লিখেছেন: রাইট হার্ট
সূচি:
সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা
ইসলামে নৈতিকতা : নারীর মূল্য ও বর্বরতা
ইসলামি বিজ্ঞান : কুরান ও হাদিস
কুরান : কিছু অসামঞ্জস্যতা
কুরান : স্ববিরোধিতা
ইসলামে নিষিদ্ধ বিষয়াবলি
নবী মুহম্মদ ও অন্যান্য
কুরানিস্টদের জন্যে
সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন – ১
বর্তমানে বিশ্বে মাত্র 150 million আরবি ভাষাভাষি মানুষ আছে । আল্লাহ কেন এমন একটা ভাষায় কুরআন নাজিল করলেন না যেটাতে অধিক মানুষ কথা বলে, যেমন English (350 million), Mandarin (800 million), Spanish (358 million), Hindi (200 million) কিংবা Russian (160 million) ?
প্রশ্ন – ২
আল্লাহ কেন মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল গুলোতেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকম্প গুলো ঘটিয়ে থাকেন ? যদি এটা তাদের বিশ্বাসের পরিক্ষা নেওয়াই হয়ে থাকে, তবে এর ফলে যে নিরীহ মহিলা ও বাচ্চাগুলো মারা যাচ্ছে সেটা কি বৈষম্যের পর্যায়ে পড়ে না ?
(Out of the 10 most deadly earthquakes in the last 50 years, 6 of the 8 countries affected were populated by a Muslim majority. Peter Hough – Understanding Global Security)
প্রশ্ন – ৩
মুসলিম দেশ গুলোতে ভুমিকম্পের ফলে যখন মসজিদ গুলো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, তখন তার প্রতিরক্ষায় আল্লাহ কেন কোন ব্যবস্থা নেন না ?
প্রশ্ন – ৪
বর্তমানে মুসলিম দের সাথে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ চলছে বিভিন্ন দেশে : Hindus in Kashmir / Christians in Nigeria, Egypt, and Bosnia / Atheists in Chechnya / Baha’is in Iran / Animists in Darfur / Buddhists in Thailand / each other in Iraq, Pakistan, Somalia, and Yemen / Jews in Israel. কেন মুসলিমরা সর্বদাই এমন গোড়ামিপূর্ণ এবং ধর্মীয় সংঘর্ষে লিপ্ত যেখানে অন্য ধর্মের অনুসারীরা নয় ?
প্রশ্ন – ৫
আল্লাহর ঘর ‘কাবা’ (Quran 3:96) মুহম্মদের মৃত্যুর পর কয়েকবার ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় ! কাবার কালো পাথর (Black stone) বিদীর্ণ হয় বহু খন্ডে, Qarmatians-রা সেটা চুরি করে এবং বহু বছর পরে তার বিনিময়ে মুক্তিপন আদায় করে ! সর্ব শক্তিমান আল্লাহ কেন সমগ্র মুসলিম জাহানের এই পবিত্র ঘর এবং পাথর কে বাঁচাতে কোন ধরনের পদক্ষেপ নিলেন না ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Kaaba#After_Muhammad
http://www.al-islam.org/kaaba14/1.htm
http://en.wikipedia.org/wiki/Black_Stone#History_and_tradition
প্রশ্ন – ৬
“The 100 : A Ranking of the Most Influential Persons in History” বই এর লেখক Michael H. Hart । এতে প্রথম পজিশনে আছে ইসলাম ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা মুহম্মদ (সঃ), যেটা উল্লেখ করে সকল মুসলিম আত্মতৃপ্তি লাভ করেন !
Michael H. Hart দাবি করেছেন যে, দুটো কারনে তিনি মুহম্মদ কে নাম্বার ১ পজিশনে রেখেছেন –
১) যুদ্ধের নেতৃত্বে সফলতার জন্যে
২) কুরআন রচনা করে ইসলামের ধর্মতত্ব ও আইন প্রতিষ্ঠার জন্যে ।
মুসলিম হিসেবে আপনি কি এই দাবীর সাথে একমত ? যদি না হন, তবে মুহম্মদের এই প্রথম পজিশনে থাকায় আপনি কি এখন আর গর্বিত হবেন ??
(অনেকে এই বইয়ের সূত্র ধরে মুহাম্মদকে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ পুরুষ বলে প্রচার করেন। তারা কি শ্রেষ্ঠ আর Influential Persons এর মধ্যে পার্থক্য বুঝেন না?)
প্রশ্ন – ৭
পবিত্র স্থান মক্কায় আল্লাহ কতৃক বন্যা ঘটানোর উদ্দেশ্য কি ? নিজের বান্দাদের ঈমানের পরীক্ষা নেওয়া ?
ইসলামে নৈতিকতা : নারীর মূল্য ও বর্বরতা
প্রশ্ন – ১
একজন মুসলিম পুরুষের জন্যে চার পত্নি (Quran 4:3), উপপত্নি, দাসী (Quran 23:5-7, 70:29-30, Malik’s Muwatta hadis 2:23:90, 28:14:33, 28:14:38), যুদ্ধ বন্দিনি (Sahih Muslim 8:3373, 8:3383, 8:3432, Sahih Bukhari 7:62:137, 9:93:506, 5:59:459, Abu Dawud 11:2166) -দের সাথে যৌন সম্পর্ক করা বৈধ । মানুষ হিসেবে আপনার কেমন লাগবে যখন আপনার ধর্ম আপনাকে শেখাচ্ছে বিবাহ বহির্ভুত যৌনসম্পর্ক, পরকীয়া, ধর্ষন, বহুবিবাহ ?
প্রশ্ন – ২
পাকিস্তানি আর্মি কর্তৃক বাঙালি নারী ধর্ষন আপনার চোখে কেন খারাপ প্রতিপন্ন হয় যখন কুরান এবং হাদিসে তারই নির্দেশনা রয়েছে (Quran 4:24, 33:50 Sahih Bukhari 5:59:637, 5:59:459, 7:62:137 Abu-Dawud 11:2150 Sahih Muslim 8:3432) ?
প্রশ্ন – ৩
যুদ্ধ বন্দিনিদের সাথে যৌন সম্পর্ক কে (Sahih Muslim 8:3373, 8:3383, 8:3432, Sahih Bukhari 7:62:137, 9:93:506, 5:59:459, Abu Dawud 11:2166) আপনার দৃষ্টিতে কি ধর্ষন বলে মনে হয় না ? নিশ্চই কোন নারী নিজের স্বামী হন্তকের সাথে স্ব-ইচ্ছায় যৌন সম্পর্ক করতে চাইবে না !
প্রশ্ন – ৪
বলা হয়ে থাকে ইসলাম শান্তির ধর্ম ! তাহলে কেন কুরানের সর্বত্র ছড়িয়ে আছে বিধর্মী বা কাফের দের প্রতি এতো হিংসাত্মক/ আক্রমনাত্মক নির্দেশনা (Quran 1:7, 2:9, 3:28, 3:85, 3:118, 5:51, 5:65, 5:80, 9:23, 60:01, 8:55 … ইতাদি) ?
প্রশ্ন – ৫
আল্লাহ বলেছেন অমুসলিমদের কে ”বন্ধু এবং সাহায্যকারী” হিসেবে গ্রহন না করতে (Quran 5:51, 5:57, 4:144, 3:28) ! তাহলে কেন মুসলিমরা আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করে তাদের থেকে প্রতিনিয়ত সাহায্য নিয়ে যাচ্ছে ?
প্রশ্ন – ৬
সমস্ত মানুষ যদি আল্লাহরই সৃষ্ট হয় তবে কেমন করে নিজের সৃষ্টির প্রতি (যারা অবিশ্বাসী) তিনি এমন আক্রোশপূর্ণ বানী (Quran 2:191) উচ্চারন করতে পারেন যা মানুষের মাঝে সংঘর্ষ বাধিয়ে দেয় ?
প্রশ্ন – ৭
ইসলাম তার অনুসারিদের নির্দেশ দেয় অন্য ধর্মাবলম্বিদের জোর পূর্বক ইসলাম গ্রহন করতে, তাদের কে যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করতে যতক্ষণ না অন্যরা ইসলামকে স্বীকার করে নিচ্ছে (Quran 2:193, 9:5, 9:29, 47:4) ! আপনার কি মনে হয়না এসব নির্দেশনা মানবাধিকার কে লঙ্ঘন করছে ?
প্রশ্ন – ৮
ভবিষ্যতে যদি কখনো মুসলিমরা শক্তিশালী হয়ে ওঠে আর কুরান (Quran 4:89) এর নির্দেশ অনুসারে সকল অমুসলিমদের হত্যা করে তবে সেটা কোনভাবেই অন্যায় বলে গন্য হবে না (Quran 3:157, 3:169) ! আপনার কি এরপরও মনে হয় ইসলাম কোন সৃষ্টিকর্তার নির্দেশিত ধর্ম হতে পারে ?
প্রশ্ন – ৯
কুরানে বারবার (প্রায় ১৬৪ টা আয়াতে) মুসলিমদের উৎসাহিত করা হয়েছে জিহাদে যোগদান করার জন্যে (Quran 8:65, 9:29, 9:123, 4:71, 4:74-76, 4:84, 4:89, 4:91, 4:95, 2:193, 2:216, 3:157, 3:169, 9:24) ! আর এ কাজটাই করে যাচ্ছে সকল উগ্রপন্থি ইসলামি গ্রুপ কুরানের নির্দেশনা মোতাবেক ! তাহলে আপনি কোন পরিপ্রেক্ষিতে দাবী করেন যে তারা ইসলাম থেকে চ্যুত হয়েছে ?
প্রশ্ন – ১০
কুরানে অন্তত পক্ষে 109 এর মত আয়াত আছে যা সকল মুসলিম কে উদ্বুদ্ধ করে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে অমুসলিম/অবিশ্বাসী দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে (Quran 2:191, 9:5, 9:123, 8:65, 9:29, 2:193, 5:51, 9:23, 3:28, 3:169, 2:216, 47:4, 8:12, 9:73, 9:111 … ইত্যাদি) ! যে সকল মুসলিম যুদ্ধে অংশ নিতে চায়না তাদের কে বলা হয় ‘hypocrites’ এবং তাদের এই বলে সতর্ক করা হয় যে আল্লাহ তাদের স্থান দেবেন দোজখে যদি তারা হত্যায় অংশ না নেয় (Quran 9:38-39) ! এসব জানার পরেও কি আপনার মনে হয় না যে ইসলাম শান্তির নয় বরং সন্ত্রাসের ধর্ম ?
প্রশ্ন – ১১
ইসলামে পুরুষকে চারটা বিয়ের অনুমতি (Quran 4:3) দেওয়ার মাধ্যমে কি নারীদের যৌন ভোগ্যপন্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয় নি ?
প্রশ্ন – ১২
ইসলাম অনুযায়ী নারীদের জন্যে বহু বিবাহ নিষিদ্ধ, বিবাহ পুর্ব বা বিবাহ বহির্ভুত যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ, স্বামীর গায়ে হাত তোলা নিষিদ্ধ, যদিও এর সব গুলোই একজন পুরুষ পারবে (Quran 4:3, 23:1-11, 4:34) ! একজন পুরুষ সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারীর দিগুন পাবে (Quran 4:11) এবং কোর্টে সাক্ষ্য গ্রহনের ক্ষেত্রে একজন নারী একজন পুরুষের অর্ধেক বলে বিবেচিত হবে (Quran 2:282) ! তাহলে একজন মুসলিম কিভাবে দাবি করে ইসলামে নারী ও পুরুষের সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে ?
প্রশ্ন – ১৩
নারী কে কেন ইসলাম ধর্মে এতো হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে (Quran 3:14, 2:223, 2:282, 4:34, 24:31, 2:31, Sahih Muslim 31:5966, 36:6603, 8:3240, 8:3243, 8:3471 Sahih Bukhari 2:24:541, 1:301, 9:493, 5:709, 5:2238, 4:54:460, 7:134 Abu-Dawud 11:2142, 11:2155, 11:2045 Tirmizi Sarif vol-2 page 264, Al-Tabari vol-9 page 112-114 Dictionary of Islam : page 675, 678-679), যেখানে প্রকৃতিতে টিকে থাকতে নারী-পুরুষের সমান অংশিদারত্ব রয়েছে ?
প্রশ্ন – ১৪
বাল্য বিবাহ আধুনিক সমাজে খারাপ হিসেবে দেখা হয় কেননা এতে করে বহু সমস্যার সৃষ্টি হয়, এবং বয়সন্ধির পূর্বেই (below 16 yrs) যৌন সম্পর্ক আইনের দৃষ্টিতে ধর্ষন ! তাহলে কুরানে (Quran 65:4, Sahih Bukhari 7:62:63, Al-Muwatta 29 33.108) কেন সে ধরনের ইঙ্গিতই রয়েছে, যার ফলে বহু ইসলামিক দেশেই বিষয়টাকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে ?
লিংক
প্রশ্ন – ১৫
আপনি (for women) কি নিজ বাড়িতে আপনার স্বামীর সঙ্গে তার দাসীদের (sex slaves) যৌন সম্পর্ককে মেনে নেবেন ? কেন নয় যখন তার অনুমোদন এসেছে আল্লাহর কাছ থেকে (Quran 23:5-7, 70:29-30 Malik’s Muwatta hadis 2:23:90, 28:14:33, 28:14:38) এবং যার চর্চা নবী মুহম্মদও করে গেছেন (Sahih Bukhari 9:89:321 or eg. Mariyah) ?
লিংক
প্রশ্ন – ১৬
ইসলাম আদেশ করে যখনই একজন মুসলিম স্বামী ইচ্ছা করবে, তখনই তার পত্নিকে সেক্স এর জন্যে সারা দিতে হবে, যদিনা তার রজচক্র চলে বা অসুস্থ থাকে (Sahih bukhari 8:3368, Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. 61, Al Tirmidhi Hadith No. 1160 and Ibn Ma’jah Hadith No. 4165) ! ইসলামে নারীদের কোন ব্যক্তি স্বাধীনতা দেওয়া হয়নি কেন ?
প্রশ্ন – ১৭
ইসলাম মেয়েদেরকে ট্রিট করে গৃহ পালিত পশুর মত (Al-Tabari, Vol. 9, p. 113, No. 1754 Sahih Bukhari 1:9:493, 1:9:490 Sahih Muslim 4:1032) ! আপনি (for women) কোন যুক্তিতে এটাকে স্বাভাবিক ভেবে মেনে নিচ্ছেন ?
প্রশ্ন – ১৮
কুরান এবং হাদিস অনুযায়ী একজন পুরুষ চাইলেই তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুলতে অর্থাৎ প্রহার করতে পারবে (Quran 4:34, 38:41-44 Sahih Muslim 4:2127, 9:3526-3527 Sahih Bukhari 8:82:828, 1:7:330, 6:60:132, 7:6:715 Abu Dawud 11:2139-2142 Ibn Ishaq: p 496 Al-Tabari, Vol. 9, pp. 112-113) ! প্রশ্ন হলো ইসলাম কেন এভাবে নারী অধিকার কে ক্ষুন্ন করে ?
প্রশ্ন – ১৯
ইসলামে ধর্ষনের অনুমোদন পাওয়া যায় কুরান থেকে (Quran 4:3, 4:24 Tafsir al-Wahidi, 23:5-6, 33:50, 70:22-30) হাদিস থেকে (যুদ্ধবন্দিনি ধর্ষন – Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Muslim 8:3432, 8:3433, 8:3371 Abu Dawud 2:2150, 11:2153 দাসী ধর্ষন – Sahih Bukhari 8:77:600, 3:34:432 Sahih Muslim 8:3383 Abu Dawud 31:4006) ! আপনি (for women) কি মনে করেন ইসলামের এই অনৈতিক বিষয়গুলোকে কোন সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত হতে পারে ?
প্রশ্ন – ২০
আপনার (for women) কি মনে হয় না যে বেহেস্ত পুরুষের জন্যে একটা বেশ্যালয় ছাড়া আর কিছুই নয় ?
(Quran 56:35-37, 78:31-33, 55:56, 55:70-74 see Tafsir Ibn Kathir Al-Tirmidhi Vol-4, Ch-21, No-2687 Sahih Muslim 40:6795, 40:6796 Sahih Bukhari 4:55:544 Al-Itqan fi Ulum al-Quran, page 351 Mishkat al-Masabih Book-4, Ch-42, No-24 Sunan Ibn Maja, Zuhd Book of Abstinence 39 Al-Suyuti, Al-Itqan fi Ulum al-Quran, p. 351)
প্রশ্ন – ২১
হাদিস অনুযায়ী মুহম্মদ বিবৃতি করেছেন যে, একজন পুরুষকে কোন মহিলার সাথে এক ঘরে থাকতে হলে ঐ পুরুষটিকে মহিলার বুকের দুধ পান করতে হবে (Sahih Muslim 8:3425) ! এটা কি কোন ভালো পরামর্শ হতে পারে বলে আপনি মনে করেন ?
প্রশ্ন – ২২
ইসলাম নারীর কেমন মর্যাদা দেয় দেখা যাক –
১ নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে (Quran 4:34, 2:228)
২ তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142)
৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al-Sira al-nabawiyya, Cairo, 1963)
৪ তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি (Sahih Bukhari 5:59:524)
৫ তারা কুকুরের সমতুল্য (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493, 1:9:486 Sahih Muslim 4:1032, 4:1034, 4:1038-39 Abu Dawud 2:704)
৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5119)
৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369)
৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302)
৯ তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263) হাড়ের মত বক্রতা যুক্ত (Sahih Muslim 8:3466-68 Sahih Bukhari 7:62:113, 7:62:114, 4:55:548)
১০ তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র (Quran 2:223 Abu Dawud 11:2138)
১১ তারা শয়তানের রূপ (Sahih Muslim 8:3240)
১২ তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ (Sahih Bukhari 4:52:110, 4:52:111)
১৩ তারা বিশ্বাস ঘাতক (Sahih Bukhari 4:55:547)
১৪ পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক (Sahih Bukhari 7:62:33)
১৫ নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219)
১৬ প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493)
১৭ স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য (Sahih Muslim 8:3368)
১৮ পুরুষ কত্রিক ধর্ষনের অনুমোদন (Quran 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371)
১৯ স্বামীর বাধ্য না হলে তাদের প্রার্থনা গৃহিত হবে না (Muslim Scholar Al-Suyuti while commenting on Quran 4:34 Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. ii, 60)
২০ পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে (Quran 4:3)
২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15)
২২ স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের (Quran 4:34 Sahih Muslim 4:2127) যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না (Abu Dawud 11:2142)
২৩ বেহেস্তে পুরুষের জন্যে রয়েছে বহু (Virgin) রমনী সম্ভগের ব্যাবস্থা (Quran 33:48, 44:51-54, 55:56-58, 78:31-35 Ibn Kathir Tafsir of 55:72 Sahih Muslim 40:6795, 40:6796 Sahih Bukhari 4:54:476 Al-Tirmidhi, Sunan. Vol. IV Chap. 21 Hadith: 2687 Sunan Ibn Maja, Zuhd-Book of Abstinence 39)
২৪ শুধুমাত্র নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79)
২৫ স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ (Sahih Bukhari 4:52:250)
২৬ তাদের একমাত্র কাজ পুরুষের সেবা করা (Mishkat al-Masabih, Book 1, Duties of Husband and Wife, Hadith Number 62 Mishkat al-Masabih, Book 1, duty towards children Hadith Number 43)
২৭ সর্বদা নিজেদের আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায় (Sahih Bukhari 5:59:462, 6:60:282)
২৮ মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161)
এর পরেও কি মনে হয় ইসলাম আপনাকে (for women) দেয় সামান্যতম সন্মান ?
প্রশ্ন – ২৩
একজন ৫৪ বছর বয়স্ক ব্যাক্তির (মুহম্মদ) সাথে ৯ বছরের বালিকার (আয়েশা) যৌন সম্পর্ককে আপনার কি মনে হয় – নৈতিক নাকি অনৈতিক (Sahih Bukhari 7:62:64, 8:73:151, 5:58:234, 5:58:236, Abu-Dawud 2:2116) ?
প্রশ্ন – ২৪
Pedophilic হওয়ায় একজন সাধারন মানুষকে দোষী এবং ঘৃণ্য বলে গন্য করা হয় ! কিন্তু যখন নবী মুহম্মদ তা করেন (Sahih Bukhari 7:62:64, 8:73:151, 5:58:234, 5:58:236, Abu-Dawud 2:2116) তখন কেন মুসলিমরা কোন না কোন অজুহাত খুঁজে বের করেন তাকে ডিফেন্ড করার জন্যে ?
প্রশ্ন – ২৫
ইসলাম কেন দাসপ্রথার মত একটা অমানবিক বিষয় কে অনুমোদন দেয় ??
ইসলামের দাসপ্রথা অনুমোদন – Sahih Bukhari 1:2:29, 3:44:671, 2:24:542, 2:24:543, 2:25:580, 3:36:483 Abu Dawud 11:2126
ইসলাম কতৃক যুদ্ধবন্দিনি ও দাসি ধর্ষনের অনুমোদন – Sahih Muslim 8:3432, 8:3383
দাসপ্রথার প্রতি মুহম্মদের সমর্থন – Sahih Bukhari 1:8:439, 1:8:440, 3:34:307, 3:34:412, 3:36:481
মুহম্মদ এর নিজস্ব দাস-দাসি – Ibn Qayyim al-Jawziyya, Zad al-Ma’ad, Part 1, pp. 114-116, 160
মুহম্মদ এর দাস-দাসি বিষয়ক হাদিস – Sahih Bukhari 3:43:648, 3:47:765, 4:53:344, 5:59:541, 6:60:274, 6:60:281, 6:60:435, 7:62:119, 7:64:274, 7:65:346, 7:65:344, 8:73:182, 8:73:221, 9:91:368
মুহম্মদ কতৃক দাস কেনা-বেচার শুরু – Sahih Bukhari 3:49:860, 3:50:885, 9:83:41 Ishaq:693
মুহম্মদ কতৃক দাস বানিজ্য – Sahih Muslim 10:3901, 3:41:598, 3:34:351, 8:79:707, 9:85:80, 3:41:588, 3:46:711, 9:89:296
মুহম্মদ কতৃক দাস-মুক্তি নিরুৎসাহিত করা – Sahih Bukhari 3:47:765
মুহম্মদ কতৃক দাসদের সাজা প্রদানের নির্দেশ – Abu Dawud 38:4458
আল্লাহ কতৃক দাস প্রথার অনুমোদন – Quran 2:178, 16:71, 16:75, 33:50
প্রশ্ন – ২৬
মুসলিমদের পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান কুরান দাসপ্রথাকে মেনে নেয় (Quran 2:178, 16:71, 16:75, 33:50) আবার দাসমুক্তির কথাও বলে (Quran 90:13) ! কিন্তু এমন একটা অমানবিক বিষয়কে কেন সম্পূর্ণরূপে নিষেধ করে দেয়নি ?
প্রশ্ন – ২৭
কুরান এবং হাদিস আমাদের অনেক কিছুই শেখায় যা বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে অনৈতিক বলে বিবেচিত ! যেমন, সমকামিদের প্রতি ঘৃনা 1 মিথ্যা বলা ও প্রতারণা 2 শিশুকামিতা ও বাল্যবিবাহ 3 বহু বিবাহ 4 ধর্মীয় বৈষম্য 5 সন্ত্রাসবাদ 6 নারী নির্যাতন 7 দাসপ্রথা 8 ধর্ষন 9 ! কোন ঈশ্বর প্রেরিত ধর্মে কি এসব বিষয় থাকবে বলে আপনার মনে হয় ?
1 (Quran 4:16, 7:80, 26:165, 27:54, 29:28 Sahih Bukhari 7:72:774 Abu Dawud 38:4447, 38:4448, 32:4087 Al-Muwatta 41 41.111 Tirmidhi 1:152 The punishment for homosexuality, Islam Q&A, Fatwa No. 38622)
2 (Sahih Muslim 32:6303, 15:4044, 15:4052, 15:4053 Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:98, 9:86:101, 4:52:267, 4:52:268, 4:52:269, 7:67:427, 9:89:260, 5:59:369 Abu Dawud 14:2629, 14:2631 Quran 3:28 Tafsir Ibn Kathir)
3 (Quran 65:4 http://www.islamicstudies.info/tafheem.php?sura=65#s65_n13, Sahih Bukhari 7:62:63, Al-Muwatta 29 33.108)
4 (Quran 4:3 Sahih Bukhari 1:5:268)
5 (Quran 1:7, 2:9, 3:28, 3:85, 3:118, 4:144, 5:51, 5:65, 5:80, 9:23, 60:01 Sahih Muslim 41:6985, 41:6981-82, 26:5389 Sahih Bukhari 4:56:791)
6 (Quran 47:4, 9:5, 8:12, 8:60, 59:5, 9:29, 2:193, 2:216-17, 4:95 Sahih Bukhari 4:52:220, 4:1062, 4:1063, 1:8:387, 1:2:24, 5:59:435, 9:84:59, 2:23:483, 4:52:280, 5:58:148, 8:74:278, 1:8:367, 4:53:373 Sahih Muslim 19:4324, 2:4696, 19:4368, 19:4369, 8:3432 Abu Dawud 38:4390, 14:2665 Al-Muwatta 21 21.1.4b)
7 (Quran 4:34, 38:41-44, 4:15, 70:22-30, 23:5-6 Sahih Bukhari 8:82:828, 1:7:330, 6:60:132, 4:2127, 7:6:715, 4:52:256, 8:82:822-823 Sahih Muslim 9:3526-3527, 3:684, 19:4322-4323 Abu Dawud 11:2139-2142, 41:5251 Al-Muwatta 30:2:13 Al-Tabari, Vol-9 page 112-113 Ibn Ishaq: page 496)
8 (Quran 2:178, 16:71, 16:75, 33:50 Sahih Bukhari 1:2:29, 3:44:671, 2:24:542, 2:24:543, 2:25:580, 3:36:483 Abu Dawud 11:2126)
9 (Quran 4:3, 4:24, 23:5-6, 70:22-30 Sahih Bukhari 5:59:459, 8:77:600, 3:34:432 Sahih Muslim 8:3432, 8:3433, 8:3371 Abu Dawud 11:2150, 11:2153, 31:4006)
প্রশ্ন – ২৮
ইসলাম ধর্ম ত্যাগ কি এতোটাই খারাপ কাজ বলে আপনার মনে হয় যার সাজা হতে হবে মৃত্যুদন্ড (Quran 4:89, 9:12 Sahih Bukhari 4:52:259-60, 9:84:58, 9:89:271, 8:82:804, 8:82:805) ?
প্রশ্ন – ২৯
ইসলাম মানুষকে শেখায় চুক্তি / প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করতে (Sahih Muslim 15:4053, 15:4057), চুরি ও ব্যাভিচারে লিপ্ত হতে (Sahih Bukhari 7:72:717) ! এগুলো কি আপনার দৃষ্টিতে নৈতিক বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৩০
ইসলামে কেন দত্তক (adoption) নেওয়া মত এমন একটা মানবিক বিষয় কে নিরুৎসাহিত করা হল (Quran 33:4) ? এর মধ্যে কি এমন খারাপ নিহিত ছিল যে তা বাতিল করতে হবে ?
প্রশ্ন – ৩১
যারা homosexual ইসলাম কেন তাদের কে হত্যা করতে উদ্বুদ্ধ করছে (Abu Dawud 38:4447, 4448) যেখানে ওই ব্যক্তির homosexuality -র জন্যে দায়ী স্বয়ং আল্লাহ ??
প্রশ্ন – ৩২
যারা প্রার্থনার উদ্দেশ্যে ঘর থেকে বের না হবে তাদেরকে সেই ঘরেই পুড়িয়ে মারার নির্দেশ দিয়েছেন নবী মুহম্মদ (Sahih Bukhari 1:11:626) ! এটা কি কোন শান্তির ধর্মের নমুনা হতে পারে বলে আপনার মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৩৩
শুধুমাত্র চুরি করার জন্যে আল্লাহ তার সৃষ্ট বান্দার (নারী /পুরুষ) হাত কেটে ফেলার নির্দেশ দেন (Quran 5:38) ! এটা কি আপনার কাছে কোন ভাবেই মানবিক বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৩৪
ইসলামে তার সাথেই সম্পর্ক ত্যাগ করতে বলে (এমন কি নিজের জন্মদাতা হলেও) যে অবিশ্বাসী হয়ে যায় (Quran 9:23, 3:28, 9:113-114) ! আপনি কি এই নির্দেশের সাথে সম্মতি জানান ?
প্রশ্ন – ৩৫
কেউ মদ পান করলে তার জন্যে নির্ধারিত সাজা হচ্ছে চাবুকের আঘাত ! এরপরেও যদি সে মদ পান করে তবে তাকে সরাসরি হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন নবী মুহম্মদ (Abu Dawud 38:4469 , 38:4467, 38:4470) ! একজন সৃষ্টিকর্তার নবী হয়ে মুহম্মদের এধরনের বিচার কি আপনি যথোপযুক্ত বলে মনে করেন ?
প্রশ্ন – ৩৬
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা না করার অপরাধে শিশু নির্যাতনের নির্দেশ দেয় ইসলাম (Abu Dawud 2:494, 2:495 , 2:497) ! আপনার দৃষ্টিতেও কি এটাকে উচিত বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৩৭
একজন সৃষ্টিকর্তার পক্ষে কি শোভা পায় কোন যুবসমাজকে লুটের (গনিমতের) মাল (Quran 48:20, 8:41) আর বিধর্মী স্ত্রী-কন্যাদের সম্ভ্রম ভোগের (Quran 4:24, 33:50) সুবিধা দিয়ে উজ্জিবিত করা ?
প্রশ্ন – ৩৮
কুরানের আয়াত (Quran 2:230) অনুসারে, একজন স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেয়ার পর সেই স্ত্রী অন্য কোন পুরুষের সাথে সংসার করা অবস্থায় সেই পুরুষ মারা গেলে বা তালাক দিলে সেই স্ত্রী প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হয়ে যায় ! তবে দ্বিতীয় স্বামী তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর সাথে যৌনসম্পর্ক না করে তালাক দিলে বা মারা গেলে সেই স্ত্রী প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে না (Sahih Bukhari 8:4878, 8:4882 Malik’s Muwatta 28:19) ! এমন একটা অশোভনীয়/ দৃষ্টিকটূ বিষয় কি কোনভাবেই ধর্মের অন্তর্গত হতে পারে ?
প্রশ্ন – ৩৯
বিবাহিত ব্যক্তির জিনা বা ব্যাভিচারের শাস্তি হচ্ছে পাথর মেরে হত্যা (Sahih Bukhari 8:4887-4888, 10:6346-6353) ! অবিবাহিত যুবক-যুবতীর (পারস্পরিক সম্মতিতে হওয়া সত্বেও) যৌনসম্পর্কের শাস্তি এক’শ চাবুকের আঘাত এবং এক বছরের জন্যে নির্বাসন (Sahih Bukhari 10:6361-6366) ! কোন অমুসলিম কে হত্যার জন্যে কোন মুসলিমের প্রান নেওয়া যাবে না (Sahih Bukhari 10:6438) ! এগুলো কি মধ্যযুগিয় বর্বরতার সমতুল্য নয় ?
প্রশ্ন – ৪০
সৌদি আরবে ৮ বাংলাদেশি শ্রমিকের প্রকাশ্যে শিরচ্ছেদ করার মত মধ্যযুগিয় বর্বরতাকে কেন আপনার চোখে অমানবিক বোধ হয় যখন সেটার নির্দেশ এসেছে আপনার কথিত আল্লাহর কাছ থেকে (Quran 5:45) ?
প্রশ্ন – ৪১
মানুষের জীবন বিধান কুরানে ব্যাভিচারের সাজা থাকলেও ‘ধর্ষন’ -এর জন্যে কোন ধরনের সাজার নির্দেশ নেই (বরং আরো উৎসাহিত করে), কেন ?
প্রশ্ন – ৪২
বেহেস্ত এ পুরুষের যাবতিয় সেবার জন্যে নিয়োজিত থাকবে চির কিশোরগন (Quran 52:24, 56:17, 76:19) ! কেন কিশোরেরা ? এর মাধ্যমে কি সেখানে পুরুষ-কিশোর যৌনতা যে বৈধ, তারই ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে না ?
প্রশ্ন – ৪৩
ইসলামি সাজা প্রসঙ্গে আপনি জ্ঞাত আছেন কি ? দেখুন তো নিচের বিষয়গুলো আপনার মনমত হয়েছে কিনা ?
১ কেউ চুরি করলেই তার হাত কেটে ফেলা (Sahih Muslim 17:4183, 17:4185, 17:4190 Sahih Bukhari 5:59:597)
২ বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কের সাজা পাথর মেরে হত্যা (Sahih Muslim 17:4196, 17:4209, 17:4214)
৩ বিবাহপূর্ব যৌন সম্পর্কের সাজা সবার সামনে ১০০ চাবুকাঘাত (Quran 24:2)
৪ মদ্যপানের সাজা প্রথমে চাবুকাঘাত এবং ৪র্থবারের ক্ষেত্রে হত্যা (Abu Dawud 38:4469 Sahih Muslim 17:4226)
৫ ধর্ম ত্যাগের সাজা হবে মৃত্যু দন্ড (Sahih Bukhari 9:84:57, 4:52:260, 9:84:64)
৬ আল্লাহর প্রার্থনায় শরিক না হলে তাকে পুড়িয়ে মারা (Sahih Bukhari 1:11:626)
৭ সোডোমির (গুহ্যদ্বার সেক্স) সাজা পাথর মেরে হত্যা (Abu Dawud 38:4447, 38:4448)
৮ মুহম্মদ কে অপমান করার সাজা মৃত্যু দন্ড (Abu Dawud 38:4348, 38:4349)
৯ এছাড়া অবিশ্বাসি হলেই দোজখের আগুন (Quran 4:56, 40:70-72, 3:131, 14:49-50, 44:43-46 Sahih Bukhari 4:54:489)
প্রশ্ন – ৪৪
অপরাধীকে পাথর মেরে হত্যার মত মধ্যযুগীয় এই বর্বরতাকে চালিয়ে যাওয়ার অনুমোদন দেয় ইসলাম ! এ ব্যাপারে আপনার অভিমতও কি একই ?
Quran 11:82, 7:84, 26:173 Sahih Bukhari 2:23:413, 3:34:421, 3:49:860, 3:50:885, 4:56:829, 6:60:79, 7:63:19, 7:63:196, 7:63:230, 8:78:629, 8:82:803, 8:82:805-806, 8:82:809-810, 8:82:813, 8:82:816, 8:82:842, 9:89:303, 9:92:432, 9:93:633 Sahih Muslim 17:4191, 17:4194, 17:4196, 17:4198, 17:4199, 17:4201.1, 17:4202, 17:4205, 17:4207, 17:4209, 17:4211-4212, 17:4216, 20:4483 Abu Dawud 38:4421, 38:4424, 38:4426, 38:4429, 38:4433 Al-Muwatta 28 28.1126, 36 36.2120, 41 41.11, 41 41.14, 41 41.15, 41 41.16, 41 41.18, 41 41.110, 41 41.620
প্রশ্ন-৪৫
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে একজন সৃষ্টিকর্তা কখনোই তার বান্দাদের কে যুদ্ধের মত ভয়াবহ কিছুর দিকে উস্কে দিতে পারেন না (Quran 2:216) ?
ইসলামি বিজ্ঞান : কুরান ও হাদিস
প্রশ্ন – ১
কুরানের একটা সিঙ্গেল আয়াতও খুঁজে পাওয়া যায় না যা ইঙ্গিত দেয় যে পৃথিবী গোলাকার (স্ফেরিক্যাল) বরং এটা নির্দেশ করে যে পৃথিবী সমতল (like Carpet) (Quran 15:19, 20:53, 43:10, 50:7, 51:48, 71:19, 78:6, 79:30, 88:20, 91:6, 2:22, 18:86, 18:47) ! তাহলে আপনি কিভাবে দাবি করেন কুরান সকল বিজ্ঞানের উৎস ?
প্রশ্ন – ২
একজন মুসলিমের জন্যে রোজা ফরজ করা হয়েছে (fourth Pillar of Islam) (Quran 2:183, 2:184, 2:187 Sahih Bukhari 1:2:7, 6:60:40 Sahih Muslim 1:9) যা সূর্যের উদয়-অস্তের সাথে সম্পর্কিত (24 hour cycle) ! কিন্তু আল্লাহ উত্তর এবং দক্ষিন মেরুর বাসিন্দাদের ব্যাপারে কিছু ভেবে দেখেননি ! আপনার কি মনে হয় না যে এটা তখনই সম্ভব যখন তিনি মনে করবেন পৃথিবীর সর্বত্র একই সময়ে দিন-রাত্রি ঘটে (অর্থাৎ পৃথিবি সমতল) ?
প্রশ্ন – ৩
কুরান নির্দেশ দেয়, প্রার্থনার সময় একজন মুসলিম যেখানেই থাকুক না কেন তাকে কিবলার (কাবা) দিকে মুখ ফেরাতে হবে (Quran 2:144) । কিন্তু এটা একমাত্র সমতল পৃথিবির মডেলেই সম্ভব, কেননা পৃথিবী গোলাকার হওয়ায় প্রার্থনার সময় তার মুখ থাকবে আকাশের দিকে । যদি তিনি মক্কার বিপরীত পৃষ্ঠে অবস্থান করেন তাহলে কিবলা থাকবে পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে সোজা নিজের দিকে (Click the link) । এর থেকে কি এটাই প্রতীয়মান হয় না যে কুরান মনে করে পৃথিবী সমতল ?
লিংক
প্রশ্ন – ৪
কুরান বলে পৃথিবীর গঠন বিছানা বা কার্পেট এর মত (Quran 15:19, 20:53, 43:10, 50:7, 51:48, 71:1978:6, 79:30, 88:20 and 91:6) ! কিন্তু কেউ কখনো স্ফেরিক্যাল কার্পেট দেখেনি ! এখন কথা হল কেন আল্লাহ পৃথিবীর গঠনের জন্যে “Kurah” (Arabic for spherical) শব্দ খানা ব্যবহার করলেন না ?
প্রশ্ন – ৫
কুরান (Quran 36:38-40, 13:2, 18:86, 18:90) এবং হাদিস (Sahih Bukhari 4:54:421) এর বিবৃতি অনুযায়ী এটাই প্রতিয়মান হয় যে, সূর্য একটি সমতল পৃথিবীর চারিদিকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আবর্তন করে এবং রাতের বেলা আল্লার আরশের নিচে অবস্থান করে ! এটাকে কি আপনার বিজ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৬
কুরান হাদিসের বিবৃতি অনুযায়ী আমাদের মহাবিশ্ব নিচের ছবির (click the link) অনুরূপ (Quran 43:10, 50:7, 16:15, 70:6-7, 16:15, 31:10, 65:12, 2:29, 41:12, 67:3, 71:15, 21:32, 34:9, 13:2, 11:7, 37:6-7, 21:33, 36:38-40, 18:86, 18:90, 39:5, 67:5, 57:4, 71:16, 2:255, 40:15 Sahih Bukhari 4:54:421, 6:60:326-327, 4:54:414 Abu Dawud 2:475) ! এটাকে কি আপনার কোনভাবেই বিজ্ঞান সম্মত বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৭
‘আকাশ’ কি কঠিন পদার্থের তৈরি কোন কিছু (Quran 21:32, 34:9, 13:2, 6:35) ?
প্রশ্ন – ৮
কুরানে বর্নিত আকাশ : আল্লাহ আকাশকে করেছেন ছাদ (Quran 2:22) দৃশ্যমান স্তম্ভ ব্যাতিত (Quran 13:2) যাতে কোন ছিদ্র নেই (Quran 50:6) নেই কোন ফাটল (Quran 67:3), যা স্থির রাখা হয়েছে যেন টলে না যায় (Quran 35:41) বা ভূপৃষ্টে পতিত না হয় (Quran 22:65), যা একসময় গুটিয়ে নেওয়া হবে (Quran 21:104 ) ! তিনি চাইলেই আকাশ কে করবেন খন্ড বিখন্ড (Quran 17:92), যা মানুষের ওপর পতিত করবেন (Quran 34:9) ! কেয়ামতের দিন আকাশ হবে ছিদ্র যুক্ত (Quran 77:9) সৃষ্টি হবে বহু দরজা (Quran 78:19) ! এর পরেও কি আপনার মনে হয় কুরানের আয়াতের সাথে বিজ্ঞানের কোন সম্পৃক্ততা রয়েছে ?
প্রশ্ন – ৯
আল্লাহ কি আসলেই পৃথিবিকে এমন ভাবে স্থির রেখেছেন যাতে তা টলে না যায় (Quran 35:41, 40:64) ?
প্রশ্ন – ১০
কুরানের কোন আয়াতই নির্দেশ করে না পৃথিবি ঘুর্নায়মান ! বরং সর্বত্র রয়েছে সূর্য আর চন্দ্রের নিয়ম করে আবর্তনের কথা (Quran 13:2, 31:29, 36:38-40, 21:33, 16:12, 14:33, 39:5, 35:13, 55:5, 2:258, 18:86-90) ! এটা কি এই প্রমান করে না যে কুরান মনে করে পৃথিবি স্থির (যাকে কেন্দ্র করে সূর্য-চন্দ্র ঘুরছে) ?
প্রশ্ন – ১১
সূর্য আবর্তিত হয় তার জন্যে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত (অর্থাৎ সন্ধ্যা পর্যন্ত), অতঃপর সে থামে বিশ্রামের জন্যে এবং পরের দিন পুনরায় উদিত হয় পূর্বের জায়গা থেকে (Quran 13:2, 21:33, 31:29, 36:38-40, 18:86-90 Sahih Muslim 1:297 Sahih Bukhari 4:54:421, 9:93:520) ! এর থেকে কি এটাই বোঝা যায়না যে পৃথিবি নয় বরং সূর্যই ঘুরছে তার চারিদিকে ?
প্রশ্ন – ১২
মহাকাশে যত তারা (Stars) দেখা যায় তা রয়েছে শুধুমাত্র সৌন্দর্য বর্ধনের জন্যে আর কখনো কখনো তাদের (উল্কা পিন্ড) ব্যবহার করা হয় শয়তান তাড়ানোর উদ্দেশ্যে (Quran 67:5, 37:10, 72:9) ! এধরনের কুসংস্কার কি কোনভাবেই বিজ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে বোধ হয় ?
প্রশ্ন – ১৩
ডাইনোসরেরা এই পৃথিবীতে রাজত্ব করে গেছে ১৩৫ মিলিওন বছর, যাদের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে মাটির তলদেশে ফসিল আকারে ! এতো বড়ো একটা প্রাণীর ব্যাপারে কুরান বা হাদিসের কোথাও বলা নেই কেন ? এটা কি আল্লাহ বা মুহম্মদের অজ্ঞতা নয় ?
লিংক
প্রশ্ন – ১৪
কুরআন মতে (Quran 13:3, 36:36, 43:12, 51:49) আল্লাহ পৃথিবীতে সৃষ্ট সকল কিছু তৈরি করেছেন জোড়ায় জোড়ায় (male and female), তিনি কি নিচে উল্লেখিত জীবদের ব্যাপার কিছুই জানতে না ?
1. Asexual organisms (e.g. bacteria, protozoans, and unicellular algae and fungi).
2. Hermaphrodites (e.g. sponges, snails, slug-like sea hare, and some kinds of deep-sea arrow worms).
প্রশ্ন – ১৫
সৃষ্টিতত্ব মতে ‘আদম ও হাওয়া’ থেকে সমগ্র মানব জাতির উদ্ভব ! কিন্তু বিজ্ঞান বলে মানুষ সহ সকল প্রাণি এসেছে বিবর্তনের মাধ্যমে । বিবর্তনের বাস্তব প্রমাণ থাকা সত্বেও কেন মুসলিমরা আদম-হাওয়ার কল্প কাহিনীকে বিশ্বাস করে যাচ্ছে ?
লিংক
প্রশ্ন – ১৬
মানুষের শুক্রানু উৎপন্ন হয় শূক্রাশয় (Testes) থেকে যা অন্ডথলির (Scrotum) ভেতর অবস্থিত । কিন্তু কুরান দাবী করে তা উৎপন্ন হয় মেরুদন্ড (backbone) এবং পাজরের হাড়ের (ribs) মধ্যস্থল থেকে (Quran 86:5-7) ! এধরনের তথ্য কি আপনার কাছে বিজ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ১৭
কুরান কেন দাবী করে আল্লাহ পৃথিবীর ভুমিকে ক্রমশ চতুর্দিক থেকে সংকুচিত বা হ্রাস করে আনছেন যা বিজ্ঞানের তথ্যের সাথে সাংঘর্ষিক (Quran 13:41, 21:44) ?
