আমিও তীব্র ঘৃণাভরেই ওদেরকে নাম দিলাম দুগ্ধাপরাধী।
মায়ের দুধ খেয়ে মা’র বুকে লাথি মারা সেই দুগ্ধাপরাধী,
বাচাল আর রাজনীতির ক্ষমতালোভী ভিক্ষুক, এবং অনাত্মীয়;
দুগ্ধাপরাধী, মা’র দুধ খাওয়া, ঋণ ভুলে যাওয়া, দুগ্ধাপরাধী।

ছদ্মবেশী জনপ্রতিনিধি, ভন্ড, রাজ ঠিকাদার, ঘৃনাবাদ।
ঘৃণাবাদ তোমাদের, ধিক্। অন্তর থেকে, শ্বাশত ঘৃনাবাদ।
সুপ্রভাতের বদলে তোমাদের জানাই অসীম ঘৃনাবাদ।
স্বাধীনতা চেতনা বিরোধী চতুর ঠিকাদার, দুগ্ধাপরাধী।

আমার ধর্ষিতা মা, আমার বীরাঙ্গনা, যুদ্ধশিশু, মুক্তিযোদ্ধা,
নাগরিক মানুষ, অতি সাধারণ মানুষের রক্ত বিন্দুর
হিসাব চুকিয়ে দে। মা’র প্রতিটি বিন্দু দুধ-ঋণের হিসাব,
শহীদের হিসাব। বীরদের হিসাব। নগদে দিবি, এক্ষুনি।

যারাই বিলম্বিত করবে যে কোন যুদ্ধাপরাধীর বিচার,
যারাই করবে আড়াল, আঁতাত দুগ্ধাপরাধী ওদের সঙ্গে,
যারাই দেবে আশ্রয়, প্রশ্রয়, সময় অন্তরালে, কোন ক্ষনে;
তারা প্রত্যেকেই ষড়যন্ত্রী এক একটি, এবং জঘন্য দুগ্ধাপরাধী।

রাজাকার আলবদর যুদ্ধাপরাধী দালাল, দুগ্ধাপরাধী।
অনাত্মীয় ওরা; ওদের সকল সংগঠন সব ওরা দুগ্ধাপরাধী।
পুঞ্জিভূত সমস্ত ঘৃনা, একসাথে করে ছুঁড়ে দাও পচন ধরা
দুগ্ধাপরাধীর দিকে, সু-নিপুণ লক্ষ্যভেদী তীব্র দক্ষতায়।