষ আমরা যাচ্ছেতাই ধরনের নগন্য সময়ের জন্য বর্তমান। নিজেকে একটু তুলনামূলক জায়গায় নিয়ে এসে নিজকে নিয়ে দুদণ্ড ভাবতে একটু সময় একা হওয়া দরকার হয় কিন্তু। নিজেকে প্রশ্ন করতে। আমার তো মনে হয় যতক্ষণ না একজন মানুষ নিজেকে আপন কাঠগড়ায় হাজির করে দু একটা খুব মৌলিক প্রশ্ন করে ততক্ষণ আসলে তার জীবন প্রায় অর্থহীন। নিজকে তুলনার একটা জায়গায় কিছুটা সময়ের জন্য দাঁড় করলে মজা হয় বটে। একটু অর্থপূর্ণ জীবন কাটাবার জন্য নিজকে প্রশ্ন করতে একা হওয়া দরকার।
মন্তব্যবের জন্য ধন্যবাদ এবং (C)
ভাল লাগল।
@গীতা দাস,
(F)
দেখার, জানার, শোনার পিপাসা জাগাটাই অনেক বড় কথা। ভালো লেগেছে।
শব্দটা মনে হয় ‘আলোচ্ছটা’ হবে।
@তামান্না ঝুমু,
বানান ঠিক করে দিয়েছি ঝুমু, ধন্যবাদ (C)
@কাজী রহমান, 🙂