In the geological record, there are indications that the relative proportion of land and ocean, and the average depth of the world’s oceans, has remained relatively constant for at least the last one billion years of the Earth’s history. This is inferred from the fact that the maximum thickness of undisturbed marine sedimentary deposits has remained essentially the same, around 50,000′ [~15 km], for that span of time.
Changing Paleoclimates and Mass Extinctions, The Climatic Models Donald L. Blanchard.
প্রশ্ন – ১৮
মুসলিমরা কোন ভিত্তিতে দাবি করে Quran 65:12 দ্বারা সৌর মন্ডলে বিদ্যমান সাত টা গ্রহের নির্দেশ পাওয়া যায় যেখানে অ্যাস্ট্রোনমারদের মতে গ্রহের সংখ্যা তের (eight ordinary planets and five dwarf planets) ?
প্রশ্ন – ১৯
আল্লাহ সাত আসমান তৈরি করেছেন যার মধ্যবর্তি আসমানে রেখেছেন চাঁদ কে (আলোক রূপে) (Quran 71:15-16) আর নক্ষত্রসমুহকে (Stars) নিকটবর্তি বা নিন্ম আকাশে (Quran 37:6) ! এটা কি বিজ্ঞানের সাথে কোন ভাবেই সঙ্গতিপূর্ণ ?
প্রশ্ন – ২০
কুরানের (Quran 76:13) ভাষ্য অনুযায়ী রাত্রিকালীন (মরু অঞ্চলের) শীতের তীব্রতা চাঁদের প্রভাবের কারনে ঘটে থাকে ! কিন্তু আমরা জানি সূর্য থেকে পৃথিবিতে আগত তাপ রাতের বেলা সহজেই মরুর বায়ু ভেদ করে বের হয়ে যায় বলে তীব্র শীত অনূভুত হয় ! কুরান যদি আল্লাহর বানীই হয়ে থাকে তবে এতে এধরনের ভুল তথ্য থাকবে কেন ?
প্রশ্ন – ২১
কুরান জানায়, আমাদের মহাবিশ্ব সাত স্তর বিশিষ্ট (Quran 71:15) ! কিন্তু প্রকৃত পক্ষে এই মহাবিশ্ব ট্রিলিয়ন সংখ্যক ছায়াপথ আর সাথে বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র নিয়ে গঠিত, যেখানে সপ্তস্তর বলে কিছু নেই ! তবে কেন এ ধরনের অসত্য তথ্য ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Galaxy
অনেকেই দাবি করেন আয়াতে উল্লেখিত সপ্তস্তর বলতে আকাশের বায়ু মন্ডলিয় স্তর বোঝানো হয়েছে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীর উপরিভাগে বায়ুস্তর রয়েছে পাঁচটা http://en.wikipedia.org/wiki/Atmosphere_of_Earth#Principal_layers
প্রশ্ন – ২২
কুরান অনুসারে, সূর্য এবং নক্ষত্র (Stars) সম্পূর্ণ দুটো ভিন্ন জিনিস (Quran 7:54) ! প্রকৃত সত্যটা কি তাই ?
প্রশ্ন – ২৩
কুরানের আয়াত 21:30, 41:9-11 এবং 2:29 থেকে বোঝা যায় যে পুরো ইউনিভার্স সৃষ্টির আগেই পৃথিবী তৈরি করা হয়েছে বা বর্তমান ছিল ! কিন্তু প্রকৃত পক্ষে বিগব্যাং সংগঠিত হওয়ার মুহুর্তে কোন ম্যাটারেরই অস্তিত্ব ছিলো না, আর পৃথিবী ও তৈরি হয়েছে বহু পড়ে ! আল্লাহ কেন এমন ভুল তথ্য সরবরাহ করলেন ?
http://en.wikipedia.org/wiki/BigBang
প্রশ্ন – ২৪
কুরান অনুসারে, আল্লাহ এই মহাবিশ্ব তৈরি করেছেন কোন ধরনের অসঙ্গতি (বা ফাটল) ব্যতীত (Quran 67:3) ! তিনি কি ব্লাক হোলের (Black Hole) ব্যাপারে কিছুই জানতেন না ?
The evidence of Black Hole indicates certain degree of instability in the galaxy. Black holes absorb stars and even galaxies in regions of space where from which no entity, including light, can escape.
http://en.wikipedia.org/wiki/Black_hole
প্রশ্ন – ২৫
বজ্রপাত (একজন ফেরেস্তা যে আল্লাহর প্রশংসা করে সভয়ে) ঘটার উদ্দেশ্য কি মানুষকে ভয় দেখানো বা কাউকে আঘাত করা (Quran 13:12-13 see Tafsir Ibn Abbas) ?
প্রশ্ন – ২৬
একমাত্র আল্লাহ জানেন গর্ভের সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে (Quran 31:34), যা অন্য কারো পক্ষে জানা সম্ভব নয় (Sahih Bukhari 2:17:149) ! তিনি কি জানতেন না ভবিষ্যতে আল্ট্রাসনোগ্রাফি আবিষ্কৃত হবে ?
প্রশ্ন – ২৭
কুরান দাবি করে, ছায়া পড়ে সূর্যের আবর্তনের কারনে (পৃথিবীর নয়) (Quran 25:45) ! আসলেই কি তাই ?
প্রশ্ন – ২৮
আসমান কি শক্ত কিছুর তৈরি যে তা স্তম্ভ বা পিলার (যা মানুষের কাছে অদৃশ্য) দিয়ে খাড়া রাখতে হবে (Quran 13:2) ? (This originated from the ancient Greek myth)
প্রশ্ন – ২৯
আল্লাহ যদি পৃথিবী এবং আকাশমণ্ডলী ছয় দিনে সৃষ্টি করে থাকেন (Quran 50:38) [ যা মানুষের হিসেবে ১০০০ বছর (Quran 22:47, 32:5) অথবা ৫০০০০ বছর (Quran 70:4) ], তবে বিজ্ঞান কেন বলে বিগব্যাং সংগঠিত হওয়ার পর পৃথিবী তৈরি হতে প্রায় কয়েক বিলিয়ন বছর লেগেছে ?
প্রশ্ন – ৩০
আপনার কি মনে হয় পাশাপাশি অবস্থিত সমুদ্রের মাঝে আসলেই কোন অন্তরাল রয়েছে যা তারা অতিক্রম করতে পারে না (Quran 55:19-20) ?
প্রশ্ন – ৩১
পর্বতরাজি কি আসলেই ভুমিকম্প প্রতিরোধ করে বা পৃথিবিকে কম্পন থেকে রক্ষা করে (Quran 16:15 21:31 31:10 79:32-33) ? তবে বিজ্ঞান কেন ভিন্ন কথা বলে (They could form a barrier to a giant earthquake — and they could also easily trigger a giant earthquake) ?
http://www.ouramazingplanet.com/2464-diving-mountains-stop-start-earthquakes-subduction-seamounts.html
http://earthquake.usgs.gov/earthquakes/recenteqsww/
প্রশ্ন – ৩২
কুরান অনুসারে, আল্লাহ পৃথিবীর ওপর পর্বতরাজি কে স্থাপন করেছেন বা পেরেকের মত গুজে দিয়েছেন (Quran 16:15, 15:19, 41:10, 50:7, 78:6-7) ! কিন্তু বিজ্ঞান কেন বলে পর্বত তৈরি হয় lithospheric plate এর গতির ফলে (either orogenic movement or epeirogenic movement) ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Mountain_building
প্রশ্ন – ৩৩
ভুমিকম্প আর প্রবল ঘূর্ণিঝড় হওয়ার মূল কারন কি কাফের বা অবিশ্বাসিদের ভয়ভীতি প্রদর্শন বা তাদের নিধন করা (Quran 16:45, 29:37, 17:68) ? তবে মুসলিমদেশ গুলোতে এতো ভুমিকম্প সংগঠিত হয় কেন ?
http://www.ageofislam.com/content/view/5/5/
প্রশ্ন – ৩৪
পুর্বে ধারনা করা হত পৃথিবীর সব কিছু চারটি উপাদান থেকে তৈরি – মাটি, পানি, বায়ু ও আগুন ! কিন্তু এখন আমরা জানি আগুন কোন উপাদান/পদার্থ নয় বরং একধরনের রিঅ্যাকশনারি কেমিক্যাল প্রসেস ! তাহলে জ্বিন (Jinn) কিভাবে আগুনের তৈরি হতে পারে (Quran 55:15) ?
প্রশ্ন – ৩৫
গাভির দুধ কি দেহাভ্যন্তরে অবস্থিত রক্ত এবং গোবর থেকে নিঃসৃত হয় (Quran 16:66) ?
প্রশ্ন – ৩৬
কুরানে বার বার উল্লেখ করা হয়েছে পুরুষের থেকে নির্গত বীর্য থেকে সন্তানের জন্ম হয় (Quran 86:5-6, 76:2, 23:13-14, 53:45-46, 80:19, 2:223) ! কিন্তু স্ত্রীর ডিম্বানুর যে ভুমিকা সে ব্যাপারে কিছুই বলা হয়নি ! এটা কি মুহম্মদের অজ্ঞতা ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে ?
The term ‘nutfatun amshaajin’ could just as easily refer to the sperm-menstrual blood union of Aristotle and the ancient Indian embryologists, or the two sperm hypothesis of Hippocrates and Galen, or even the readily observed mingling of semen and vaginal discharge during sexual intercourse. In other words, the fact the Quran does not explicitly state that ‘nutfatun amshaajin’ contains the ovum, together with the existence of other possible explanations, means that it is illogical to assume the former and not the latter.
প্রশ্ন – ৩৭
মাতৃগর্ভে ভ্রূণ অবস্থা থেকে পূর্নাঙ্গ মানবদেহ গঠনে কোন ‘রক্ত পিন্ড বা জমাট রক্ত’ (Blood clot) জাতিয় পর্যায় বা অবস্থা নেই (Quran 96:2) ! তাহলে কুরান কেন এমন দাবি করে ?
প্রশ্ন – ৩৮
কুরানের আয়াত 40:67 অনুসারে, মানব ভ্রুণ মাতৃগর্ভে ‘রক্ত পিন্ড’ (alaqah stage) অবস্থা থেকে সরাসরি শিশু তে রুপান্তরিত করা হয় (এবং গর্ভাশয়ের বাইরে বেরিয়ে আসে) ! যা বিজ্ঞান এবং কুরানের অন্য আয়াত 23:12-14 ‘র সাথে সাংঘর্ষিক ! কেন এ ধরনের ভুলের ছড়াছড়ি ?
প্রশ্ন – ৩৯
মুসলিমরা দাবি করে কুরানের আয়াত 23:12-14 দ্বারা মানুষের এম্ব্রাইয়োলজি (অর্থাৎ ভ্রুণ তত্ব) ব্যাখ্যা করা যায়, যদিও ভ্রুণতত্বের প্রথম ধাপ (১. ধুলা বা কাদা মাটি থেকে তৈরি) এর কোন ব্যাখ্যা তাদের কাছে নেই । এটা কি জো্রপূর্বক কুরান কে বিজ্ঞানময় করার অপচেষ্টা নয় ?
প্রশ্ন – ৪০
কুরানের আয়াত 23:12-14 অনুসারে, মানব ভ্রুণে প্রথমে হাড় তৈরি হয়, পরে তাকে মাংস দ্বারা ঢেকে দেওয়া হয় ! কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আগে মাংস (Muscles) তৈরি শুরু হয় (during week 5), এরপর তার মাঝে তরুনাস্থির (cartilage) গঠন হতে থাকে (during week 6) যা পরবর্তিতে হাড়ে (Bones) রুপান্তরিত হয় (অর্থাৎ হাড়কে মাংস দিয়ে ঢেকে দেওয়া বলতে কিছু নেই) ! এর মানে কি এই নয় যে কুরান নিরক্ষর মুহম্মদের নিজস্ব অনুমান ?
প্রশ্ন – ৪১
শিলা (Hail) কি আকাশে অবস্থিত কোন শিলাস্তুপ (sky mountains/ heaven mountains) থেকে নিক্ষিপ্ত হয় (Quran 24:43) ?
Hail forms in cumulonimbus clouds when supercooled water droplets freeze on contact with condensation nuclei. http://en.wikipedia.org/wiki/Hail#Formation
প্রশ্ন – ৪২
যুলকারনাইন সূর্যের অস্তগমন (অর্থাৎ সর্বপশ্চিম) স্থলে পৌছান যেখানে সুর্য এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যায় (Quran 18:86), এরপর তিনি অন্য এক পথ ধরেন এবং সূর্যের উদয় (অর্থাৎ সর্বপূর্ব) স্থলে পৌছান যা এমন এক সম্প্রদায়ের ওপর উদিত হয় যারা সূর্যের কাছাকাছি হওয়ায় তাপ থেকে কোন আড়াল পায়না (Quran 18:89-90) ! এর থেকেই কি বোঝা যায় না যে পৃথিবী সমতল, যার দুই সর্বশেষ প্রান্ত রয়েছে ?
প্রশ্ন – ৪৩
মানুষ কি চিন্তা করে হৃদয় দিয়ে নাকি মস্তিষ্ক দিয়ে (Quran 11:5) ?
প্রশ্ন – ৪৪
কুরানের প্রতিটা আয়াত (Quran 7:57, 13:17, 15:22, 23:18, 24:43, 25:48-49, 30:24, 30:48, 35:9, 39:21, 45:5, 50:9-11, 56:68, 78:14-15) নির্দেশ করে, বৃষ্টিপাত হয় সরাসরি আকাশ থেকে নয়তো আল্লাহ থেকে ! সূর্যতাপে পানি বাষ্প হয়ে উর্ধ্বাকাশে ঘনিভুত হয়ে যে মেঘ ও পরবর্তিতে বৃষ্টি তৈরি হয় তা কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে ! এর থেকে কি কুরান রচয়িতার অজ্ঞতা প্রকাশিত হয় না ?
প্রশ্ন – ৪৫
আল্লাহ মানুষকে তৈরি করেছেন মাটি থেকে (Quran 15:26) যা ঘটেছে মুহুর্তের মধ্যে (Quran 2:117) এবং পরবর্তীতে স্বর্গ থেকে হয়েছে বিতারিত (Quran 2:36) ! আপনার কাছে এধরনের কল্পকাহিনি কি বিবর্তনের প্রমাণিত তথ্য থেকে বেশী গ্রহণযোগ্য ?
প্রশ্ন – ৪৬
বিগব্যাং তত্বকে কোন প্রমাণ না দেখতে চেয়েই মেনে নিতে আপনাদের সমস্যা হয় না, বরং তা কুরানের আয়াত দিয়ে মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন ! অপর দিকে বিবর্তনের এতো এতো প্রমান থাকা সত্বেও আপনি তা মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন, কারন সেটা ধর্মের চিরায়ত আদম-হাওয়া কাহিনিকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে ! জন্ম থেকে পালন করে আসা মিথ্যাকে টিকিয়ে রাখতে কেন আপনি সত্যকে অস্বীকার করে চলছেন ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Evolution
http://en.wikipedia.org/wiki/Human_evolution
http://en.wikipedia.org/wiki/Evolutionary_history_of_life
http://news.nationalgeographic.com/news/2006/03/0308_060308_evolution.html
http://atheistzoo.blogspot.com/2010/10/atavisms-blast-from-past.html
প্রশ্ন – ৪৭
কুরানের আয়াত 6:125 অনুসারে, উচ্চতায় উঠতে থাকলে বক্ষ গহ্বর (Chest cavity) সংকুচিত হতে থাকে ! কিন্তু বাস্তবে বিপরীত ঘটনা ঘটতে দেখা যায়, কেন ?
Air is compressible, so the weight of all the air above us compresses the air around us, making it denser. As you go up a mountain, the air becomes less compressed and is therefore thinner (less oxygen to breathe). Several areas of the body also normally contain gas (sinuses of the face, stomach and bowel, middle ear cavity, lungs and air-passages). The laws of gas behavior dictate that as the pressure falls, a given amount of gas will expand (mass and temperature remaining constant). So as a person is subjected to progressively higher altitude (and therefore progressively less air pressure) the collections of gas within the body will expand. If anything, the lower pressure found at higher altitudes would allow your lungs to expand more than at lower altitudes. There is no tightening of the chest. The constrictive sensation experienced at high altitudes is simply a result of having less air to breathe into your lungs, in addition to the gas already there actually expanding.
http://www.webcitation.org/query?url=http://www.pilotfriend.com/aeromed/medical/ascent_descent.htm&date=2011-12-05
প্রশ্ন – ৪৮
মুহম্মদ কতৃক চাঁদ আসলেই দ্বিখণ্ডিত হয়েছিল কিনা সে ব্যাপারে কুরান (Quran 54:1) এবং কিছু হাদিস (Sahih Bukhari 4:56:830-32, 5:58:208-211) ব্যতিত অন্য কোন দেশ ও জাতির ইতিহাসে এতো বড় একটা ঘটনার কোন ধরনের তথ্যপ্রমাণ নেই ! এটা কি তবে এক ধরনের ভাওতা বাজি বা মিথ্যার প্রচারণা ছিল না ?
প্রশ্ন – ৪৯
কুরান অনুসারে, চাঁদকে মধ্য আকাশে রাখা হয়েছে আলোক প্রদানকারী বস্তু হিসেবে [Quran 71:16 Arabic word for reflected (in`ikaas) does not appear in the ayah. In 24:35, the word “Noor” also means an entity that emits light.] ! এর মানে কি এই নয় যে তৎকালীন মানুষের ধারনা গুলোই উঠে এসেছে কুরানে ?
প্রশ্ন – ৫০
বিজ্ঞান দিয়ে কি কোন ভাবেই কারো ৩০০ বছর ঘুমিয়ে থাকা (Quran 18:11) বা ১০০০ বছর বেঁচে থাকা (Quran 29:14) ব্যাখ্যা করা যায় ?
প্রশ্ন – ৫১
আপনি কি কখনো হাদিসের বর্ননার সাথে বিজ্ঞান কে মেলানোর চেষ্টা করে দেখেছেন ?
১ মানুষের আদিপিতা আদম ছিলো ৯০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট – Sahih Bukhari 4:55:543 Sahih Muslim 40:6809, 32:6325
২ সূর্য প্রতি রাতে আল্লাহর আরশের নিচে সেজদা দিতে থাকে – Sahih Bukhari 4:54:421 Sahih Muslim 1:297
৩ চাঁদের নিজস্ব আলো আছে – Sahih Bukhari 4:54:422
৪ চন্দ্র-সূর্যের গ্রহন ঘটে মানুষকে ভয় পাওয়ানোর উদ্দেশ্যে – Sahih Bukhari 2:18:158
৫ সাগর দাড়া পরিবেষ্ঠিত মহা বিশ্ব – Abu Dawud 2:475
৬ মহাবিশ্বের বাইরে বৃহদাকার ছাগল – Abu Dawud 40:4705
৭ যৌনকর্মের সময় ‘আল্লাহর ইচ্ছা’ বললেই জন্ম নেবে পুত্র সন্তান – Sahih Bukhari 4:52:74i
৮ মানব ভ্রুণ ৪০ দিন অতিবাহিত করে শুক্রবিন্দু রূপে ৪০ দিন বক্তপিন্ড রূপে ৪০ দিন মাংসপিন্ড রূপে – Sahih Bukhari 4:54:430, 4:55:549, 8:77:593, 9:93:546 Sahih Muslim 33:6390
৯ মানব ভ্রুণ ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে তা নির্ধারিত হয় ১২০ দিন পর – Sahih Bukhari 8:77:594, 4:55:550 Sahih Muslim 33:6397
১০ জন্মের পূর্বে কেউ জানতে পারবে না সন্তান ছেলে না মেয়ে – Sahih Bukhari 2:17:149
১১ জন্মের সময় সন্তান কাঁদে শয়তানের স্পর্শে – Sahih Bukhari 4:54:506
১২ শরীরের জন্ম-দাগ খারাপ দৃষ্টির ফল – Sahih Bukhari 7:71:635
১৩ হাই আসে শয়তান থেকে – Sahih Bukhari 4:54:509
১৪ রাতের বেলা নাকে শয়তান ঘুমায় – Sahih Muslim 2:462
১৫ অধিক ঘুমানোর কারন কানে শয়তানের মূত্র ত্যাগ – Sahih Bukhari 2:21:245
১৬ অমুসলিমের রয়েছে সাতটা অন্ত্র (Intestine) আর মুসলিমের একটা – Sahih Muslim 23:5113 Al-Muwatta 49.49.69, 49.49.610
১৭ পুরুষের থেকে নারীর বুদ্ধি কম হয় – Sahih Bukhari 3:48:826, 2:24:541, 1:6:301
১৮ কেউ জানতে পারবে না কখন বৃষ্টি হবে – Sahih Bukhari 2:17:149
১৯ সন্তানের চেহারা নির্ভর করে বীর্যপাতের ওপর – Sahih Bukhari 55:546
২০ চোখের দৃষ্টি নষ্ট করে ও গর্ভপাত ঘটায় সাপ – Sahih Bukhari 54:527-528
২১ প্রার্থনার সময় ওপর দিকে তাকালে দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া – Sahih Muslim 4:862-863
২২ শীত গ্রীষ্ম হচ্ছে দোজখের নিশ্বাসের ফল – Sahih Bukhari 54:482
২৩ জ্বরের তাপ আসে দোজখের তেজ থেকে – Sahih Bukhari 54:483-86
২৪ কোন বস্তুর প্রতি ভালোবাসা অন্ধত্ব এবং বধিরতার কারন – Abu Dawud 41:5111
২৫ মৃত কুকুর বা রজ্বচক্রের রক্ত পানি দুষন ঘটায় না – Abu Dawud 1:63, 1:68 Sahih Muslim 1:66, 1:67
২৬ পানির অভাবে শৌচ কর্মের জন্যে মাটি বা ধুলার ব্যবহার – Sahih Bukhari 1:7:334
২৭ উঠের মূত্র ওষুধ – Sahih Bukhari 7:71:590, 8:82:796 Sahih Muslim 16:4130
২৮ মাছির পাখায় রয়েছে রোগের প্রতিকার – Sahih Bukhari 4:54:537
২৯ মোরগ এবং গাধা ডাকে ফেরেস্তা/শয়তান দেখে – Sahih Bukhari 4:54:522, Sahih Muslim 35:6581
৩০ বক্ষ বিদির্ন করে জ্ঞান ও বিশ্বাসের পাত্র দান – Sahih Bukhari 8:345
৩১ পাথরও পারে শুন্যে ভেসে বেড়াতে – Sahih Bukhari 1:5:277
৩২ খাদ্যদ্রব্যও জানায় আল্লাহর প্রশংসা – Sahih Bukhari 56:779
৩৩ নবীর আঙ্গুলের ভেতর থেকে নির্গত হয় জলধারা – Sahih Bukhari 56:779, 4:170, 56:772-776
৩৪ ছোয়াচে রোগ বলে কিছু নেই – Sahih Bukhari 8:5302, 8:5353-55
৩৫ নজর লাগলে বা সাপে কামড়ালে ঝার-ফুক করা – Sahih Bukhari 8:5321-5332
প্রশ্ন – ৫২
মুহম্মদ বলেছেন, যদি কেউ প্রতিদিন সকালে সাতটা করে খেজুর খায় তবে কোন ধরণের বিষ ক্রিয়ার প্রভাব
শরীরে পড়বে না (Sahih Bukhari 7:65:356, 7:65:663) ! কথাটা কি Anthrax, Arsenic অথবা Cyanide এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ?
প্রশ্ন – ৫৩
মুহম্মদ বলেছেন, কালো জিরা মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের আরোগ্য ঘটাতে পারে (Sahih Bukhari 7:71:591, 7:71:592) ! এটা কি তবে AIDS, Polio, Diabetes, Bird Flu, Leukemia ইত্যাদি সারাতেও সক্ষম ?
প্রশ্ন – ৫৪
মুহম্মদের ভাষ্যমতে, যদি কোন পুরুষের প্রথমে বীর্য স্থলন ঘটে তবে সন্তানের চেহারা হবে তার (বাবার) মত, যদি স্ত্রীর আগে ঘটে তবে হবে মায়ের মত (Sahih Bukhari 4:55:546) ! নবীর এধরনের মিথ্যাচারে আপনি বিশ্বাস স্থাপন করে যাচ্ছেন কেন ?
http://au.answers.yahoo.com/question/index?qid=20100201220421AATRr1l
http://www.dnaftb.org/1/
প্রশ্ন – ৫৫
বিগব্যাং তত্বানুসারে, এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি মুহূর্তে শক্তি ব্যাতিত কোন ধরনের ম্যাটারেরই অস্তিত্ব ছিলো না । ফলে, আকাশ আর পৃথিবী মিশে ছিল যা পরবর্তিতে আলাদা করে দেওয়া হল (Quran 21:30) – এটা দিয়ে কোনভাবেই বিগব্যাং কে ব্যাখ্যা করা যায় না ! তবে মুসলিমরা কেন এমন হাস্যকর দাবি করে থাকে ?
প্রকৃতপক্ষে, প্যাগানসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক গোত্রের উপকথা এবং লোককথাতেই আকাশ আর পৃথিবী মিশে থাকার আর হরেক রকেমর দেব-দেবী দিয়ে পৃথক করার কথা বলা ছিল যা প্রবেশ করেছে কুরানের বানীতে !
প্রশ্ন – ৫৬
Sahih Bukhari 4:2961 অনুসারে এমন একটা সময় আসবে (কেয়ামত) যখন আল্লাহ সূর্যকে বলবেন পশ্চিম দিক থেকে উদিত হতে ! এর মানে কি এই নয় যে, পৃথিবীতে দিন রাত্রি সংগঠিত হওয়ার মূলে রয়েছে সূর্যের পরিভ্রমণ ?
প্রশ্ন – ৫৭
আপনি যদি কোন অদৃশ্য দানব (জ্বিন Quran 55:15, 15:27) অথবা উড়ন্ত ঘোড়ায় (বোরাক) বিশ্বাস করতে পারেন, তবে ইউনিকর্ন, ড্রাগন, ইয়েতি, ভ্যাম্পায়ার, ড্রাকুলা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করতে সমস্যা কোথায় ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Buraq
কুরান : কিছু অসামঞ্জস্যতা
প্রশ্ন – ১
যদি আল্লাহকে কেউ নাই দেখে থাকে (Quran 42:51, 6:102-103), তার লিঙ্গ নির্ধারন সম্ভব নয় ! তাহলে তাকে কেন পুরুষ বাচকে আহবান করা হয় (Quran 42:51, 6:102-103) ?
প্রশ্ন – ২
কোন কথা আস্থাযোগ্য না হলেই মানুষ শপথ করে / কছম কাটে ! তবে কেন আল্লাহকে কুরানে এতোবার কছম কাটতে হলো (Quran 57:1-4, 52:1-6, 53:1, 56:75, 70:40, 74:31-34, 84:16-18, 89:1-4, 92:1-3, 95:1-3 … ইত্যাদি) ?
প্রশ্ন – ৩
কুরানের আয়াত (2:1) ‘আলিফ লাম মিম’ এর অর্থ কি সেটা কোন মুসলিমই জানে না ! তাহলে এটাকে কুরানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মানে কি যেখানে কুরানেই বার বার বলা হয়েছে যে তা সহজ ভাবে নাজিল হয়েছে যেন সবাই বুঝতে পারে (Quran 2:99, 2:118, 2:187, 2:219, 2:221, 2:242, 2:266, 3:103, 3:138, 12:2, 43:3, 54:32, 54:40, 54:22, 54:17, 24:18) ?
প্রশ্ন – ৪
কুরানের আয়াত (Quran 6:101) অনুযায়ী আল্লাহর কোন সন্তান থাকতে পারেন না যেহেতু তাঁর কোন সঙ্গি নেই ! আবার এও বলে যে মেরির গর্ভে সন্তান আসে কোন পিতা ছাড়াই (Quran 19:20-21) কিভাবে মেরির ক্ষেত্রে এমন একটা ব্যাপার ঘটলো যেটা আল্লাহ পারে না ? এটা কি আল্লাহর ক্ষমতার (Omnipotence means unlimited power, capable of doing absolutely anything) দিকে প্রশ্ন তোলে না ?
প্রশ্ন – ৫
কুরান ‘বৈদিক’ বা ‘বৌদ্ধ’ ধর্মের মত গুরুত্বপুর্ণ ধর্ম গুলো বাদ দিয়ে কেন এমন একটা ধর্মের উল্লেখ করে যার অস্তিত্ব বিলুপ্ত (যেমন Sabians : Quran 2:62) এর মানে কি এই দাড়ায় না যে নবী মুহম্মদের সেসকল ধর্ম সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিলো না ?
প্রশ্ন – ৬
মুসলিম দের দাবী অনুসারে কুরান যদি মানুষের জন্যে সৃষ্টকর্তার পাঠানো জীবন বিধানই হবে, তবে কেন এতে পুরো একটা সুরা জুড়ে স্থান পাবে Abu Lahab নামক তৎকালিন এক ব্যক্তির প্রতি আল্লাহর আক্রোশ এবং অভিশাপ পূর্ণ বানী (Quran 111:1-5) এটা কি একজন সৃষ্টিকর্তার জন্যে হাস্যকর নয় ?
প্রশ্ন – ৭
কুরানের ভাষ্যমতে, এটা যদি আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কারো রচিত হত তবে তাতে বৈপরিত্য দেখা যেত (Quran 4:82) ! কিন্তু কুরানে প্রচুর আয়াত খুঁজে পাওয়া যায় যেগুলো একটার সাথে অন্যটা সাঙ্ঘর্ষিক (যেমন Quran 29:46 and 9:29) ! এর মানে কি এই নয় যে কুরান আসলে মুহম্মদেরই রচনা ?
প্রশ্ন – ৮
সুরা ফাতিহা’র (Quran 1:1-7) আয়াতগুলো দ্বারা মুহম্মদ কত্রিক আল্লাহর প্রশংসা করাটাকেই বোঝায় ! তাহলে কুরান কি করে আল্লাহর থেকে পাঠানো বানী হতে পারে ?
প্রশ্ন – ৯
কুরানে রয়েছে আল্লাহর প্রতি প্রচুর প্রশংসা / গুন বাচক শব্দ (Quran 2:37,54,105,115,127-129,137,143,148, 173,182,199,209,126-128 …. ইত্যাদি) ! কোন সৃষ্টি কর্তার দ্বারা কি এমন (মানুষের মত) হাস্যকর কাজ করা সম্ভব (নিজের ঢোল নিজে পেটানো) ?
প্রশ্ন – ১০
কুরান আল্লাহর পাঠানো বানী হলে তাতে সর্বদা থাকবে প্রথম পুরুষ বাচক শব্দ (যেমন Quran 2:38) কিন্তু কুরান জুড়েই রয়েছে তিনি/যিনি/তাঁর/আমরা/আল্লাহ (নিজের নাম) ইত্যাদি সহস্র ব্যাকরণগত ভুল (Quran 1:1-7, 2:7-10,26-29,31,33, …. 3:2-9,18-21,32-34,40-41,50-55,62-63,70,73-74, …. 4:1,5,11-15,17,19,26-29,32,34,36, …. 5:7-8,11-12,47,51,54-56, …. ইত্যাদি) ! এ থেকে কি এটাই প্রতিয়মান হয় না যে কুরান নিরক্ষর মুহম্মদের নিজের মুখের কথা ?
প্রশ্ন – ১১
Quran 2:117 অনুযায়ী আল্লাহ যখন কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন তখন তিনি বলেন, ‘হয়ে যাও’ আর তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায় । তাহলে আকাশ এবং পৃথিবী সৃষ্টিতে তাঁর ৬ দিন (period) লাগলো কেন (Quran 7:54; 10:3; 11:7; 25:59; 32:4; 50:38; 57:4) ? এখানে কি আল্লাহর কাজে এবং কথায় কন্ট্রাডিকশন দেখা যাচ্ছে না ?
প্রশ্ন – ১২
কল্পকাহিনী পড়ে ছোট বাচ্ছাদের মনে বিশ্বাস তৈরি হয় যে ”সিন্ডেরেলা” আসলেই পাখি বা ইদুরের সাথে কথা বলতে পারে ! একজন বয়স্ক মানুষ যখন বিশ্বাস করে সোলেমান আসলেই কোন পিপড়ার সাথে কথা বলেছে (Quran 27:18-19), তখন কি তাকে কোন বাচ্চা থেকে পৃথক মনে হয় ?
প্রশ্ন – ১৩
মুসলিমরা দাবি করে কুরান সকল প্রকার অসামঞ্জস্যতা মুক্ত ! তাই যদি হয় তবে এতে কেন একই কথার
এতোবার পুনরাবৃতি ঘটেছে (যেমন Quran 54:17, 22, 32, 40 … 55:13, 16, 18, 21, 23, 25, 28, 30, 32, 34, 36, 38, 40, 42, 45, 47, 49, 51, 53, 55, 57, 59, 61, 63, 65, 67, 69, 71, 73, 75, 77 … ইত্যাদি) ?
প্রশ্ন – ১৪
আল্লাহর কি প্রয়োজন পড়লো তার অনুসারিদের লুটের মাল ঘুষ দেওয়ার (Quran 48:20, 8:41) ?
প্রশ্ন – ১৫
কুরানের বহু আয়াত রয়েছে শূধু মাত্র নবী মুহম্মদের ব্যাক্তিগত সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে (Quran 33:28-30, 33:32-33, 33:37-38, 33:50-53, 33:55-59, 66:1-5) ? সমগ্র মানব জাতির জন্যে রচিত জীবন বিধানে নবীর জন্যে আল্লাহর এধরনের ‘বিশেষ’ মাথা ব্যাথা থাকবে কেন ?
প্রশ্ন – ১৬
আল্লাহ কেন Cousin দের মধ্যে বিয়ের অনুমোদন দিয়েছেন (Quran 4:23), এমনকি উৎসাহিত পর্যন্ত করেছেন (মুহম্মদের ক্ষেত্রে, Quran 33:37) ? তিনি কি জানতেন না যে এর ফলে পরবর্তি প্রজন্মে genetic disorder ঘটে থাকে ?
http://www.pnas.org/content/107/suppl.1/1779.full
প্রশ্ন – ১৭
একজন মানুষের ভবিষ্যৎ তার মাতৃগর্ভেই লিখে দেওয়া হয় (Sahih Bukhari 55:550) এবং তাদেরকে ভুল পথে চালিত করার মূলে রয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ (Quran 2:6-7, 6:125, 35:8) ! তাহলে কেন তাদের কে কৃত কর্মের জন্যে কিংবা কাফের/অবিশ্বাসী হওয়ার জন্যে পরকালে সাজা পেতে হবে (Quran 2:24, 2:39, 2:90, 2:104, 2:114, 2:126, 2:162, 2:167, 2:174, 2:257, 3:10, 3:12, 3:77, 3:85, 3:106, 3:197, 4:18, 4:55, 4:115, 4:140, 5:34, 6:128, 7:38, 9:73, 9:61, 9:113, 14:17, 22:19, 48:13, 69:30-33) ?
প্রশ্ন – ১৮
কুরান ভুলবশত (?) হত্যার বেলায় একটা সহজ সাজা নির্ধারন করে দিয়েছে – একজন দাস মুক্তি / রক্ত পণ অর্পন (ক্ষতি পূরণ) / দুই মাস সিয়াম (রোজা পালন), যদিও ইচ্ছেকৃত হত্যার বেলায় বেঁচে থাকতে তাঁর কোন সাজা নেই (Quran 4:92-93) ! আপনার কি মনে হয় এটা কোন আল্লাহর তৈরি আইন হতে পারে ?
প্রশ্ন – ১৯
ইসলামি বেহেস্তে রয়েছে পুরুষের জন্যে স্বর্গীয় সুখের আশ্বাস (Quran 52:17-20, 37:40-49, 44:51-54, 55:54-56, 55:72-74, 78:31-34, 56:16-22), কিন্তু নারীর জন্যে কিছুই নয়, বরং তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Bukhari 2:24:541) ! আপনার (for women) কি মনে হয় না মুহম্মদের আল্লাহ একজন নারী বিদ্বেষী ?
প্রশ্ন – ২০
কোন বিষয়ে প্রশ্ন করা আল্লাহ ও তার নবীর পছন্দ নয় (Quran 5:101, 5:102, Sahih Bukhari 2:24:55) ! কেন এই চিন্তার পরাধীনতা ? এর কারন কি এই যে তাতে করে ধর্মের মিথ্যা দিক গুলো প্রকাশ পেয়ে যেতে পারে ?
প্রশ্ন – ২১
আল্লাহর ভাষ্যমতে, মৃত্যুর পরে সকল প্রানী (পশুপাখি থেকে শুরু করে কীটপতঙ্গ) মানুষের সাথে যোগ দেবে, যাদের একইসাথে পাপকাজের বিচার অনুষ্ঠিত হবে (Quran 6:38) ! প্রশ্ন হলো, অন্যান্য জীবের বেলায় পাপ কাজের মাপকাটি ধরা যায় কিভাবে ? মানুষের মত তাদের মাঝেও কি কোন নবী নির্বাচিত হয় বা কোন আসমানি কিতাব দেওয়া হয় ? তাদের কি আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা ব্যাপারটা বোঝার মত কোন ধরনের বোধবুদ্ধি আছে ? কিংবা আছে তাঁকে অস্বীকার করার মত কোন বিষয় (অর্থাৎ কাফেরের উপস্থিতি) ?
প্রশ্ন – ২২
মৌমাছি বেঁচে থাকে মধু খেয়ে ! কিন্তু কুরানে উল্লেখ আছে তাদের খাদ্য ফল (Quran 16:68-69) ! এটা কি মুহম্মদের ভুল অনুমানের ফসল নয় ?
প্রশ্ন – ২৩
আল্লাহ ঘোড়া, গাধা এবং খচ্চর কে তৈরি করে দিয়েছেন মানুষের আরোহনের জন্যে (Quran 16:8) ! কিন্তু তিনি কি এটা জানতে না যে এগুলোকে পোষ মানাতে মানুষের বহু বছর লেগেছে (Horses were domesticated approximately 4,000 years ago in East Europe or Central Asia) যার পূর্বে তা ছিল বন্য ? আর ভবিষ্যতে মানুষ আরোহনের জন্যে যে অন্য কিছু ব্যবহার করবে তাও কি তার অজানা ছিলো ?
প্রশ্ন – ২৪
আরব অঞ্চলে সচরাচর যে সকল জীব দেখা যায় অর্থাৎ – যেগুলো বুকে হেটে চলে (সাপ), দুই পায়ে (মানুষ) এবং চার পায়ে (অন্যান্য জন্তু, গিরগিটি) চলে সেগুলোর কথাই উঠে এসেছে কুরানে (Quran 24:45) ! অথচ হাজার পা যুক্ত প্রানীও পৃথিবিতে বিদ্যমান (Millipedes) ! এসব কি মুহম্মদের অজ্ঞতার ফসল নয় ?
প্রশ্ন – ২৫
ইহুদিরা (Jews) সম্পূর্ণ রূপে একেশ্বরবাদী থাকা সত্বেও কুরান কিসের ভিত্তিতে দাবি করে তারা বহুঈশ্বরে বিশ্বাসি (Quran 9:30) ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Judaism%27s_view_of_Jesus
প্রশ্ন – ২৬
কুরানে উল্লেখ আছে আল্লাহ মুহম্মদ কে Masjid al-Haram (Sacred Mosque) থেকে Masjid al-Aqsa (farthest Mosque) পর্যন্ত ভ্রমন করান (Quran 17:1) ! কিন্তু মুহম্মদের জীবনকালে Masjid al-Aqsa ‘র কোন অস্তিত্বই ছিল না ! তাহলে এধরনের মিথ্যাচারের কারন কি ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Al-Aqsa_Mosque
প্রশ্ন – ২৭
কুরান বলে একজন মুসলিম কে সুর্যোদয় থেকে সুর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা পালন করতে হবে (Quran 2:187) ! আবার প্রার্থনার ব্যাপারটাও সুর্যোদয় এবং সুর্যাস্তের সাথে সম্পর্কিত (Quran 17:78) ! কিন্তু সমগ্র মানুষের এই জীবন বিধানে Eskimo দের ব্যাপারে কোন নির্দেশনা নেই ! এটা কি কুরান রচয়িতার অজ্ঞতা নয় ?
In polar regions, there are six months without sunlight and six months perpetual night during winter and summer.
প্রশ্ন – ২৮
কুরান অনুসারে, পবিত্র মক্কা মুসলিম দের জন্যে একটা সুরক্ষিত বা নিরাপদ জায়গা (Quran 2:125, 5:97) (যেটা আল্লাহর একটা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি) ! অথচ তিনি কি ভবিষ্যতে এই মক্কাতেই মুসলিম নিধনের ব্যাপারে অজ্ঞেয় ছিলেন না ?
Juhayman al-Otaybi and Abd-Allah ibn al-Zubayr, and Abu Tahir al-Janabi killed thousands of Muslim pilgrims in Mecca. Moreover, Yazid Bin Muawiya sent a battalion of army to attack Mecca and desecrated the Kaaba.
http://www.webcitation.org/mainframe.php
http://news.bbc.co.uk/2/hi/middle_east/2749231.stm
http://topnews.us/content/28575-77-muslims-killed-while-performing-hajj-saudi-floods
http://www.webcitation.org/query?url=http://www.emirates247.com/news/region/20-miscarriage-cases-in-haj-2011-11-05-1.426972&date=2011-11-05
প্রশ্ন – ২৯
আল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, অমুসলিম/কাফের সম্প্রদায় মূখ, বধির এবং অন্ধ (Quran 2:18) ! অথচ সমগ্র মুসলিম বিশ্বের যাবতিয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মূলে রয়েছে ওই সব অমুসলিমদের অবদান/আবিষ্কার ! তাহলে আল্লাহর এ ধরনের হাস্যকর দাবির ভিত্তি টা কোথায় ?
Computers, TV’s, space shuttles, helicopters, ipods, nuclear bombs, cameras, satellites, birth control pills, vaccination for smallpox, telephones, radios, light bulbs, microchips, CDs, playstations, refrigerators, microwaves, stainless steel, plastic, aluminium, x-rays, polio-vaccine, anti-biotics, heart-transplants etc. were all invented by non-Muslims. Moreover, statistics show correlation studies indicating that religious conviction diminishes with education level.
প্রশ্ন – ৩০
পৃথিবীর সকল প্রানীই কি মানুষের মত একটা সমাজ বা কমুনিটিতে বাস করে (Quran 6:38) ? কুরান রচয়িতার কি জাগুয়ার (jaguar), লেপার্ড (leopard) বা মাকর্সা (spiders) এদের ব্যাপারে অজানা ছিল ?
প্রশ্ন – ৩১
পৃথিবীতে প্রায় ৫০০০-১০০০০ এর মাঝামাঝি ভাষা রয়েছে ! এর মাঝে শুধু মাত্র আরবীতে কুরান নাজিল (Quran 43:3) হওয়ার মানেই হল অন্য ভাষাভাষিদের জন্যে তা বোঝার (অনুবাদ হওয়া সত্বেও) এবং পড়ার সমস্যার সৃষ্টি হওয়া ! আল্লাহ কেন এই ব্যাপার টার কোন সমাধান তার পূর্নাঙ্গ জীবন বিধানে উল্লেখ করলেন না ? তবে কি ধরে নেওয়া যায় তিনি শুধু আরবীয়দের ঈশ্বর ?
প্রশ্ন – ৩২
কুরানে উত্তরাধিকার সম্পত্তি বন্টনে কেন এমন ভুল থাকবে (Quran 4:11-12) ? একজন সৃষ্টিকর্তার পক্ষে কি মানুষের মত কোন রূপ ভুল হওয়া আদৌ সম্ভব ?
Wife: 1/8 = 3/24
Daughters: 2/3 = 16/24
Father: 1/6 = 4/24
Mother: 1/6 = 4/24
Total = 27/24 = 1.125 (Not equal to 1)
প্রশ্ন – ৩৩
মহাশূন্য ভ্রমনের পথপ্রদর্শক হল অমুসলিমরা প্রায় ৫০ বছর আগে ! বর্তমান প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ ইতিমধ্যে সৌরজগতের শেষ সীমা উৎঘাটন করে ফেলেছে ! অথচ কুরান দাবি করে আল্লাহর অনুমতি ব্যতিত কারো পক্ষে আকাশ ভ্রমন বা পৃথিবীর সীমা অতিক্রম সম্ভভপর নয় (Quran 55:33) ! তাহলে কি বলা যায় যে আল্লাহর ইচ্ছে অমুসলিমদের বেলায় কাজ করে না ?
প্রশ্ন – ৩৪
আল্লাহ যদি সর্বজ্ঞ হন (Quran 49:16) তবে তার বান্দাদের পরিক্ষা করে দেখার কোন মানে আছে কি (Quran 2:155) ?
প্রশ্ন – ৩৫
Quran 43:11 অনুসারে আল্লাহ পৃথিবিতে পরিমিত পরিমান বৃষ্টিপাত ঘটান ! তাহলে আপনি কিভাবে বন্যা হওয়ার বিষয়টাকে ব্যাখ্যা করবেন ? এটা কি এই নয় যে, বৃষ্টিপাত বিহিন মরু অঞ্চলে থাকার ফলে কুরান রচয়িতার প্রবল ধরনের ধ্বংসাত্মক বৃষ্টিপাত সম্বন্ধে কোন ধারনাই ছিলো না ?
প্রশ্ন – ৩৬
আল্লহ জানান যে, মুহম্মদ শুধুমাত্র একজন সাধারন মানুষ ব্যতিত আর কিছু নয় যে (Quran 17:90-96) কাফের দের কোন অবিশ্বাস্য ঘটনা দেখাবেন ! আবার এও বলে, মুহম্মদ কাফের দের চাঁদ দ্বিখণ্ডিত করে দেখিয়েছেন (Quran 54:1-2 Sahih Bukhari 4:56:830, 4:56:831) ! এখানে কি আল্লাহ কে মিথ্যাবাদি বলে মনে হচ্ছে না ?
প্রশ্ন – ৩৭
কুরান অনুসারে, একজন পালিত পুত্র কখনোই পরিবারের অন্তর্গত হতে পারে না (Quran 33:4) ফলে তাদের তালাক প্রাপ্ত স্ত্রিকে বিয়ে করায় কোন দোষ নেই ! অন্যদিকে একজন দুধ মাতা বা সেই দিক থেকে বোনেরা পরিবারের অন্তর্গত (Quran 4:23) যাদের বিয়ে করায় রয়েছে নিষেধাজ্ঞা ! এমন একটা ব্যাপার কি আপনার কাছে একটুও দৃষ্টিকটূ লাগে না ?
প্রশ্ন – ৩৮
আল্লাহ দাবি করেন, পৃথিবীতে বিচরণকারী এমন কোন প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব তিনি নিজে গ্রহন করেননি (Quran 11:6) ! তাহলে আফ্রিকার লাখ লাখ মানুষকে অনাহারে রাখার পেছনে তাঁর ভুমিকা কি ?
http://thepeacefulplanet.org/2011/01/12/africa-hungry/
http://www.salem-news.com/articles/june062010/world-hunger-cf.php
প্রশ্ন – ৩৯
আল্লাহ কি আসলেই দয়ালু এবং ক্ষমাশীল (Quran 1:3) যিনি কিনা একটা উঠ হত্যার জন্যে পুরো গোষ্টির লোকেদের মেরে ফেলতে পারেন (Quran 7:73-78, 54:26-31) ?
প্রশ্ন – ৪০
যদি কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসরন করে তবে তাঁর জন্যে দোজখে রয়েছে অনন্তকালের শাস্তি (Quran 3:85) ! এটা কি ভয় দেখিয়ে আল্লাহর নিজ দল ভারী করার কৌশল নয় ? এতে কি তাঁর শক্তির মাপকাঠি নিয়ে প্রশ্ন জাগে না (Quran 2:117) ? কিংবা এগুলো যদি তাঁর ‘পরীক্ষার বিষয়’ হয়ে থাকে তবে কি বলা যায় না তিনি সর্বজ্ঞ নন (Quran 49:16) ?
প্রশ্ন – ৪১
আল্লাহ যদি আদমকে আরবী ভাষা শিখিয়েই পৃথিবিতে পাঠান (Quran 2:31-33) তবে তাঁর বংশধরেরা যেখানেই বসবাস শুরু করুক না কেন আরবী ভাষাই ব্যবহার করবে ! তবে আজ সারা পৃথিবি জুড়ে প্রায় পাঁচ হাজারের ওপরে ভাষা বিরাজ করছে কি করে ?
প্রশ্ন – ৪২
পুরো কুরান জুড়ে রয়েছে বহু অতিপ্রাকৃত গাল-গল্পের ছড়াছড়ি ! এগুলো যদি শুধু মুহম্মদের কথা শুনেই বিশ্বাস আনতে হয় তবে ‘আলাদিনের চেরাগ’ কিংবা ‘হ্যারিপটারের জাদুর ছড়ি’ -তে বিশ্বাস করতে নিশ্চই কোন সমস্যা নেই আপনার ?
১ মানুষের বানরে রূপান্তর (Quran 2:65)
২ পৌরানিক werewolves (ইয়াজুজ মাজুজ) দের পৃথিবীতে অবস্থান (Quran 21:96)
৩ আকাশ থেকে খাদ্যের আবির্ভাব (Quran 5:114-115)
৪ লাঠি নিক্ষেপের পর সাপ হয়ে যাওয়া (Quran 7:107)
৫ সোলেমানের জ্বিন আর পাখির সৈন্য থাকা (Quran 27:16-17, 20-22, 23)
৬ নবী ইউনুসের মাছের পেটে যাওয়া এবং প্রার্থনা করা (Quran 37:142)
৭ সোলেমানের পিপড়ার সাথে কথা বলা (Quran 27:18)
৮ পাখা যুক্ত ঘোড়ায় চড়ে মুহম্মদের স্বর্গে গমন (Quran 17:1)
৯ দেহের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গ কতৃক মানুষের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যদান (Quran 24:24)
১০ সমুদ্রের দুই ভাগ হয়ে যাওয়া (Quran 2:50)
১১ সোলেমান কতৃক বায়ুকে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা (Quran 38:36)
১২ মৃত ব্যক্তি কতৃক তার খুনিকে চিহ্নিত করন (Quran 2:72)
১৩ দানবের সাথে মানুষের কথপোকথন (Quran 27:82)
১৪ দ্যুতিময় যাদুর হাত (Quran 20:22)
১৫ জড় পদার্থ (আকাশ ও পৃথিবী) কতৃক অস্বীকার জানানো (Quran 33:72)
প্রশ্ন – ৪৩
Quran 12:2, 33:53, 9:5 আয়াতগুলো পড়েও কি মনে হয় কুরান সকল সময় এবং সকল স্থানের জন্যে প্রযোজ্য ?
প্রশ্ন – ৪৪
কুরানের পাতায় পাতায় রয়েছে অমুসলিমদের প্রতি তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য, গালাগালি আর অভিশাপ (Quran 2:7, 2:10, 2:15, 2:17, 2:26, 2:88, 2:161, 3:61, 3:87, 3:178, 4:46-47, 4:88, 4:115, 4:143, 4:155, 5:13, 5:14, 5:41, 5:49, 5:60, 5:64, 5:67, 6:25, 6:110, 6:123 … ইত্যাদি) ! স্বাভাবিক দৃষ্টিতে একজন সৃষ্টিকর্তার জন্যে মানুষের মতন এমন আচরন কি হাস্যকর নয় ?
প্রশ্ন – ৪৫
আল্লাহ কি মনে করেন পুরুষের একমাত্র চাহিদা অক্ষত-যোনী রমনী সম্ভগ যার কারনে বেহেস্তে তার লোভ দেখানো হয়েছে বারংবার (Quran 55:56, 37:48-49, 52:20, 55:58, 55:72, 78:33-34, 56:22-23, 56:35-38) (এছাড়াও পুরুষের জন্যে রয়েছে গেলমান বা কিশোর 52:24) ? আল্লাহ কি মুহম্মদের মতই কামুক মনোভাবাপন্ন নয় ?
প্রশ্ন – ৪৬
মানুষের জন্যে নাজিলকৃত পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান কুরানের আয়াত গুলো কি কখনো বিশ্লেষন করে দেখেছেন ?
1 কুরানে ৩০০ টির মত আয়াত রয়েছে শুধুমাত্র আল্লাহ কে ভয় করার ব্যাপারে !
2 মাত্র ৪৯ টি আয়াত রয়েছে ভালোবাসা সম্পর্কিত (যার মধ্যে ১৪ টা আয়াত নেতিবাচক অর্থে, ৩ টি আয়াত মানবজাতিকে নির্দেশ দেয় আল্লাহ কে ভালবাসতে, ২ টি আয়াত আল্লাহ কিভাবে বিশ্বাসিদের ভালোবাসেন সে ব্যাপারে ! প্রায় ২৫ টির মত আয়াত আছে আল্লাহ অবিশ্বাসিদের ভালোবাসেন না সে ব্যাপারে ! ৩ টি আয়াত আছে নিজ আত্মিয় বা মুসলিম ভাইদের ভালোবাসার ব্যাপারে, ১ টি আয়াত মুসলিমদের নির্দেশ দেয় আল্লাহকে ভালোবাসতে ! অন্য ১ আয়াতে আছে ভালোবেসে দান খয়রাতের ব্যাপারে) !
3 প্রায় ৬৭% মক্কান আয়াত রয়েছে মুহম্মদ কে মেনে না নেওয়ার কারনে অবিশ্বাসিদের শাস্তি দেওয়া প্রসঙ্গে !
4 প্রায় ৫০% এর ওপর মদিনান আয়াত রয়েছে মুশরিক এবং অবিশ্বাসিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া প্রসঙ্গে !
5 সমগ্র কুরানে প্রায় ৫০০ ‘র কাছাকাছি আয়াত রয়েছে (বলতে গেলে প্রতি ১২ টার মধ্যে ১ টা) যা মানুষকে জানান দেয় দোজখের ব্যাপারে !
6 কুরানে দোজখ শব্দটা কুরানে উল্লেখ আছে ১৪৬ বার, যার মধ্যে ৯ বার উল্লেখ আছে নীতিবোধ থেকে পতিত হওয়ার অপরাধে ! বাকি ১৩৭ বার অনন্তকাল দোজখে থাকার কথা বলা আছে শুধুমাত্র মুহম্মদের সাথে একমত না হওয়ার জন্যে !
7 প্রায় ৪০০ টির মত আয়াত শিক্ষা দেয় ইহুদি, খৃষ্টান, পৌত্তলিক এবং কাফের দের ঘৃনা করার ব্যাপারে !
8 প্রায় ১৪ টির মত আয়াত আছে যা মুসলিমদের কোন অমুসলিম বা কাফের দের সাথে বন্ধুত্ব করতে মানা করে !
9 প্রায় ১৬৪ টির মত আয়াত রয়েছে যা পরিস্কারভাবে সরাসরি মুসলিমদের নির্দেশ দেয় যুদ্ধ বা জিহাদে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে !
10 কুরান, হাদিস এবং সিরাত – এই তিনটির মাঝে মাত্র ১৭% আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত, আর বাকি ৮৩% মুহম্মদের কার্যকলাপ আর কথাসমষ্টির অংশ বিশেষ !
http://godofreason.com/new-page-105.htm
http://www.yoel.info/koranwarpassages.htm
কুরান : স্ববিরোধিতা
প্রশ্ন – ১
আল্লাহর অবস্থান প্রকৃত পক্ষে কোথায় – তার জন্যে নির্ধারিত আরশে (Quran 57:4, 11:7) ? পুর্ব-পশ্চিম সর্বত্র (Quran 2:115) ? কাবা ঘরে (Quran 14:37) ? আমাদের খুব নিকটে (Quran 50:16) ?
প্রশ্ন – ২
আল্লাহই কি মানব সভ্যতার জন্যে একমাত্র রক্ষাকর্তা (Quran 32:4, 18:86, 18:102, 9:116) নাকি তিনি একাই নন (Quran 41:30-31, 5:55, 9:71) ?
প্রশ্ন – ৩
আল্লাহই কি একমাত্র শাসক এবং নির্দেশদাতা (Quran 18:86, 17:111, 3:79-80, 6:71) ? নাকি তার সাথে নবী মুহম্মদও (Quran 4:59, 4:80, 24:56, 26:108, 26:110, 4:64) ?
প্রশ্ন – ৪
একমাত্র আল্লাহই কি অদৃশ্য কিছু দেখার ক্ষমতা রাখেন (Quran 10:20) ? নাকি কিং সোলেমানও সেটা পারেন (Quran 27:39) ?
প্রশ্ন – ৫
আল্লাহর কি সন্তান হতে পারে ? – না (Quran 6:101) এবং হ্যা (Quran 39:4) !
প্রশ্ন – ৬
সঙ্গী বিহীন কি সন্তান ধারন সম্ভব ? – না (Quran 6:101) এবং হ্যা (Quran 19:20-21) !
প্রশ্ন – ৭
আল্লাহ কি সর্বজ্ঞ ? – হ্যা (Quran 49:16) এবং না (Quran 2:155) !
প্রশ্ন – ৮
আল্লাহ কে কি দেখা সম্ভব ? – না (Quran 6:103) এবং হ্যা (Quran 53:1-18) ?
প্রশ্ন – ৯
আল্লাহ কি মানুষ কে পথভ্রষ্ট করেন ? – না (Quran 9:115) এবং হ্যা (Quran 6:25) !
প্রশ্ন – ১০
আল্লাহর কি মানুষের মত কোন আকার আছে ? – না (Quran 112:4) এবং হ্যা (Quran 55:27, 20:49, 5:64, 38:75, 39:67, 68:42, 69:17) !
প্রশ্ন – ১১
আল্লাহ কি আসলেই দয়ালু এবং ক্ষমাশীল ? – হ্যা (Quran 1:3) এবং না (Quran 4:56) !
প্রশ্ন – ১২
আল্লাহ কি কারো সাথে সরাসরি কথা বলেন ? – না (Quran 42:51) এবং হ্যা (Quran 53:11, 2:259, 2:36, 4:164) !
প্রশ্ন – ১৩
আল্লাহ কি সব কিছু ক্ষমা করে দেন ? – হ্যা (Quran 39:53) এবং না (Quran 4:116) !
প্রশ্ন – ১৪
আল্লাহ কি তার সাথে শিরককারীদের ক্ষমা করে দেন ? – না (Quran 4:48, 4:416) এবং হ্যা (Quran 4:153, 25:70) !
প্রশ্ন – ১৫
আল্লাহর একদিন মানুষের কয় দিনের সমান ? – ১০০০ বছর (Quran 22:47) নাকি ৫০০০০ বছর (Quran 70:4) !
প্রশ্ন – ১৬
ফেরেস্তারা কি পৃথিবিতে বিচরন করে বেড়ায় ? – না (Quran 17:95) এবং হ্যা (Quran 2:102) !
প্রশ্ন – ১৭
ফেরেস্তারা কি কাউকে সাহায্য বা রক্ষা করতে পারে ? – না (Quran 2:107) এবং হ্যা (Quran 41:31) !
প্রশ্ন – ১৮
বদরের যুদ্ধে কতজন ফেরেস্তা মুহম্মদ কে সাহায্য করেছিল ? – ৩০০০ (Quran 3:124), ১০০০ (Quran 8:9) নাকি একজনও নয় (Quran 15:8) !
প্রশ্ন – ১৯
শয়তান কি ঈমানদার মুসলিম কে ভুলপথে চালিত করতে পারে ? – না (Quran 38:82-83) এবং হ্যা (Quran 7:16-17) !
প্রশ্ন – ২০
ইবলিশ কি একজন ফেরেস্তা (Quran 2:34) ছিল নাকি জ্বিন (Quran 18:50) ?
প্রশ্ন – ২১
জ্বিন থাকে কোথায় ? – পৃথিবিতে (Quran 55:33) নাকি আকাশে (Quran 37:6-7) !
প্রশ্ন – ২২
আল্লাহ সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করলেন ? – মহাকাশ (Quran 79:27) নাকি পৃথিবী (Quran 41:10-11, 2:29) !
প্রশ্ন – ২৩
আকাশ এবং পৃথিবী কিভাবে আসলো ? – আলাদা ভাবে (universe expanding) (Quran 21:30) নাকি একসাথে (universe contracting) (Quran 41:11) !
প্রশ্ন – ২৪
মহাকাশ এবং পৃথিবী তৈরিতে মোট কত দিন ব্যয় হয়েছে ? – ছয় দিন (Quran 10:3) নাকি আট দিন (Quran 41:9-12) !
প্রশ্ন – ২৫
আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন কোথা থেকে ? – ধুলা থেকে (Quran 3:59, 30:20, 35:11), কাদা মাটি থেকে (Quran 6:2, 15:26, 32:7, 55:14), বীর্য থেকে (Quran 16:4), রক্তপিন্ড থেকে (Quran 96:2), পানি থেকে (Quran 21:30, 25:54, 24:45) নাকি শূন্য থেকে (Quran 19:67) !
প্রশ্ন – ২৬
যাবতিয় কিছু সৃষ্টিতে আল্লাহর কত সময় লেগেছে ? – ছয় দিন (7:54) নাকি কয়েক মুহুর্ত (Quran 2:117) !
প্রশ্ন – ২৭
কেয়ামতের সময় কতগুলো শিঙ্গায় ফুঁ দেওয়া হবে ? – দুটোয় (Quran 79:7) নাকি একটায় (Quran 69:13) !
প্রশ্ন – ২৮
কেয়ামতের সময় পর্বতরাজির কি হবে ? – পশমের মত হবে (Quran70:9) নাকি অদৃশ্য হবে (Quran 78:20) !
প্রশ্ন – ২৯
কেয়ামতের সময় অবিশ্বাসিরা কি কথা বলতে পারবে ? – না (Quran 27:85) এবং হ্যা (Quran 36:65) !
প্রশ্ন – ৩০
শেষ বিচারের দিনে অবিশ্বাসির দেহের কোথায় তার নিবন্ধগ্রন্থ রাখা হবে ? – কাধে (Quran 84:10) নাকি বাম হাতে (Quran 79:25) !
প্রশ্ন – ৩১
খারাপ কিছু কি আল্লাহ থেকে আসে ? – হ্যা (Quran 4:78) এবং না (Quran 4:79) !
প্রশ্ন – ৩২
আল্লাহ কি খারাপ কোন কিছুর নির্দেশ দেন ? – না (Quran 7:28, 16:90, 6:131) এবং হ্যা (Quran 17:16) !
প্রশ্ন – ৩৩
শেষ বিচারে সময় কি সুপারিশ গৃহিত হবে ? – না (Quran 2:123, 2:47) এবং হ্যা (20:109, 10:3) !
প্রশ্ন – ৩৪
জান্নাতের বিস্তৃতি কয় আসমান সমান ? – এক (Quran 57:21 singular, sama) নাকি বহু (Quran 3:133 plural, samawaat) !
প্রশ্ন – ৩৫
সকল মুসলিম কি কিছু সময়ের জন্যে দোজখে যাবে ? – হ্যা (Quran 19:71) এবং না (Quran 47:12) !
প্রশ্ন – ৩৬
দোজখের খাবার কি হবে ? – শুধুই বিষাক্ত কাটাগাছ (Quran 88:6), শুধুই পুঁজ (Quran 69:36) নাকি বিস্বাদ যাকুম ফল (Quran 37:66) !
প্রশ্ন – ৩৭
মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি ? – শূধু আল্লাহর উপাসনা করা (Quran 51:56) নাকি সেই সাথে মুহম্মদের সুন্নাহ অনুসরন করা (Quran 7:158) !
প্রশ্ন – ৩৮
মানুষের সকল জাতিই কি সমান বিবেচিত হবে ? – না (Quran 3:33, 2:47) এবং হ্যা (49:13) !
প্রশ্ন – ৩৯
সবাই কি তার নিজের বোঝাই বহন করবে ? – হ্যা (Quran 6:164, 35:18, 2:286) এবং না (Quran 16:25) !
প্রশ্ন – ৪০
মানুষের কি নিজস্ব ইচ্ছে বলে কিছু আছে ? – না (Quran 10:100) এবং হ্যা (Quran 81:28) ?
প্রশ্ন – ৪১
সবাই কি আল্লাহ কি মান্য করে চলে ? – হ্যা (Quran 30:26) এবং না (Quran 2:34) !
প্রশ্ন – ৪২
মানুষের প্রাণ হরন করে কে ? – একজন ফেরেস্তা (Quran 32:11), কয়েকজন ফেরেস্তা (Quran 47:27) নাকি আল্লাহ (39:42) !
প্রশ্ন – ৪৩
প্রথম মুসলিম কে ? – মুহম্মদ (Quran 6:14, 6:163, 39:12), আদম (Quran 3:33), ইব্রাহিম (Quran 2:132, 3:67), মুসা (Quran 7:143) নাকি মিশরীয়রা (Quran 26:51) !
প্রশ্ন – ৪৪
একজন মুসলিম কয়জন অবিশ্বাসিকে পরাস্ত করার ক্ষমতা রাখে ? – ১০ জন (Quran 8:65) নাকি ২ জন (Quran 8:66) !
প্রশ্ন – ৪৫
মদ খাওয়ার ব্যাপারে কুরান কি বলে ? – খাওয়া যাবে (Quran 16:67) তবে প্রার্থনা না করা অবস্থায় (Quran 4:43), খুবই খারাপ জিনিস (Quran 5:90) যার জন্যে রয়েছে গুনাহ (Quran 2:219) !
প্রশ্ন – ৪৬
মুসলিমদের পবিত্র মাস কত গুলো ? – চারটা (Quran 9:36) নাকি একটা (Quran 5:2) !
প্রশ্ন – ৪৭
ইসলামে কি ভিন্ন ধর্মালম্বিদের ওপর বল প্রয়োগ করা যাবে ? – না (Quran 2:256, 109:6) এবং হ্যা (Quran 8:12, 9:29) !
প্রশ্ন – ৪৮
আল্লাহ কি অমুসলিমদের ভালো কাজের পুরস্কার দেবেন ? – হ্যা (Quran 99:7) এবং না (Quran 9:17) !
প্রশ্ন – ৪৯
অবিশ্বাসিদের ভুল পথে চালিত করার মূলে কে ? – আল্লাহ (Quran 6:25, 35:8, 10:100), শয়তান (Quran 15:39, 114:5, 4:119) নাকি তারা নিজেরাই (9:70, 6:12, 30:9) !
প্রশ্ন – ৫০
কাদের জন্যে রয়েছে দোজখ থেকে পরিত্রান ? – যেকোন ধর্মপ্রাণ আস্তিকের জন্যে (Quran 5:69, 2:62) নাকি শুধুই মুসলিম দের জন্যে (Quran 3:85, 3:19) !
প্রশ্ন – ৫১
যারা পরকালে বিশ্বাসী নয় তাদের সাথে কেমন আচরন করতে হবে ? – দয়াপূর্ণ (Quran 45:14, 25:63) নাকি হিংসাত্মক (Quran 9:29) !
প্রশ্ন – ৫২
অবিশ্বাসী পরিবারের সাথে কি বসবাস করা যাবে ? – হ্যা (Quran 31:15) এবং না (Quran 9:23) !
প্রশ্ন – ৫৩
একজন মুসলিম কি অমুসলিমদের বন্ধু হিসেবে গ্রহন করতে পারবে ? – হ্যা (Quran 5:82, 57:27) এবং না (Quran 5:51) !
প্রশ্ন – ৫৪
খৃষ্টান আর ইহুদিরা কি পরস্পরের বন্ধু (Quran 5:51) নাকি ঘৃণার পাত্র (Quran 5:64) ?
প্রশ্ন – ৫৫
একজন মুসলিম কি কোন অমুসলিমকে বিয়ে করতে পারবে ? – না (Quran 2:221) এবং হ্যা (Quran 5:5) !
প্রশ্ন – ৫৬
মুসলিম আর অমুসলিমরা কি একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে ? – না (Quran 109:1-3) এবং হ্যা (Quran 29:46) !
প্রশ্ন – ৫৭
সকল মুসলিম নবীই কি সমান ? – হ্যা (Quran 2:285) এবং না (Quran 2:253) !
প্রশ্ন – ৫৮
নবীরা কি অলৌকিকত্ব দেখাতে পারে ? – না (Quran 29:50) এবং হ্যা (Quran 2:253) !
প্রশ্ন – ৫৯
সকল নবীই কি ইব্রাহিমের বংশধর ? – হ্যা (Quran 29:27) এবং না (Quran 16:36) !
প্রশ্ন – ৬০
ইব্রাহিম কি পৌত্তলিক ছিলেন ? – হ্যা (Quran 6:76) এবং না (Quran 2:135) !
প্রশ্ন – ৬১
নবী ইউনুস কি সমুদ্র তীরে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ? – হ্যা (Quran 37:145) এবং না (Quran 68:49) !
প্রশ্ন – ৬২
পরকিয়া (Adultery) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 24:33) এবং হ্যা (Quran 23:6, 4:24) !
প্রশ্ন – ৬৩
অগম্যাগমন (Incest) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 4:23) এবং হ্যা (Quran 7:172) !
প্রশ্ন – ৬৪
নারী পুরুষ কি সমান ? – হ্যা (Quran 3:195) এবং না (Quran 4:34, 2:228) !
প্রশ্ন – ৬৫
কোন ব্যক্তি নিষ্কলঙ্ক নারীর ওপর মিথ্যা আরোপ করলে তার কি ক্ষমা হবে ? – হ্যা (Quran 24:5) এবং না (Quran 24:23) !
প্রশ্ন – ৬৬
কুরান কিভাবে নাজিল হল ? – এক পবিত্র রাতে (Quran 44:3, 97:1) নাকি পুরো রমজান মাস জুড়ে (Quran 2:185, 17:6, 25:32) !
প্রশ্ন – ৬৭
কুরান কি সহজ বোধ্য ? – হ্যা (Quran 11:1) এবং না (Quran 3:7, 2:1) !
প্রশ্ন – ৬৮
কুরান কি বিশুদ্ধ আরবি তে ? – হ্যা (Quran 16:103) এবং না (Quran 17:35 Qistas – foreign word, Quran 15:74 al-sijjil – foreign word) !
প্রশ্ন – ৬৯
আল্লাহ কি তার কথার পরিবর্তন করেন ? – না (Quran 6:115, 10:64, 18:27) এবং হ্যা (Quran 2:106, 16:101) !
প্রশ্ন – ৭০
আল্লাহর প্রেরিত উঠকে কতজন মেরেছিল ? – একজন (Quran 54:29) নাকি কয়েকজন (Quran 7:77) !
প্রশ্ন – ৭১
মক্কার পৌত্তলিকদের মাঝে কি কোন নবী পাঠানো হয়েছিল ? – হ্যা (Quran 10:47) এবং না (Quran 34:44) !
প্রশ্ন – ৭২
আল্লাহ প্রকৃত পক্ষে কতজন ? – একজন (Quran 40:62) নাকি অনেক (Quran 21:7, 23:14) !
প্রশ্ন – ৭৩
ফেরাউন কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 10:90-92) এবং হ্যা (Quran 17:102-103) !
প্রশ্ন – ৭৪
আদ জাতিকে হত্যা করতে কত সময় লেগেছিল ? – একদিন (Quran 54:19-21) নাকি এক সপ্তাহ (Quran 69:6-7) !
প্রশ্ন – ৭৫
গর্ভে ধারন আর লালন-পালন করতে কত সময় গিয়েছিল ? – ৩০ মাস (Quran 46:15) নাকি ২৪ মাস (Quran 31:14) ?
প্রশ্ন – ৭৬
আল্লাহর কত গুলো cardinal point রয়েছে ? – এক (Quran 2:115) নাকি দুই (Quran 55:17) ?
প্রশ্ন – ৭৭
কত জন ফেরেস্তা মেরির সাথে কথা বলেছিল ? – একজন (Quran 19:16-19) নাকি তার বেশি (Quran 3:42, 3:45) !
প্রশ্ন – ৭৮
একজন মানুষ কি ইচ্ছে মত তার বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে ? – হ্যা (Quran 2:256, 18:29, 109:6) এবং না (Quran 3:32, 30:45, 18:29, 3:85, 3:28, 4:89, 4:144, 5:51, 60:1, 4:101, 9:123) !
প্রশ্ন – ৭৯
মহা প্লাবনে নূহ নবীর কোন পুত্র কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 21:76, 37:75-77) এবং হ্যা (Quran 11:42-43) !
ইসলামে নিষিদ্ধ বিষয়াবলি
প্রশ্ন – ১
আল্লাহ কেন হাঁচি দেওয়া পছন্দ করেন কিন্তু হাই তোলাকে করেন না (Sahih Bukhari 8:73:245) ? তিনি কি এটা জানেন না যে হাঁচি দেওয়ার ফলে বাতাসে জীবানু ছাড়ায় আর অন্য দিকে হাই তুললে আমাদের শরীর প্রচুর অক্সিজেন পায় ?
প্রশ্ন – ২
প্রার্থনার সময় সকল মুসলিম কে নিচের দিকে মুখ করে রাখতে হয়, কেননা ওপর দিকে (আকাশের দিকে) তাকালে তারা দৃষ্টি শক্তি হারাবে (Sahih Muslim 4:862, 4:863) ! আপনি বা অন্যকেউ কি এমনটা কারো সাথে ঘটতে দেখেছেন বা শুনেছেন ?
প্রশ্ন – ৩
অ্যালকোহল বা মদকে কে কুরানে ঘৃনিত বস্তু যা শয়তানের তৈরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে (Quran 5:90-91), আবার সেই কুরানই কেন এই মদের প্রশংসা করছে (Quran 16:67) এবং বেহেস্তে পাওয়া যাবে বলে জানাচ্ছে (Quran 47:15) ?
প্রশ্ন – ৪
দাবা একটা বুদ্ধি দিপ্ত খেলা ! এই খেলাকে কেন ইসলামের দৃষ্টিতে এতো খারাপ প্রতিপন্ন করে নিষেধ করা হল (Sahih Muslim 28:5612, Al-Muwatta 52 2.7) ?
প্রশ্ন – ৫
ছবি তোলা / আঁকার মাঝে কি এমন খারাপ নিহিত আছে যে সেটাকে ইসলামে নিষিদ্ধ করা হয়েছে (Sahih Bukhari 1:8:419, 2:23:425, 3:34:299, 3:34:318, 3:34:428, 3:34:440, Sahih Muslim 4:1076, 24:5254, 24:5255, 24:5261, Abu Dawud 1:227, 27:3746) ?
প্রশ্ন – ৬
ট্যাটু (tattoos) লাগানো কি মানুষ হত্যার থেকেও খারাপ যে তা নিষিদ্ধ করা হলো (Sahih Bukhari 7:72:815, 3:34:299, 7:72:827) অথচ হত্যায় উৎসাহ দেওয়া হলো (Quran 2:191) ?
প্রশ্ন – ৭
ইসলাম তার অনুসারীদের কুকুর (বিশেষ করে কালো গুলো) পেলেই হত্যা করার নির্দেশ দেয় (Sahih Muslim 24:5248, 16:2840, 16:2839) ! তাই যদি হবে তবে আল্লাহ কেন এই প্রজাতিটিকে পৃথিবীতে পাঠালেন ?
প্রশ্ন – ৮
সঙ্গীত মানুষের জীবনের অপরিহার্য একটা বিষয় ! কিন্তু বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে যেকোন ধরনের সঙ্গীত ইসলামে হারাম কারন তা আল্লাহর অপছন্দ (Sahih Bukhari 7:69:494v) ! আল্লাহর এমন অদ্ভুত মানুষিকতা নিয়ে আপনার মনে কি কোন প্রশ্ন জাগে না ?
প্রশ্ন – ৯
অ্যালকোহল সহ অন্যান্য নেশার দ্রব্য ইসলামে কঠিন ভাবে নিষিদ্ধ (হারাম) (Quran 5:90-91 Sahih Muslim 4962, 4228 Sahih Bukhari 8:81:764-768 Abu Dawud 38:4469) কিন্তু পরিমিত অ্যালকোহল গ্রহনের প্রচুর ভালো দিক (সাস্থ্যগত) থাকায় এটা কে সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ করার যৌক্তিকতা কোথায় ?
1 Lower mortality rates
http://onlinelibrary.wiley.com/doi/10.1111/j.1530-0277.2010.01286.x/abstract
http://www.time.com/time/magazine/article/0,9171,2017200,00.html
2 Lower risk of heart disease and stroke
http://stroke.ahajournals.org/content/39/11/2936.full
http://circ.ahajournals.org/content/102/5/500.abstract
http://circ.ahajournals.org/content/102/5/494.abstract
3 Lower risk of diabetes
http://www.reuters.com/article/2010/04/27/us-drinking-diabetes-idUSTRE63Q43920100427
4 Lower risk of suffering from rheumatoid arthritis
http://edition.cnn.com/2010/HEALTH/07/27/drinking.rheumatoid.arthritis/index.html#fbid=XGFBTvQDW97&wom=false
5 Lower risk of osteoporosis (brittle bones)
http://www.telegraph.co.uk/health/healthnews/6014310/Beer-could-stop-bones-going-brittle.html
6 Lower risk of suffering from depression
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/19686521
http://www.time.com/time/health/article/0,8599,1928187,00.html?iid=sphere-inline-sidebar
প্রশ্ন – ১০
সিল্কের কাপড় পড়া নিয়ে ইসলামের এতো মাথা ব্যাথা কেন (Sahih Bukhari 3:47:782) ? এটা কি শুধু কাফেরদের তৈরি এই কারনে ?
নবী মুহম্মদ ও অন্যান্য
প্রশ্ন – ১
ইসলাম ধর্ম মতে মেয়েদের ঋতুস্রাব, গর্ভধারনের কষ্ট এবং কম বুদ্ধিমত্তা থাকা ‘হাওয়া’ -র গন্ধম ফল খাওয়ার সাজা থেকে প্রাপ্ত (Al-Tabari vol-1 page 277-279, Sahih Bukhari 1:6:301) ! আদমের ক্ষেত্রে আল্লাহ এ ধরনের কোন সাজা দিলেন না কেন, যেহেতু ফল সেও খেয়েছিল ?
প্রশ্ন – ২
হাদিস বলে, যে ব্যক্তি আল্লাহর ৯৯ টা নাম জানে সে বেহেস্ত এ যাবে (Sahih Bukhari 3:50:894) ! এটা কি একজন serial rapist / murderer এর ক্ষেত্রেও সত্য ? অথবা একজন অবিশ্বাসীর বেলায় যে মনে করে মুহম্মদ একটা fraud এবং pedophilic ?
প্রশ্ন – ৩
যদি মুসলিমরা মুহম্মদ কে এতোই বিশ্বাস করে থাকে তবে তার প্রস্তাবিত ওষুধ (উঠের মূত্র, মুখের লালা, ধুপ, মধু, কালো জিরা, খেজুর, মাছি … ইত্যাদি) ব্যবহার না করে পাশ্চাত্যের ওষুধের দরকার হয় কেন ?
(Sahih Bukhari 7:71:590, 8:82:796, 5, 7:71:673, 7:71:595, 7:71:600, 7:71:587, 7:71:614, 7:65:356, 7:65:663, 7:71:591, 7:71:592, 7:71:619, 7:71:620, 7:71:622, 7:71:641, 7:71:596, 7:71:616 Abu Dawud 3:28:3886, 41:5111 Ash Shifa, page 178 Ghazali, page 2.19, 4.239, 3.67)
প্রশ্ন – ৪
মুহম্মদ দাবী করেছেন, জমজমের পানিতে (Islamic holy water) রয়েছে এক অলৌকিক ব্যাপার যা যেকোন রোগের প্রতিকার করতে সক্ষম১ ! কিন্তু এতে রয়েছে খুবই উচ্চ মাত্রার আর্সেনিক (প্রায় তিন গুণ) এবং নাইট্রেট লেভেল, এবং অন্যান্য ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া২ ! আল্লাহ কি তার অনুসারীদের মাঝে এভাবে বিষকৃয়া ঘটাতে চান৩ ?
http://www.webcitation.org/query?url=http://www.sundayobserver.lk/2005/01/30/fea36.html&date=2011-05-07
http://www.webcitation.org/query?url=http://www.bbc.co.uk/news/uk-england-london-13267205&date=2011-05-07
http://www.webcitation.org/query?url=http://en.wikipedia.org/wiki/Arsenic_poisoning&date=2011-05-07
প্রশ্ন – ৫
৭ম সতাব্দিতে এক আরব ব্যাক্তি ডানাওয়ালা এক ঘোড়ায় চড়ে স্বর্গে যায় এবং সৃষ্টিকর্তার থেকে এই নির্দেশ নিয়ে আসে যে, প্রত্যেক মানুষ কে সৌদি আরবে অবস্থিত এক চতুষ্কোন ঘর অভিমুখে দিনে পাঁচবার মাথা ঝুকাতে হবে ! বিষয়টাকে কেন আপনাকে অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করতে হবে ?
http://gurumia.com/2010/07/09/meraj-night-ascension-isra-and-miraj-night-journey-shab-e-meraj-lailat-ul-miraj-miraj-un-nabi/
প্রশ্ন – ৬
মুহম্মদ আল্লাহর সাথে দেখা করে (মেরাজ) মুসলিমদের জন্যে দিনে ৫০ ওয়াক্ত নামাজ (Sahih Bukhari 4:2970) পড়ার নির্দেশ নিয়ে আসেন (যা পরে মুসার কথায় ৫ ওয়াক্ত করা হয়) ! আল্লাহ কি এতোটাই নির্বোধ যিনি মানব জাতিকে সারাদিন শুধুমাত্র তাঁর প্রার্থনা করারই নির্দেশনা দেন (যা মানতে গেলে সারাদিনে মানুষের আর অন্যকোন কাজ করার সময় থাকে না) ?
প্রশ্ন – ৭
নবী মুহম্মদের ভাষ্যমতে, তিনি ডানা ওয়ালা এক ঘোড়ায় (বোরাক) চড়ে সাত আসমান পাড় হয়ে আল্লাহর সাথে দেখা করতে যান (মেরাজ গমন) ! বায়ুশূন্য মহাকাশে চলার জন্যে বোরাকের ডানার প্রয়োজনীয়তা পড়লো কোনদিক দিয়ে ? মহাকাশ যে বায়ুশূন্য সে ব্যাপারে কি মুহম্মদের কোন ধারনাই ছিলো না ?
প্রশ্ন – ৮
মসজিদুল আকসা (Temple at Jerusalem) তৈরি হয়েছে 958-951 BC তে কিং সোলায়মান (970-930 BC) কত্রিক ! তাহলে হাদিস (Sahih Bukhari 4:55:636) অনুযায়ী মসজিদুল হারাম (Kaaba) তৈরির সময়কাল দাড়ায় মোটামুটি 998-991 BC ! কিন্তু কুরান (Quran 2:125) অনুযায়ী মসজিদুল হারাম (Kaaba) নির্মিত হয়েছে আব্রাহামের সময়কালে 1812-1637 BC তে ! এখন প্রশ্ন হল, আল্লাহ এবং তার নবীর কথায় এ ধরনের কন্ট্রাডিকশন তৈরি হল কেন ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Temple_in_Jerusalem
http://en.wikipedia.org/wiki/Abraham
প্রশ্ন – ৯
কুরানের বহু আয়াত নাজিল হত মুহম্মদের নিজস্ব সুবিদার্থে ! নবীর ইচ্ছেমত বিয়ে করার ব্যাপারে যখন আয়াত 33:50 নাজিল হয় তখন আয়েশার মন্তব্য থেকেই প্রতিয়মান হয় যে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন আল্লাহ নবীর ইচ্ছে পূরণে সর্বদাই ব্যতিব্যস্ত (Sahih Bukhari 62:48) ! কুরান যে মুহম্মদের বানানো তা বোঝার জন্যে কি এটা একটা উদাহরন নয় ?
প্রশ্ন – ১০
আয়েশার ওপর ব্যাভিচারে অপবাদ আরোপিত হলে সে সমস্যা নিরশনে আল্লাহর আয়াত (Quran 24:3-5) নাজিল হতে প্রায় এক মাসের ওপর সময় ব্যয় হয় (Sahih Bukhri 6:3832) ! এ থেকে কি এটাই বোঝা যায় না যে মুহম্মদ আল্লাহ কে দিয়ে কি ধরনের আয়াত নাজিল করাবেন (বা তিনি কি সিদ্ধান্ত নিবেন) তা নিয়ে কনফিউসড ছিলেন ?
প্রশ্ন – ১১
মুহম্মদ সর্বসমক্ষে যায়েদ কে পালক পুত্রের মর্যাদা দিয়েছিলেন (Misqat V.3 P.340) ! কিন্তু পরবর্তিতে নারী লিপ্সু মুহম্মদ (পালক) পুত্রবধু যয়নব কে বিয়ে করার মত দৃষ্টিকটূ বিষয়টাকে সর্বসম্মত করার উদ্দেশ্যে আল্লাহ কে দিয়ে আয়াত নাজিল করেন (Quran 33:4), যা সন্তান দত্তক নেওয়ার মত একটা মানবিক কাজকে নিরুৎসাহিত করে ! আল্লাহর এহেন কার্যকলাপ গুলো কি আবালিয় বলে মনে হয় না ?
প্রশ্ন – ১২
Sahih Bukhari 61:512 হাদিসটি পড়লে সহজেই বোঝা যায় কুরান আল্লাহর বানী নয় বরং মুহম্মদের নিজের তৈরি ! এছাড়া Sahih Bukhari 1:8:395 থেকে বোঝা যায় কিছু আয়াত এসেছে ওমরের কাছ থেকে ! এসব বুঝতে পেরেও মুসলিমরা কেন চোখ বন্ধ করে মিথ্যাকে মেনে নিচ্ছে ?
প্রশ্ন – ১৩
আব্দুল্লাহ বিন সা’দ প্রথম বুঝতে পেরেছিলেন কুরান আল্লাহর নয় বরং মুহম্মদের নিজের কথা, ফলে তিনি ইসলাম ত্যাগ করেছিলেন, যার কারনে মুহম্মদ পরবর্তিতে তাকে হত্যার নির্দেশ দেন (click the link for details) ! আপনি বিংশ শতাব্দির মানুষ হয়েও এটা বুঝতে চাইছেন না কেন ?
http://www.answering-islam.org/Quran/Sources/sarh.html
প্রশ্ন – ১৪
মুহম্মদ আল্লাহর প্রেরিত নবী হলে তাঁর পুত্র ইব্রাহিম (দাসী Mariyah ‘র গর্ভে জন্ম নেওয়া অবৈধ সন্তান) মারা যেত না – এ কথা বলার জন্যে নবী মুহম্মদ al-Shanba’ bint ‘Amr al-Ghifariyyah কে তালাক দেন (al-Tabari vol.9 p.136) ! মুহম্মদের সন্তানদের এভাবে অকাল মৃত্যু হওয়া দেখে আপনার মনেও কি একই ধরনের প্রশ্ন উদয় হয় না ?
প্রশ্ন – ১৫
ইসলামে, নবী মুহম্মদ কে al-Insān al-Kāmil (the perfect human) এবং uswa hasana (an excellent model of conduct) হিসেবে মানা হয়, যার স্বীকৃতি আল্লাহও দেয় (Quran 68:4, 33:21) কিন্তু কথা হলো ‘ওসামা বিন লাদেন’ কোন ক্রাইম টা করেছে যেটা মুহম্মদ করেননি ?
১ শত্রুতা করা – Sahih Muslim 41:6985 Sahih Bukhari 4:56:791
২ ঘুষ দেওয়া – Sahih Bukhari 4:55:558
৩ শিশু নির্যাতন – Abu Dawud 2:494, 2:495
৪ শিশু হত্যা – Sahih Muslim 38:4390 Sahih Bukhari 4:52:256
৫ প্রতারনা করা – Ishaq 323
৬ প্রবঞ্চনা করা – Sahih Muslim 30:5654 Sahih Bukhari 8:73:220
৭ মদ্যপান করা – Sahih Muslim – hadith 3753
৮ ঘৃণা ছড়ানো – Abu Dawud 40:4582
৯ মিথ্যা বলা – Sahih Bukhari 7:67:427
১০ হত্যার নির্দেশ – Sahih Bukhari 4:52:260, 9:84:58, 9:89:271, 8:82:804, 8:82:805
১১ গন হত্যা ঘটানো – Ishaq 464
১২ ক্ষমতার আকাঙ্ক্ষা – (Megalomania) – Sahih Bukhari 1:2:13, 1:2:14, 6:60:226, 6:60:1, 6:60:170 Ishaq 233
১৩ শিশুকামিতা – (Pedophilia) – Sahih Muslim 8:3310
১৪ জোড় পুর্বক দখল (plunder) – Sahih Bukhari vol-4 page 104
১৫ বহু বিবাহ – Sahih Bukhari 1:5:268
১৬ সুবিধাবাদী – Sahih Bukhari 6:60:311
১৭ ধর্ষন – Sahih Bukhari 1:8:367 al-Tabari vol.9 p.141 Sahih Muslim vol.4 footnote 2835. p.1351 Sirat e Rasulullah, Ibn Hisham, page 766 Kitab al-Tabaqat al-Kabir page 151 (Mariyah)
১৮ অত্যাধিক যৌন আকাঙ্ক্ষা – Sahih Bukhari 7:62:142, 1:5:268 Sahih Muslim 8:3240
১৯ দাস চর্চা – Ibn Qayyim al-Jawziyya, Zad al-Ma’ad, Part 1, pp. 114-116
২০ সন্ত্রাস সৃষ্টি – Sahih Bukhari 4:52:220
২১ অত্যাচার করা – Ishaq 595 Sahih Bukhari 1:11:626
২২ যুদ্ধের প্ররোচনা দেওয়া – Al-Tabari, Vol. 7, p. 15
২৩ ধন অর্জন – Sahih Bukhari 3:37:495 Abu Dawud 19:2961 Sahih Bukhari 2:24:497
২৪ আত্মহত্যার প্রবনতা – Sahih Bukhari 9:87:111
২৫ বৌ পেটানো – Sahih Muslim 4:2127
প্রশ্ন – ১৬
ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মুহম্মদের হাতে অসংখ্য মানুষের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে (কেউ কেউ বিনা দোষে) ! আপনার কি মনে হয় না যে একজন সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত নবী কখনই রক্তের ওপর ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে পারে না ?
(Sahih Bukhari 5:59:462, 5:59:369, 5:59:371, 5:59:372, 4:52:264, 3:45:687, 4:52:270, 4:52:271, 4:52:281, 4:56:826, 4:52:261, 1:4:23, 5:59:505, 7:71:623, 8:82:794, 8:82:796, 8:82:797, 9:83:37, 2:24:577, 8:82:795, 5:59:662, 4:56:817, 3:29:72, 5:59:582, 4:52:259, 1:11:626, 4:52:286 Sahih Muslim 19:4436, 16:4131, 16:4130, 16:4132, 16:4133, 7:3145 Abu Dawud 38:4348, 1:1244, 19:2996, 38:4356, 38:4357, 33:4153, 38:4349, 38:4414 Ishaq: 133-137, 162-163, 308, 365, 369, 372, 434, 438, 458, 464, 482, 492, 515, 550, 551, 675, 676 Ibn Sa’d Vol-1 page 37 Vol-2 page 31-32, 168, 172-174 Al-Tabari, Vol-7 page 29, 97, 99-101, 112, 147-150 Vol-8 page 22, 38, 40, 90, 123, 178-181, Vol. 9 page 58-59, 120, 121, 167)
প্রশ্ন – ১৭
একজন মানুষ হিসেবে আপনি কি নবী মুহম্মদ এর একটা পুরো জাতির লোকেদের (banu qurayza) শিরোচ্ছেদ করা টাকে সমর্থন করেন, যদি তারা দোষিও হয়ে থাকে, এমনকি যেখানে বয়সন্ধির বাচ্চা গুলোকে পর্যন্ত রেহাই দেওয়া হয়নি ?
Alfred Guillaume – The Life of Muhammad: A Translation of Ibn Ishaq’s Sirat Rasul Allah – pp. 461-464. The History of Al-Tabari: The Victory of Islam, translated by Michael. F. Volume 8. page. 38. Abu Dawud 38:4390.
প্রশ্ন – ১৮
নবী মুহম্মদের স্ত্রী সংখ্যা ছিলো ১১ জন (Sahih Bukhari 1:5:268) মতান্তরে আরো বেশি (al-Tabari vol.9 p.126-127) ! এছাড়াও ছিলো কিছু যৌন দাসী/ উপপত্নি ! আপনার কি মনে হয় না তিনি প্রকৃত পক্ষে একজন (সুবিধাবাদী) নারী লিপ্সু ছিলেন ?
1 Khadijah – Sahih Bukhari 4:55:642, 5:58:164 Sahih Muslim 31:5974
2 Sawda – Sahih Muslim 8:3451 Sahih Bukhari 1:4:148, 3:47:766
3 Aisha (নয় বছর বয়সি) – Sahih Muslim 8:3310 Sahih Bukhari 4:55:623
4 Umm Salama – Sahih Muslim 8:3443, 2:3539-3544
5 Hafsa – Sahih Bukhari 5:59:342, 7:62:119 Sahih Muslim 9:3511 Muwatta Malik 42.19.14
6 Zainab bint Jash (পোষ্যপুত্র বধু) – al-Tabari vol.39 p.180-182 Sahih Bukhari 9:93:517, 3:47:755 Sahih Muslim 8:3332, 8:3240 Abu Dawud 3:4880
7 Juwairiyah (যুদ্ধবন্ধিনী) – Sahih Muslim 19:4292 Abu Dawud 29:3920
8 Umm Habiba – al-Tabari vol.9 p.133 Sahih Bukhari 7:62:38
9 Safiyah (যুদ্ধবন্ধিনী) – Sirat e Rasulullah, Ibn Hisham, page 766 al-Tabari vol.39 p.185 Sahih Bukhari 1:8:367, 3:34:437
10 Maimuna bint Harith – Sahih Muslim 8:3284, 5:59:559
11 Fatimah – al-Tabari vol.9 p.39 vol.39 p.187 vol.9 p.139
12 Qutaylah bint Qays – al-Tabari vol.9 p.138-139
13 Sana bint Sufyan – al-Tabari vol.39 p.188
14 Zaynab bint Khozayma (যুদ্ধবন্ধিনী) – al-Tabari vol.7 p.150 footnotes 215-216, vol.39 p.163-164
15 Sharaf bint Khalifah – al-Tabari vol.9 p.138
16 Ghaziyyah bint Jabir – al-Tabari vol.9 p.139
(Divorced)
1 Asma’ bint Noman – al-Tabari vol.9 p.137 vol.10 p.185 and footnote 1131 p.185
2 Mulaykah bint Dawud – al-Tabari vol.8 p.189
3 al-Shanba’ bint ‘Amr – al-Tabari vol.9 p.136
4 al-‘Aliyyah – al-Tabari vol.9 p.138
5 Amrah bint Yazid – al-Tabari vol.39 p.188, Women in Islam – Anne Sofie Roald p.22
(Concubines)
1 Mariyah (উপহার হিসেবে পাওয়া দাসী) – al-Tabari vol.9 p.141 Sahih Muslim vol.4 footnote 2835. p.1351 al-Tabari vol.9 p.39 vol.39 p.194 vol.39 p.22
2 Raihana (যুদ্ধবন্ধিনী) – al-Tabari vol.8 p.39 vol.9 p.137,141 vol.39 p.164-165 Ibn Ishaq p.461-70
3 Khawlah bint al-Hudayl – al-Tabari vol.9 p.139 vol.39 p.166
(Muhammad proposed but ended up not marrying) (al-Tabari vol.9 p.140-141)
1 Umm Hani’ bin Abi Talib
2 Duba’ah bint ‘Amir
3 Saffiyah bint Bashshamah (যুদ্ধবন্ধিনী)
4 Umm Habib bint al-‘Abbas
5 Jamrah bint Al-Harith.
প্রশ্ন – ১৯
Quran 4:3 মতে একজন মুসলিম পুরুষ সর্বোচ্চ চার টা বিয়ে করতে পারবে, আবার Quran 33:50 বা 33:51
(Sahih Bukhari 6:60:311) এর কোথাও বলা হয়নি নবীর ক্ষেত্রে চার জনের অধিক স্ত্রী থাকতে পারবে ! তাহলে নবী মুহম্মদ কেন আল্লাহর তৈরি আইন অমান্য করে ১১ টার অধিক বিয়ে করলেন (al-Tabari vol.9 p.126-127 Sahih Bukhari 1:5:268) ?
প্রশ্ন – ২০
আল্লাহর নবী হয়েও মুহম্মদ কুরানের নির্দেশ মেনে চলতেন না ! এর মানে কি এই নয় যে তিনি জানতেন কুরান আল্লাহর বানী নয় ?
1 রোজা চলাকালিন নারী সংসর্গ – Quran 2:187 Sahih Bukhari 5:59:523, 5:59:524
2 ইদ্দতের নিয়ম ভঙ্গ – Quran 2:228, 2:234 Sahih Bukhari 4:52:143
3 চারের অধিক বিবাহ – Quran 33:52 al-Tabari vol.9, p.120-141
4 নির্দেশিত সাজার (অবৈধ যৌনাচারের) নিয়ম ভঙ্গ – Quran 24:2 Sahih Bukhari 8:82:812
5 রজ্বচক্র চলাকালিন নারী সংসর্গ – Quran 2:222 Sahih Bukhari 1:6:298 Abu Dawud 1:270
6 ইহরাম (Ihram) এর সময় বিয়ে ও যৌন সম্পর্ক – Quran 2:197, 2:187 (Abu Dawud 10:1837 Sahih Bukhari 26:596) Abu Dawud 10:1840
7 বিবাহযোগ্য নারীর সাথে একত্রে অবস্থান – Quran 24:30-31 (Sahih Bukhari 8:4852) Martin Lings p.33, 101, 103-104, 299; Ibn Ishaq p.184, Tabari vol.9 p.186 Sahih Bukhari 7:63:182
প্রশ্ন – ২১
ইসলামের প্রতি আনুগত্যের পাঁচটি শপথের মধ্যে একটা হলো – অবৈধ যৌন সম্পর্ক থেকে বিরত থাকা (Sahih Bukhari 9:89:320) । কিন্তু নবী হয়েও তিনি কেন এই শপথ ভঙ্গ করতেন (Muhammad’s captive slave Mariyah) এবং তাঁর অনুসারীদেরকেও তা ভঙ্গ করতে উৎসাহিত করতেন (Sahih Muslim 8:3432, 8:3383) ?
প্রশ্ন – ২২
আল্লাহ কুরানে ‘ব্যাভিচারি’ (unlawful sexual intercourse) হতে নিষেধ করেছেন (Quran 17:32) ! তাই যদি হয় তবে নবী আর তাঁর অনুসারীদের যুদ্ধবন্দিনি বা দাসীদের সাথে যৌন সম্পর্ক কি আল্লাহর দৃষ্টিতে ব্যাভিচার নয় (Sahih Bukhari 5:59:459, 8:77:600, 3:34:432 Sahih Muslim 8:3432-33, 8:3371, 8:3383 Abu Dawud 2:2150, 11:2153, 31:4006) ?
প্রশ্ন – ২৩
নবী মুহম্মদ ও তাঁর অনুসারীরা মক্কা বিজয়ের পর যারা ইসলাম কবুল করেনি তাদেরকে ধরে ধরে হত্যা করেছে, আশে পাশের অপ্রস্তুত ইহুদি গোষ্ঠির লোকদের আক্রমন করে পুরুষদের হত্যা করতো, নারীদের বন্ধি করে গনীমতের মাল হিসেবে নিজেদের মাঝে ভাগ করে নিত যৌন আনন্দের জন্যে, লুট করে নিত তাদের ধন সম্পদ, দাস বানানো হতো তাদের সন্তান-সন্ততিদের (Sahih Bukhari 59:510, 2:14:68 Sahih Muslim 19:4292) ! এতো কিছুর পরেও কি আপনার মনে হয় না যে মুহম্মদ কোন নবী নয় বরং একজন লুটেরা, ধর্ষক বা সুবিধাবাদীই ছিলেন ?
প্রশ্ন – ২৪
নবী মুহম্মদ তার জীবন কালে ‘মুতাহ’ (Mut’ah – Temporary marriage) বিয়েকে অনুমোদন দিয়েছেন (Sahih Bukhari 7:62:51 Sahih Muslim 8:3247, 8:3252, 7:2874) যদিও পরবর্তিতে তা নিষিদ্ধ হয় ! আপনি কি এধরনের বিয়েকে সমর্থন জানান ?
প্রশ্ন – ২৫
মুহম্মদের কথায়, কবিতা দিয়ে মাথা ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে উদর পূর্ণ করা উত্তম (Sahih Bukhari 8:73:175) ! মানুষের প্রতিভাকে হত্যা করার ব্যাপারে মুহম্মদের অবদান ভেবে দেখেছেন ?
প্রশ্ন – ২৬
ক্ষমতার লোভে নিজ কন্যাকে (ফাতেমা) চাচাতো ভাইয়ের (হযরত আলী) সাথে বিয়ে দিয়ে (Sahih Bukhari 7:62:157) তিনি কি কুরানের আইন (Quran 4:23) অমান্য করেন নি ? তাছাড়া এমন একটা ঘৃনিত কাজ কি একজন নবীর পক্ষে করা শোভা পায় ?
প্রশ্ন – ২৭
মুহম্মদ কেন মৃত্যুর পূর্বে একজন নেতা নির্বাচন করে গেলেন না, যেটা করলে মুসলিমরা শিয়া, সুন্নি বা অন্য কোন সেক্টরে ভাগ হয়ে যেত না ? তবে কি বলা যায় আল্লাহর নবী হয়েও তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানতেন না ?
প্রশ্ন – ২৮
যদি শিয়ারা ভুল হয়ে থাকে তবে আল্লাহ কেন আলি এবং তার শিয়া যোদ্ধাদের তিনটি পৃথক যুদ্ধে (Bassorah, Siffin এবং Nahrawan) সুন্নিদের পরাজিত করতে দিলেন ?
প্রশ্ন – ২৯
আপনি কেন শিয়াদের মুতাহ (Mut’ah – temporary contact marriage) বিয়ের সমালোচনা করেন যখন সুন্নিরাও ঐ একই ধরনের (Misyar) বিয়ের চর্চা চালায় ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Nikah_Mut%27ah
http://en.wikipedia.org/wiki/Nikah_Misyar
প্রশ্ন – ৩০
ইসলাম কি প্যাগান ধর্মের নতুন সংস্করন নয় যেখান থেকে তাদের রীতিনীতির অনেক কিছুই উঠে এসেছে ?
১ দিনে পাঁচবার প্রার্থনা করা (The Encyclopedia of Islam – edited by Eliade, P. 303FF)
২ রোজা রাখা (Sahih Bukhari 5:58:172)
৩ কাবার চারিদিকে ঘোরা/ তাওয়াফ এবং ইহরাম (Sahih Bukhari 2:26:710 Sahih Bukhari 2:26:706)
৪ কালো পাথরে চুম্বন (Sahih Bukhari 2:26:667, 2:26:675 The Book of Idols, p 14 Encyclopedia Britannica – Arabian Religions, p1059, 1979)
৫ বাকা চাঁদের প্রতিক (http://www.bible.ca/islam/islam-moon-god-hubal.htm)
Islamic ritual, including the Hajj, the stand, the throw and the run were all practiced by the pagans long before Muhammad adopted them into Islam. Muhammad took these pagan practices and declared them to be the correct way to worship a monotheistic Allah. In this way, the pagans could keep their old pagan practices and apply them to one god rather than hundreds. It made conversion to Islam very easy for the Arabs since Islam felt the same as their paganism. http://www.bible.ca/islam/islam-polytheism-moon-worship.htm
প্রশ্ন – ৩১
আপনি কি জানেন যে ‘আল্লাহ’ শব্দটি ইসলাম পূর্ব প্যাগান দের থেকে আগত যে কিনা তাদের উপাস্য দেবতা ছিল ?
A Comprehensive Commentary on the Quran, Osnabrück: Otto Zeller Verlag, 1973, p.7
Robert Morey, The Islamic Invasion, Eugene, Oregon, Harvest House Publishers, 1977, pp.50-51
http://en.wikipedia.org/wiki/Arabian_religion#Gods_in_Arabian_mythology
http://www.bible.ca/islam/islam-allah-pre-islamic-origin.htm
http://paulmarcelrene.wordpress.com/tag/pagan-roots-of-islam/
প্রশ্ন – ৩২
দেখুন তো নিচের হাদিস গুলোকে আপনার কাছে হাস্যকর মনে হয় কিনা ?
১ মেয়েদের ব্যবহার করতে হবে গন্ধবিহীন পারফিউম (Abu Dawud 32:4037)
২ মুত্রত্যাগের পর লিঙ্গাগ্রে ঢিলা-কুলুপ (মাটির তৈরি) ব্যবহার না করলে দোজখ (Sahih Bukhari 1:4:215)
৩ যৌনকর্মের শুরু এবং শেষ আল্লাহর নাম নিয়ে করলে সন্তান শয়তান থেকে দূরে থাকে (Sahih Bukhari 1:4:143)
৪ শৌচকর্ম শেষে ব্যবহার্য পাথরের সংখ্যা হতে হবে বেজোড় (Sahih Muslim 2:463 Sahih Bukhari 1:4:162)
৫ ভোরবেলা সূর্য ওঠে শয়তানের মাথায় দুই প্রান্তের মধ্য দিয়ে (Sahih Bukhari 4:54:494)
৬ ভালো স্বপ্ন দেখায় আল্লাহ আর খারাপ দেখায় শয়তান (Sahih Bukhari 4:54:513)
৭ উকুন থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রয়োজন রোজা রাখা / খাওয়ানো / ছদকা দেওয়া (Sahih Bukhari 7:71:604)
৮ কেয়ামত আসার লক্ষন বোঝার উপায় নারীর পশ্চাদ্দেশ (Sahih Bukhari 9:88:232)
৯ অবৈধ যৌন সম্পর্ক করলে পাথর মেরে হত্যার বিধান বানর প্রজাতিতেও বিদ্যমান (Sahih Bukhari 5:58:188)
১০ জন্মের সময় সন্তান কাঁদে শয়তানের স্পর্শে (Sahih Bukhari 4:54:506)
১১ চন্দ্র-সূর্যের গ্রহন ঘটে মানুষকে ভয় পাওয়ানোর উদ্দেশ্যে (Sahih Bukhari 2:18:158)
১২ যৌনকর্মের সময় ‘আল্লাহর ইচ্ছা’ বললেই জন্ম নেবে পুত্র সন্তান (Sahih Bukhari 4:52:74i)
প্রশ্ন – ৩৩
মুহম্মদ নিজ মুখেই স্বীকার করেন তিনি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন সন্ত্রাসি কর্মকান্ডের মাধ্যমে (Sahih Bukhari 4:52:220, 5:59:512, 9:87:127 Sahih Muslim 4:1062-63, 4:1066-67), যার নির্দেশ বা অনুপ্রেরণা এসেছে আল্লাহ/ কুরান থেকেই (Quran 7:4, 8:12, 8:57, 8:67, 33:26, 59:2) ! তবে আপনার দাবি ‘ইসলাম মানেই শান্তি’ কথাটির যুক্তি কোথায় ?
http://www.islam-qa.com/en/ref/43087
প্রশ্ন – ৩৪
আল্লাহর প্রিয় নবী মুহম্মদের যাবতীয় সমস্যা সমাধানের জন্যে যে আল্লাহ সর্বদা এতো তৎপর থাকতেন, তিনি কেন তার নবীর (কাফের কতৃক) বিষক্রিয়া জনিত মৃত্যুর ব্যাপারে সতর্ক করে দিবেন না (Sahih Bukhari 3:47:786, 5:59:713) ?
প্রশ্ন – ৩৫
একমাস ব্যাপী রোজা রাখা বিষয়টা ইসলামে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্দেশ্য কি যার রয়েছে প্রচুর সাস্থ্যগত সাইড ইফেক্ট (click the link) এবং যা এসেছে ইসলামপূর্ব কুরাইশদের থেকে (Sahih Bukhari 5:58:172) ?
http://www.bangladeshiatheist.com/dr_mushfique/451.html
কুরানিস্টদের জন্যে
প্রশ্ন – ১
আপনি কেন হাদিস কে অস্বীকার করতে চান ? এর মানে কি এই যে আপনি আপনার নবী ও তার অনুসারীদের কার্যকলাপে লজ্জিত হন ?
প্রশ্ন – ২
হাদিস ছাড়াও কুরানেই বহু অনৈতিক বিষয়ের সমর্থন পাওয়া যায়, যেমন, সমকামিদের প্রতি ঘৃণা 1 মিথ্যা
বলা ও প্রতারনা 2 শিশুকামিতা ও বাল্যবিবাহ 3 বহু বিবাহ 4 ধর্মীয় বৈষম্য 5 সন্ত্রাসবাদ 6 নারী নির্যাতন 7 দাসপ্রথা 8 ধর্ষন 9 (mentioned earliar) ! এ বিষয়গুলো নিয়ে কি আপনাকে বিব্রত করে না ?
প্রশ্ন – ৩
কুরান কখনোই বলে না কিভাবে সালাত (নামাজ) আদায় করতে হবে (It only says, there should be 3 daily prayers) ! যদি হাদিস নাই মানেন তবে আপনি কেমন করে জানলেন দিনে পাঁচবার নামাজ পড়তে হবে বা কিভাবে পড়তে হবে ?
প্রশ্ন – ৪
কুরানে Abu Lahab নামক এক ব্যক্তির নাম উল্লেখ রয়েছে (Quran 111:1-5) ! আপনি যদি হাদিসকে মেনে না নেন তবে কেমন করে জানবেন উনি কে ছিলেন যার প্রতি নিক্ষিপ্ত হয়েছে আল্লাহর ঘৃণা আর অভিশাপ ?
প্রশ্ন – ৫
কেন আপনাদের মাঝে কেউ কেউ শুধু সে হাদিস গুলোই মেনে নেন যেগুলোতে মুহম্মদের ভালো দিক গুলো প্রতিয়মান হয়, আর সে গুলোকে corrupted বলে দাবী করেন যা বর্তমান প্রেক্ষিতে মুহম্মদ কে খারাপ প্রতিপন্ন করে ?
প্রশ্ন – ৬
কুরান কিভাবে মুহম্মদের ওপর নাজিল হলো ? তিনি কিভাবে সেটা ছড়িয়ে দিলেন তাঁর অনুসারীদের মাঝে ? কিভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হলো ? তাঁর কতজন স্ত্রী বা সন্তান ছিলো ? তিনি কিভাবে মারা যান ? হাদিস ব্যতিত আপনি আপনার নবী সম্বন্ধে আদৌ কি কিছু বলতে পারেন ?
প্রশ্ন – ৭
কুরানের অনেক আয়াত নাজিল হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতিতে যার ব্যাখ্যা হাদিস ছাড়া কোনভাবেই পাওয়া সম্ভব নয় (যেমন Quran 33:37 বা 24:12-17) ! সেগুলোর ব্যাপারে আপনার কোন excuse আছে কি ?
Online Quran
Online Hadith
‘যেকোন ধর্মগ্রন্থেরই সামান্যতম ভুল খুঁজে পাওয়া মানেই ওই ধর্ম এবং তাতে বর্ণিত ঈশ্বরের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাওয়া’
(চলবে)
চিন্তা করা ভালো। আমরা যদি চিন্তা করি আমাদের নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে, পৃথিবীর সকল সৃষ্টি নিয়ে।
প্রত্যেকটা জিনিসের সুন্দর গঠন নিয়ে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কি বলেছেন সেগুলো অন্তত নিজের ভাষায় মন দিয়ে পড়ে বোঝার চেষ্টা করি, আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কত রহমত দিয়েছেন এবং সেগুলোর ব্যাখ্যা দিয়েছেন সাথে যত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন সেগুলো দেখার চেষ্টা করি তাহলে অবশ্যই আমরা বুঝতে পারবো আমাদের ক্ষমতা কতটুকু।।।
শুধু কয়েকটা আয়াত দেখে সেগুলো নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে পুরা কোরআন শরীফ একবার পড়ুন।
ইংশাআল্লাহ আপনার ভালো হবে।
শুধু বিতর্ক নয় বিতর্ক নয়।
আর যারা বিশ্বাস করতে চায় না তাদের জন্য জোরাজুরির কিছু নাই।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
একমত কিন্তু আপনি আসল ব্যাপারটাই ভুলে গেলেন যেটা হলো আব্রাহামিক ধর্ম গুলোর পৃথিবী কিভাবে তৈরী হয়েছিল সেটি প্রাচীন সুমেরের ধর্ম থেকে নেওয়া ও একেশ্বরবাদ ইরানের জরাথ্রুস্টের ধর্ম থেকে নেওয়া | অনলাইন এ শুধু সার্চ করুন | পৃথিবী তে কোনোদিন আদম বা ইভ (এই গল্প টি সুমেরের ধর্ম থেকে নেয়া) অস্তিত্ব ছিল না | ফলে আপেল খেয়ে যে পাপ সেই পাপ কোনোদিন হয় নি.
লেখাটি অনেক তথ্যবহুল। এতদিন কেন চোখে পড়ল না তাই ভাবছি। আমি এই রকম গোছালো না হলেও বিচ্ছিন্নভাবে আমাদের ইসলাম ধর্মের নানা বিষয়ে প্রশ্ন ভাবতাম। আমার আম্মার সাথে শেয়ার করতাম। তিনি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। আমার ধারণা তার মধ্যেও এই প্রশ্নগুলো আছে। যা হোক। সম্ভবতা আজ কে রাতে আমি ঘুমাবো না। প্রশ্নুগুলোর উত্তর অনলাইনে খুজবো। আগামীকাল থেকে হয়তো আমার ইসলামে বিশ্বাস আর থাকবে না।
ভাই আপনার এই ঈমান দিয়ে কি পুলসিরাত পার হবে??? আল্লাহকে জানতে হলে তার সাথে কথা বলুন কুরআনে ❤❤
ইসলাম কত অজানা রে
@Right heart and Others. Brothers I have posted a question for all But still no body give any answer to me.
ভাই আমি একবার আস্তিক আর একবার নাস্তিক।আপনার লেখাগুলোর ৩০% প্রশ্ন আমি করেছিলাম তখন তার কোন উত্তর কেউ দিতে পারে নি।কিন্তু পরে জাকির নায়েক এর কিছু ব্যাখ্যা দেখতে বলেন একজন ।তাতে আমি ২০% প্রশ্নের কিছু সমাধান পাই যেহেতু তিনি ভাল বক্তা তাতে আমি ৭০% কনভেন্সড। আমি আস্তিক।কিন্তু পরে আবার হুজুরদের হাদিস ও জাকির নায়েক এর কথায় কিছু অমিল পাই।জাকির নায়েক এর তথ্যে আমি নতুন কিছু তথ্য পাই যা আগে ইসলামে কখনও শুনিনি।আমি ভেবেছি উনি রিসার্চ করেছেন বোধহয়।কারন উনার অধিকাংশ ব্যাখ্যার কথা ছিল আরবীর ভুল অনুবাদ।কিন্তু তার কিছু তথ্যের সাথে আবার সাইনটিস্ট রা একমত নন আবার কিছু হুজুররা একমত নন।কিন্তু সবার কাছে উনার প্রশংসা শুনি ।উনাকে খারাপ লাগে না।কারন উনি ব্যাখ্যা গুলোও ঠিক।আবার আপনার প্রশ্নগুলো ও ঠিক।আমি অাসলে কনফিউজড।আমি নাস্তিক।আমার প্রশ্ন কেউ কি বলতে পারবে আপনার প্রশ্নের সকল ব্যাখ্যা কি উনি দিয়েছেন । দিলে রেফারেন্স আয়াত সহ দিন।আর যদি দিয়ে থাকে তাহলে উনি ও আপনি কিভাবে একই কোরান থেকে ভিন্নমত দিচ্ছেন।আসলে কে ঠিক ।আমি আস্তিক হব না নাস্তিক হব।আর যদি আপনি ঠিক হন তবে আপনি কি ইসলামিক ফাউন্ডশেনর কাছে তুলে ধরবেন এগুলো।
খুব খুব সহজ ব্যাপার, পৃথিবীর প্রায় সব মানুষ ধর্ম মানবে, কেবল ধর্ম সত্য এতোটা নিশ্চিত হলেই, সেখানে ঈশ্বর তার ধর্মকে যদি সার্বজনীন করে তুলতে না পারেন, অপরাধটা তো তার-ই।
জাকির নায়েক এক খান ধূর্ত শিয়াল ছাড়া কিছুই না । অনেকের উদাহরন দিতে পারবো জাকির জাদের চ্যালেঞ্চ গ্রহন করেন নি । এইসব বিসয়ে প্রশ্ন করলে তার চ্যালা রা বলে ১০ হাজারের কম ভক্ত থাকলে তার সাথে নায়েক ডিবেট করেনা । এটা যে পিঠ বাঁচানোর রাস্থা সবাই বোঝে । উনি চ্যালেঞ্চ জানাবেন কাকে তাসলিমা নাসরিন কে । ক্ষমতা থাকলে প্রবীর ঘোষ কে চ্যালেঞ্চ জানাক উনি তো তাকে বলেই রেখে টিম যেন তাকে চ্যালেঞ্চ জানিয়ে সভার আয়েজন করে । ধূর্ত জাকির কখনই ওপথে হাটবে না
ভাই জাকির নায়েক পৃথিবার যে কোন লোককে চ্যালেঞ্জ করে তার সাথে ডিবেট করার জন্য। সে তার একটা লেকচার এ ও বলেছেন একথা।
নাহ করে না। অনেক ডিবেটর তার সাথে ডিবেট করতে যায়, কিন্তু তিনি না করে দেন। ডেভিড উড এর একটা ভিডীও আছে, আশা করি দেখে নেবেন
সাহসী এবং তথ্যপূর্ণ এই লেখাটির জন্য রাইট হার্টকে ধন্যবাদ !
জামাল হাওলাদ ভাই ঠিক বলেছেন।।
নাস্তিক রাইট হার্ট, আপনি মহা বড় জ্ঞানী নাস্তিক।কিন্তু আপনার চেয়েও বড় জ্ঞানী আস্তিক আছে। জারনাম ডঃ জাকির নায়েক। যদি প্রশ্ন করতে হয়,তাহলে আপনি জাকির নায়েকের মঞ্চে মুখোমুখি অবস্থান নিন। এবং সাহস থাকলে তাকে প্রশ্ন করুন। কিন্তু ফাকা জায়গায় জ্ঞানীর ভাব নিয়ে কোন লাভনাই। কিন্তু সাবধান পা জান নাকাপে এবং মুখে জান কথা থাকে। আপনার সকল সাঙ্গ পাংগ সাথে নিয়ে জাবেন। ডঃ জাকির নায়েক প্রস্তুত আছে্ন।জদি এক বাপের জন্ম হন, তাহলে ডঃ নায়েকের মুখোমুখি হন
Yes
আপনাদের কাছে প্রশ্ন।এত বড় আকাশ কিভাবে পিলার ছাড়া আছে।এবং জীবজন্তু কিভাবে শিসটি হল
এত সুন্দর বুদ্ধিমান লোক আমি আর কত দেখিব হে মাবুদ…………………!!!!!
প্রশ্ন – ২০
7 বিবাহযোগ্য নারীর সাথে একত্রে অবস্থান – Quran 24:30-31
This is Proves that What’s your Knowledge about Qur’an…. You are just a illiterate person…
Murko… Pora Lekha shikhesen but bujhar moto buddhi nai. Allah talks about Hijab for Men and Women and you funny guys…. English bujhben na bole Bangla Translation dilam… valo kore pore niyen…
Qur’an 24:30
Translate By Pickthall
Tell the believing men to lower their gaze and be modest. That is purer for them. Lo! Allah is aware of what they do.
Bangla Translate
মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।
Qur’an 24:31
Translate By Pickthall
And tell the believing women to lower their gaze and be modest, and to display of their adornment only that which is apparent, and to draw their veils over their bosoms, and not to reveal their adornment save to their own husbands or fathers or husbands’ fathers, or their sons or their husbands’ sons, or their brothers or their brothers’ sons or sisters’ sons, or their women, or their slaves, or male attendants who lack vigour, or children who know naught of women’s nakedness. And let them not stamp their feet so as to reveal what they hide of their adornment. And turn unto Allah together, O believers, in order that ye may succeed.
Bangla Translate
ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।
Bros, Miththachar bondho koren… Still you have time… InshaAllah Allah will forgive you…
Qur’an 39:53
Pickthall
Say: O My slaves who have been prodigal to their own hurt! Despair not of the mercy of Allah, Who forgiveth all sins. Lo! He is the Forgiving, the Merciful.
Bangla
বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
@রাইট হার্ট,
আপনাদের বেশির ভাগ প্রশ্নের উত্তর ই দেয়া যাবে কিন্তু তাতে কি কোণো লাভ হবে?
Muhammad (pbuh) is Not a Founder of Islam. So it’s your Primary Error… and So on… But What will happen if I answer your all Question? Few Question can’t be answered like…
Suppose, you have wrote a Poem, and after few moments you just put it in a glass of water, If i ask you, why? you will say it’s my wish… Is there any Answer for that Question? No… LOL
If you are a Logical Person then you will understand that, but i think you are not a Logical person, You have just collected this questions from Internet, you never read Qur’an. If then you might not say like that,
Allah says “আমি কোরআনকে বোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?”
http://quran.com/54/22
that doesn’t mean that you will read and understand everything! Even If you read the Qur’an, you might read in Bangla or English Translation, and this is not a Proper translation. Do you know that How many Translations are available in the Whole World only in English? you have no idea. and You know that No language ever can 100% translated in any Language? I think you have no idea as you are acting like a illogical person. People who have Faith in Qur’an they can understand partially what Qur’an says but who have no faith, he may be or may be not understand Qur’an. Arabic is a very Powerful Language, and you can not understand unless you research on it. Many many Christian Scholar (Native Language is Arabic) failed to reach, what Qur’an speaks.
And So Allah also Says: “তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?”
http://quran.com/47/24
So Help yourself
Is the Qur’an God’s Word? by Dr Zakir Naik | Full Lecture
https://www.youtube.com/watch?v=9RuQMD4yYWg
Qur’an and Modern Science Compatible or Incompatible | Dr Zakir Naik | Full Lecture
https://www.youtube.com/watch?v=cPkDQvmDviQ
DR ZAKIR NAIK – ISLAM’S VIEW ON TERRORISM AND JIHAD | FULL LECTURE
https://www.youtube.com/watch?v=c7Hr8bW5PyU
Women’s Rights in Islam Protected or Subjugated? by Dr Zakir
https://www.youtube.com/watch?v=lWG9-LX47xk&list=PLEyrm5ysmHBrTJAm2dG4TGF0jqJroGj8D
Is Islam the Solution for Humanity? by Dr Zakir Naik | Full Lecture with Q&A
https://www.youtube.com/watch?v=CKS8q3Cop70
and Many More… Watch his Channel, be safe from Manipulation
https://www.youtube.com/channel/UC3YmP7nqf514I1zh1eVbzrA
আর্টিকেলটিতে হাদিছ হতে অনেক রেফারেন্স লওয়া হয়েছে । তবে আজকাল একটি দল হাদিছকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যাখান করে শুধু কোরানকেই আকড়ে ধরে আছে। যদিও হাদিছকে বাদ দিয়ে শুধু কোরানকে রক্ষা করা অসম্ভব।
আল্লাহ যা করেন তার উপর প্রশ্ন করার অধিকার আমাদের নেই। কিন্তু এর পিছনে কারণটা আমরা খুজতে পারি।
কোরআন এর পরে আর কোন নির্দেশনা আসবে না আল্লাহের কাছ থেকে। একেবারে পৃথিবী শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত এর কথাগুলো মানুষের কাছে পৌছানো জরুরী। আল্লাহ (সকল প্রশংসা তার জন্য) বলেছেন তিনি নিজেই এর হেফাজতকারী। তিনি জানেন কোরআনকে সংরক্ষণের শ্রেষ্ঠ উপায় ।
কোরআন নাযিল হল ৬০০ সালের দিকে । চলুন তো দেখি বর্তমানের ‘গ্লোবাল ল্যাংগুয়েজ ‘ ইংরেজীতে কোরআন নাযিল হলে কি হ্ত? ইংরেজি ভাষার শুরু হয় ৪০০ সালের দিকে ।একটা নতুন বা্চ্চা ভাষা যা তখনও কেবল শুরু হচ্ছে ,যার ব্যবহার করে খুব সীমিত মানুষ। সেই ভাষাতে কোরান নাযিল হলে হ্য়তো কোরান হয়তো এখন টিকে থাকত না(আল্লাহ ভালো জানেন)। কারণ সেই সময়ের ইংরেজী(Old English) আর এখনকার ইংরেজিতে বিস্তর ফারাক । ঐ ইংরেজি এখনকার নেটিভ লোকজনই বুঝে না। তখনকার ইংরেজি বর্ণমালা দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠে যাবে। Old English এর উদাহরণ দেখুন :
The Lord’s Prayer in Old English
Fæder ure
ðu ðe eart on heofenum
si ðin nama gehalgod
to-becume ðin rice
geweorþe ðin willa on eorðan swa swa on heofenum.
Urne ge dæghwamlican hlaf syle us to-deag
and forgyf us ure gyltas
swa swa we forgifaþ urum gyltendum
ane ne gelæde ðu us on costnunge
ac alys us of yfle. :wacko:
(The Lord’s Prayer [“Our Father”] in Old English) (Source:এখানে)
এই হল তখনকার ইংরেজি ভাষা । কি বর্ণমালা চিনতে পারলেন ?? এই ভাষা কি এখন প্রচলিত?? না,এটি এখন বিলুপ্ত ভাষা। Old English এ এখন একটি মানুষও কথা বলে না ।এই ইংরেজি প্রচলিত ছিল ৪০০-১১০০ পর্যন্ত।তাহলে আল্লাহ কি এমন এক ভাষায় কোরান নাযিল করবেন যে ভাষার এমন পরিবর্তন হবে যে সে ভাষার বর্তমান ভাষাভাষিরা ভাষাটির পুরাতন ভার্সনকে বুঝবে না? না কি এমন একটি ভাষা বেছে নেবেন যা তখনও প্রচলিত ছিল,এখনও আছে,এবং ভবিষ্যতেও থাকবে । আরবী হল এমনই একটি ভাষা । এই কারণেই হ্য়তো আরবীকে বেছে নেওয়া । 🙂
অন্যান্য ভাষা গুলোর ইতিহাসেও এমন পরিবর্তনের উদাহরণ দেখতে গুগল ঘাটুন।৬০০ সালের দিকে ভাষা গুলোর অবস্থা এবং বর্তমান অবস্থা তুলনা করুন।আশা করি লজিকটি বুঝতে পারবেন । 🙂
যে ভাষাতেই কোরান নাযিল হোত না কেন…তা কেবল একটি গোষ্ঠীরই মাতৃভাষা হত। বিশাল অংশের জন্যই তা হত ফরেন ভাষা। আপনার মাতৃভাষায় কোরানের অনুবাদ থাকলে আপনার প্রতি অবিচার করা হয়নি।বর্তমানে বিশ্বের সকল প্রচলিত ভাষাতেই কোরানের অনুবাদ আছে।
বর্তমানের কোন ভাষা কবে মৃত হবে তা কেউ বলতে পারে না । কিন্তু একটি জিনিস আমি বলতে পারি, আরবী ভাষা নিস্চিত ভাবেই অপরিবর্তিত হয়ে টিকে থাকবে। এর এমন কোন কোন পরিবর্তন হবে না যে একসময় কোরানের ভাষাটি বোঝার মত লোক থাকবে না….কেননা আল্লাহ বলেছেন তিনি কোরানের সংরক্ষণ করবেন।আর আরবী ভাষা মৃত ভাষায় পরিণত হলে মনে হয় না তা সম্ভব ।
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন । 🙂
প্রথমে লেখককে ধন্যবাদ এমন দুঃসাহসিক গবেষণালব্ধ তথ্য প্রকাশিত করার জন্য।
আসল কথা হলো ভুল তথ্য দিয়ে আপনি মানষকে বোকা বানাতে পারবেন না।আর এটা সত্য…আপনি পবিত্র কোরআন সম্পকে এখন বিস্তারিত নন।আপনি ভালো করে কোরআন রিচার্জ,তর্যমা করুন আপনি আপনার সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন।আর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান।
ভাই, কোরান কিভাবে রিচার্জ করা যায়, যদি একটু বিশদ ব্যাখ্যা করতেন! এটা কি সরাসরি USB Cable দিয়ে রিচার্জ করতে হবে নাকি Wireless রিচার্জ করতে হবে? অজ্ঞতার জন্য ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ।
ফেরাউন এর লাশ সম্পরকে বিস্তারিত জান্তে চাই ।
@জামাল, ”ফেরাউন” কে ????
@রাইট হার্ট,
ফেরাউন হচ্ছে হযরত মুসা (আঃ)এর সময় কালীন মিসরের রাজা যে নিজেকে ঈশ্বর দাবি করেছিল। তার ও তার অনুসারীদের মৃত্যু হয় নীল নদে ডুবে। তার সম্পর্কে কুরাআনে বলা হয়েছে,
আজ আমি তোমার দেহকে বাঁচিয়ে রাখব যাতে তা নিদর্শন হয়ে থাকে। বস্তুত অধিকাংশ মানুষ এ ব্যাপারে অজ্ঞ ও বেখবর। সুরা ইউনুস ১০ঃ৯২
১৮৯৮ সালে নীল নদ থেকে ফেরাউনের লাশ উদ্ধার করা হয় যা ফ্রান্সের প্রখ্যাত চিকিৎসক dr maurice bucaille পরীক্ষা করে দেখেন। কোরআনে এ ব্যাপারে আগেই বলা হয়েছে দেখে তিনি ইসলাম গ্রহন করেন।
ফেরাউনের নিঃসন্দেহে কুরআনের এক জীবন্ত নিদর্শন।
@আযাদ,
কোরআনে ফেরাউনের উল্লেখ আছে। কিন্তু ”ফেরাউন” ছিল প্রাচীন মিশরের রাজাদের উপাধি, যা কোন ব্যাক্তি বিশেষের নাম নয় । কিন্তু কোরআনের আয়াত থেকে পড়লে মনে হয় ফেরাউন যেন কোন রাজার নাম । সেই ফেরাউনের নাম কি ? তুতেনখামেন, রামেসিস নাকি ইমহোটেফ ? নাকি অন্য কেউ ? আল্লাহ এব্যাপারে কিছুই জানায় না । এর মানে কী এই যে তিনি নিজেই তার নাম জানতেন না ? এগুলো মুহম্মদের অজ্ঞতার ফল নয় তো ?
@রাইট হার্ট
কুরাআনে মুসা আঃ এর সমকালীন রাজার কথা বলা হয়েছে। তার আসল নাম অলিদ ইবনে মুসআব। রাজা হিসেবে তাকেও তখন ফেরাউন নামে সবাই ডাকত। কুরআনেও বেশিরভাগ সময় ফেরাউন নামে ডাকা হয়েছে কারণ মুসা আঃ এর জন্ম থেকে ফেরাউনের নীল নদে ডুবে যাওয়া পর্যন্ত সে রাজাই ছিল।
এই সহজ হিসাব যদি না বুঝেন।
আমার ইসলাম সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন আছে দয়া করে উত্তর দিবেন আসা করি
১। ফেরাউন এর লাশ নাকি কিছু দিন আগে পাওয়া গেছে যদি তাই সত্যি হয় তবে ইসলাম সত্যি নয় কি ?
২। বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্ধে মোহাম্মদ (সঃ) সম্পর্কে উল্লেখ আছে তাহলে এটা কি করে সম্ভব ? এবং তার মা বাবা এর নাম ও উল্লেখ আছে হিন্দু ধর্ম গ্রন্ধ বেদ এ এটা কি সত্যি ?
আমি সত্যি জানতে চাই দয়া করে সত্যি জানাবেন ।
@জামাল, না এগুলি সত্য নয়। জাকির নায়েক টাইপের কিছু আবাল এগুলি প্রচার করে ইসলাম কে সত্য প্রমাণ করতে চাইছে। আপনিই বলুন , আপনি যদি নিজের ধর্মে অন্যকোন ধর্মের সত্যতা পান তবে আপনি কি করবেন? সত্যকে অস্বীকার করবেন?জেনেশুনে কি দোযখে যেতে চাইবেন?
@জামাল,
এসব নাপাক কথা বার্তায় কান না দেওয়াই ভালো । নিজে যাচাই করে তারপর না হয় তাতে বিশ্বাস (?) স্থাপন করবেন । চিলে কান নিলেই পেছনে ছুটবেন নাকি ? আগে কানে তো হাত দিন মশাই ! :-Y
ধর্ম ও ঈশ্বর নিয়ে একটা কথাই বলব :
‘যেকোন ধর্মগ্রন্থেরই সামান্যতম ভুল খুঁজে পাওয়া মানেই ওই ধর্ম এবং তাতে বর্ণিত ঈশ্বরের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাওয়া’
অভিজিৎ দা, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ‘মুক্তমনা’ ব্লগটির জন্য। (F)
রাইট হার্ট, পোস্ট টি দারুন ভালো লেগেছে।শুভেচ্ছা রইলো। (F) (Y)
লেখাটির সংশোধিত ভার্সন নিজের সংগ্রহে রাখতে চাইলে নিচের লিঙ্ক থেকে নামিয়ে নিতে পারেন ~~
ইসলাম : কিছু জিজ্ঞাসা এবং অবিশ্বাসের কারণ
আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। সূরা আল ফাতিহা
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। নিশ্চিতই যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। সূরা আল বাক্বারাহ
@মামুন, মনে হইলো কোনো গাঁজাখোর আবোল-তাবোল বকছে … ঝাইরা কাসেন …
লেখাটা দারুন হইছে, ছোটবেলা থেকেই এসব প্রশ্ন আমার মনেও ঘুরপাক খেত।
ভাল থেক মুক্তমনা। আচ্ছা আপ্নারা কি জন্ম থেকেই নাস্তিক নাকি
@anik, আমরা নাস্তিক হিসেবে জন্মগ্রহণ করি, মা-বাপে ঘাড় ধৈরা আস্তিক বানায় এরপরে পড়ালেখা শিইক্ষা আবার নাস্তিক হৈয়া যাই … হে ..হে .. :-O
“সবই ব্যাদে আছে” আর কুরান সকল বিজ্ঞানের উৎস । এই বৈজ্ঞানিক লিংক টা দেখুন। :rotfl:
@অজয় রাউত, এটা সবার ভুল ধারণা
ভাই ইসলামে মেয়েদেরকে কোঁথাও বেশ্যা জাতি বলা হয় নি ,বলা হয়েছে স্ত্রী জাতি এবং মা জাতি।
আপনার লেখায় তোঁ মনে হয় কুরআন সম্পর্কে শুধু আপ্নারাই জানেন ।
ভাই, আপনি শুধু যে আয়াতগুলো দিয়েছেন সেগুলোর সামনের এবং পেছনের আয়াতগুলোও পড়বেন । তাহলেই হয়তো আপনি আপনার উত্তর পেতে পারেন। আর আর একটা কথা আপনারা ইসলাম মানেন না দেখে আল্লাহ এবং নবীর অপমান করবেন না। সারাজীবনেও হয়তো আপনি আপনার ভুল বুঝতে পারবেন না এবং চিরজীবন গোঁড়ামি করে যাবেন, কিন্তু আপনার জন্য সত্যের পথ সবসময় খোলা । আপনার জন্য একটা পরামর্ষ————— কুরআন শরীফ নিজে পরবেন, শুধু link কপি করে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না ।
পারলে যোগাযোগ করবেন –০১৭৭৩৯৩৭৭৯৬ অথবা ০১৮২৪৪২৭৭৭৮
আমি চাই এখানে যে প্রশ্ন ও উত্তর গুলো এসেছে তা বাংলাদেশের বা ভারতের কোন টেলিভিশনে আলোচনার সুযোগ দেওয়া হোক।
মানুষকে সত্য মিথ্যা বিচার করার সুযোগ দেওয়া হোক। মানুষের কন্ঠ রোধ করে সত্যকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না।
একেবারে নিজের ব্লগে লেখাটা সেভ করে রাখলাম, এখান থেকে যদি কখনো মুছে ফেলা হয় 🙂
দারুন তথ্য বহুল লেখা । অনেক ধন্যবাদ, আমার কাজে লাগবে ।
(Y) (Y) (Y) (Y) (Y)
নাস্তিক দের জন্য একটা কথাই বলতে চাই। Go to Hell….তোরা নাস্তিক রা কুরআন এর মানে কি বুজবি। যখন নরকের আগুনে পুরবি তখন বুজবি আল্লাহ্ এর শাস্তি কাকে বলে। তোদের শাস্তি এই পৃথিবী তেও হবে। মরার পরেও হবে।
@তাহসিন, :hahahee: :hahahee: :hahahee: :rotfl: :lotpot: 😀 আপনে বেহেশতে যাইয়া ওইখানকার খানা খাদ্য খান আর হুরী চাটেন।সবাই বেহেসতে গেলে আপনার ভাগেই কম পড়বে বুঝেন না কেন?
@অর্ফিউস, হাস যত খুশি হাঁস। কারণ এই হাসি আর বেশি দিন থাকবে না। আল্লাহ্ কে ভয় করো ।।মৃত্যু কে ভয় করো। আর তা না করলে আখিরাতে শুধু কাঁদবি।
:lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: :lotpot: মুমিনরা তো পাগল হয়ে যাবে উত্তর খুঁজতে খুঁজতে :lotpot:
:rotfl: :rotfl:
এটা তো দেখছি সব দুর্ভাগা নাস্তিকদের আড্ডাখানা…!!!
আমি শুধুমাত্র কু’রআন সম্পর্কিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিব, কারণ হাদিস মানুষের সংকলিত গ্রন্থ এবং কোন মানব রচিত গ্রন্থ দিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে চ্যালেঞ্জ করাটা অযৌক্তিক। এছাড়াও আমি নিজেও সব হাদিসকে সঠিক এবং অত্যাবশ্যকীয় বলে মানি না, তাই হাদিস নিয়ে তর্ক করার মানে নেই। যদিও আমি দেখেছি আপনি অনেক হাদিসের অপ্রাসঙ্গিক কিছু খণ্ড তুলে ধরেছেন, না হয় আপনার মত করে অনুবাদ করে নিয়েছেন। তারপরেও হাদিস নিয়ে তর্ক করাটা সময় নষ্ট। তাই আমি শুধু যা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই, সেই কু’রআন সম্পর্কে আপনার প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিব। এই উত্তরগুলো পড়লেই আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মূল সমস্যাগুলো কোথায়।
কু’রআন নিয়ে প্রশ্নঃ
============
প্রশ্ন – ১
যদি আল্লাহকে কেউ নাই দেখে থাকে (Quran 42:51, 6:102-103), তার লিঙ্গ নির্ধারন সম্ভব নয় ! তাহলে তাকে কেন পুরুষ বাচকে আহবান করা হয় (Quran 42:51, 6:102-103) ?
উত্তর – ১
———-
আরবিতে কোন ক্লিব লিঙ্গ শব্দ নেই। There’s no “it” in Arabic । আরবিতে পুরুষ বাচক শব্দ পুরুষ এবং লিঙ্গ বিহীন দুই কারণেই ব্যবহার করা হয়। যাদের কোন personality আছে তাদের জন্য পুরুষ বচন, এবং যাদের personality নেই তাদের জন্য স্ত্রী লিঙ্গ ব্যবহার হয়। যেহেতু আপনার এই প্রাথমিক জ্ঞানটি নেই, তাই আপনার আরবি এবং কু’রআন সম্পর্কিত সবগুলো প্রশ্ন অবান্তর। সম্ভবত অন্য জায়গা থেকে কপি পেস্ট করা, যারাও আরবি সম্পর্কে কিছুই জানে না। এই জ্ঞানটি ৩ বছরের আরব বাচ্চাদেরও আছে। সুতরাং, আমি একই ধরণের অজ্ঞতা থেকে যে প্রশ্ন গুলো দিয়েছেন, সেগুলোর আর উত্তর দিব না।
http://spa.qibla.com/issue_view.asp?HD=7&ID=21327&CATE=150
প্রশ্ন – ২
কোন কথা আস্থাযোগ্য না হলেই মানুষ শপথ করে / কছম কাটে ! তবে কেন আল্লাহকে কুরানে এতোবার কছম কাটতে হলো (Quran 57:1-4, 52:1-6, 53:1, 56:75, 70:40, 74:31-34, 84:16-18, 89:1-4, 92:1-3, 95:1-3 … ইত্যাদি) ?
উত্তর – ২
———-
প্রথমতঃ মানুষ যদি কোন কিছুকে খারাপ বানিয়ে ফেলে, তার মানে এই না যে আল্লাহর জন্য সেটা করাটা খারাপ।
দ্বিতীয়তঃ সেগুলো কসম নয় কারণ আল্লাহর কোন কিছুর কসম কাটার প্রয়োজন নেই। আরবি ওয়াও দিয়ে শুরু করা বাক্যের বহু ধরণের অনুবাদ হয় যেমন – ‘এবং’, ‘তারপর’, ‘কসম’, ‘মনে পড়ে’ ইত্যাদি। বিভিন্ন পরিপেক্ষিতে বিভিন্ন অনুবাদক ওয়াও দিয়ে শুরু করা বাক্যগুলোকে বিভিন্ন ভাবে অনুবাদ করেছেন। কেউ ‘এবং’ বলেছেন, কেউ ‘তারপর’ বলেছেন, কেউ ‘কসম’ বলেছেন ইত্যাদি। আপনি আব্দেল হালিমের অনুবাদ পড়ুন। তার অনুবাদটি এখন পর্যন্ত ভাষা গত দিক থেকে সবচেয়ে সঠিক অনুবাদ। বাকি সকল অনুবাদে বিপুল পরিমাণের ভাষা গত ভুল রয়েছে।
তৃতীয়তঃ আল্লাহর এবং মানুষের মধ্যে কসম করার মধ্যে পার্থক্য আছে। মানুষ কসম করুক আর না করুক কিছুই যায় আসে না, তার মানে না যে আল্লাহ কসম ভাঙলে কিছুই যায় আসে না। সুতরাং, মানুষের কসম করার সাথে আল্লাহর কসম করার তুলনা করাটা হাস্যকর।
চতুর্থতঃ আল্লাহ কসম করেন যখন কোন কিছুর প্রতি তিনি বিশেষ গুরুত্ব দিতে চান। যেমন “ওয়াল আসর” – সময়ের কসম। এখানে পুরো সুরাটাই হচ্ছে সময়ের গুরুত্ব নিয়ে। তাই আল্লাহ সময়ের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। যদিও এটা কসম নয়। বরং সময়ের প্রতি আল্লাহ আমাদের বিশেষ নজর দিতে বলেছেন। কসম ভুল অনুবাদ।
আবারো, আরবির প্রতি আপনার অজ্ঞতা প্রকাশ পায়। কু’রআনের ভাষা না ভুঝে সে ভাষায় প্রকাশ করা একটি বই নিয়ে তর্ক করা, আর ইংরেজি না জেনে সেক্সপিয়ারের গল্পের মধ্যে ভুল বের করাটা একই ঘটনা।
প্রশ্ন – ৩
কুরানের আয়াত (2:1) ‘আলিফ লাম মিম’ এর অর্থ কি সেটা কোন মুসলিমই জানে না ! তাহলে এটাকে কুরানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মানে কি যেখানে কুরানেই বার বার বলা হয়েছে যে তা সহজ ভাবে নাজিল হয়েছে যেন সবাই বুঝতে পারে (Quran 2:99, 2:118, 2:187, 2:219, 2:221, 2:242, 2:266, 3:103, 3:138, 12:2, 43:3, 54:32, 54:40, 54:22, 54:17, 24:18) ?
উত্তর – ৩
———–
আল্লাহ কু’রআনকে সহজ ভাষায় নাজিল করেছেন যাতে করে আমরা কু’রআন পড়ে সঠিক পথ পেতে পাড়ি। যেই আয়াতগুলো আমাদের সঠিক পথ পাবার জন্য অত্যাবশ্যকীয়, যেগুলো না বুঝলে আমরা জাহান্নামে চলে যাবো, সেগুলো আল্লাহ পরিস্কার আরবিতে বলেছেন। কিন্তু তিনি অনেক আয়াত রেখেছেন যেগুলো সঠিক পথ পাবার জন্য অত্যাবশ্যকীয় নয় এবং সেগুলো না বুঝলে আমরা গুনাহগার হব না। সেই আয়াতগুলোতে বিজ্ঞান, দর্শন, রাজনীতি ইত্যাদি নানা ধরণের তথ্য রয়েছে, যেগুলো সেসব বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা অন্যদের থেকে ভালো করে বুঝবেন।
পুরো কু’রআন এমন ভাবে লেখা হয়নি যে একজন রিকশাওয়ালা কু’রআন পড়ে যা বুঝবে আর একজন বিজ্ঞানী কু’রআন পড়ে ঠিক তাই বুঝবে। বিভিন্ন ধরণের পাঠকের জন্য কু’রআনে বিভিন্ন ধরণের আয়াত রয়েছে।
তবে যেই আয়াতগুলো না বুঝলে জীবনে ক্ষতি হবে, যেগুলো না মানলে আমাদের জাহান্নামে শাস্তি পেতে হবে, সেগুলো একদম পরিস্কার আরবি এবং সেগুলোর অনুবাদও পরিস্কার। ধর্মীয় নিয়ম-কানুনকে আল্লাহ পরিস্কার আরবিতে ব্যাখ্যা করেছেন।
আপনি যেই আয়াতগুলোর রেফারেন্স দিয়েছেন সেগুলোর কোনটাই বলে না যে পুরো কু’রআন এমন ভাবে লেখা হয়েছে যে সেটা যে কেউ পড়ে পরিস্কার বুঝতে পাবে। বরং আয়াতগুলোতে পরিস্কার করে বলা হয়েছে কারা আল্লাহর নিদর্শন (কু’রআনের আয়াত নয়) এবং আয়াতগুলো ঠিকভাবে বুঝবে। আপনি অপ্রাসঙ্গিক ভাবে কিছু আয়াত তুলে ধরেছেন। এর আগের এবং পরের আয়াতগুলো পড়ে দেখুন। বুঝতে পারবেন আল্লাহ কোন প্রসঙ্গে কাকে ‘পরিস্কার’ নিদর্শন বলেছেন।
ধরে নিচ্ছি আপনি জানেন না আরবিতে একবচন ‘আয়া’ অর্থ নিদর্শন, এবং বহুবচন ‘আয়াত’ অর্থ ‘কু’রআনের আয়াত’। কু’রআনে যত জায়গায় একবচন ‘আয়া’ এসেছে, তার প্রতিটি জায়গায় সঠিক অনুবাদ ‘নিদর্শন’ – আয়াত নয়। আবারো, চেষ্টা করুণ সাম্প্রতিক কিছু অনুবাদ পড়ার, যেমন আব্দেল হালিমের অনুবাদ। সাম্প্রতিক অনুবাদগুলোকে ভাষা গত ভুলগুলোকে অনেক সংশোধন করা হয়েছে।
প্রশ্ন – ৪
কুরানের আয়াত (Quran 6:101) অনুযায়ী আল্লাহর কোন সন্তান থাকতে পারেন না যেহেতু তাঁর কোন সঙ্গি নেই ! আবার এও বলে যে মেরির গর্ভে সন্তান আসে কোন পিতা ছাড়াই (Quran 19:20-21) কিভাবে মেরির ক্ষেত্রে এমন একটা ব্যাপার ঘটলো যেটা আল্লাহ পারে না ? এটা কি আল্লাহর ক্ষমতার (Omnipotence means unlimited power, capable of doing absolutely anything) দিকে প্রশ্ন তোলে না ?
উত্তর – ৪
———–
আপনার যুক্তিটি হাস্যকর। ধরে নিচ্ছি আপনার ফিলসফিতে কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। চেষ্টা করি একজন ‘নভিস’ এর বোঝার উপযোগী ব্যাখ্যা দেবার।
Poecilia formosa নামের একটি আমাজন মাছের সন্তান হয় পুরুষ মাছের শুক্রাণু ছাড়া। এখন আমি যদি ঠিক আপনার প্রশ্নটি করি, “আল্লাহর কোন সন্তান থাকতে পারেন না যেহেতু তাঁর কোন সঙ্গি নেই ! আবার Poecilia formosa সন্তান হয় কোন সঙ্গি ছাড়া। (Quran 19:20-21) কিভাবে Poecilia formosa ক্ষেত্রে এমন একটা ব্যাপার ঘটলো যেটা আল্লাহ পারে না ?”
সম্পূর্ণ অবান্তর যুক্তি।
যেই সত্তা মহাবিশ্ব তৈরি করতে পারেন, যিনি শুক্রাণু-ডিম্বানু তৈরি করতে পারেন, যিনি লিঙ্গবিহিন উদ্ভিদ এবং প্রাণী তৈরি করতে পারেন, তিনি খুব সহজেই মেরির ডিম্বাণুতে রেডিয়েশন দিয়ে ভ্রুন তৈরি করতে পারেন, কোন শুক্রাণু ছাড়া। এর থেকেও আরও কঠিন ব্যপার তিনি আমাদের চোখের সামনে করে যাচ্ছেন – সেটা হল বিবর্তন। কিভাবে একটা প্রাণী কোন জ্ঞান ছাড়াই বিবর্তনের মাধ্যমে তার ঠোট লম্বা করে ফেলে, কারণ সে যেখানে থাকে সেখানকার গাছ থেকে ফল খেতে হলে লম্বা ঠোট দরকার, সেটা মেরির শুক্রাণু ছাড়া সন্তান হওয়ার থেকে আরও বড় ব্যাপার। অথচ আল্লাহ এই ব্যপারটা আমাদের চোখের সামনেই করছেন।
প্রশ্ন – ৫
কুরান ‘বৈদিক’ বা ‘বৌদ্ধ’ ধর্মের মত গুরুত্বপুর্ণ ধর্ম গুলো বাদ দিয়ে কেন এমন একটা ধর্মের উল্লেখ করে যার অস্তিত্ব বিলুপ্ত (যেমন Sabians : Quran 2:62) এর মানে কি এই দাড়ায় না যে নবী মুহম্মদের সেসকল ধর্ম সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিলো না ?
উত্তর – ৫
———–
আপনার যুক্তি অনুসরণ করলে এই আয়াতে পৃথিবীতে যে কয়েক শ ধর্ম আছে তার একটা তালিকা আল্লাহর দেওয়া উচিৎ ছিল সেই আয়াতে। কারণ আমি আপনাকে প্রশ্ন করবো শুধু বৈদিক, বৌদ্ধ ধর্ম কেন? আফ্রিকার আদিবাসিদের ধর্ম, মায়ানদের ধর্ম, আদি আমেরিকানদের ধর্ম, গ্রিকদের ধর্ম সেগুলো কেন বাদ দিলেন?
সাবিয়িন হচ্ছে যারা এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী। আপনি আয়াতটা পড়লেই বুঝতে পারবেন যে আল্লাহ শুধু সেই সমস্ত ধর্মের অনুসারীদেরকে সান্তনা দিয়েছেন, যাদের সৎকাজ আল্লাহ বাতিল করে দিবেন না, যারা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে।
বৈদিক ধর্ম এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না।
বৌদ্ধরা কোন ঈশ্বরেই বিশ্বাস করে না।
সুতরাং এই দুই ধর্মের মানুষদের সান্তনা দেবার কোন কারণ নেই।
আপনি কোন আয়াত সম্পর্কে অভিযোগ করা আগে সেই আয়াতটি পড়ে দেখুন। আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে আপনি এতো পরিস্কার একটা আয়াত পড়ে বুঝতে পারেন নি কারণ একটা দশ বছরের বাচ্চাও এই আয়াতটা পড়ে পরিস্কার বুঝতে পারবে।
প্রশ্ন – ৬
মুসলিম দের দাবী অনুসারে কুরান যদি মানুষের জন্যে সৃষ্টকর্তার পাঠানো জীবন বিধানই হবে, তবে কেন এতে পুরো একটা সুরা জুড়ে স্থান পাবে Abu Lahab নামক তৎকালিন এক ব্যক্তির প্রতি আল্লাহর আক্রোশ এবং অভিশাপ পূর্ণ বানী (Quran 111:1-5) এটা কি একজন সৃষ্টিকর্তার জন্যে হাস্যকর নয় ?
উত্তর – ৬
———–
সুরা লাহাব হচ্ছে কু’রআনের অলৌকিকতার একটি প্রমাণ। যখন এই সুরাটি নাজিল হয়, তখন আবু লাহাব বেঁচে ছিল। এই সুরাতে বলা হয়েছে আবু লাহাব কোন দিনও বিশ্বাস করবে না। আবু লাহাব যদি প্রমাণ করতে চেত যে কু’রআন ভুল, এটা জন ঐশ্বরিক বাণী নয়, মুহম্মদ ভন্ড তাহলে তাকে শুধু একটা কাজই করতে হত। নবীর কাছে গিয়ে বলতে হত – লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ – ব্যাস, কু’রআন ভুল প্রমাণ হয়ে গেল, নবী ভন্ড। কিন্তু সে তা করতে পারেনি। আল্লাহ আবু লাহাব এবং তার সহচরদেরকে কত সহজ একটা সুযোগ করে দিয়েছিলেন কু’রআনকে ভুল প্রমাণ করার, আল্লাহর ক্ষমতাকে ভুল প্রমাণ করার। কিন্তু কেউ তা করতে পারেনি।
প্রশ্ন – ৭
কুরানের ভাষ্যমতে, এটা যদি আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কারো রচিত হত তবে তাতে বৈপরিত্য দেখা যেত (Quran 4:82) ! কিন্তু কুরানে প্রচুর আয়াত খুঁজে পাওয়া যায় যেগুলো একটার সাথে অন্যটা সাঙ্ঘর্ষিক (যেমন Quran 29:46 and 9:29) ! এর মানে কি এই নয় যে কুরান আসলে মুহম্মদেরই রচনা ?
উত্তর ৭
———
আপনি এখানে আবারো একটা আয়াতকে অপ্রাসঙ্গিক ভাবে তুলে ধরে ভুল খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। প্রথমত কু’রআনের কোন একটা আয়াতকে কোট করাটাই হাস্যকর কারণ কু’রআন একটি continuous literature. কু’রআনের আয়াতগুলো সময়ই কোন না কোন প্রসঙ্গ নিয়ে এসেছে। একটি গল্পের এক পৃষ্ঠা থেকে হঠাৎ করে একটি লাইন তুলে ধরে সেটাকে আরেক পৃষ্ঠার অন্য কোন একটি লাইনের সাথে তুলনা করাটা যেমন হাস্যকর, সেরকম কু’রআনের দুই জায়গা থেকে দুটো লাইন তুলে ধরে তুলনা করাটা হাস্যকর।
আপনি শুধুই কপ পেস্ট না করে আয়াতগুলো নিজে পড়লেই দেখতেন ৯:২৯ হচ্ছে বদরের যুদ্ধের সময়কার একটি আয়াত।
যদি ধরেও নেই ৯:২৯ এর কোন প্রেক্ষাপট নেই, তাহলে আয়াত দুটোকে তুলনা করলেই দেখা যায় তারা কতখানি আলাদাঃ
9:29
Fight “those” of the People of the Book who do not [truly] believe in God and the Last Day, who do not forbid what God and His Messenger have forbidden, who do not obey the rule of justice,until they pay the tax and agree to submit.
29:46
[Believers], argue only in the best way with the People of the Book, except with “those” of them who act unjustly. Say, ‘We believe in what was revealed to us and in what was revealed to you; our God and your God are one [and the same]; we are devoted to Him.’
যারা অল্প ইংরেজি বোঝে তারা পড়লেই বুঝতে পারবে যে, আল্লাহ আহলে কিতাবদের অনুসারীদের সাথে বিশ্বাসীদেরকে সুন্দর ভাষায় যুক্তি তর্ক করতে বলেছেন, কিন্তু তারা ছাড়া যারা অন্যায় করে, অবিশ্বাস করে, রাজনৈতিক নিয়ম মানে না। দুটো আয়াতেই those দিয়ে আহলে কিতাবের ঐসব লোকদেরকে বিশেষ ভাবে আলাদা করা হয়েছে।
আপনাকে প্রশ্ন করি, জানেন কারা আহলে কিতাবের অনুসারি আজকে? যদি বলেন খ্রিস্টান, ইহুদি, তাহলে বলবো, ঠিকমত ধর্ম নিয়ে পড়াশুনা করে তর্ক করতে আসুন।
প্রশ্ন – ৮
সুরা ফাতিহা’র (Quran 1:1-7) আয়াতগুলো দ্বারা মুহম্মদ কত্রিক আল্লাহর প্রশংসা করাটাকেই বোঝায় ! তাহলে কুরান কি করে আল্লাহর থেকে পাঠানো বানী হতে পারে ?
উত্তর – ৮
———-
সুরাহ ফাতিহাতে মুহম্মদ কত্রিক আল্লাহ প্রশংসা পেলেন কোথায়? আয়াতগুলোর কোথাও কি বলা আছে – “আমি মুহম্মদ বলছি, সকল প্রশংসা আল্লাহর। আমি মুহম্মদ বলছি, তিনি পরম করুণাময়, নিরন্তর করুণাময়, …”
বরং আল্লাহ আমাদেরকে শিখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে তাকে ডাকতে হবে। আমরা যদি চিন্তা করে বের করতাম, তাহলে কিছু হাস্যকর কোথা বার্তা বের করতাম। তা না করে আল্লাহ্ই আমাদেরকে দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে তাকে ডাকতে হবে, কিভাবে তাঁর কথা প্রচার করতে হবে।
আপনাকে অনুরধ করবো Language and Linguistics নিয়ে কিছুটা হলেও পড়াশুনা করুণ। আপনি এই বিষয়ে একটা কোর্স করলে নিজেই লজ্জা পাবেন কি ধরণের তর্ক করছেন।
প্রশ্ন – ৯
কুরানে রয়েছে আল্লাহর প্রতি প্রচুর প্রশংসা / গুন বাচক শব্দ (Quran 2:37,54,105,115,127-129,137,143,148, 173,182,199,209,126-128 …. ইত্যাদি) ! কোন সৃষ্টি কর্তার দ্বারা কি এমন (মানুষের মত) হাস্যকর কাজ করা সম্ভব (নিজের ঢোল নিজে পেটানো) ?
উত্তর – ৯
———–
আপনার যুক্তিতে একই ধরণের ভুল বার বার আসছেঃ
কোন সৃষ্ট কিছু যদি X করতে না পারে, তাহলে সৃষ্টিকর্তা সেই X করতে পারবে না কেন?
বরং প্রশংসা করার অধিকার যদি কারো থাকে তাহলে সেটা শুধু মাত্র সৃষ্টি কর্তারই কি আছে না? সৃষ্ট জীবের নিজের প্রশংসা করাটা তো হাস্যকর কারণ সে সৃষ্টিকর্তার তৈরি কিছু নিয়ে নিজেই ঢোল পেটাচ্ছে।
কু’রআনে আল্লাহ তার গুণগুলো কিছু বিশেষ বিশেষ প্রেক্ষিতে প্রকাশ করেন, কিছু বিশেষ তথ্য দেবার জন্য।
যেমন আপনার কোট করা একটি আয়াত বলিঃ
২:৩৭
Then Adam received some words from his Lord and He accepted his repentance: He is the Ever Relenting, the Most Merciful.
এখানে আল্লাহ তাঁর ক্ষমার গুনটি আমাদেরকে বিশেষ ভাবে বলেছেন এটাই বলার জন্য যেঃ
১) আল্লাহর ক্ষমা কতখানি সেটা আদমের দোষের কথা চিন্তা করলেই মানুষ বুঝতে পারবে। তার মত এতো বড় পাপ করেও ক্ষমা চেয়ে যদি কেউ আল্লাহর কাছে ক্ষমা পায়, তাহলে আমরা আর কি।
২) আমরাও যেন আশা হারিয়ে না ফেলি যে আমরা গুনাহ করলে আল্লাহর ক্ষমা পাব না।
৩) আল্লাহ এখানে তাঁর দুটো গুনের কথা বলেছেন – ever relenting, the most merciful. যদি শুধুই ever relenting বলতেন, তাহলে এই হত যে আল্লাহ শুধুই আদমের গুনাহ মাফ করে দিয়েছেন এবং তারপরে তিনি আদমের জন্য আর কিছু করেন নি। বরং most merciful দিয়ে তিনি আমাদেরকে এটাও বলেছেন যে তিনি শুধু আদমকে ক্ষমাই করেন নি, তিনি আদমের ভালর জন্য আরও অনেক কিছু করেছেন, যা পরবর্তী আয়াতগুলোতে এসেছে।
৩) আল্লাহ শুধুই ক্ষমা করেন না, বরং তিনি ক্ষমার পড়ে আমাদের ভালও করেন। আমারা যেমন ক্ষমা করে বলি, “ক্ষমা করেছি ব্যাস, আমার কাছ থেকে আর কিছু আশা করোনা।” আল্লাহ সেরকম নন।
এই প্রত্যেকটা ‘ঢোল পেটানোর’ মধ্যে অনেক কিছু চিন্তা করার, উপলব্ধি করার আছে যা যারা চিন্তা এবং উপলব্ধি করতে পারে, তারা ঠিকই বুঝতে পারবে।
প্রশ্ন – ১০
কুরান আল্লাহর পাঠানো বানী হলে তাতে সর্বদা থাকবে প্রথম পুরুষ বাচক শব্দ (যেমন Quran 2:38) কিন্তু কুরান জুড়েই রয়েছে তিনি/যিনি/তাঁর/আমরা/আল্লাহ (নিজের নাম) ইত্যাদি সহস্র ব্যাকরণগত ভুল (Quran 1:1-7, 2:7-10,26-29,31,33, …. 3:2-9,18-21,32-34,40-41,50-55,62-63,70,73-74, …. 4:1,5,11-15,17,19,26-29,32,34,36, …. 5:7-8,11-12,47,51,54-56, …. ইত্যাদি) ! এ থেকে কি এটাই প্রতিয়মান হয় না যে কুরান নিরক্ষর মুহম্মদের নিজের মুখের কথা ?
উত্তর – ১০
————-
আপনি আবারো একই ভুল যুক্তি ব্যবহার করছেনঃ
কোন সৃষ্ট কিছু যদি X করতে না পারে, তাহলে সৃষ্টিকর্তা সেই X করতে পারবে না কেন?
কু’রআন সেক্সপিয়ারের লেখা কোন গল্পের বই না। এটা মাহাত্তা গান্ধির লেখা কোন সংবিধানও না। এটা কোন মানব রচিত সাহিত্য না যে তাকে মানুষের তৈরি সাহিত্যিক নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। বরং এই পার্থক্য গুলো এটাই প্রমাণ করে যে কু’রআনের স্রস্টার কোন প্রয়োজন নেই অর্থবোধক কোন সাহিত্য মানুষকে পাঠানোর জন্য মানুষের তৈরি কিছু সাহিত্যিক practice অনুসরণ করার।
তাছাড়া আপনি বলেছেন ‘ব্যকরনগত ভুল’। আপনার বোধহয় ব্যকরন সম্পর্কে প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই। কারণ এখানে কোন ব্যকরন গত ভুল নেই। যেমনঃ
রাইট হার্ট বলেন, আমি একটা পাগল।
আর
রাইট হার্ট, তিনি একটা পাগল।
এ দুটোই ব্যকরন গত ভাবে সঠিক। এখানে কোন ব্যকরন ভুল নেই।
আপনি নিজেই যদি এধরনের বাক্য লিখতেন, তাহলে তা একটু অদ্ভুত শোনাত। কিন্তু তাই বলে এই না যে বাক্য গুলো ব্যকরন গত ভাবে ভুল। অদ্ভুত সাবজেক্টিভ, ভুল অবজেকটিভ।
প্রশ্ন – ১১
Quran 2:117 অনুযায়ী আল্লাহ যখন কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন তখন তিনি বলেন, ‘হয়ে যাও’ আর তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায় । তাহলে আকাশ এবং পৃথিবী সৃষ্টিতে তাঁর ৬ দিন (period) লাগলো কেন (Quran 7:54; 10:3; 11:7; 25:59; 32:4; 50:38; 57:4) ? এখানে কি আল্লাহর কাজে এবং কথায় কন্ট্রাডিকশন দেখা যাচ্ছে না ?
উত্তর – ১১
—————
আকাশ এবং পৃথিবী সৃষ্টিতে তাঁর ছয় দিন লাগেনি, আকাশ এবং পৃথিবীর লেগেছে ছয় দিন/পর্যায় এবং এই ছয় দিন/পর্যায় মানুষের perception অনুসারে। আল্লাহর কাছে কোন সময় নেই। তিনি সময়ের বাইরে। যখন কোন সত্তা সময়ের বাইরে চলে যায়, সময়ের সংজ্ঞা অনুসারে সেই সত্তা একই সাথে, একই মুহূর্তে পুরো সময়টা দেখতে পায়। সুতরাং তাঁর নির্দেশগুলো আসে এক ‘মুহূর্তে’, সময়ের ‘বাইরে’ থেকে এবং সেই নির্দেশগুলো সৃষ্টি জগতের মধ্যে কার্যকর হয় সৃষ্টি জগতের নিয়ম শৃঙ্খলা অনুসরণ করে। Space and Time হচ্ছে সৃষ্টি জগতের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।
সোজা বাংলায়, আল্লাহ যখন কোন কিছু সৃষ্টি করেন, তিনি বলেন হও এবং তা হয়ে যায়। তাঁর মানে এই না যে, তিনি বলেন হও, আর তা মানুষ যেভাবে সময়কে দেখতে পায়, সেই সময় অনুসারে তৎক্ষণাৎ হয়ে যায়।
বরং আল্লাহ যদি কখনও বলতেন তাঁর কিছু করতে সময় লাগে, তাহলে সেটা বিরাট ভুল হত কারণ সময়ের স্রস্টার ‘নিজে’ কিছু করতে সময় লাগে – এটা অবাস্তব।
প্রশ্ন – ১২
কল্পকাহিনী পড়ে ছোট বাচ্ছাদের মনে বিশ্বাস তৈরি হয় যে ”সিন্ডেরেলা” আসলেই পাখি বা ইদুরের সাথে কথা বলতে পারে ! একজন বয়স্ক মানুষ যখন বিশ্বাস করে সোলেমান আসলেই কোন পিপড়ার সাথে কথা বলেছে (Quran 27:18-19), তখন কি তাকে কোন বাচ্চা থেকে পৃথক মনে হয় ?
উত্তর – ১২
————-
অনুগ্রহ করে আয়াতটা নিজে পড়ুন।
নবী সোলাইমান এখানে পিঁপড়ার সাথে কথা বলেন নি, বরং তার কোন প্রযুক্তি বা ক্ষমতা ছিল যা দিয়ে তিনি পিঁপড়ার মধ্যে যে যোগাযোগ হয়েছে তা তিনি বুঝতে পেরেছেন। এই আয়াতে আল্লাহ আমাদেরকে পিঁপড়াদের সম্পর্কে কত বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়েছেন তা জানতে হলে পড়ুন-
http://hridoye-islam.com/2012/08/03/simple-but-amazing-information/
প্রশ্ন – ১৩
মুসলিমরা দাবি করে কুরান সকল প্রকার অসামঞ্জস্যতা মুক্ত ! তাই যদি হয় তবে এতে কেন একই কথার
এতোবার পুনরাবৃতি ঘটেছে (যেমন Quran 54:17, 22, 32, 40 … 55:13, 16, 18, 21, 23, 25, 28, 30, 32, 34, 36, 38, 40, 42, 45, 47, 49, 51, 53, 55, 57, 59, 61, 63, 65, 67, 69, 71, 73, 75, 77 … ইত্যাদি) ?
উত্তর – ১৩
—————
সামঞ্জস্যতার সাথে পুনরাবৃত্তির সম্পর্ক কি? বরং পুনরাবৃত্তিতে যদি কোন পার্থক্য না থাকে তাহলে তো সেটা আরও বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
আপনার কথায় সামঞ্জস্য খুঁজে পেলাম না।
প্রশ্ন – ১৪
আল্লাহর কি প্রয়োজন পড়লো তার অনুসারিদের লুটের মাল ঘুষ দেওয়ার (Quran 48:20, 8:41) ?
৮:৪১
He has “promised you [people] many future gains”: He has hastened this gain for you. He has held back the hands of hostile people from you as a sign for the faithful and He will guide you to a straight path.
ধরে নিচ্ছি আল্লাহর বিশ্বাসীদেরকে ভবিষ্যৎ বাণী দেওয়াটাকে আপনি ঘুষ হিসেবে নিয়েছেন। আমি এটাকে ঘুষ হিসেবে দেখতাম যদি আয়াতটি বলত, I am giving you some bounty, go fight now.
কিন্তু ব্যপারটা সেরকম না। আল্লাহ এখানে বিশ্বাসীদেরকে অর্থনৈতিক কষ্ট নিয়ে দুশ্চিন্তা না করার জন্য আগাম নিশ্চয়তা দিয়েছেন।
ঘুষের সংজ্ঞা আশাকরি জানেন? যখন কাউকে আগাম টাকা দেওয়া হয় কোন একটা কাজ করার জন্য এবং কাজটা হোক বা না হোক, টাকাটা সে ঠিকই পায় – সেটাই ঘুষ।
আল্লাহ এখানে কোন বাড়তি টাকার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন না। তিনি এখানে শুধু ভবিষ্যৎ বাণী করছেন যে যুদ্ধে অনেক পরিত্যক্ত সম্পত্তি পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন – ১৫
কুরানের বহু আয়াত রয়েছে শূধু মাত্র নবী মুহম্মদের ব্যাক্তিগত সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে (Quran 33:28-30, 33:32-33, 33:37-38, 33:50-53, 33:55-59, 66:1-5) ? সমগ্র মানব জাতির জন্যে রচিত জীবন বিধানে নবীর জন্যে আল্লাহর এধরনের ‘বিশেষ’ মাথা ব্যাথা থাকবে কেন ?
উত্তর – ১৫
প্রথমত, ‘সমগ্র মানবজাতির’ মধ্যে নবী এবং তাঁর পরিবার অন্তর্ভুক্ত।
দ্বিতীয়ত, নবীর পরিবারের জন্য কিছু বিশেষ নিয়ম রয়েছে যেটা অন্য বিশ্বাসীদের জন্য প্রযোজ্য নয়। একারণে নবী বেঁচে থাকার সময় যে হাজার হাজার মুসলমানরা ছিল তাদেরকে কিছু জরুরি নির্দেশ দেবার জন্য এই আয়াতগুলো দেওয়া হয়েছে।
তৃতীয়ত, মানুষ যেন নবীর পরিবারের জন্য কোনটা অত্যাবশ্যকীয় এবং অন্যদের জন্য কোনটা অত্যাবশ্যকীয় নয় তা নিয়ে ঘোল পাকিয়ে না ফেলে একারণে কু’রআনে তা রেকর্ড করা হয়েছে। যেমন শুধুমাত্র নবীদের স্ত্রীদেরকে, তাদের নিরপত্তার জন্য, তাদেরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে একটি পর্দার পেছনে থেকে অন্যদের সাথে কথা বলতে। এই নির্দেশ অন্য কোন মহিলার জন্য প্রযোজ্য নয়।
প্রশ্ন – ১৬
আল্লাহ কেন Cousin দের মধ্যে বিয়ের অনুমোদন দিয়েছেন (Quran 4:23), এমনকি উৎসাহিত পর্যন্ত করেছেন (মুহম্মদের ক্ষেত্রে, Quran 33:37) ? তিনি কি জানতেন না যে এর ফলে পরবর্তি প্রজন্মে genetic disorder ঘটে থাকে ?
http://www.pnas.org/content/107/suppl.1/1779.full
উত্তর – ১৬
—————
প্রথমত, এটা একটা থিওরি, কোন ফ্যাক্ট নয়। এখন পর্যন্ত যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে কাজিনদের মধ্যে বিয়ে করলে জেনেটিক সমস্যা হয়।
http://www.cousincouples.com/?page=overview
দ্বিতীয়ত, কাজিনদের মধ্যে বিয়ে হলেই যে ডিফেক্তিভ জিন বাচ্চাতে আসবে, সেটা ভুল ধারণা। কাজিন হোক আর না হোক, বাবা মার পরিবারের ডিফেক্তিভ জিন সন্তানে যাবেই।
তৃতীয়ত, কাজিন বিয়ে করলেই জেনেটিক ডিসঅর্ডার ঘটে না, বরং কাজিন বিয়ে করলে বংশগত জেনেটিক ডিসঅর্ডারগুলো সন্তানের চলে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে যা হয়ত নন-কাজিন বিয়ে করলে ভিন্ন ধরণের জিনের কারণে ঠিক হয়ে যেতে পারতো। এটা শুধুই একটা সম্ভাবনা, যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় নি।
সবশেষে, ৩৩:৩৭ এ কোন কাজিনের কথা নেই। বরং পালক পুত্রের স্ত্রীকে পুত্র তালাক দিয়ে দিলে সেই স্ত্রীকে বিয়ে করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আবারো, আপনি আয়াতগুলো নিজে না পড়ে অন্ধের মত কপি পেস্ট করছেন।
প্রশ্ন – ১৭
একজন মানুষের ভবিষ্যৎ তার মাতৃগর্ভেই লিখে দেওয়া হয় (Sahih Bukhari 55:550) এবং তাদেরকে ভুল পথে চালিত করার মূলে রয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ (Quran 2:6-7, 6:125, 35:8) ! তাহলে কেন তাদের কে কৃত কর্মের জন্যে কিংবা কাফের/অবিশ্বাসী হওয়ার জন্যে পরকালে সাজা পেতে হবে (Quran 2:24, 2:39, 2:90, 2:104, 2:114, 2:126, 2:162, 2:167, 2:174, 2:257, 3:10, 3:12, 3:77, 3:85, 3:106, 3:197, 4:18, 4:55, 4:115, 4:140, 5:34, 6:128, 7:38, 9:73, 9:61, 9:113, 14:17, 22:19, 48:13, 69:30-33) ?
উত্তর – ১৭
————
এই ধারণাটি একটি অন্যতম ভুল ধারণা যে আল্লাহ যদি আমার পরিণতি পূর্ব নিরধারন করেই দেন তাহলে আমার খারাপ কাজের জন্য তো আমার কোন দোষ নেই।
যারা কদর সম্পর্কে ঠিকভাবে জানেন না, তারাই এ ধরণের কথা বলেন।
বিভিন্ন ফোরাম থেকে আবল তাবল মানুষের জ্ঞানী ভাব নেওয়া কথা বার্তা না পড়ে, কিছু শিক্ষিত, যথার্থ জ্ঞানী মানুষের আর্টিকেল পড়ুন, যাদের ধর্ম এবং ফিলসফিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আছেঃ
http://eshaykh.com/doctrine/destiny-before-adam-created/
http://www.deenresearchcenter.com/LinkClick.aspx?fileticket=6BnFlF8OBx8%3D&tabid=94&mid=511
http://www.islamweb.net/emainpage/index.php?page=articles&id=97118
প্রশ্ন – ১৮
কুরান ভুলবশত (?) হত্যার বেলায় একটা সহজ সাজা নির্ধারন করে দিয়েছে – একজন দাস মুক্তি / রক্ত পণ অর্পন (ক্ষতি পূরণ) / দুই মাস সিয়াম (রোজা পালন), যদিও ইচ্ছেকৃত হত্যার বেলায় বেঁচে থাকতে তাঁর কোন সাজা নেই (Quran 4:92-93) ! আপনার কি মনে হয় এটা কোন আল্লাহর তৈরি আইন হতে পারে ?
উত্তর – ১৮
———–
ধরে নিচ্ছি আপনি নিজেই পড়ে এই আয়াতটি বুঝতে পারবেনঃ
২:১৭৮
You who believe, fair retribution is prescribed for you in cases of murder: the free man for the free man, the slave for the slave, the female for the female. But if the culprit is pardoned by his aggrieved brother, this shall be adhered to fairly, and the culprit shall pay what is due in a good way. This is an alleviation from your Lord and an act of mercy. If anyone then exceeds these limits, grievous suffering awaits him.
আপনার দেওয়া ৪:৯৩
If anyone kills a believer deliberately, the punishment for him is Hell, and there he will remain: God is angry with him, and rejects him, and has prepared a tremendous torment for him.
এখানে কোথায় বলা হয়েছে খুনি কে বেঁচে থাকতে দেওয়া হবে? বরং বলা হয়েছে ইচ্ছাক্রিত ভাবে খুনের শাস্তি জাহান্নাম। তাকে দুনিয়াতে মেরে ফেলা হোক আর না হোক।
প্রশ্ন – ১৯
ইসলামি বেহেস্তে রয়েছে পুরুষের জন্যে স্বর্গীয় সুখের আশ্বাস (Quran 52:17-20, 37:40-49, 44:51-54, 55:54-56, 55:72-74, 78:31-34, 56:16-22), কিন্তু নারীর জন্যে কিছুই নয়, বরং তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Bukhari 2:24:541) ! আপনার (for women) কি মনে হয় না মুহম্মদের আল্লাহ একজন নারী বিদ্বেষী ?
উত্তর – ২০
—————
আপনার দেওয়া আয়াতগুলো কোট করছি. আপনি কোথায় দেখলেন পুরুষদের কথা? এই আয়াতগুলো সকল বিশ্বাসীদের জন্য প্রযোজ্য। সে মানব পুরুষ, নারী, হাইব্রিড, জিন জাতির যত লিঙ্গ আছে – সবার জন্যই প্রযোজ্য –
52:17-20 Those who were mindful of God are in Gardens and in bliss, rejoicing in their Lord’s gifts: He has saved them from the torment of the Blaze, ‘Eat and drink with healthy enjoyment as a reward for what you have done.’
37:40-49 Not so God’s true servants.They will have familiar provisions– fruits- and will be honoured, in gardens of delight; seated on couches, facing one another. A drink will be passed round among them from a flowing spring: white, delicious to those who taste it, causing no headiness or intoxication. With them will be spouses- modest of gaze and beautiful of eye- like protected eggs.
প্রশ্ন – ২০
কোন বিষয়ে প্রশ্ন করা আল্লাহ ও তার নবীর পছন্দ নয় (Quran 5:101, 5:102, Sahih Bukhari 2:24:55) ! কেন এই চিন্তার পরাধীনতা ? এর কারন কি এই যে তাতে করে ধর্মের মিথ্যা দিক গুলো প্রকাশ পেয়ে যেতে পারে ?
উত্তর – ২০
————
5:101 You who believe, do not ask about matters which, if made known to you, might make things difficult for you- if you ask about them while the Quran is being revealed, they will be made known to you- for God has kept silent about them: God is most forgiving and forbearing.
আশা করি আপনি ইংরেজি বোঝেন কারণ এখানে পরিস্কার ভাবে বলা হয়েছে এমন কিছু ব্যপার নিয়ে প্রশ্ন না করতে যেটা আল্লাহ যদি নির্ধারণ করে দেন, তাহলে মানুষের জন্যই সেটা কঠিন হয়ে যাবে। এই আয়াতের প্রেক্ষাপট হচ্ছে সাহাবিরা ধর্মের খুঁটিনাটি ব্যপার নিয়ে নিজেদের বিবেক-বুদ্ধি না খাটিয়ে আল্লাহকে জিজ্ঞেস করার জন্য নবীকে অনুরধ করা শুরু করেছিলো । একারণেই আল্লাহ বলেছেন যে তিনি ধর্মকে মানুষের জন্য কঠিন করতে চান না বরং তিনি মানুষকে অনেক স্বাধীনতা দিয়েছেন যেটা মানুষের উপভোগ করা উচিৎ।
প্রশ্ন – ২১
আল্লাহর ভাষ্যমতে, মৃত্যুর পরে সকল প্রানী (পশুপাখি থেকে শুরু করে কীটপতঙ্গ) মানুষের সাথে যোগ দেবে, যাদের একইসাথে পাপকাজের বিচার অনুষ্ঠিত হবে (Quran 6:38) ! প্রশ্ন হলো, অন্যান্য জীবের বেলায় পাপ কাজের মাপকাটি ধরা যায় কিভাবে ? মানুষের মত তাদের মাঝেও কি কোন নবী নির্বাচিত হয় বা কোন আসমানি কিতাব দেওয়া হয় ? তাদের কি আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা ব্যাপারটা বোঝার মত কোন ধরনের বোধবুদ্ধি আছে ? কিংবা আছে তাঁকে অস্বীকার করার মত কোন বিষয় (অর্থাৎ কাফেরের উপস্থিতি) ?
উত্তর – ২১
—————
6:38 all the creatures that crawl on the earth and those that fly with their wings are communities like yourselves. We have missed nothing out of the Record- in the end they will be gathered to their Lord.
এখানে আপনি মৃত্যুর পরের কথা পেলেন কোথায়? একটা স্কুলের বাচ্চাও তো এইটুকু ইংরেজি বোঝে!
প্রশ্ন – ২২
মৌমাছি বেঁচে থাকে মধু খেয়ে ! কিন্তু কুরানে উল্লেখ আছে তাদের খাদ্য ফল (Quran 16:68-69) ! এটা কি মুহম্মদের ভুল অনুমানের ফসল নয় ?
উত্তর – ২২
————
16:68-69 And your Lord inspired the bee, saying, ‘Build yourselves houses in the mountains and trees and what people construct. Then feed on all kinds of fruit and follow the ways made easy for you by your Lord.’ From their bellies comes a drink of different colours in which there is healing for people. There truly is a sign in this for those who think.
মৌমাছি শুধুই মধু খেলে সেই মধু আসে কোথা থেকে? গাছ থেকে?
বায়োলজির অ-আ-ক-খ না জেনে কথা বলবেন না। পৃথিবীতে ২০,০০০ প্রজাতির মৌমাছি আছে। সবাই শুধু মধু খায় না। বেশিরভাগ মৌমাছি পলেন এবং নেকটার খায় এবং তাদের বাচ্চাদেরকেও সেটাই খাওয়ায়।
মৌমাছি পলেন এবং নেকটার থেকে মধু তৈরি করে। মধুর শরীরে গ্ল্যান্ড রয়েছে যা পলেন এবং নেকটার প্রক্রিয়া করে মধু তৈরি করে।
http://www.pestworldforkids.org/bees.html
http://ag.arizona.edu/pubs/insects/ahb/inf4.html
প্রশ্ন – ২৩
আল্লাহ ঘোড়া, গাধা এবং খচ্চর কে তৈরি করে দিয়েছেন মানুষের আরোহনের জন্যে (Quran 16:8) ! কিন্তু তিনি কি এটা জানতে না যে এগুলোকে পোষ মানাতে মানুষের বহু বছর লেগেছে (Horses were domesticated approximately 4,000 years ago in East Europe or Central Asia) যার পূর্বে তা ছিল বন্য ? আর ভবিষ্যতে মানুষ আরোহনের জন্যে যে অন্য কিছু ব্যবহার করবে তাও কি তার অজানা ছিলো ?
উত্তর – ২৩
————-
আপনি কোথায় পেলেন যে মানুষ ৪০০০ বছরের আগে ঘোড়াকে পোষ মানাতে পারেনি? ৬০০০ বছর আগের মেসোপটেমিয়া সভ্যতাতেও তো ঘোড়া পালা হত?
http://www.panarmenian.net/eng/society/news/50844
আর ভবিষ্যতের কথা বলেছেন, আল্লাহর কি বলা উচিৎ ছিল ১৪০০ বছর আগের আরবদেরকেঃ
I will bring out for you BMW, Mercedes, Volvo, for you to ride and use for show.
তাহলে আপনাকে আমি জিজ্ঞেস করবো, ২৫০০ সালে একটা যান তৈরি হবে যেটা প্রত্যেক বাসাবাড়িতে থাকবে। বলেন সেটার নাম কি?
আল্লাহ এসব ফালতু কথা না বলে বলেছেনঃ
16:8 horses, mules, and donkeys for you to ride and use for show, and other things you know nothing about.
এখানে তিনি পরিস্কার করে বলে দিয়েছেন তিনি আরও এমন কিছু তৈরি করবেন, যা ১৪০০ বছর আগের আরবরা জানে না।
***********************
বিঃদ্রঃ বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করছি না কারণ এতক্ষণে বুদ্ধিমানরা বুঝে যাবেন আপনার প্রশ্নগুলোতে কি ধরণের ভুল রয়েছে। ধর্ম, ফিলসফি, ভাষাতত্ত্ব, বিজ্ঞান কোন কিছুতেই যে আপনার কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই সেটা এর মধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। আপনি যে নিজে না পড়ে, না বুঝে বিভিন্ন জায়গা থেকে কপি পেস্ট করছেন, সেটাও প্রমাণিত হয়েছে। কোন কিছু নিয়ে তর্ক করার আগে সে বিষয়ে নুনতম একটা ব্যাচলরস ডিগ্রি অর্জন করুন, তারপরে আসুন যুক্তি তর্ক করি।
************************
সাধারণ প্রশ্নঃ
=========
প্রশ্ন – ১
বর্তমানে বিশ্বে মাত্র 150 million আরবি ভাষাভাষি মানুষ আছে । আল্লাহ কেন এমন একটা ভাষায় কুরআন নাজিল করলেন না যেটাতে অধিক মানুষ কথা বলে, যেমন English (350 million), Mandarin (800 million), Spanish (358 million), Hindi (200 million) কিংবা Russian (160 million) ?
উত্তর – ১
———-
প্রথমত, আল্লাহ্ই এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেনঃ
Quran (41:44) “If we made it a non-Arabic Quran they would have said, “Why did it come down in that language?” Whether it is Arabic or non-Arabic, say, “For those who believe, it is a guide and healing. As for those who disbelieve, they will be deaf and blind to it, as if they are being addressed from faraway.”
দ্বিতীয়ত, কু’রআন নাজিল করা হয়েছে আরবে। সেখানে ইংলিশে কু’রআন পাঠানোর কোন মানে হয় না। সুতরাং আপনার প্রশ্নটা হওয়া উচিত ছিল – কেন কু’রআন লন্ডনে পাঠানো হয় নি ইংরেজিতে? সেই প্রশ্নের উত্তর দেবার আগে বলুন লন্ডনে পাঠালে কি লাভ হত যেটা আরবে পাথিয়ে হয়নি? অনুমান করে বলবেন না। সঠিক পরিসঙ্খান দিয়ে আপনার প্রত্যেকটা কথার প্রমাণ দিবেন।
তৃতীয়ত, ভালো করে আরবি এবং ইংরেজি শিখলে বুঝতে পারবেন ইংরেজি থেকে আরবি কত সুক্ষ এবং যথার্থ ভাষা ঐশ্বরিক বাণী পাঠাবার জন্য।
http://www.askmuslims.com/2009/06/why-was-quran-revealed-in-arabic.html
প্রশ্ন – ২
আল্লাহ কেন মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল গুলোতেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকম্প গুলো ঘটিয়ে থাকেন ? যদি এটা তাদের বিশ্বাসের পরিক্ষা নেওয়াই হয়ে থাকে, তবে এর ফলে যে নিরীহ মহিলা ও বাচ্চাগুলো মারা যাচ্ছে সেটা কি বৈষম্যের পর্যায়ে পড়ে না ?(Out of the 10 most deadly earthquakes in the last 50 years, 6 of the 8 countries affected were populated by a Muslim majority. Peter Hough – Understanding Global Security)
উত্তর – ২
———–
প্রথমত, গত একশ বছরে সবচেয়ে ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এরকম টপ ১০টি ভুমিকম্পের মাত্র একটা মুসলিম এলাকায়ঃ
Top 30 earthquakes in the World:
ZONE MAGNITUDE YEAR
CHILE 9.5 1960
ALASKA 9.2 1964
SUMATRA 9.1 2004
JAPAN 9.0 2011
RUSSIA 9.0 1952
CHILE 9.0 1868
CHILE 8.8 2010
ECUADOR 8.8 1906
COLOMBIA 8.8 1906
PORTUGAL 8.7 1755
http://www.world-earthquakes.com/index.php?option=ethq_statistics
জাপান কোন মুসলিম দেশ নয়। সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় জাপানে।
Seismic world activity for earthquakes with M6.5+ magnitude:
ZONE AVERAGE MAGNITUDE SEISMIC PERCENTAGE ACTIVITY
JAPAN 7.12 9.5989 % VERY HIGH
INDONESIA 7.13 6.7335 % HIGH
CHILE 7.56 5.1576 % AVERAGE
TURKEY 7.01 5.1576 % AVERAGE
MEXICO 7.28 4.2980 % AVERAGE
PAPUA NEW GUINEA 6.96 4.1547 % AVERAGE
CHINA 7.39 3.4384 % LOW
ALASKA 7.70 3.1519 % LOW
PERU 7.52 3.1519 % LOW
CALIFORNIA 7.04 3.0086 % LOW
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ১০টি ভূমিকম্প প্রবণ জায়গাগুলোর মধ্যে মাত্র ২টি মুসলমান দেশ বলা যেতে পারে।
দ্বিতীয়ত, যেখানেই টেক্টনিক প্লেটের সংঘর্ষ হয়, সেখানেই ভুমিকম্প হয় । সেখানে মুসলমান থাকুক আর হিন্দুরাই থাকুক, কিছুই যায় আসে না। আজকে যদি সব মুসলমান সেখান থেকে সরে যায় এবং হিন্দুরা গিয়ে সেখানে থাকা শুরু করে, তখন ভুমিকম্পটাও সেখান থেকে সরে যাবে না। আল্লাহ তাঁর বানানো মহাবিশ্বের নিয়ম, পদার্থ বিজ্ঞানের আইন নিজেই নির্ধারণ করে সেটা নিজেই সবসময় ভাঙবেন, সেটা কেমন ন্যায়পরায়ণ সৃষ্টি কর্তার নিদর্শন হল?
তৃতীয়ত, তিনি যদি মুসল
@ওমর,
বাকি অংশঃ
তৃতীয়ত, তিনি যদি মুসলিম দেশগুলোকে সবরকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে বাঁচিয়ে রাখতেন তাহলে কারও কোন সন্দেহ থাকতো না আল্লাহর সম্পর্কে। এরকম পরিস্কার নিদর্শন মানুষকে দিলে মানুষের আর বিশ্বাস করার কোন প্রয়োজন পড়ে না এবং মানুষকে পরিক্ষা করার প্রয়োজন সেখানেই শেষ হয়ে যেত। পৃথিবী তৈরি করার উদ্দেশ্য হল মানুষকে পরিক্ষা করা।
প্রশ্ন – ৩
মুসলিম দেশ গুলোতে ভুমিকম্পের ফলে যখন মসজিদ গুলো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, তখন তার প্রতিরক্ষায় আল্লাহ কেন কোন ব্যবস্থা নেন না ?
উত্তর – ৩
———–
যেখানেই টেক্টনিক প্লেটের সংঘর্ষ হয়, সেখানেই ভুমিকম্প হয়। সেখানে মুসলমান থাকুক আর হিন্দুরাই থাকুক, কিছুই যায় আসে না। আল্লাহ তাঁর বানানো মহাবিশ্বের নিয়ম, পদার্থ বিজ্ঞানের আইন নিজেই নির্ধারণ করে নিজেই সবসময় ভাঙবেন সেটা কেমন ন্যায়পরায়ণ সৃষ্টি কর্তার নিদর্শন হল?
ভুমিকম্পের ফলে মসজিদ, মন্দির, গির্জা সবকিছুই ধ্বংস হয়। আল্লাহ যদি প্রারথনালয়গুলোকে অলৌকিক ভাবে টিকিয়ে রাখতেন, তাহলে মূর্খরা প্রশ্ন করত অনাথাশ্রমগুলো কেন ভুমিকম্পে ভাঙ্গে? হাসপাতালগুলো কেন ভাঙ্গে? বাচ্চাদের স্কুল গুলো কেন ভাঙ্গে?
আপনার মূল সমস্যা ভূমিকম্প না, আপনার সমস্যা হচ্ছে, পৃথিবীতে কেন কোন ধরণের খারাপ ঘটনা ঘটে? সত্যিই যদি আল্লাহ থাকে, তাহলে পৃথিবীতে এত মন্দ কেন, এত প্রাকৃতিক দুর্যোগ কেন, এত গরীব মানুষ কেন, এত দুঃখ কেন?
পৃথিবীতে দুঃখ, কষ্ট, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থাকার মানে এই না যে কোন আল্লাহ নেই। বরং এর মানে এই যে আল্লাহ কি কারণে পৃথিবী তৈরি করেছেন সেটা আপনি বুঝতে পারেন নি।
আপনার দেওয়া ‘আল্লাহর’ সংজ্ঞা ব্যবহার করে আপনিই দাবি করছেন আল্লাহ নেই, এর চেয়ে হাস্যকর ব্যপার কিছু হতে পারে না। বোঝাই যাচ্ছে আপনার ফিলসফিতে কোন প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই।
প্রশ্ন – ৪
বর্তমানে মুসলিম দের সাথে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ চলছে বিভিন্ন দেশে : Hindus in Kashmir / Christians in Nigeria, Egypt, and Bosnia / Atheists in Chechnya / Baha’is in Iran / Animists in Darfur / Buddhists in Thailand / each other in Iraq, Pakistan, Somalia, and Yemen / Jews in Israel. কেন মুসলিমরা সর্বদাই এমন গোড়ামিপূর্ণ এবং ধর্মীয় সংঘর্ষে লিপ্ত যেখানে অন্য ধর্মের অনুসারীরা নয় ?
উত্তর – ৪
———–
আপনি কিছু মূর্খের ব্রেইন ওয়াসের স্বীকার। এই আর্টিকেলটি পড়ুনঃ
http://www.loonwatch.com/2010/01/terrorism-in-europe/
Islamophobes have been popularizing the claim that “not all Muslims are terrorists, but (nearly) all terrorists are Muslims.” Despite this idea becoming axiomatic in some circles, it is quite simply not factual. In my previous article entitled “All Terrorists are Muslims…Except the 94% that Aren’t”, I used official FBI records to show that only 6% of terrorist attacks on U.S. soil from 1980 to 2005 were carried out by Islamic extremists. The remaining 94% were from other groups (42% from Latinos, 24% from extreme left wing groups, 7% from extremist Jews, 5% from communists, and 16% from all other groups).
But what about across the pond? The data gathered by Europol strengthens my argument even further. (hat tip: Koppe) Europol publishes an annual report entitled EU Terrorism Situation and Trend Report. On their official website, you can access the reports from 2007, 2008, and 2009. (If anyone can find the reports from earlier than that, please let me know so we can include those as well.)
The results are stark, and prove decisively that not all terrorists are Muslims. In fact, a whopping 99.6% of terrorist attacks in Europe were by non-Muslim groups; a good 84.8% of attacks were from separatist groups completely unrelated to Islam. Leftist groups accounted for over sixteen times as much terrorism as radical Islamic groups. Only a measly 0.4% of terrorist attacks from 2006 to 2008 could be attributed to extremist Muslims.
প্রশ্ন – ৫
আল্লাহর ঘর ‘কাবা’ (Quran 3:96) মুহম্মদের মৃত্যুর পর কয়েকবার ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় ! কাবার কালো পাথর (Black stone) বিদীর্ণ হয় বহু খন্ডে, Qarmatians-রা সেটা চুরি করে এবং বহু বছর পরে তার বিনিময়ে মুক্তিপন আদায় করে ! সর্ব শক্তিমান আল্লাহ কেন সমগ্র মুসলিম জাহানের এই পবিত্র ঘর এবং পাথর কে বাঁচাতে কোন ধরনের পদক্ষেপ নিলেন না ?
উত্তর – ৫
কা’বা এখনও সুন্দর ভাবে অটুট আছে। মানুষ সেখানে প্রতি বছর হজ্জ করছে। তাহলে আপনার সমস্যা কোথায়?
আমি আগেও বলেছি, আবারো বলছি –
১) আল্লাহ এমন কোন অলৌকিক কাজ করবেন না যাতে করে মানুষের মনে আর কোন সন্দেহ না থাকে যে আল্লাহ আছেন। কারণ তাহলে মানুষের বিশ্বাস করার কারণ চলে যাবে এবং সে জন্য কোন পুরস্কার দেবার আর কোন প্রয়োজন থাকবে না।
২) আল্লাহ তাঁর বানানো পদার্থ বিজ্ঞানের নিয়ম, মহাবিশ্ব চলার স্বাভাবিক আইন নিজেই বানিয়ে নিজেই কথায় কথায় ভাঙ্গেন না।
***********************
বিঃদ্রঃ বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করছি না কারণ এতক্ষণে বুদ্ধিমানরা বুঝে যাবেন আপনার প্রশ্নগুলোতে কি ধরণের ভুল রয়েছে। ধর্ম, ফিলসফি, ভাষাতত্ত্ব, বিজ্ঞান কোন কিছুতেই যে আপনার কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই সেটা এর মধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। আপনি যে নিজে না পড়ে, না বুঝে বিভিন্ন জায়গা থেকে কপি পেস্ট করছেন, সেটাও প্রমাণিত হয়েছে। কোন কিছু নিয়ে তর্ক করার আগে সে বিষয়ে নুনতম একটা ব্যাচলরস ডিগ্রি অর্জন করুন, তারপরে আসুন যুক্তি তর্ক করি।
************************
@ওমর,আমি আপনার মত এত হিস্টোরি লিখতে পারব না…… আপনারা মানেন কোরআন আল্লাহর বানী কিন্তু এতে একটু ভুল পাওয়া মানেই এইটা মানুষের লেখা যেমনঃ “সূর্য আবর্তিত হয় তার জন্যে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত (অর্থাৎ সন্ধ্যা পর্যন্ত), অতঃপর সে থামে বিশ্রামের জন্যে এবং পরের দিন পুনরায় উদিত হয় পূর্বের জায়গা থেকে (Quran 13:2, 21:33, 31:29, 36:38-40, 18:86-90 Sahih Muslim 1:297 Sahih Bukhari 4:54:421, 9:93:520) ! এর থেকে কি এটাই বোঝা যায়না যে পৃথিবি নয় বরং সূর্যই ঘুরছে তার চারিদিকে”
কুরানের একটা সিঙ্গেল আয়াতও খুঁজে পাওয়া যায় না যা ইঙ্গিত দেয় যে পৃথিবী গোলাকার (স্ফেরিক্যাল) বরং এটা নির্দেশ করে যে পৃথিবী সমতল (like Carpet) (Quran 15:19, 20:53, 43:10, 50:7, 51:48, 71:19, 78:6, 79:30, 88:20, 91:6, 2:22, 18:86, 18:47) ! তাহলে আপনি কিভাবে দাবি করেন কুরান সকল বিজ্ঞানের উৎস ?
কিন্তু জাকির নায়েক দাবী করে, কোরআনে লিখা আছে, পৃথিবী উট পাখির ডিমের মত!!
অথচ, বিজ্ঞান বলে পৃথিবী কমলা লেবুর মত গোলাকার…… এছাড়া ৩য়/৪র্থ শ্রেনী বইতে পর্যন্ত লেখা আছে, “পৃথিবী ডিম্বাকৃতি নয়, পৃথিবী কমলা লেবুর মত গোলাকার !”
@সত্যের সন্ধানে,
আপনার কমেন্টের জবাব আমি দেব।
@সত্যের সন্ধানে,
কুরআনের কোথাও বলা নেই যে, সূর্য আবর্তিত হয় নির্ধারিত সময় ( সন্ধ্যা ) পর্যন্ত।
বলা হয়েছে, সূর্য তার জন্য নির্ধারিত পথে প্রবাহিত হয়। [৩৬ :৩৮]
এখানে ব্যবহৃত শব্দ
অন্য আয়াতগুলোতে বলা হয়েছে, প্রত্যেকেই(গ্রহ ,উপগ্রহ, নক্ষত্র ইত্যাদি) নিজ নিজ পথে পরিভ্রমণ করছে।
18:86-90
এখানে বলা হয়েছে, যুলকারনাইন দেখলেন জলাশয়ে সূর্যাস্ত যাচ্ছে।
এখানে যুলকারনাইন যা দেখেছিল তা quote করা হয়েছে মাত্র। এখানে বলা হয়নি, সূর্য জলাশয়ে অস্ত যায়।
Sahih Bukhari 4:54:421, 9:93:520
হযরত আবু যার (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন একদিন সন্ধ্যার সময় আল্লাহর রাসুল (সঃ) আমাকে বললেন, তুমি কি জানো সূর্য কোথায় যাচ্ছে ? আমি বললাম আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই ভাল জানেন। তিনি (সঃ) বললেন, এটা যাচ্ছে যতক্ষণ না আরশের নিচে এক নির্দিষ্ট স্থানে পোঁছে।
১৫০০ সালের পূর্বে মানুষ মনে করত পৃথিবী স্থির এবং সূর্য এর চারপাশে পরিভ্রমনশীল।
এরপর নিকোলাস কোপারনিকাস(১৪৭৩-১৫৪৩) থিওরি দেন যে, সূর্য স্থির এবং এর চারপাশে বৃত্তাকার পথে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ ঘূর্ণায়মান।
এরপর জোহানেস কেপলার (১৫৭১-১৬৩০) প্রমাণ করেন, সূর্য স্থির; তবে এর চারপাশে উপবৃত্তাকার(ডিম্বাকার) পথে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ ঘূর্ণায়মান।
বিংশ শতাব্দির শেষ দিক পর্যন্ত কেপলারের সুত্রই সঠিক হিসেবে পরিগনিত হয়। কিন্তু বর্তমান বিজ্ঞান বলে অন্য কথা।
এখন আমরা জানি, সূর্য ও সব গ্রহ spiral পথে milky way galaxy এর মধ্য দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১২ মাইল বেগে।
এই পথে সূর্য constellation of Hercules এর নিকটবর্তী একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর দিকে অগ্রসর হচ্ছে যা Solar Apex নামে পরিচিত।
কুরআন যদি বলে থাকে পৃথিবী সমতল তাহলে অবশ্যই কুরআন ভুল প্রমাণিত হবে।
আর আমিও স্বীকার করে নেব যে কুরআন মহান সৃষ্টিকর্তার বানী নয়।
কুরআনে প্রায় ৫০০ আয়াতে ارض (আরযুন) বা পৃথিবী শব্দটির উল্লেখ আছে।
এই ارض শব্দটি আসলে অনেকগুলো অর্থ দেয়।
https://translate.google.com/?hl=en#ar/en/%D8%A7%D8%B1%D8%B6
উপরের লিংকে গেলে দেখতে পাবেন গুগল ট্রান্সলেটরে ارض শব্দের অর্থ করা হয়েছে-
> land(জমি)
> ground(ভূমি, ভূতল, মাঠ)
> soil(মাটি)
> territory (অঞ্চল, এলাকা)
> earth (পৃথিবী)
> amphitheatre (খেলার মাঠ বিশেষ)
> underworld(ভূ-অভ্যন্তর)
> topsoil(মাটির উপরের স্তর)
> terrain (ভূখণ্ড)
> floor(মেঝে, ভূতল)
> site (স্থান)
অনেকেই হয়ত বলবে,
হতে পারে এখন মুসলিম ارض শব্দের অর্থ পরিবর্তন করেছে।
আর গুগল ট্রান্সলেটরের অর্থ যে কেউ এডিট করতে পারে।
এছাড়াও গুগল ট্রান্সলেটর অনেক বাক্যের অর্থ ভুল দেয়
এমনকি অনেক শব্দেরও ।
তাই এই অর্থগুলো অকাট্যভাবে নেয়া যাবে না।
এজন্য আমি এখন ব্রিটিশ অনুবাদক ও অভিধান রচয়িতা
“Edward William Lane” রচিত বিখ্যাত আরবি টু ইংলিশ অভিধান
“ Arabic-English Lexicon”-এর অর্থ উল্লেখ করছি।
এই অভিধানটি তিনি লেখা শুরু করেছিলেন ১৮৪২ সালে
এবং অভিধানটি প্রকাশিত হয় ১৮৬৩ সালে।
এই অভিধানে ارض শব্দের অর্থ করা হয়েছে-
> The earth that whereon are mankind
(পৃথিবী-যার উপর মানুষ বাস করে)
> the ground, as meaning the surface of the earth,
on which we treadand sit and lie
(ভূপৃষ্ঠ- যার উপর আমরা হেঁটে বেড়ায়, বসে থাকি এবং শুয়ে থাকি)
> the floor(মেঝে, ভূতল)
> land(জমি)
> country(দেশ)
> a piece of land or ground (ভূখণ্ড)
> soil(মাটি)
আশা করি, এখন অর্থগুলোর ব্যাপারে কারো আপত্তি নাই।
কিন্তু, কুরআনের অধিকাংশ অনুবাদক প্রায়
সব জায়গায় ارض শব্দের অর্থ “পৃথিবী” নিয়েছেন।
শুধুমাত্র যেসব আয়াতে জমি চাষের কথা বলা বলা হয়েছে
[যথা-2:61, 2:71, 2:164, 2:168, 2:267, 5:31, 6:59, 7:73]
সেসব আয়াত ছাড়া।
প্রকৃতপক্ষে, কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে ارض শব্দের অর্থ বিভিন্ন হওয়ার কথা। যেমন-
* যে সব আয়াতে “আকাশসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টি” সম্পর্কে বলা হয়েছে,
সে সব আয়াতে “পৃথিবী” অর্থটাই সঠিক।
[যেমন, 2:29, 2:33, 2:107, 2:116, 2:117, 2:167, 2:255, 2:284, 3:5, 3:29, 3:83, 3:109, 3:129, 3:133, 3:180, 3:189, 3:190, 3:191, 4:126, 4:131, 4:132, 4:170, 4:171, 5:17, 5:18, 5:40, 5:97, 5:120, 6:1, 6:3, 6:12, 6:14, 6:73, 6:75, 6:79, 6:101, 7:54, 7:96, 7:158 ইত্যাদি ]
* যে সব আয়াতে “পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, ভ্রমণ, চলাফিরা, বসবাস”
এমন কথা বলা হয়েছে, সে সব আয়াতে “দেশ, জনপদ বা ভূপৃষ্ঠ” অর্থ নেয়া যৌক্তিক। কারণ, কেউ তো পাতালে গিয়ে এসব করে না।
[যেমন, 2:11, 2:27, 2:30, 2:36, 2:60, 2:205, 2:251, 2:273, 3:137, 3:156, 4:97, 5:26, 5:32, 5:33, 5:106, 6:6, 6:11, 6:38, 6:64, 6:116, 6:165, 7:10, 7:24, 7:56, 7:74, 7:85, 7:127, 7:129, 7:146, 7:168, 9:2 ইত্যাদি]
যাই হোক,
প্রশ্নোক্ত আয়াতগুলোতে দুই ধরনের কথা বলা হয়েছে-
১. আমি পৃথিবীকে তোমাদের জন্য বিছানা(সমতল) স্বরূপ করেছি।
[২:২২; ২০:৫৩; ৪৩:১০; ৭১:১৯]
ব্যাখ্যাঃ
* এখানে সরাসরি বলা হয় নি যে, পৃথিবী সমতল।
বলা হয়েছে, তোমাদের জন্য বিছানাস্বরূপ ।
অর্থাৎ আমাদের কাছে মনে হবে সমতল।
আল্লাহর কাছে নয়।
* এখানে “পৃথিবী” শব্দের পরিবর্তে “জমিন বা ভূখণ্ড” শব্দ
ব্যবহার করলে কোন সমস্যা থাকে না।
কারণ, অনেক দেশকে সমতল ভূমির দেশ বলা হয়।
যদিও প্রকৃতপক্ষে একটা দেশ সমতল হতে পারে না।
* এখানে “পৃথিবী” শব্দের পরিবর্তে “মাটি” শব্দটি ব্যবহার করা যায়।
কারণ, আমরা জানি যে পৃথিবীর মধ্যভাগ গরম তরল বা লাভা পূর্ণ।
তাই পৃথিবীর উপরের স্তর তথা মাটি না থাকলে
পৃথিবীতেই কেউ বাস করতে পারত না।
আর বিছানার কাজ হল আরামদায়ক করা।
এ হিসেবে মাটিকে বিছানা স্বরূপ বলা যায়।
২. আমি পৃথিবীকে বিস্তৃত বা প্রশস্ত করেছি।
[১৩:৩; ১৫:১৯; ১৬:১৫; ২১:৩১; ২৭:৬১; ৪০:৬৪; ৫০:৭; ৫১:৪৮; ৭৮:৬; ৮৮:২০]
ব্যাখ্যাঃ
* যেহেতু আল্লাহ তাআলা সরাসরি বলছেন, পৃথিবী প্রশস্ত।
এর অর্থ এমন হতে পারে পৃথিবীর কোন প্রান্ত বা সীমান্ত নেই।
* অনেক বড় ফাঁকা জায়গাকে সাধারনত “বিস্তীর্ণ প্রান্তর” বলা হয়। সুতরাং এখানে “পৃথিবী” শব্দের পরিবর্তে “জমিন বা ভূখণ্ড” শব্দ ব্যবহার করা যায়।
সুতরাং উপরের আয়াতগুলো পৃথিবী সমতল প্রমাণের জন্য যথেষ্ট নয়।
পৃথিবী গোলাকার সম্পর্কে কুরআনে কিছু বলা আছে কী নাঃ
১.
দিন-রাত্রি সংঘটিত হওয়া সম্পর্কে কুরআনে বলা হয়েছে-
* তিনি রাতকে দিনের মধ্যে অনুপ্রবেশ ঘটান এবং একই সাথে দিনকে রাতের মধ্যে। [3:27, 22:61, 39:5]
* তিনি দিন ও রাত্রিকে পরস্পরের সাথে পরিবর্তন করেন। [24:44]
এই আয়াতগুলো থেকে বলা যায়,
পৃথিবীতে সর্বদা একই সাথে দিন-রাত্রি বর্তমান থাকে।
যা নির্দেশ করে, পৃথিবী সমতল নয়।
কারণ, পৃথিবী সমতল হলে যখন দিন থাকতো তখন রাত থাকতো না।
২.
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন,
* আমি কি পৃথিবীকে ধারক(Container) বানাই নি। [77:25]
এখানে, ব্যবহৃত শব্দ كفات (কিফাত)।
Edward William Lane-এর অভিধান Arabic-English Lexicon অনুসারে এর অর্থঃ Travelling bag
আর আমরা জানি, আগেকার দিনে পুঁটলির মত Travelling bag ব্যবহৃত হত যা গোলাকার।
* এর পরে তিনি পৃথিবীকে করেছেন বিস্তৃত। [79:30]
এখানে ব্যবহৃত শব্দ دحا(দাহা) এটি এসেছে دحؤ (দাহু)থেকে।
Lane-এর অভিধান অনুসারে دحؤ এর আরেকটি অর্থ হল-
Relating to Ostrich(উটপাখি সম্পর্কিত কিছু)।
এখন, উটপাখি সম্পর্কিত যা কিছু আছে
যেমন- উটপাখির অংগ-প্রত্যঙ্গ, ডিম, বাসস্থান প্রভৃতির মধ্যে
“উটপাখির ডিম” পৃথিবীর আকৃতির সাথে বেশি খাপ খায়।
কারণ, ৭৭:২৫ আয়াতে পৃথিবীর আকৃতি পুঁটলির মত বলা হয়েছে।
সুতরাং প্রমাণিত হল, কুরআন অনুসারে পৃথিবীর আকৃতি ডিম্বাকার।
@ওমর,
মহান আল্লাহ পাক লৌকিক কাজ করে বিপদে ফেলে দিয়েছেন……
কোরান হাদিস মতে পৃথিবী সমতল, তা নিচের হাদিস দ্বারা সম্পূর্ণ স্পষ্ট ভাবে বুঝা যায়………
আবু দার বর্ণিত- মসজিদের মধ্যে একদা আমি নবীর কাছে ছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন- “ আবু দার, তুমি কি জান সূর্য অস্ত যাওয়ার পর সে কোথায় যায় ? আমি উত্তর করলাম-“ আল্লাহ ও তার রসুল ভাল জানেন”। তিনি বললেন-“ এটা আল্লাহর আরশের নিচে যায়, বিশ্রাম করতে থাকে ও প্রার্থনা করতে থাকে পূনরায় উদিত হওয়ার জন্য। পরে তাকে আল্লাহ অনুমতি দিলে সে পূনরায় পূর্ব দিকে উদিত হয় যা আল্লাহ বর্ণনা করেছেন তার বানী ৩৬:৩৮ আয়াতে(সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ।) ” সহি বুখারি, বই-৬০, হাদিস-৩২৬
তার পর আল্লাহ পাকের আরেকটা লৌকিক কারবার দেখাই……
তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।২:২২৩
ভাই ইচ্ছা মত ব্যবহার করা জাবে………এই যেমন ধরেন মুখ দিয়, সামনে দিয়ে, পিছন দিয়ে আর যে কোন ভাবে সম্ভব……
@ওমর,
একে একে সবগুলোর প্রতিউত্তর পাবেন আশা করি ।
আপনি তাহলে মোডারেট মুসলিম ? কিন্তু আমার স্বল্প জ্ঞান যা বলে তাতে শুধু কোরআন মেনে ইসলাম পালন রীতিমত কষ্টসাধ্য । আর আপনাদের ইসলামি পণ্ডিতদের কথায় যারা হাদিস অস্বীকার করে তারা মোনাফেক । কি জানি, আপনি তাদের থেকেও হয়ত বড় কোন পণ্ডিত হবেন !
আরবিতে কোন ক্লীব শব্দ নেই ভাল কথা । থাকতেই হবে এমন কথা নেই । কিন্তু …
কোরআন ৪২:৫১
এই আয়াত খানা পড়ে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে কোন 3rd person তা বর্ণনা করেছেন । অন্তত আমার অল্প জ্ঞানে তাই মনে হয় । দেখুন তো, যদি আমিই সৃষ্টিকর্তা হই এবং আমিই যদি মানব জাতিকে কোন নির্দেশনা দেই তবে আয়াত খানা কি এমন হলে উৎকৃষ্ট হত না ?
@রাইট হার্ট,
:)) পণ্ডিত সাহেবের জন্য কোরানের বাণী;
কোরানের ৪ নম্বর সূরা আন নিসার ৮০ তম আয়াতঃ
যে লোক রসূলের হুকুম মান্য করবে সে আল্লাহরই হুকুম মান্য করল। আর যে লোক বিমুখতা অবলম্বন করল, আমি আপনাকে (হে মুহাম্মদ), তাদের জন্য রক্ষণাবেক্ষণকারী নিযুক্ত করে পাঠাইনি।
এখন ব্যাপারটা কি এই রকম লাগছে যে রসূলের হুকুম = হাদিস = আল্লার হুকূম = কোরান?
@রাইট হার্ট, আপনার সর্বনামের ব্যবহারের উপরে করা প্রশ্নটির উত্তর দেই, কারণ সেটি একটি প্রচলিত ভুল ধারণা। বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর আপনি নিজেই পাবেন যদি খামোখা তর্ক করার চেষ্টা না করে একটু ঠাণ্ডা মাথায় খোলা মন নিয়ে পড়ে বোঝার চেষ্টা করেন আসলে কী বলতে চেয়েছি।
সর্বনামের প্রশ্নটির উত্তর হচ্ছে,
আমি ঘোষণা দিলাম, “তোমরা কি জানো ওমর কে? তোমরা কেন বুঝতে চাচ্ছ না সে তোমাদেরকে কী বোঝাতে চাচ্ছে?”
@ওমর,
সর্বনামের ব্যাপারে আপনি উদাহরণটা ভালোই দিয়েছেন, আল্লাহ নিজেও এটা বুঝলে কোরানে ভাষাগত এমন বিশৃঙ্খলা তৈরি করতেন না । এটা কি তারই ছেলেমানুষি নাকি নবীর মূর্খামি বোঝা মুশকিল !
কোরআন ৪২:৭-৮
( 7 ) এমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মক্কা ও তার আশ-পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে, যাতে কোন সন্দেহ নেই। একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
( 8 ) আল্লাহ ইচ্ছা করলে সমস্ত লোককে এক দলে পরিণত করতে পারেন। কিন্তু তিনি যাকে ইচ্ছা স্বীয় রহমতে দাখিল করেন। আর যালেমদের কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী নেই।
আয়াতগুলোতে দেখতে পাচ্ছি, একই বক্তব্যে তিনি সর্বনামের উলটাপালটা প্রয়োগ ঘটিয়েছেন । আর এখানে আপনার ঐ ”আমি ঘোষণা দিচ্ছি” বাক্যাংশের উপস্থিতিও লক্ষ্য করানোর উপায় নেই ।
প্রথম আয়াত টা যথার্থ ছিল, পরের টাও তাই হত যদি বাক্যগুলো নিন্মরূপ হত ঃ
অথবা,
@রাইট হার্ট, আপনার চিন্তা ভাবনার সীমাবদ্ধতা দেখে আমি অবাক হচ্ছি।
আপনি একটা সাধারন ব্যাপার বুঝতে পারছেন না যে, সারা পৃথিবীর সব ভাষার মানুষ এক ভাবে কথা বলে না। আপনি বাংলায় আজকে বিংশ শতাব্দীতে যেভাবে কথা বলেন, সেভাবে ২০০০ বছর আগে আর্যরাও এভাবে কথা বলত না।
নিজেকে তৃতীয় পুরুষে সম্বোধন করা একটি প্রাচীন পদ্ধতি। এটি রাগ প্রকাশ করা, জোর দিয়ে কিছু বলা, বা সন্মান প্রকাশ করতে ব্যবহার হয়। আর এটা শুধু আরবিতে নয়, বহু সেমেটিক ভাষা যেমন হিব্রু, আরামাইক-এও ব্যবহার হয়। কিছু প্রাচীন সাহিত্য পড়লেই এবং ভাষা নিয়ে পড়াশুনা করলে আপনার চিন্তা ভাবনার পরিধি বেড়ে যাবে এবং এই ধরনের হাস্যকর প্রশ্নগুলো আর করবেন না। কু’রআনে আল্লাহর নিজেকে “আমরা” বলে সম্বোধন করা নিয়ে যে প্রশ্নটা করেছিলেন (বা কপি করেছিলেন) সেটা একটা চার বছরের আরব শিশুও উত্তর দিতে পারত।
অনুগ্রহ করে এই ধরনের প্রশ্ন করে (বা কপি পেস্ট করে) নিজেকে হাসির পাত্র বানানো থেকে বিরত থাকুন। ফিজিক্স না পড়ে কোনো ফিজিক্সের পেপার নিয়ে জ্ঞানগর্ভ মন্তব্য করতে যাওয়াটা বোকামি। আর আপনি এখানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাবানের বাণী নিয়ে আলতু ফালতু প্রশ্ন করছেন, যেখানে আপনার আরবির ‘অ’ জানা নেই, ১০০০ বছর আগের কোনো সাহিত্য নিয়ে কোনো ধারণা নেই।
@ওমর,
আমার চিন্তা ভাবনা জ্ঞান-বুদ্ধি সীমিত আমি আগেই স্বীকার করে নিচ্ছি । তবে এটুকু বলতে পারি এই সীমিত জ্ঞানে আমি যা বুঝি সেটা আপনার ওই ধার্মিক মস্তিষ্কে বোঝার ক্ষমতা নেই ।
প্রথমে আপনি যুক্তি দিলেন ‘সে’ (3rd person) ব্যবহার করা হয়েছে শুরুতে ”আমি ঘোষণা দিচ্ছি” বাক্যাংশ প্রয়োগ করে । আমি যখন সেটাকে খণ্ডন করেছি, তখন তুলছেন ১৪০০ বছর আগের ভাষাগত সমস্যা নিয়ে । আর তা হল,
এ ব্যাপারটা আমাকে বিশ্বাসযোগ্য করাতে কিছু উল্লেখ যোগ্য প্রমাণ দেওয়া মনে হয় আবশ্যক । কেননা আমার পক্ষে বিশ্বাস করা মুশকিল যে বক্তা যখন আমি, তখন আমার বলা বাক্যগুলোতেই – আমি, আমরা, সে, নিজের নাম – প্রয়োগ করে যাব কোনরূপ ব্যকরন না মেনেই । অনেক টা আমার বলা নিচের উদ্ধৃতির মত –
নবী মুহম্মদ একএকটা লাইন বলার সময় সর্বদা খেয়াল রাখতে পারেননি যে তা আল্লাহই বলছেন । মাঝে মাঝে তাই এমন হয়ে গেছে যে এক লাইন পড়ে মনে হয় আল্লাহ বলছেন, আর পরের লাইন পড়ে বুঝি যে মুহম্মদ নিজেই আল্লাহর হয়ে প্রশংসা করে যাচ্ছেন । কারণ, এতোটা ব্যাকরণ বোঝার ক্ষমতা তার বা তার অনুসারী কারোর ছিল না । নিচের দুটি আয়াতেই এমনটা দেখি,
কোরআনের অলৌকিকত্ব ধরে রাখার জন্যেই বর্তমানে বিভিন্ন পণ্ডিত দের ভেতর এমন ভাষাগত পরিবর্তন ঘটানোর নানান প্রচেষ্টা দেখা যায় । সর্বনামের এমন যথেচ্ছা প্রয়োগের অদ্ভুত যুক্তি তো আছেই, আরো আছে স্বাভাবিক অর্থের সম্পূর্ন পরিবর্তন, যেমন ‘দাহাহা’ অর্থ ‘বিস্তৃতি’ বাদ দিয়ে হয়েছে ‘উঠ পাখির ডিম’ ।
আলী দাস্তি তার 23 Years: A study of the Prophetic Career of Mohammad এ কোরআনের ভাষাগত সমস্যা নিয়ে কী জানিয়েছেন আমরা একটা অনুচ্ছেদে দেখতে পারি,
আলী দাস্তি হয়তো আমার মতই আরবি না জেনেই নিজেকে হাসির পাত্র বানিয়েছেন । তবে তার একটা উক্তি আমার ভালো লাগলো,
@ওমর, একই বিষয়ের ওপর নিচের মন্তব্যটি না করে পারছিনা ।
আল-কোরআন এর সুরা ৫১ আয়াত ১-৪৯ পর্যন্ত আল্লাহ ‘প্রথম পুরুষে’ ইনিয়ে বিনিয়ে নানা আজগুবি কাহিনি বিবৃতি করেছেন । মাঝে মাঝে আবার ব্যক্ত করেছেন নিজের ক্ষমতার বহিপ্রকাশ ! যেমন ধরুন ~
কিন্তু বেচারা ৫০-৫১ নম্বর আয়াতে এসেই কথার খেই হারিয়ে কিসব যেন বকেছেন ঠিক বোধদয় হল না !
ঐশী বাণী যে মূর্খ নবীর মুখ-মুবারক থেকে নির্গত তার জন্যে এই পরমানই তো যথেষ্ট । :lotpot: 😀 :guli: :hahahee:
@ওমর,
প্রথম অংশ টা ভালো বলেছেন । মানুষ মদের মত বেহেস্তি জিনিসের যথেচ্ছা ব্যাবহার করে খারাপ বানিয়ে ফেলেছে, তবে তা আল্লাহর কাছে খারাপ না, এইজন্যে তিনি বেহেস্তে মদের নদী বানিয়ে রেখেছেন !
যাহোক, একটা কথা যখন মানুষ বলে তখন সেটার ওপর জোর দিতে বা তাকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতেই মূলত কসম কাটে বা কোন কিছুর শপথ গ্রহণ করে । এমন টা সাধারণত তখনই করা হয় যখন বলা কথাগুলো সবার কাছে কিছুটা অবিশ্বাসের বলেই প্রতীয়মান হয় ।
যেমন, ১০ বছরের এক বালক অন্য একজনকে বলছে ” মা’র কসম কাল স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে গেছিলাম । ” এখানে সে যে গিয়েছিল এটা বিশ্বাসযোগ্য করতেই তাকে কসম কাটতে হল ।
একইরূপ কোরআনের আয়াতগুলোতে বিভিন্ন পার্থিব অপার্থিব জিনিসের প্রতি কসম কেটে আল্লাহ নিজের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে দেখি । যদি মেনে নেই যে নবী মুহম্মদ অবিশ্বাসীদের আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস আনতে এমন কসম কেটে যাচ্ছেন তবে না হোক কিছুটা বোধগম্য হয় । কিন্তু কোন সৃষ্টিকর্তাকে নিজের অস্তিত্ব প্রমান করতে নানান জিনিশের সাহায্য নিতে হচ্ছে ভাবা রীতিমত হাস্যকর ।
অনেকটা এমন, ” আকাশের তারার কসম, বিশ্বাস করো আমি সত্য এবং সর্বশক্তিমান ”
কোরআন ৭০:৪০
লিঙ্ক
কোরআন ৯২:১-৪
তাহলে দেখা যাচ্ছে, আল্লাহ কিছু বলতে গিয়ে শুধু যে বিভিন্ন পার্থিব বস্তুর কসম খেয়ে সেকথার সত্যতা প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছেন তাই নয়, মাঝে মাঝে নিজের কসম ও খেয়ে থাকেন । আসলে কুরানের কথাগুলো নবীর না আল্লাহর তা বুঝতে কিন্তু খুব বেশি বেগ পেতে হয় না; একটু সাহসী হওয়াই যথেষ্ট ।
@রাইট হার্ট,
প্রশ্নঃ
আল্লাহ মানুষ এবং জীনকে মুক্তভাবে নিজস্ব বিচারবুদ্ধি পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
আর এই দুনিয়া আমাদের জন্য পরীক্ষার হল,পরীক্ষার শেষে আমরা আমাদের ফলাফল আখেরাতে পাব।
প্রবলেব হচ্ছে… কোরনে বিভিন্ন সুরায় আল্লাহ তালা বলেছেন এই দুনিয়াতেই অনেক জাতিকে তিনি নিশ্চিন্ন করেছেন গজব দিয়ে, কাফিরদের তিনি গজব দিয়ে অন্ধ করে রেখেছেন তাই তারা সত্য দেখতে পায় না।… তার মানে আল্লাহতালা শেষ বিচারের আগেই মানুষকে শাস্তি দিয়েছেন, মানুষের চিন্তাশক্তিকে প্রভাবিত করেছন….
….ভাই, পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা বা সঠিক উত্তর পরীক্ষার খাতা্য় না লিখলে তৎক্ষনাত বেত্রাঘাত করা হস্যকর নয়কি?
উত্তরঃ
ভাই, আমি আপনার সাথে একমত।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, কোন পরীক্ষার্থী যদি নকল করে বা হল পরিদরশকের সাথে বেয়াদবি করে , তখন তো তাকে বহিস্কার করা হয় অর্থাৎ তার পরীক্ষা বাতিল করা হয়।
আর হল পরিদর্শকই যদি পরিক্ষক হন, তাহলে তিনি তাকে হয় বহিস্কার করেন, আর আর না হলে উত্তরপত্রে তাকে দেখে নেন।
সুতরাং যেহেতু আল্লাহই পরীক্ষক এবং তিনিই বিচার করবেন, সেহেতু তিনি সীমা লঙ্ঘনকারী কাউকে পৃথিবীতেই গযব দিয়ে পরীক্ষা খতম করে দেন, অথবা কাউকে শেষ বিচারের দিনের জন্য ছেড়ে দেন।
@ওমর,
এইটা কি ইমানদারের কথা হল?আল্লাহই না বলেছেন যে সব মানুষ সমান?তাহলে রিকশাওয়ালা কুরআন বুঝলে অসুবিধা কোথায়?
আমার প্রশ্ন তাহলে পৃথিবী সৃষ্টি হলো কি করে, ধর্ম না থাকলেও সৃষ্টি কর্তা অবশ্যই আছে, নাস্তিক বলে কিছু নেই বরং অজ্ঞেয় তাবাদি কথাটা ভালো, নাস্তিক রা কি জানে পৃথিবীর সৃষ্টি রহস্য, না আমরা সবাই খুঁজে চলেছি, বিগ ব্যাং কিভাবে এলো বন্ধু রা ???
ধন্যবাদ দেবার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। অসাধারণ, চমৎকার লেখা। লেখকে অজস্র ধন্যবাদ। হিন্দু ধর্মের শ্রেনীবিভাগ(আন্ত: বিভাজন) নিয়ে লেখা চাই। কোন লেখক কি সাড়া দিবেন?
নাস্তিকেরা ভুল বুঝে, ভুল অর্থ দিয়ে ব্যাখ্যা করে তাই তারা প্রশ্নের উত্তর খুজে পায় না। আপনি পাবেন না এটাই স্বাভাবিক।
আমরা সাধারন মানুষ এধরনের প্রশ্ন আমাদের দিকে ছুড়ে দিবেন না আমাদের কে বিভ্রান্ত্র করবেন না। আমরা নবীজির আদর্শে চলার চেষ্টা করি, যাচাই করিনা কারন ইতিপূর্বে যারা খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে যাচাই করেছে সবাই ভুল প্রমানিত হয়েছে। আজ ইসলামের অনেক কিছু প্রমানিত বাকি গুলতে বিজ্ঞান এখনো পোঁছাতে পারেনি। আপনার জিজ্ঞাসা গুলো আগে ভালো আলেম দের কে করেন তারা আপনার সব ভুল ধারনা ভেঙ্গে দেবে যদি উত্তর না দেয় তখন আপনি পোস্ট দিন আমার প্রশ্নের কেও ব্যাখ্যা দিতে পারেনি।
আপনি চাইলে আমাকে অনেক প্রশ্ন ছুড়ে দিতে পারেন এমনকি গালি দিতে পারেন…। আমি কোনটার উত্তর দিব না।
@আব্দুল আওয়াল,
মানুষ যখন কোন কিছুকে পবিত্র মনে করে, তখন সেই জিনিসটার অপবিত্র জিনিসকেও পবিত্র মনে করে।কারন তারা অন্ধ।
আস্তিকেরা বুঝতে বুঝতে মানুষ এর পর্যায় নাই,সরাসরি ইবলিস হইছে।আর ইসলামিক পণ্ডিতরা যা ব্যাখ্যা দেয়, শুনলে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে যায়(অকর্মার ঢেঁকি)। একদিক এক পণ্ডিত কে জিঞ্জাস করলাম যে, দেশ প্রেম অর্ধেক ইমানের অঙ্গ। এইটা সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি? পণ্ডিত বলল যে, এই দেশ পৃথিবির কোন দেশ না , এটা হল আখিরাতের দেশ। হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেছিল।
আপনারা পণ্ডিতদের কোন প্রকার প্রশ্ন করবেন না? অন্ধের মত যা বলে তাই বিশ্বাস করবেন, আর কেউ যদি তাদের ভুল ধরাইয়া দেয় তাহলে আপনারা বিভ্রান্ত হয়ে যান। আবার আপনারা নাকি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব। শ্রেষ্ঠ জীব হইয়াও বিভ্রান্ত্র হন কেণ? নিজের ঞ্জান বৃদ্ধি করেন তাহলে সব ঠিক হয়ে যাবে।এই ওয়েভ সাইডে জান, অনেক কিছু জানতে পাবেন(http://blog.mukto-mona.com/?p=28811)
ধর্ম বলে পৃথিবি ছয় দিনে তৈরি হইছে, কিন্তু বিজ্ঞান বলে হাজার হাজার বছর ধরে এই পৃথিবি তৈরি। সুরার আয়াত টি এখানে
তোমাদের প্রতিপালক সেই আল্লাহ তিনি আকাশ ও ভূমন্ডল সৃষ্টি করিয়াছেন ছয় দিবসে, তৎপর তিনি অধিষ্ঠিত হন আরশের উপর। সূরা-১০: ইউনুস, আয়াত:৩
নবিজি কত বড় গভেট ছিল। কোরান হাদিস মতে পৃথিবি সমতল। নিচের হাদিস টা দেখুন
আবু দার বর্ণিত- মসজিদের মধ্যে একদা আমি নবীর কাছে ছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন- “ আবু দার, তুমি কি জান সূর্য অস্ত যাওয়ার পর সে কোথায় যায় ? আমি উত্তর করলাম-“ আল্লাহ ও তার রসুল ভাল জানেন”। তিনি বললেন-“ এটা আল্লাহর আরশের নিচে যায়, বিশ্রাম করতে থাকে ও প্রার্থনা করতে থাকে পূনরায় উদিত হওয়ার জন্য। পরে তাকে আল্লাহ অনুমতি দিলে সে পূনরায় পূর্ব দিকে উদিত হয় যা আল্লাহ বর্ণনা করেছেন তার বানী ৩৬:৩৮ আয়াতে(সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ।) ”। সহি বুখারি, বই-৬০, হাদিস-৩২৬
আরও ২ টা সুরার আয়াত আছে,
১৮) সূরা কাহফ ( মক্কায় অবতীর্ণ ),
18:86
অবশেষে তিনি যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন এবং তিনি সেখানে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেলেন। আমি বললাম, হে যুলকারনাইন! আপনি তাদেরকে শাস্তি দিতে পারেন অথবা তাদেরকে সদয়ভাবে গ্রহণ করতে পারেন।
18:90
অবশেষে তিনি যখন সূর্যের উদয়াচলে পৌছলেন, তখন তিনি তাকে এমন এক সম্প্রদায়ের উপর উদয় হতে দেখলেন, যাদের জন্যে সূর্যতাপ থেকে আত্নরক্ষার কোন আড়াল আমি সৃষ্টি করিনি।
কত বড় গভেট
আপনে ভাই কষ্ট করে এই ব্লগে ১ টা ইমাম ধরে আনেন, আশা করি তিনি উপরের সকল প্রশ্নের দাত ভাঙ্গা জবাব দিবে। এর আগে অবশ্য কিছু আলেম এসেছিল। যেমনঃ mk faruk,সিরাজুল ইসলাম সহ আরও কিছু আলেম এসে ছিল, তারা বেশি কার্যকারী ভুমিকা রাখতে পারে নি। তারা লেজ গুটিয়ে ভেগে গেছে।
ভাই আপনারে কেউ গালি দিতে পারব না, কারন কেউ গালি দিলে তা পোস্ট করা হয় না। ভাই আপনাকে কেউ প্রশ্ন করবে না, আর কষ্ট করে আপনার উত্তর দেয়া লাগবে না। ভাই আপনে বেশি বেশি প্রশ্ন করেন, যে যাই উত্তর দিক না কেন, দেখবেন আপনার মাথা থেকে একদিন সব প্রশ্নের উত্তর বের হয়ে আসবে(মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব)। মানুষ আজকে এত দূর এসেছে,কোরান-হাদিস এর কারনে না, মানুষ তার চিন্তা-ভাবনার কারনে এত দূর এসেছে। যখন বিঞ্জানিরা কষ্ট করে কিছু একটা আবিষ্কার করে , তখন অসামাজিক আলেমরা কোরানের কোন চিপা থেকে যেন অদ্ভুত ১ টা জিনিস বের করে আনে। তখন আপনাদের মত ঞ্জান হীন পাবলিকরা ঘেউ ঘেউ শুরু করে।অথচ একটুও যাচাই করে দেখে না। আবাল মার্কা কোরানের কারণে গাড়ির ১ টি চাকাও আজ পর্যন্ত কেউ ঘুরাতে পারে নি। মানুষ যা করছে তা তার চিন্তা ভাবনার ফসল।
তার আবার আদর্শ আছে নাকি? তিনি তো ভণ্ড , প্রতারক। তিনি তো চরিত্র হীন। নিচের আয়াত টি দেখুনঃ
৩) সূরা আল আহযাব ( মদীনায় অবতীর্ণ) ৩৩:৫০
হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
@NETWORK,
অসাধারন ! 😛
ফাটাফাটি হয়েছে।
আরো একটু ব্যাখ্যামূলক লিখে বই আকারে প্রকাশ করা যেতে পারে।
সবচেয়ে ভাল লেগেছে, প্রতিটি উদ্ধৃতির সঠিক রেফারেন্স দেয়া হয়েছে।
জাকির নায়েক দেখলে টাসকি খেয়ে যেতে পারে।
@ভাবুক, কষ্ট করে পড়ার জন্যে ধন্যবাদ !
লাস্ট এডিশনের জন্যে এখান থেকে নিতে পারেন (প্রায় ৩৬০+ প্রশ্ন)
http://www.mediafire.com/?lf7cax7hei4l6jm
খুব মনোযোগ দিয়ে উপরের প্রশ্নগুলো পড়লাম।প্রশ্নকারীর উদ্দেশ্যে বলছি, বললে অনেক কিছুই বলা যায়।আপনি যে সকল বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এইগুলোর অনেকগুলোই প্রশ্নই নয়।যেমন পৃথিবীর আকার নিয়ে প্রশ্ন করেছেন যে পরিত্র কুরানের কোথাও বলা নেই যে পৃথিবী গোলাকার। ইহা ঠিক নয়। যেমন মহাশুন্যে রকেট পাঠানোর সময়কাল এই তো সেদিন। পৃথিবী গোলাকার এই সত্যটা মানুষ বিজ্ঞানের কাছে জেনেছেও অল্প কিছু বছর আগে। আর মাত্র কিছুদিন আগে মানুষ জেনেছে পৃথিবী আসলে সম্পূর্ণরূপে গোলাকার নয়, অনেকটা উপবৃত্তকার অর্থাৎ পাখির ডিমের মত। চলুন দেখা যাক পৃথিবীর আকৃতি সম্বন্ধে কোরআন কি বলছে- “আর পৃথিবী, তিনি উহাকে তৈরী করলেন ডিম্বাকৃতির ন্যায়।”(সূরা নাযিয়াত:৩০)।এই আয়াতে ডিম বুঝাতে দাহাহা ব্যাবহার করা হয়েছে। যার অর্থ আরও সঠিকভাবে অষ্ট্রিচ (উট পাখি) এর ডিম। আজ আমরা এটাও নিশ্চিতভাবে দেখতে পাই যে, পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি উট পাখির ডিমের আকৃতির সাথে সবথেকে ভালোভাবে মিলে যায়।
একজন নিরক্ষর আরব ব্যাক্তি, কোনরূপ প্রযুক্তির সহায়তা ছাড়াই এত নিখুতভাবে পৃথিবীর আকৃতি বলে দিলেন দেড় হাজার বছর আগে! আপনিকি মনে করেন এটা তার পক্ষে সম্ভব?উল্লেখ্য ১৫৫৭ সালে স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক, পৃথিবী গোলাকার এটা প্রমাণ করেন।
যাইহোক আপনার প্রশ্নের সবগুলোর উত্তর দেয়া অসম্ভব কোন ব্যাপারনা তবে সুত্র ও রেফারেন্স বের করতে সময় লাগবে। আপনার লেখা থেকে যা বুঝলাম তা হলো,যাকে দেখতে নারি তার চলন বাকা।এটা ঠিক না। এটা মনে হয়েছে এই কারনে যে অনেক প্রশ্নই বাচ্চাসুলভ মনে হয়েছে।
@এবি সরকার,
এরকম নির্লজ্জ মিথ্যা লিখতে বিবেকেও বাধলনা? নাকি ইসলামকে ডিফেন্ড করতে মিথ্যা বলাও মহা সওয়াব? আপনি আর অন্য ইসলামিস্ট্রা যারা এধরণের মিথ্যার আশ্রয় নেয় (যেমন সুনীতা পালের ইসলাম গ্রহণের মিথ্যাচার) তারা ইসলামের দেউলিয়াপনাই প্রমাণ করে। এখানে কোন ইসলাম সমালোচক কখনই এরকম নির্লজ্জ মিথ্যার আশ্রয় নেয় না। নেবার প্রয়োজন হয় না। ধিক আপনাকে।
@যাযাবর,
৭৯) সূরা আন-নযিআ’ত ( মক্কায় অবতীর্ণ )
رَفَعَ سَمْكَهَا فَسَوَّاهَا
28
তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন।
وَأَغْطَشَ لَيْلَهَا وَأَخْرَجَ ضُحَاهَا
29
তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন।
وَالْأَرْضَ بَعْدَ ذَلِكَ دَحَاهَا
30
পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।
أَخْرَجَ مِنْهَا مَاءهَا وَمَرْعَاهَا
31
তিনি এর মধ্য থেকে এর পানি ও ঘাম নির্গত করেছেন,
@যাযাবর, ওকে আরও জিজ্ঞেস করুন মোহাম্মাদ কি উট পাখি জীবনে দেখেছে কিনা? আমার তো মনে হয় উট দুম্বা গরু আর কুকুর ছাড়া কিছু দেখেছে বলে মনে হয় না। এর পর ওকে আরও বলুন যে পৃথিবী যে গোলাকার তা প্রাচীন গ্রিক দের মিথ থেকেই জানা যায়, যেখানে এটলাস এর শাস্তি সরূপ ওর উপর গোলাকার পৃথিবীর ভার দিয়ে দেয়া হয়,আর মোহাম্মাদ এর কথাও ঠিক আছে (ওর জ্ঞ্যান অনুযায়ী) যে পৃথিবী ডিম্বাকৃতির।কিন্তু ব্যাপার টা এমন।
[img]http://www.google.com/imgres?q=half+egg&start=142&um=1&hl=en&client=firefox-a&sa=N&rls=org.mozilla:en-US:official&biw=1366&bih=639&tbm=isch&tbnid=oLh27w0o_LAmzM:&imgrefurl=http://www.dcccrafts.com/shop/28-0081-P293.aspx&docid=9ZxgE7-e6F_DTM&imgurl=http://www.dcccrafts.com/shop/Assets/ProductImages/28-0081w400.jpg&w=400&h=400&ei=PtwvUKGiBYb3rQenk4GACw&zoom=1&iact=hc&vpx=647&vpy=147&dur=434&hovh=225&hovw=225&tx=160&ty=134&sig=115891533692948928229&page=7&tbnh=145&tbnw=140&ndsp=25&ved=1t:429,r:15,s:142,i:207[/img]
পাশের অর্ধেক ডিম টা শোয়ানো থাকতে হবে।।
@এবি সরকার,
আপনার লেখায় যে অনুবাদ, তা মনেহয় সঠিক নয়!
@এবি সরকার,
প্রথমে দেখুন তো নিচে উটপাখির ডিম্ব কই পেলেন ?
Quran 79:30
Sahih International ~ And after that He spread the earth.
Muhsin Khan ~ And after that He spread the earth;
Pickthall ~ And after that He spread the earth,
Yusuf Ali ~ And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse);
Shakir ~ And the earth, He expanded it after that.
এরপর বলুন তো পৃথিবির আকার যে ডীমের মতন উপবৃত্তাকার এই তথ্য আপনাকে কে দিল ?
কোরআন শরীফ যে পৃথিবী গোলাকার বলেন তা প্রমাণ করতে জাকির নায়েক আর যে আয়াত ব্যবহার করেন তা হল –
“…এবং পৃথিবীকে ইহার পর বিস্তৃত করিয়াছেন।” (সূরা নাযি’আত ৭৯:৩০)
নায়েক এখানে আরবী শব্দের জন্য একটি নতুন মনগড়া “অর্থ” আবিষ্কার করেছেন। বিভিন্ন শব্দ যার অর্থগুলো শত শত বছর ধরে সুপ্রতিষ্ঠিত হঠাৎ করে তিনি তাঁর ‘বৈজ্ঞানিক বিস্ময়ের’ প্রমাণ হিসেবে সেগুলোর অর্থ পরিবর্তন করেন। কারণ এইভাবে, সূরা ৭৯:৩০ সবসময় “বিস্তৃত” দিয়ে অনুবাদ হয়ে আসছে, কিন্তু নায়েক বলেন যে دَحَهَا (“দাহাহা”) শব্দের আসল অর্থ হল “বিস্তৃত” নয় বরং “উটপাখির ডিম” (!), এবং এইভাবে নায়েকের নতুন অনুবাদ হয়, “এবং পৃথিবীকে ইহার পর ডিম-আকারে সৃষ্টি করেছেন।”
কোনো স্বীকৃত আরবী অভিধান নাই যেখানে دَحَهَا শব্দটির অর্থ দেওয়া হয় “উটপাখির ডিম।” গত ২০-৩০ বছরের আগে, কোনো আরব আলেম নাই যারা এমনভাবে এই আয়াতটি অনুবাদ করেছেন; যেমন ইউসুফ আলী, পিক্থাল, শাকির, আসাদ, এবং দাউদ, যারা সারা জীবন ব্যয় করেছেন কোরআনের সঠিক অনুবাদ করতে। আমরা কাকে বিশ্বাস করব—এদের মত প্রকৃত কোরআনি-আরবীর ভাষাতত্ত্ববিদ, নাকি নায়েকের মত একজন ওয়াহাবী টেলিভিশন প্রচারক? আব্দুল রাহমান লোমাক যেমন বলেছেন, এই “ডিম” ব্যাখ্যা আবার “nonsense” (আজগুবি) এই কারণে, যে ডিমের আকার আসলে পৃথিবীর ঠিক উলটা— ডিমের আকার হল দু’প্রান্তে সম্প্রসারিত গোলাকার (prolate spheroid), কিন্তু পৃথিবী দু’প্রান্তে চ্যাপ্টা গোলাকার (oblate spheroid)।
পৃথিবীর আকার নিয়ে আরও কিছু কোরআনের আয়াত এখানে দেওয়া হলো—
“আর পৃথিবী, উহাকে আমি বিস্তৃত করিয়াছি…” (সূরা হিজর ১৫:১৯)
“আমি কি করি নাই ভূমিকে শয্যা ও পর্বতসমূহে কীলক?” (আল-নাবা ৭:৯৬)
“উহারা কি উহাদের উর্ধ্বস্থিত আকাশের দিকে তাকাইয়া দেখে না আমি কিভাবে উহা নির্মাণ করিয়াছি ও উহাকে সুশোভিত করিয়াছি এবং উহাতে কোন ফাটলও নাই। আমি বিস্তৃত করিয়াছি ভূমিকে ও তাহাতে স্থাপন করিয়াছি পর্বতমালা…” (সূরা কাফ্ ৫০:৬,৭)
“এবং আকাশের প্রতি লক্ষ্য করে না যে, তা কিভাবে উচ্চ করা হয়েছে? এবং পাহাড়ের দিকে যে, তা কিভাবে স্থাপন করা হয়েছে? এবং পৃথিবীর দিকে যে, তা কিভাবে সমতল বিছানো হয়েছে?” (সূরা গাশিয়াঃ ৮৮:১৮-২০)২২
খ্যাতিমান সুন্নি তফসীরে আল-জালালাইন এই আয়াতের তাফসীর করে বলেন—
“উনার سُطِحَتْ (সুতিহাৎ) শব্দটির অর্থ “সমতল হয়ে বিস্তৃত করা” অনুযায়ী আক্ষরিক অর্থে বুঝানো হয়েছে যে পৃথিবী সমতল, যেটা শরীয়তের অধিকাংশ আলেমদেরই মতামত কিন্তু জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের গোলাকার ধারণার বিপরীত।”
একই ভাবে মিসরীয় শাফি’ঈ ধর্মতত্ত্ববিদ ঈমাম আল-সুয়ুতি শিক্ষা দিতেন যে পৃথিবী সমতল।
@এবি সরকার, আপনি এখানে যে উত্তরটা দিলেন এটা জাকির নায়েকের দেয়া ব্যাখ্যা, আপনার নিজের ব্যাখ্যা নয়। আপনি নিজেও জানতেন না, পৃথিবীকে কোরানে উট পাখির ডিমের মত বলা হয়েছে। পৃথিবীর কেউই জানেতো না। সম্ভবত জাকির নায়েককে ওহী করে এটা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তবে আপনার উচিত ছিল, বক্তব্যটা দেয়ার আগে এটা যে জাকির নায়েকের বক্তব্য তা উল্লেখ করা। আপনি কি জবাব দিবেন তা বুঝা গেছে। জাকির নায়েকের লেকচারগুলো দেখবেন, আর সেগুলো এখানে হুবহু তুলে দিবেন। আপনার অবগতির জন্য বলছি, জাকির নায়েকের লেকচার আপনার থেকে আমাদের কোন অংশে কম দেখা হয়নি।
এইহানের মুক্তমনা কুতুবদের কাছে আমার জিজ্ঞাসা, আফনেরা ইসলাম ছাড়া আর কোন সমস্যা কি দেশে, এই দিন দুনিয়ায় আছে বইলা মনে করেন? যদি মনে করেন নাই তাইলে আজকে বাঙলাদেশ আর দুনিয়ার সমস্ত সমস্যার সমাধানডা কিন্তু আমি এইহানে এই ব্লগেই চাই। না দিলে কিন্তু আফনেগোরে আমি গদাম দিতে বাধ্য হমু কইয়া দিলাম। 🙂
আর যদি মনে করেন ইসলাম ছাড়াও আরো অনেক সমস্যা আছে তাইলে আমারে একটু বুঝাইয়া কন খালি ইসলাম নামের একটা যৌনকেশের গোড়া ধইরা কেন আফনেরা পইড়া আছে। আমি এক্কেরে মানা করতাছি না, কিন্তু যতই দিন যাইতাছে ততই দেখতাছি আফনেরা ঐ এক কেশ মুন্ডনেই যৌবনের টগবগে লালায়িত সময় হেলায় হারাইতাছেন, যহন একই মস্তিষ্ক দিয়া আরো অনেক ভালো লেখা, চিন্তা ভাবনা বাইর হইতে পারে। মুক্তমনায় খালি ধর্ম নামের একটা গর্ভস্রাব নিয়াই লেখা হয় না। আরো বহুত জিনিস নিয়াই লেখা হয়। ইসলামের জারজত্বের নিশান একটু কম খুইজ্যা দুনিয়ার আরো অনেক কিছুতেই আপনারা মনোনিবেশ করতে পারেন যেইডা সুস্থ মগজ অধিকারীর পরিচয়। একই ডান্ডার ঝান্ডা উত্তোলিত কইরা পিত্তথলিতে আর কত পাত্তর জমাইবেন। এইবার একটু নীচে তাকান, দেহেন তলে আরো বহু নুড়ি নক্ষত্র পইড়া আছে যেইগুলার কুরাইয়া পকেটে থুইলে আখেরে কামে দিবো।
@সাইফুল ইসলাম,
ধর্মই যত অধর্মের মূল ! মানুষের মাঝে হিংসা দ্বেষ ভেদাভেদ অমানবিক আচরন বর্বরতা ইত্যাদির চর্চা ঘটাতে ধর্মের জুড়ি নেই ! এর মুলোৎপাদন করাটা আগে জরুরি ! 😉
@রাইট হার্ট,
আপনার গুরুগম্ভির গবেষনার উৎকৃষ্ট ফলে আমি আমোদিত। তাইলে বলেন তো ভাই, বাঙলাদেশে আজকে পাবলিকে যে না খাইয়া রইছে এইটা কেন? এইখানে আপনার ধর্ম থিওরির কোন ভ্যারিয়েবলটা বসানো যায়?
আফটার অল বাঙলাদেশে বেশিরভাগ যেইখানে মুসলমান সেই হিসাবে তো মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই বইলা সবারই সমস্যাহীন থাকার কথা। কিন্তু কেউ খাইয়া আছে আর কেউ খাইয়া নাই এইটা কেন?
@সাইফুল ইসলাম, আপনার যুক্তি স্বাভাবিক ভাবেই সঠিক ! আমাদের সমাজের সমস্যা অনেক, তার মাঝে ধর্ম একটা ! সব নিয়ে সবাই কাজ করতে পারবে না ! আমি চাইলেই ক্ষুধার্তের মুখে খাবার তুলে দিতে পারবো না ! এ বিষয় টা অন্তত একা সম্ভব নয় ! কিন্তু ধর্মের অসারতা অপবিজ্ঞান বা গাঞ্জাময় অন্ধ বিশ্বাস থেকে তাদেরকে বের করে এনে সত্য টা তুলে ধরতে আমার সমস্যা নেই ! এই একটা দিক নিয়ে থাকলেও ভবিষ্যতে যে আমি বা আমরা কেউ অন্য কোন সেক্টোর নিয়ে কাজ করবো না এমন কথা আপনি নিশ্চই আগেই বলতে পারবেন না, তাই না ? 😉
@রাইট হার্ট,
বি বি সি র এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, ইয়েমেন এ প্রতিদিন ১ কোটির ও বেশি মানুষ না খেয়ে গুমায়। বি বি সি র ১ সাংবাদিক এক মহিলাকে প্রশ্ন করে, আপনি কেন কাদছেন। মহিলাটি বলল আমার ২ টো বাচ্চা না খেতে পেরে মারা গেসে। আর ১ মহিলা বলল আমার ১ মেয়ে মারা গেছে না খেতে পেরে এবং আর ১ মেয়ে ওজন ২ কেজি(বি.বি.সি র সাংবাদিক বলল মেয়েটির গায়ে শুধু চামড়া আর হাড্ডি ছাড়া কিছুই নাই)। এই রকম অনেক শিশু না খেতে পেরে মারা গেসে
।
আর ডাক্তাররা কোন ভাবে সামাল দিতে পারছে না।
অথচ যারা জঙ্গিদের পেছনে লাখ লাখ টাকা নষ্ট করছে , তাদের কি চোখ নাই।
আবার ইসলাম বলে “মুখ দিয়েছেন যিনি আহার দিবেন তিনি” এই কথার ভিত্তি রইল কোথায়?
“মুখ দিয়েছেন যিনি আহার দিবেন তিনি” এই কথার উপর ভিত্তি করে , আমাদের দেশের অনেক মানুষ ……………………………………………।
@রাইট হার্ট,
যাদেরকে আমরা যুক্তিবাদী কিংবা অনুভূতিপ্রবণ মানুষ বলে মনে করি, তারাও ইসলাম সম্পর্কে কোন স্পর্শকাতর প্রশ্নকে সহানুভূতির সাথে গ্রহণ করেনা। ইসলামের বিভিন্ন বর্বর-অসভ্য নিয়মকানুনগুলোকে চিহ্নিত করার পর তারা কি নাস্তিক হয়ে যায় ?যদি আধুনিক চিন্তার আলোকে ইসলামী ভাবধারাকে বর্বর ও অসভ্য বলে মনে হয়, তাহলে বুঝতে হবে ইসলাম ও নবী মোহাম্মদের উপযোগীতা আসলে মানবজাতির ইতিহাসের এক নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রয়োজনীয় ছিল।
অনেকে কিন্তু ধর্মের উদ্ধৃতি দিয়েই অপরাধ করে চলেছেন। যুক্তি এবং প্রমান ছাড়া কিছু বিশ্বাস করতে নেই।কেউ যদি এই অতি সহজ সরল সত্যকে উপলব্ধি করতে না পারে তাহলে বুঝতে হবে তার মস্তিষ্কে কিংবা অন্য কোথাও সমস্যা আছে। একজন আ্স্তিক বলেন- আস্তিকরা চাইলে বিজ্ঞানের মধ্যে আস্তিকতার পক্ষে যুক্তি-প্রমাণ সন্ধান করতে পারে যেহেতু তাদের বিশ্বাসের স্বপক্ষে লিখিত দলিল-প্রমাণ আছে।
ইসলামের দৃষ্টিতে নারীরা দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ। ভাল কাজ করানোর জন্য মানুষকে পরকালে শাস্তির ভয় দেখানো বা হুমকি দেয়া কিংবা বেহেশতের লোভ দেখানোর কোন দরকার নেই। ধর্ম মানুষের মানবীয় সামর্থকে ছোট করে দেখে।পৃথিবীর সবকিছু ঠিকঠাক রেখে আল্লাহ বেহেশতে বসে আছেন- এর চাইতে স্বস্তিদায়ক আর কি হতে পারে!ধর্ম কি সব সময় কল্যানকর? ইতিহাস বলে- যুদ্ধ ঘৃনা ঘটে চলেছে ধর্ম আবির্ভাবের পর থেকেই ।ধর্ম শান্তি বা ঐক্যের কথা বললেও কিন্তু বাস্তবে তা বিভক্তি এবং অশান্তিকেই উতসাহিত করেছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে। বিজ্ঞান আসলে জানে না, স্রষ্টা আছেন কি নাই। অতএব, কেউ যদি নিজেকে সব ধর্মের ঊর্ধ্বে কেবল ও কেবল মাত্র বিজ্ঞান মনস্ক হিসাবে দাবি করে, তাহলে সে হবে সংশয়বাদী (Agnostic), অথবা স্রষ্টা ছাড়া কোন কিছুই তৈরি হওয়া সম্ভব না, এই যুক্তিতে আস্তিক। কারণ, বিজ্ঞানকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় স্রষ্টার অস্তিত্ব সম্পর্কে, তাহলে সে বলবে, “এখন পর্যন্ত তার কাছে এমন পর্যাপ্ত পর্যবেক্ষণ বা যুক্তি কোনটাই নাই, যার মাধ্যমে স্রষ্টা আছে কি নাই, এ ব্যাপারে সে কোন ডেফিনিট সিদ্ধান্তে আসতে পারে।
ভগৎ সিং মৃত্যুর আগে লিখে গেছেন- ” আমি যখন অজ্ঞাত পরিচয় এক যুবক ছিলাম তখন এই বন্ধুরা কেউ আমাকে চিনতেন না, তখনই আমার মধ্যে থেকে ঈশ্বরে বিশ্বাস চলে গেছে। সামান্য একজন কলেজের ছাত্রের মধ্যে কোন দাম্ভিকতা থাকতে পারে না, যা তাকে নাস্তিকতার পথে ঠেলে দিতে পারে।” ২০০১এ নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ার ধ্বংশ হয়েছিল যে সন্ত্রাসী হামলায় তার পেছনেও ধর্মের ভুমিকা ছিল।রবীন্দ্রনাথের চতুরংগের মত বলে ওঠে— ‘ যে প্রভূ আমাকে বিদ্যা দিয়েছে সে প্রভূর বিদ্যা নিয়ে বলছি প্রভূ নেই।’ “তুমি কি দেখনা যে, আল্লাহকে সিজদা করে যা কিছু আছে আকাশে ও পৃথিবীতে, সূর্য, চন্দ্র, নক্ষত্রমন্ডলী, পর্বতরাজি, বৃক্ষলতা, জীবজন্তু, আর সিজদা করে মানুষের মধ্যে অনেকে ? আবার অনেকের জন্য শাস্তি অবধারিত হয়েছে।” (২২ সূরা হজ্জ : আয়াত ১৮)
ডঃ স্টিফেন ডব্লিউ হকিং আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানীদের ভিতর একজন সেরা বিজ্ঞানী। তিনি শারীরিক দিক দিয়ে পঙ্গু। হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন। তবু শারীরিক পঙ্গুত্বকে হার মানিয়ে তিনি পড়াশুনা, গবেষণা চালিয়ে যান, পিএইচডি ডিগ্রী গ্রহণ করেন ও শেষতক ক্যাম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্ক শাস্ত্রে লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্তি পান। এই পদে এক সময় স্যার আইজ্যাক নিউটন (বিশ্বের আরেক সেরা পদার্থবিজ্ঞানী) ছিলেন। অনেক বিশেষজ্ঞ হকিংকে আইনস্টাইনের পর একজন সেরা পদার্থবিজ্ঞানী বলে মনে করেন।হকিং-এর একটি বই ” এ ব্রিফ হিস্ট্রি আব্ টাইম” (সময়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস)। প্রায় দুশো পৃষ্ঠার এ বইটি মূলত অপদার্থবিদদরে জন্য লেখা পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কে একটি বই।
নিউটনের ১ম গতিসূত্র আবিস্কারের ২ সহস্রাধিক বছর আগে(খৃষ্টের জন্মেরও ৩০০/ ৩৫০ বছর পূর্বে) এরিস্টোটল বলেছেন, বায়ুশূণ্য অবস্থায় বস্তু একই অবস্থানে থাকবে নতুবা সমগতিতে চিরকাল চলতে থাকবে। এরিস্টোটল তার সিদ্ধান্তের পেছনে কোন প্রমাণ তো হাজির করতে পারেনই নি, বরং পরক্ষণেই তার সেই আবিস্কারকে অস্বীকার করেছেন এই ধারণা থেকে যে, বায়ুশূণ্য স্থান থাকতে পারে না, ফলে ইহা অসম্ভব। কোপারনিকাসেরও সহস্র বছর পূর্বে আর্যভট্ট (৪৭৬ খৃস্টাব্দ) বলেছেন, পৃথিবী গোলাকার, এটি নিজ অক্ষের চারদিকে ঘুরে এবং সাথে সাথে এটি সূর্যকেও প্রদক্ষিণ করে। নাস্তিক হিন্দী শব্দ। বাংলাতেও নাস্তিককে নাস্তিক বলা হয়ে থাকে। নাস্তিকের ইংরেজী শব্দ এথীষ্ট। আরবীতে বলা হয় কাফের। নাস্তিক অর্থাৎ অবিশ্বাসী।বাংলাদেশ-এ নাস্তিকের সংখ্যা যৎসামান্য। যে দেশ যতো আগে ধর্মীয় লেবাশ ছুড়ে ফেলেছে তারা তত দ্রুত উন্নতি করেছে। চায়নার উন্নতি আমাদের চোখের সামনে। ছোট্ট তাইওয়ান হয়েছে তাইওয়ান মিরাকল। যে কোন ব্যাক্তি ইচ্ছে করলেই আস্তিক বা নাস্তিক হতে পারেন। যখন ইচ্ছে হতে পারেন মুসলিম, খ্রিষ্টান।
একসময় মানুষ বিশ্বাস করত, ঈশ্বর/কোন দেবদুত বৃষ্টিপাতের পেছনে দায়ী। আজ বিজ্ঞানের কল্যাণে আমরা জানি যে, প্রাকৃতিক নিয়ম পানিচক্রের কারণেই বৃষ্টিপাত হয়। একই কথা বন্যা, ভুমিকম্প, জলোচ্ছাস প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এককালে মানুষ এগুলোর পেছনে ঈশ্বরের গজব খুজে পেত (ইরান ইত্যাদি বর্বর দেশের অসহানুভুতিশীল লোকেরা এখনো পায়)। ঈশ্বরচ বিদ্যাসাগর কি নাস্তিক ছিলেন? ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন ঘোর যুক্তিবাদী ।ধর্ম আমাদের একটি নিশ্চিত জীবনের – স্বাশ্বত সময়ের নিরাপদ গল্প দিতে পারে। কিন্তু সত্য অনুসন্ধানে সেই শ্বাস্বত জগত ভেঙ্গে পড়তে পারে। বেরিয়ে আসতে পারে যে স্বর্গ-নরক- হুর পরি – এসব রূপকথা- মানুষের কল্পনা বা অজানা জগতের মিথিক্যাল ব্যখ্যা। এই অস্বস্তিকর সত্যটি আসতে পারে জেনেও মানুষ ঈশ্বর নামক একটি মিথকে বিনা প্রশ্নে মেনে নিতে পারেনা যদি না সেটির দাবীদাররা তাকে সত্য বলে প্রতিষ্ঠিত করতে না পারে। সত্যের এই অনুসন্ধানই মানুষকে নিয়ে যায় মিথিক্যাল জগতের বাইরে- জ্ঞানের জগতে এবং এই প্রকৃয়া চলবেই কারণ- এভরিম্যান ইস ঈদিপাস।
“আলবেনিয়া” এটি ছিল পৃথিবীর প্রথম এবং একমাত্র নাস্তিক দেশ।১৯৯৯ সালে এ্যামেরিকার এক জরিপে দেখা যায় ১১.৫% পুরুষ যেখানে ধর্মে বিশ্বাস করে না সেখানে নারীর সংখ্যা ৬.৬% অর্থাৎ এ্যামেরিকার মোট নাস্তিকদের প্রায় ৪০শতাংশ-ই মহিলা। অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান এবং প্রথম মহিলা প্রধাণমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড-ও এ্যাকজন নাস্তিক।বিজ্ঞানী সক্রেটিসের শিষ্য প্লাটো যদিও নাস্তিকবাদে বিশ্বাসী ছিল, মৃত্যুর আগে সৃষ্টিকর্তার প্রতি তার অগাধ বিশ্বাসের প্রমান পাওয়া যায়। সক্রেটিসের সময়ে দেশের সম্রাটেরা নিজেদের প্রভু হিসেবে ঘোষনা করতো। সক্রেটিস ছিলেন এ প্রথার বিরুদ্ধে, তাঁর বিশ্বাস ছিলো অদৃশ্য সৃষ্টিকর্তার উপর। যার দরুন হেমলক পানে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিলো এই মহাবিজ্ঞানীকে। স্রষ্টা, স্বর্গ, নরক এ বিষয়গুলো বিশ্বাসের এবং এগুলো ল্যাবোরটরীতে কেটে ছিড়ে দেখানোর সুযোগ নেই, সেহেতু কোন ধরনের যুক্তিতর্কই এখানে গ্রহনযোগ্য হবে না।
প্রকৃতপক্ষে আমাদের দেশে ইসলামী চেতনা আর শাষনব্যবস্থার সূর্য অস্তমিত হয় বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই। মেজর জিয়া এবং পরবর্তী হু. মু. এরশাদ রাষ্ট্রীয় শাষন ব্যাবস্থায় ইসলামী অনুশাষনকে মোটামুটি অগ্রাধিকার দিলেও তাঁরা ততটা ধর্মপ্রান ছিলেননা। সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ কেটে দিলেই কি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে? ইসলাম একটি সার্বজনীন ধর্ম। এই ধর্মে মানবতাবিরোধী কোন কিছু উল্ল্যেখ আছে বলে আমার মনে হয়না।আস্তিক ধর্মের লোকেরা যেমন ভিন্ন ধর্মের অনুসারীদের নিজ ধর্মের প্রতি ধর্মান্তরের চেষ্টা করে, নাস্তিকরা তার ব্যতিক্রম নয়। নাস্তিকরাও তাই করে। নিজেদের শান্তির পায়রা বলে দাবী করে। ধর্মগুলোতে যেমন যাজক, পীর বা অলি থাকেন। নাস্তিকদের মধ্যে তেমনি রয়েছে। আরজ আলী মাতুব্বর, হুমায়ুন আজাদ বা আহমদ শরীফদের তাদের সময়ের নাস্তিক পীর বা নাস্তিক অলি বলা যায়। কেউ যদি নাস্তিকতাবাদে বিশ্বাস করে, তবে তাকে মৃত্যুর পর জীবন, স্বর্গ, নরক এসবে বিশ্বাস করতে হয় না। সুতরাং তাকে পাপ-পুন্য ও হিসেব করতে হয় না।
@রাজিব খান,
৯) সূরা আত তাওবাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ )
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ إِنَّمَا الْمُشْرِكُونَ نَجَسٌ فَلاَ يَقْرَبُواْ الْمَسْجِدَ الْحَرَامَ بَعْدَ عَامِهِمْ هَـذَا وَإِنْ خِفْتُمْ عَيْلَةً فَسَوْفَ يُغْنِيكُمُ اللّهُ مِن فَضْلِهِ إِن شَاء إِنَّ اللّهَ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
28
হে ঈমানদারগণ! মুশরিকরা তো অপবিত্র। সুতরাং এ বছরের পর তারা যেন মসজিদুল-হারামের নিকট না আসে। আর যদি তোমরা দারিদ্রেøর আশংকা কর, তবে আল্লাহ চাইলে নিজ করুনায় ভবিষ্যতে তোমাদের অভাবমুক্ত করে দেবেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
قَاتِلُواْ الَّذِينَ لاَ يُؤْمِنُونَ بِاللّهِ وَلاَ بِالْيَوْمِ الآخِرِ وَلاَ يُحَرِّمُونَ مَا حَرَّمَ اللّهُ وَرَسُولُهُ وَلاَ يَدِينُونَ دِينَ الْحَقِّ مِنَ الَّذِينَ أُوتُواْ الْكِتَابَ حَتَّى يُعْطُواْ الْجِزْيَةَ عَن يَدٍ وَهُمْ صَاغِرُونَ
29
তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।
@রাজিব খান,
আপনার কমেন্ট টা ভালোই লেগেছিল ! কিন্তু ওই
এটা দেখে সন্দেহ জাগলো আপনি পোষ্টটা সম্পুর্ণ পড়েছেন কিনা ! :O
বারুদ! পুরাই বারুদ! বুকমার্ক করে রাখসি! কেও ইসলামের মাহাত্ব্য নিয়া কেলাইতে আসলে নগদে এই লিংক ধরায়ে দিব, আর বলব, এই প্রশ্নগুলার উত্তর আগে হাজির করেন!
@রাতুল র. মিনহাজ,
উত্তর কিন্তু অনেক দেখেছি এপর্যন্ত ! তবে সাথে অড্ডহাসি ফ্রিতে পাওয়া যায় এই আরকি ! 😀
@রাইট হার্ট, তা অবশ্য! তবে একটা ফ্রেমওয়ার্ক দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন, অন্তত কেও “কেন বিপথে গেলেন” জানতে চাইলে এই প্রশ্নের লিস্টি দেখিয়ে আক্ষরিক অর্থেই “baffled” করে দেয়া যাবে। জানি তারপরও কেউ কেউ জবাব হাজির করতে চাইবেন; কিছু কিছু মানুষের “অদম্য মনোবল” দেখলে অবাক হতে হয়! তবুও, অনেকের জন্যই “food for thought” হিসাবে কাজ করবে এই প্রশ্নগুলো। গতানুগতিক ধর্মবিরোধী লেখাতে যে “biased” থাকার অভিযোগ করেন মুসলমানেরা, তা অন্তত এইক্ষেত্রে করতে পারবেন না!
@রাতুল র. মিনহাজ,
করতে পারবে না মানে ? ইতিমধ্যে কেউ কেউ করে ফেলেছেন ! 😀 সমস্যা হল এরা কেউ ঘেটে দেখতে যাবে না আমার কথার যৌক্তিকতা কত খানি ! এদের মুল উদ্দেশ্য কিভাবে প্রশ্নের উত্তর ঢেকে দেওয়া যায় !! হোক না সে জবাব হাস্য কর তবুও !! 😉
@রাইট হার্ট, :-s :-s সেটাও ঠিক… ক’দিন আগেও রোজা না রাখা নিয়ে একজনের সাথে বাহাস হচ্ছিল, শেষমেশ যখন কোন লজিক আর দেয়া যাচ্ছিল না, তখন এটা হয়ে গেল “আল্লাহের হুকুম তাই পালন করতে হবে”!
যাই হোক, ভাল লেখেছেন, তাই ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
প্রীয় পাঠকবর্গ,
ইসলাম ধর্মে নারীর মুসলমানী(খতনা) দেওয়ার নির্দেশ আছে। এতে নারীরা যাতে যৌনানন্দ উপভোগ না করতে পারে এটা চিরতরে বিনাস করার লক্ষে,১২-১৩ বছর বয়সে, মেয়েদের স্ত্রীঅঙ্গের (VAGINA) এর উপরি অংশে একটি যৌন উদ্দীপক মাংস খন্ড (CLITORIS) কে কেটে বাদ দেওয়া হয়। এর পর সে আজীবন যৌণান্দ ভোগ হতে বঞ্চিত থাকে।
খোদ ব্রিটেনেই এ পর্যন্ত ২ লক্ষাধিক মুসলিম নারীদের খতনা করা হয়েছে।
আমার কথা বিশ্বাষ না হলে আজ সকাল ৭-৩০ এর বিবিসি বাংলা সংবাদ টা এখানে এখুনি একটু শুনে নিন।
আর মসলিম নারীদের খতনা করানো ইসলামী নির্দেশ। এটা বিস্তারিত দেখে নিন এখানে–
মুক্তমনা ই বুক
ইসলাম ও শরিয়া
পৃষ্ঠা-৬৮
লেখক
হাসান মাহমুদ
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
ভাই আমি ৭.৩০ মিঃ এর খবর নিজে শুনছি, তার পর আমি আপনার লিংকে গিয়েছি এবং খবর টা শুনেছি …।।
সুনে খুব খারাপ লেগেছে। আমি দিনে ১ বার হলেও b.b.c শুনি।
ভাই , পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।
এ বিষয়ে এটাই আমার শেষ মন্তব্য।
সাধারনত পরীক্ষাটা সেখানে হয় যেখানে ফেল করার চান্স থাকে। বিশ্বাসের পরীক্ষাটা সেইখানেই হয় যেখানে অবিশ্বাসের চান্স থাকে। আস্তিকতার এবং নাস্তিকতার দ্বন্দ্ব বহু পুরোন, এবং উভয় পক্ষই তাদের যৌক্তিক অবস্থা যুক্তিসংগত ভাবে উপস্থাপনের জন্য বিজ্ঞানের সাহায্য নিয়ে থাকে।মুলত ইশ্বর ব্যপারটা অনুবিক্ষন যন্ত্রে পরীক্ষা করার মতো বিষয় নয়।এবং বিজ্ঞান এর সফলতা মানে ধর্মর ব্যর্থতা নয়।আস্তিক এবং নাস্তিকতার বিরোধিতাকে নান্দনিক ভাবে ছোট করে আনলে যে বিরোধিতা দাড়ায় তা হলো,“ নাস্তিকরা মনে করছেন এ সৃষ্টি জগতের সমস্তর পিছনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিদ্যমান কোন ইশ্বর নেই, ন্যাচারাল সিলেকশন ব্যপারটি আছে। আর আস্তিকরা মনে ,সৃষ্টি জগতের সমস্তর পিছনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিদ্যমান এবং সে বৈজ্ঞানিক যুক্তির আরকিটেক্ট হলেন ইশ্বর/আল্লাহ।”
নাস্তিকদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভাবে ডিফেন্ড করতে পারে যে ধর্মটি তার নাম ইসলাম।কারন আধুনিক নাস্তিকতার জন্ম মুলত শিক্ষিত খৃস্টান, হিন্দু,বৌদ্ধ থেকে, কারন এসব বিকৃত(অবিকৃত নয় বলে) ধর্ম গ্রন্থের অসংগতি গুলো সহজেই চোখে পরে।অতএব শেষ পর্যন্ত দৃশ্বমান বিরোধ হয় ইসলাম ও নাস্তিকতার এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অন্যান্য ধর্মগুলি ইসলামের বিরুদ্ধে এবং নাস্তিকতার পক্ষে মৌন সম্মতি জ্ঞাপন করতে দেখা যায়(শত্রুর শত্রু বন্ধু বলে)।
নাস্তিকরা ইসলামের বিপক্ষে যে যুক্তি দার করায় বা পন্থা বেছে নেয় তা হলঃ ১)সৃষ্টি সংক্রান্ত বৈজ্ঞনিক বিশ্বাস (বির্বতনবাদ) যা ইসলামের বিরুদ্ধে যায়,২)কুরআনের বিভিন্ন আয়াতের অসংগতিময় ব্যাক্ষা উপস্থাপন যা দিয়ে
প্রমান করার চেষ্টা করা হয় কুরআন আল্লাহর বানি না এবং ৩)ইসলামের রাসুল এর চরিত্র হনন এবং নারির অধিকার সহ প্রভৃতি।
মজার ব্যাপর হল আস্তিকদের মাঝে যে রকম শ্রেনীবিন্যাস (হিন্দু,মুসলিম….) আছে নাস্তিকদের মাঝেও সেরকম বিভেধ আছে তবে সে বিভেদ বা প্রার্থক্য প্রকট আকারে প্রকাশ এর সুযোগ তৈরি হয়নি বা হয়না।কারন নাস্তিকদের বেশিরভাগ প্রকট পরিচয় প্রকাশ পায় ইশ্বর বিরোধিতায়, কিন্তু এদের কেও কেও প্রকৃতিবাদি, মানবধর্মী কিংবা হতাশা বাদি এবং শেষ বয়সে সংশয়বাদী।নাস্তিকতার চরম আদর্শ রুপে কেও আজ পর্য়ন্ত দাড়াতে পাড়েনি।যারা দাড়িয়েছে তাদের জীবন ধারন পদ্ধতি শেষ পর্যন্ত বিতর্কর মুখেই পরেছে।
বলা বাহুল্য নাস্তিকরা নিজেদের বিজ্ঞান মনা বা বিজ্ঞান প্রেমি ভাবে এবং আস্তিকদের চরম গো মুরখ ভাবে।তবে এটাও ঠিক এই নাস্তিকরাই আমাদের পশ্চাদপদ মুরখো হাফেজ,ফতোয়াবাজ, মানবতা বিরোধী ধর্ম ব্যবসায়ীদের চপটাঘাত করেছে।
আর ভাল নাস্তিক ও আস্তিকের পার্থক্য খুবি সামন্য।তবে এ পার্থক্য কোন ক্রমেই বিজ্ঞান মনস্কতা নয়… বিশ্বাসের ভিন্যতা…
(— একধা অন্ধকারে ধর্ম নিয়ে এসেছিল আলো/এখন তার হাড় মাংসগুলো-ফেরি করে ফেড়ে কিছু ফাউল মানুষঃ হুমায়ুন আজাদ)
তাই বলে সবাই ফাউল নয়, মুক্তকানাও নয়…. ———ভাল থাকবেন মুক্তমনার দল……. 😉 (Y)
@নিখর তাবিক, (যদি ঈশ্বর থাকে) আমাকে একটু বল্বেন,সে কি কোন ধর্মের? আপনাকে বলি আমি ধর্ম ছেরেছি তার প্রধান কারন হল এই ঈশ্বরের ধরন। যতগুলো ধর্ম আছে আপনি একটু বিচার বিশ্লেশন করে দেখুন এসব ধর্মে বর্নিত একটা ঈশ্বরের ও ঈশ্বর হবার যোগ্যতা নেই।আপনাকে ভেবে দেখতে হবে যে আল্লাহর, ভগবানের বা গডের ঈশ্বর হবার যোগ্যতা আছে কিনা, ভালো করে দেখলেই বুঝতে পারবেন সবগুলো ই ফালতু আর খামাখা ভয়ংকর। একটু কিছু হলেই ফস করে উঠেন, বিশেষ করে ইস্লামের আল্লাহ।আমার দেখা সবচেয়ে most violent character/মহা ভয়ংকর চরিত্র হল এই আল্লাহ,যাকে নিয়ে আপনাদের নাচানাচি। যদিও জানি এটা নাচানাচি না বলে ভয়ে কাপাকাপি বলা ভাল। তাহলে এখন থাকছে দুটো অপশন-১এমন একজন ঈশ্বর আছে যার ধর্ম নেই,যিনি সবার।২-ঈশ্বর ই নেই। এখন সিদ্ধান্ত আপনার। আপনি যদি বলেন ঈশ্বর নেই আমার কোন সমস্যা নেই,আবার যদি বলেন ঈশ্বর আছে তাতেও সমস্যা নেই।কিন্তু কেউ যদি বলে-ভগবান আছে,আল্লাহ আছে-তখন তাকে আমার নর্দমায় চুবাতে ইচ্ছে করে। আর আপনার ধর্ম ইসলাম নিয়ে যা লিখেছেন তার সমালোচনা আর করলাম না।ঈশ্বরের একটা ধর্ম আছে এটা আপনারা কি দেখে যে বিশ্বাস করেন ,বুঝিনা। তবু একটি প্রশ্ন-কি দেখে আপনার মনে হয় কুরান আল্লার বানী? একটু off track এ উত্তর দিলাম।ভাল থাকবেন।
@সাগর,
ঈশ্বর কোন বিশেষ একমাত্র লিখিত সাবজেকট নয় যা আসলে পড়লেই আপনি প্রতেক্ষ্য প্রমান পাবেন যে ঈশ্বর আছে, আপনি খুজতে থাকেন।
আমার একটি প্র্শ্ন আছে আমি জানতে চাচ্ছি আপনারা কি বলেন এই প্রশ্ন নিয়ে । আমরা ছোটবেলা থেকে হুজুর, অথবা মা-নানুর কাছ থেকে শুনে এসেছি যে ইবলিশ সয়তান তৈরি হয়েছে যখন আ্ল্লাহ্’র এক ফেরেস্তা তার কথা শুনেনি দেখে । তখন আল্লাহ্ বলেছে যে oi ফেরেস্তার পথে যে চলবে সে জাহান্নামে যাবে আর যে আল্লাহ্কে ইবাদত করবে সে বেহেস্তে যাবে । আমার প্র্শ্ন্ আল্লাহ ফেরেস্তাকে কেন তৈরি করেছে যদি আল্লাহ যেনেই থাকে যে সে ফেরেস্তা আল্লাহকে অমান্ন কর-বে । এ্ে্েু
ি
এখন আমরা কোন খারাপ কাজ করলে বলা হয় আ—মি সয়তান এর পথে যাচ্ছি তাহলে সেই ফেরেস্তাটা কার পথে যাচ্ছিল ? ? নাকি সেই ফেরেস্তার আল্লাহ কে অমান্ন করার খমতা ছিল ?
*বানান ভুলের জন্য খমা করে দিবেন *
@রাফি,
আপনার প্রশ্নটা ছোট্ট হলেও এর গভীরতা ও গুরুত্ব অনেক বেশী। খুব ভাল প্রশ্ন করে ফেলেছেন। এটা আমার ও প্রশ্ন।
এখানে যথেষ্ট ইসলামিক পন্ডিত উপস্থিত রয়েছেন। দেখা যাক তারা যদি কোন উত্তর দেন।
আর আপনি একটু বেশী বেশী করে মুক্তমনায় মন্তব্য করুন, তাহলে দেখবেন আপনার বাংলা টাইপিং শুদ্ধ ও দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। আমিও এখনো ভালো বাংলা টাইপিংএ অভ্যস্ত নই। মুক্তমনাই আমাকে বাংলা টাইপিং শিখিয়ে ছেড়েছে।
@আঃ হাকিম চাকলাদার, আহ্ ! অবশ্যয় ,শুধু আপনাকে জানানোর জন্য আমার বয়স মাএ ১৭, আমি ছোট বেলায় বাংলায় টাই পিং করতাম, কিন্ত আজকাল করা হয় নাই, তাই আ গের মত গতি নাই।
আমার মা এখন তারাবী নামাযের জন্য পাঠাচ্ছে , যদিও আমি পর বো না । কি যে করি ! 🙁
@রাফি,
কুরানে যেসব স্ববিরোধি কথা আছে তার মাঝে নিচেরটা আপনার জন্যে !
কিছু সমালোচনা এখানে দিলাম
@রবিউল করিম,
এটা তারাই বলবে যারা নারী বিদ্বেষী ! নারীপুরুষ সমঅধিকার যাদের কাছে প্রহশন ! সমাজ কেউ কারো কতৃত্ব দেয় না ! সেটা অর্জিত হয় ! নিজের পুরুষ তান্ত্রিক, নারী মানেই পুরুষের সম্পদ – এ ধরনের মনোভাব থেকে বেরিয়ে আসুন !
এর মানেই হল একজন পুরুষ মানেই দুজন নারী ! অর্থাৎ কুরানের আল্লাহ নিজেই নারীদের কে পুরুষের সমকক্ষ বা সমমূল্য দিতে নারাজ ! নারী মানেই পুরুষের অধিকৃত !
And now, people, you acquire certain rights over your wives, and they do you. The right you acquire over them is that they should not let someone you hate sleep in your beds, and not to commit a manifest obscenity [or adultery]. If they do [commit it], then God has given you permission to leave them alone in their beds and give them a beating, though not too hard. If they give over, they get their provision and clothing with kindness; I command you good-will for your wives, for they are your captives that do not own anything of their own. You have taken them by the faithfulness of God, and made their sexual organs lawful for you by the words of God.
Ibn Hisham, al-Sira al-nabawiyya (Cairo, 1963), 4:251. (একটু ভুল এসে গিয়েছিল)
অর্থাৎ নারীরা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি, কেননা বন্টন ব্যবস্থা সম্পত্তির বেলায়ই ঘটে ! এখানে ধর্ষনেরও অনুমতি আছে ! যেমন, সহিহ্ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম। আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম। তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই।“
এর মানেই দাড়ায় নারী আর কুকুর সমতুল্য ! এটা বুঝতে বেশী জ্ঞান লাগার কথা নয় !
Allah’s Apostle said, “Why didn’t you marry a young girl so that you might play with her and she with you?’ ইসলামে ভালোবাসাটা তেমন গুরুত্ব পুর্ণ নয়, যৌনতাই প্রধান, তাও কচি মেয়েদের সাথে !
মূল হাদিস টা ছিল > Narrated Abdullah ibn Umar: A woman was my wife and I loved her, but Umar hated her. He said to me: Divorce her, but I refused. Umar then went to the Prophet (peace be upon him) and mentioned that to him. The Prophet (peace be upon him) said: Divorce her – Abu Dawud Book 41, Number 5119 (ভুলে 5111 চলে এসেছে)
Ka`b said, “Yes, (I will lend you), but you should mortgage something to me.” Muhammad bin Mas−lama and his companion said, “What do you want?” Ka`b replied, “Mortgage your women to me.” They said, “How can we mortgage our women to you and you are the most handsome of the ‘Arabs?”
প্রথম বোল্ড নির্দেশ করে আরবে বিষয়টা প্রচলিত ছিল, দ্বিতীয় বোল্ড নির্দেশ করে তাদের বন্ধক রাখতে একমাত্র আপত্তি ছিল ‘কাব’ সুদর্শন হওয়ায় (নতুবা আবার সেই স্ত্রিলোক কাব’র প্রেমে পড়ে যায়) !
নাপাক বলে কোন কিছু নেই ! তাই যদি হয় তো মানুষ মাত্রই নাপাক হবে ! পায়খানা প্রস্রাব তো অলরেডি বডীতে নিয়ে ঘুরে বেরাচ্ছি ! এ ধরনের ফাউল কথাবার্তা কোন ভাবেই যুক্তি নিষ্ঠ হতে পারে না ! ঋতুবতি অবস্থায় বডী থেকে অনিষিক্ত ওভাম, এন্ডোমেট্রিয়ামের অংশবিশেষ আর ব্লাড বের হয়ে যায়, যার সাথে সে পবিত্র না অপবিত্র এটা ৫০০ বছর আগের চিন্তা ভাবনা !
হ্যা তারা নিকৃষ্টই ! এটা বোঝার জন্যে এতো কষ্ট কিসের ! নারীরা এতো নিকৃষ্ট যে তারা দেশ পরিচালনা করলে সে দেশ উচ্ছন্নে যাবে ! যেমন বাংলাদেশ যাচ্ছে, তাই না ?
নবিজির নারীদের নিয়ে মনোভাব টা দেখা যাক >O women! You curse frequently, and are ungrateful to your husbands. I have not seen anyone more deficient in intelligence and religion than you ! অর্থাৎ তার কাছে নারী মানেই সল্প বুদ্ধির প্রানী, অথচ পেছনে + বর্তমানে প্রচুর উদাহরন আছে যা দেখায় নারীদের শ্রেস্তত্ব বিভিন্ন খাতে ! ব্রেইনের পরিমানের সাথে বুদ্ধি বা কাজের ফলাফল কখনৈ নির্ভর করে না ! কম ব্রেইন নিয়েও কেউ মাদাম কুরি হয় আবার বেশী ব্রেইন নিয়েও কেই মুহম্মদের গাঞ্জায় প্রমান না খুজে বিশ্বাস করে যায় !
মুহম্মদের মতে নারী মাত্রই অকৃতজ্ঞ (majority of its dwellers were women who were ungrateful) তাই তারা দোজখে ভাজাভাজা হবে !!!
তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র !! যখনি কিছু বিষয় প্রশ্ন তৈরি করে তখন তা হয় রুপক !!! নারী মাত্রই ক্ষেত আর পুরুষ চালাবে তাতে ইচ্ছে মতন লাঙ্গল ! নারী মানেই পুরুষের করয়ত্ব পন্য !!!!!
এখানেও মুহম্মদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব প্রতিয়মান হচ্ছে স্পষ্ট ভাবে ! শয়তানের টার্গেট খালি নারী ! পুরুষ সব পবিত্র ধোয়া তুলসি পাতা ! হা হা
শিক্ষিত লোকের অশিক্ষিত চিন্তা ভাবনা দেখে খারাপ লাগে !! এর কোণ উত্তর হয় না !
তারা বিশ্বাস ঘাতক~ if it were not for Eve, wives would never betray their husbands অর্থাৎ ইভের কারনে সকল নারী রা পুরুষের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে যাচ্ছে !
“Tell the men with you who have wives: never trust a woman.” Ishaq:584
পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক~~ “After me I have not left any affliction more harmful to men than women !!
এই হল যুক্তি খন্ডনকারীর মনোভাব ! নারী বিদ্বেষি মুহম্মদ অনুসারী !
Prayer is annulled by a dog, a donkey and a woman ! এখানে ডাহা মিথ্যার কি হল ! নারীর কারনে প্রার্থনা ভংগ হবে !!
বাধ্যতা মুলক বলে কথাটা কি বোঝেন তো !!?? পুরুষ যখন চাইবে তখনি তাকে সে আকাঙ্ক্ষা মেটাতে বাধ্য থাকতে হবে !! যদি সে অসুস্থও থাকে তবুও ! কত খানি অধিকার নারীকে ইসলাম দিয়েছে চিন্তা করে দেখুন !
কিন্তু তাদের স্ত্রী অথবা মালিকানাভূক্ত দাসীদের বেলায় তিরস্কৃত হবে না দাসিরা বা যুদ্ধ বন্দিরা নিশ্চই সেচ্ছায় নিজেকে খুলে দিয়ে বলবে না ‘আসো আমার যৌন জালা মেটাও” আজব এদের মেন্টালিটী ! নিচের হাদিস দেখুন !
সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।
মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:
ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।
মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।
সহিহ বোখারি, ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৬৩৭:
বুরায়দা বর্ণনা করলেন:
রসুলুল্লাহ আলীকে খালেদের কাছে পাঠালেন খুমুস (যুদ্ধে লব্ধ মাল) নিয়ে আসার জন্যে। আমি আলীকে ঘৃণা করতাম। সে সময় আলী গোসলে ছিলেন (এক যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে সহবাস করার পর)। আমি খালেদকে বললাম: আপনি কি তাকে দেখলেন (অর্থাৎ আলীকে)? আমরা নবীজির কাছে পৌঁছিলে তাঁকে এ ব্যাপারে অবহিত করলাম। তিনি বললেন: “হে বুরায়দা, তুমি কি আলীকে ঘৃণা কর?” আমি বললাম: “জী হ্যাঁ”। তিনি বললেন: “তুমি তাকে ঘৃণা করছ, তবে সে তো ঐ খুমুস থেকে আরও বেশী পাবার যোগ্য”।
…Abu Sa’id al-Khudri (Allah her pleased with him) reported that at the Battle of Hanain Allah’s Messenger (may peace be upon him) sent an army to Autas and encountered the enemy and fought with them. Having overcome them and taken them captives, the Companions of Allah’s Messenger (may peace be upon him) seemed to refrain from having intercourse with captive women because of their husbands being polytheists. Then Allah, Most High, sent down regarding that:” And women already married, except those whom your right hands possess (iv. 24)” (i. e. they were lawful for them when their ‘Idda period came to an end). Sahih Muslim 8:3432
@রবিউল করিম,
বাকি গুলো লেখার ধৈর্য নেই বস !! ইসলাম নিয়ে আপনার আরেক্টূ পড়ার প্রয়োজন বোধ করছি !
@রাইট হার্ট,
দুইটা আরবী অভিধান এর লিংক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। এর ভিতর অনেক কিছু আছে, যা বিশেষ প্রয়োজনে লাগবে।
দেখবেন তো হাদিছ “নাছাঈ” ও”মিশকাত” এর লিংক দিতে পারেন কিনা।
আর আপনি MBBS বাংলা দেশে পড়ছেন, না বিদেশে? কারন আপনার নিক নামটা “রাইট হার্ট” টা দেখে আমি প্রথমেই কিছুটা অনুমান করতে পেরেছিলাম আপনার প্রোফেশনাল লাইন সম্পর্কে।
ধন্যবাদ।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
বাংলাদেশেই ! ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ।
@রবিউল করিম, দাদা আপনার লিঙ্কটা পড়লাম,ওখানে লেখক একা একাই খেলেছেন।যে সব উত্তর দিয়েছেন সে সবের পালটা জবাব আছে,যদি পারেন ওনাকে একবার মুক্তমনায় দাওয়াত দিয়েন। আলোচনা হবে।
@সাগর,
সঠিক প্রস্তাব দিয়েছেন। একত্রে আলোচনা করলে সঠিক বস্তু টি বেরিয়ে আসবে।
ধন্যবাদ
@সাগর, ওনার জবাব পড়ে আমি ওনাকে মেসেজ করেছিলাম যে জবাব গুলো হাস্যকর হয়ে গেছে ! কোন শিক্ষিত মানুষ (তাও আবার মেডীকেল স্টুডেন্ট) থেকে এমন জবাব আশা করা যায় না !
Bhaia apnar lekha gulo onek bhalo laglo… ami just jante chacchi apni Zakir Naik er bepare ki bolben… ?
প্রথমবার বলে আপনার মন্তব্য প্রকাশ করা হল। পরবর্তীতে ইংরেজি অক্ষরে বাঙলা লিখলে প্রকাশ করা হবে না।
মুক্তমনা মডারেটর
@Rafi, আমার মতামতের আগে, মুসলিমরাই তার ব্যাপারে কি ধারনা করে তা নিচের লিঙ্ক থেকে দেখে নেবেন ! ধন্যবাদ !
(ইংলিশ এ সমস্যা হলে বাংলায় ক্লিক করে নেবেন)
http://www.unchangingword.com/naik_refuted.php
@রাইট হার্ট,
ধন্যবাদ
@Rafi,
জাকীর নায়েকের একটা VIDEO দেখেছিলাম। একজন মহিলা জিজ্ঞাসা করেছিল,আল্লাহ কাফেরদের “কলব” এ মোহর মেরে দেন (কোরানের ভাষায়), একারনে তাদের আর ভাল মন্দ বোধ শক্তি থাকেনা
আরবী তে “কলব” শব্দের অর্থ হল HEART বা হৃদপিন্ড।
বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন HEART বা হৃদপিন্ড কখনই চিন্তা,ভাবনা,বা বিবেচনার কাজ করতে সক্ষম নয়। এটার প্রধান কাজ শরীরের প্রতি কোষে কোষে বিশুদ্ধ রক্ত সরবরাহ করে প্রানীটিকে সুস্থ ও বাচিয়ে রাখা।
মহিলার প্রশ্ন ছিল তাহলে হৃদপিন্ডের উপর মহর মারলে বুদ্ধি বিবেচনার উপর কী করে এর প্রভাব পড়তে পারে?
নায়েক সাহেব কি করলেন?
“কলব” শব্দের আভিধনিক অর্থ STEP BY STEP পরিবর্তন করা আরম্ভ করলেন। এবং একটার পরে আর একটা পরিবর্তন করতে করতে শেষ পর্যন্ত কলব” শব্দের আভিধানিক অর্থ BRAIN বা মস্তিস্ক বানাইয়া ছাড়িলেন।
আর আরবী ভাষায় নিতান্ত অজ্ঞ শ্রোতারা মার প্যাচটি কিছুই বুঝতে পারলেননা।
জাকির নায়েক সাহেবে কেরামতি তো এরকমই। কারো ধরার ক্ষমতা থাকেনা।
অথচ যারা আরবী ভাষা জানে, তারা ভাল করেই জানে যে, “কলব” শব্দের আভিধানিক অর্থ
কখনই BRAIN বা মস্তিস্ক নয়।
এটা আমার নিজের প্রত্যক্ষ করা অভিজ্ঞতা। কারো কাছে শুনা নয়।
@আঃ হাকিম চাকলাদার, : ধন্যবাদ মন্তব্যটির জন্য
@আঃ হাকিম চাকলাদার, দেখেন আপনি মনে মনে যা ভাবেন,কি বলবেন কি করবেন,আপ্নি কিছু দেখলেও বিশশাস করতে পারেন্না।আপ্নি কখনও যা বলেন,মনে মনে তার উল্টোটা জপেন। এখন আপনি মনের কথাই শুনলেন।আমরা মন দিয়ে ভালোবাসি।মন থেকে বিশসাস অবিশসাস করি।একি রকম সব ভাষায় মানুশ মনের কথাই বলে।আল্লাহ যদি আপনাকে সেই সময় বলতো।আমি তাদের ব্রেইনে পেরেক মেরেছি।তাহলে কি মানুষ তখনি আল্লাহকে পাগল বলত না? তাদের ব্রেনেত কন পেরেক দেখা যায়না।আমি অবাক হচ্ছি ,.আল্লাহতো তখন সাইন্স নিয়ে কিতাব লেখেনাই।আল্লাহ কিতাব লেখছে অন্ধকার যোগের মানুশদের আলো দেখাতে।তখনকার জন্ন কোরান ই ছিল সাইন্স।আর এখন মানুশ কোরানের ছেয়েও বেশি জানে।রুবট ও বানায়।বানাইতে পারেনা আরেকটা মানুশ।নিজেও চিরজীবী হইতে পারেনা।তবুও আমরা সাইন্স বুযি ইস্লামের দোষ খুজি।
@আঃ হাকিম চাকলাদার, ভাল উদাহরণ পেশ করেছেন ভাই।
আসলে জাকির নায়েক অনেকটাই চাপার উপর নির্ভর করে চালিয়ে যাচ্ছেন। চাপা শেষ, তো মনে হয় উনিও শেষ!
@Rafi, নিচের লিঙ্ক এ গেলে জাকির নায়েকের সমস্ত মিথ্যার ব্যাপারে অবগত হয়ে যাবেন ! (ইংলিশ এ সমস্যা হলে বাংলায় ক্লিক করে নেবেন) ধন্যবাদ !
http://www.unchangingword.com/naik_refuted.php
@কর্মকারক, ভাই রে , কিছু মনে করবেন না , আপনার জ্ঞান এখনো গঠন মুলক পর্যায়ে উন্নিত হয়নি আনেকটা উন্নয়নশীল দেশের মত , আপনি একজন মুক্তমনা নাকি মুক্তকানা এটা নিয়ে আনেক কিছু লেখা যায় , তাই যা লিখবেন তা যেন যৌক্তিক হয় । আপনাদের আবস্থা হল হঠাৎ বৃষ্টির পর জন্মানো ব্যাঙের ছাতার মত জন্মায় হাজারে হাজারে রোদ উঠলেই একটারও দেখা মেলে না তাই রোদ উঠার আগেই কোন একটা সবুজ গাছে বিবর্তিত হন , পাছে না জানি আপনাকে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুজতে হয়। ইন্টারনেটে আনেক নির্ভরযোগ্য সাইট আছে (যেমনঃ Wikipedia) আরবি ভাষা সম্পর্কে ভালভাবে জানেন , গত মধ্যযুগেও আরবি ছিল জ্ঞান বিজ্ঞানের বাহক ভাষা, তবে একতরফা আরবির প্রশংসা করাও আমার ইচ্ছা নয়।যখন আপনারা কোন নিখুত যুক্তি দিতে পারেন না তখন ঠাট্টার আশ্রয় নেন এটা মুক্তমনাদের লক্ষন নয় মুক্তকানাদের । http://en.wikipedia.org/wiki/Arabic_language এই লিঙ্কটাতে একবার ঘুরে আসুন বাংলাতেও পেজ পাবেন । জ্ঞানের সাথে থাকুন…
@শেরতনুজ ঈশান,
ব্যক্তি আক্রমনের জন্য আপনার মন্তব্যটি প্রকাশ করা হল না। ভবিষ্যতে এমন মন্তব্য পেলে আপনার মন্তব্য প্রকাশ করা হবে না।
মুক্তমনা মডারেটর
@মুক্তমনা মডারেটর
Honesty is the best policy.
আপনাদের সততা কে স্বাগত জানাই।
মুক্তমনা অন্যান্য ব্লগের মত নাই কাজ খই ভাজ টাইপ পাবলিকদের জন্য বকবক করার জায়গা না। গঠনমূলক মন্তব্য করতে না পারলে অন্যত্র জায়গা খুজুন। এখানে এসব হবে না। পরবর্তীতে লেখার সাথে সম্পর্কিত মন্তব্য না করলে আপনার মন্তব্য ছাপা হবে না।
মুক্তমনা মডারেটর।
—– But…. in Quran……???
Quran 55:33. O society of jinn and humans! If you can pass through the bounds of the heavens and the earth, go ahead and pass. But you will not pass except with authorization.
“হে জিন ও মানবকূল, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায়, তবে অতিক্রম কর। কিন্তু ছাড়পত্র ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না।”…….. R u Criminal?
@নিখর তাবিক,
৪-৮৯ তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।
আর এই কাফেরদেরই আল্লাহ পৃথিবির সীমা অতিক্রমের অনুমতি দিলো ! কি আজব আল্লাহ মাইরি ! কখন কি বলে মাথার কোন ঠিক নেই ! ধুর ! :/
@রাইট হার্ট, এই লিংক টা পড়েন তো….
ইসলাম গ্রহণ করা নিয়ে শত জল্পনা-কল্পনার ইতি টেনে ওমরাহ পালন করতে আসা সুনিতা উইলিয়াম জেদ্দার হোটেল হিলটনে বসে এভাবেই ব্যক্ত করছিলেন তাঁর ইসলাম গ্রহণ করার কাহিনী। সাংবাদিকদের শোনাচ্ছিলেন তাঁর মুসলমান হওয়ার রোমাঞ্চকর গল্প। এ সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করার নেপথ্যে থাকা ঘটনা ব্যক্ত করার পাশাপাশি উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নেরও উত্তর দেন। নাসার প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক সুনিতার ইসলাম গ্রহণ করা বিষয়ে তাঁকে চেনেন বা জানেন এমন অনেকের মন্তব্য ছিল অনেকটাই এরকম- ‘আর কারো পক্ষে সম্ভব হলেও সুনিতার পক্ষে এটা কখনো সম্ভব নয়। কারণ সে ছিল ইসলাম বিদ্বেষী’। অবশেষে সব জল্পনা-কল্পনা এবং সন্দেহ-কানাকানির ইতি টেনে গত রমজান মাসে ওমরাহ পালন করতে এসে নিজের মুসলমান হওয়ার ঘোষণা দিলেন সুনিতা উইলিয়াম এবং গর্ব করে বললেন, ‘আমি এখন একজন মুসলমান, এটা ভাবতেই আমার ভালো লাগছে।’
@নিখর তাবিক,
শেষমেশ এইসব কাহিনি এনে দেখানো শুরু করেছেন ? ভালো ! তবে এসব আবালিয় স্টেজ বহু আগেই পাড় করে এসেছি ভাই ! আর ভাল্লাগে না ! এবার বাদ দিন ! :/
@নিখর তাবিক,
নাহ.. চুপ করে থেকে হচ্ছে না । আচ্ছা এবার আমি একটা লিংক দিচ্ছি এইটা তে দেখেন আপনাদের ভাই (মুসলিম ভাইরা) এরা কি বলছে ?
ফেসবুক আর এসব তথ্য হাজার হাজার পাবেন.. তবে এরা (আপনাদের মুসলিম ভাইরা) বসে আছে এসব কিছুকে ব্যাখ্যা করার জন্যে.. যেমন বন্যা/সুনামীতে সব শেষ টিকে আছে মসজিদ, কোরান কে লাথি মাড়ায় পুড়ে গেছে শরীর, আর কত কি.. যাই হোক।
আমি শুধু সুনিতার ব্যাপারটার জন্যে লিংক টা দিচ্ছি.. অন্য কোন কারনে নয় ।
Right Heart ভাই আপনাকে ধন্যবাদ, অনেক কথা বলেছেন।
আর হ্যাঁ আমি এটা মাথায় রেখে পড়েছি যে লিখাটি মানুষের লিখা, ভুলি থাকতেই পারে । যেগুলো ভুল সেগুলি কমেন্টে ঠিক করে দিয়েছে আ: হাকিম ভাই/ অচেনা ভাই/ ভবগুরে ভাই । আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই । আশা করি আরোও ভুল গুলি দরে শুধরে দেবেন । আমি কমেন্ট পরার জন্য বসে আছি ।
@অর্নিবান,
লিংক দিতে ভুল হইছে । দুঃখিত
এখানে ক্লিক করুন
@অর্নিবান, আপনার লিংকের সমস্যা টা বুঝলাম না…. আপনি তো… আমার লিংকের সাপোর্ট.. লিংক দিয়েছেন…. তাও আবার উইকি ইসলাম….
@নিখর তাবিক,
উপরের লিন্ক থেকে কপি করা। আপনার লিন্ক কে সাপোর্ট কিভাবে করলো?
@kazi, আরে তাইতো……. উইকি ইসলাম ব্যপারটা ক্লারিফাই করেছে….. 🙂
——- নিচের দিকে তাকিয়ে দেখুন পাকিস্তানি আর্মি র পক্ষে কিনা… অবাক বেপার হচ্ছে এই আপনারা আবার জাকির নায়েকের ভুল ধরেন….. :guli: :guli: :guli:
Quran 4:24,=“এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।”
Quran 33:50=“হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।”……
@নিখর তাবিক,
আপনার উত্তর দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে যাচ্ছি ! ইসলাম নিয়ে নতুন ঘাটাঘাটী শূরু করেছেন মনে হয় ! নিচে তাফসির দেখুন !
4:24 Also (forbidden are) women already married, except those (slaves) whom your right hands possess. Thus has Allah ordained for you.
All others are lawful, provided you seek them (with a dowry) from your property, desiring chastity, not fornication.
Forbidding Women Already Married, Except for Female Slaves
Allah said,
Also (forbidden are) women already married, except those whom your right hands possess.
The Ayah means, you are prohibited from marrying women who are already married, إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ (except those whom your right hands possess) except those whom you acquire through war, for you are allowed such women after making sure they are not pregnant.
@রাইট হার্ট, আপনি বিরক্ত হচ্ছেন আর আমি অবাক হচ্ছি…..আপনি বিরক্ত হয়ে আর এক ইংলিশ তফসির দিলেন…. :-O :-O :clap
@নিখর তাবিক,
কি সেই অসুবিধা? একটু যদি ব্যাখ্যা করতেন! :-s
@সফ্টডক, ভাসানীর জীবন নিয়ে একটু পড়াশোনা করুন…..ভাসানী বহুবিবাহ করেছিলেন… বলে শুনেছি…. কি কি কারনে.. জেনে দেখবেন….. আর সালমার রুশুদি বিয়ে করেছে কিনা জানিনা….. 😀 😀 😀
@নিখর তাবিক (নাকি ছন্দহীন কবিতার খনি),
এখানে বহু বিবাহ, মাওলানা ভাসানি বা সালমান রুশদি এসব প্রসঙ্গ এলো কি করে? নির্দিষ্ট প্রশ্নটির যুক্তি সঙ্গত উত্তর দিন অথবা প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করুন। না হলে তো মুক্তমনার এডমিন এর ভাষায় বলতে হবে…
Quran 5:51=“হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।”
( আমার মনে হয় আমেরিকা, ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি নিয়ে চিন্তা করলেই…উপরের লাইনের সত্যতা পাবেন)
Quran 5:57= “হে মুমিনগণ, আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের ধর্মকে উপহাস ও খেলা মনে করে, তাদেরকে এবং অন্যান্য কাফেরকে বন্ধু রূপে গ্রহণ করো না। আল্লাহকে ভয় কর, যদি তোমরা ঈমানদার হও।”
( 🙂 এ লাইনটি বুঝিয়ে দিতে হবে?..এখানে..আপনাদের অনেকের সাথেই… মিলে যাবে…)
কুরআন 4:144=“হে ঈমানদারগণ! তোমরা কাফেরদেরকে বন্ধু বানিও না মুসলমানদের বাদ দিয়ে। তোমরা কি এমনটি করে নিজের উপর আল্লাহর প্রকাশ্য দলীল কায়েম করে দেবে?”
কুরআন 3:28=“মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কেন কাফেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা’আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে।”
——–একটু চিন্তা করলেই বুঝবেন মানে লাইন টি এরকম,“ মুক্তমনারা যেন মুক্তমনাদের বাদ দিয়ে বদ্ধমনাদের বন্ধু মনে না করে।” :guru: 😕
@নিখর তাবিক, আপনি তো ভাই আসলেই মুমিন হয়ে উঠেছেন কদিনে ! হা হা ! এভাবেই মানুষে মানুষে ভেদাভেদের আগুন ছড়াতে থাকুন ! আমিন ! 😀
আবারও নতুন করে শুরু হয়েছে আসামে, বোরো বনাম মুসলিম। মায়ানমারের মতো এখানেও সেম কেস। কেনো এক মুসলমান কর্তৃক এক নারী ও শিশু হত্যা।এর মূল্য দিচ্ছে অগণিত মুসলমান।
আচ্ছা, এই বিষয়টি কি মুসলমানরা ভাবে না, সারা পৃথিবীর সমস্ত জাতী গোষ্ঠীর সংগে কেনো তাদের সংঘাত ? মুসলমানরা নিজেদের পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি মনে করে, কিন্তু সর্বিক বিচারে তারা দেখে না যে তারাই পৃথিবীর নিকৃষ্ট জাতি; জ্ঞানে-ধনে- আচরণে। তাই না হলে কেনো তাদের সংগেই সকলের ঝগড়া বাঁধে ?
রাইট হার্টের উদ্দেশ্যে একটি কথা, এতবড় লেখা একবারে পোস্ট না করে যদি কয়েকবারে পোস্ট করতেন তাহলে ভালো হতো। এই লেখাটি পড়তে প্রায় সবারই কমবেশি ৩ ঘন্টা লেগেছে। এমন পোস্ট দেয়া উচিত যাতে মোটামুটি ৩০ মিনিটের মধ্যে পড়ে শেষ করা যায়। এ ধরণের লেখা তুলনামূলক বেশি সংখ্যক পাঠক পড়তে পারে। আর লেখাটি কমপক্ষে ৬ টি খণ্ডে বিভক্ত করে পোস্ট করলে আপনি এই একটি লেখা নিয়েই দীর্ঘদিন মুক্তমনার লাইমলাইটে খাকতে পারতেন, যেমন আছে ভবঘুরে। কিন্তু এত পরিশ্রম করা সত্ত্বেও এই একটি মাত্র ভুলের জন্য অল্পদিনেই আপনি প্রথম পাতা থেকে চলে গেলেন এবং অনেকেই আপনার এই পরিশ্রমসাধ্য লেখাটি পড়া থেকে বঞ্চিত হলো। কারণ, প্রথম পাতা থেকে লেখা চলে যাওয়ার পর সেই লেখার গুরুত্ব যেমন চলে যায় তেমনি নতুন পাঠকও পাওয়া যায় না। আমি নিজেই এর ভুক্তভোগী।
@হৃদয়াকাশ, এসব বিষয় মাথায় আসেনি ! লেখাটা তৈরি করার পর মুক্ত মনার ঠিকানায় মেইল করে দিয়েছিলাম, ব্যাস, দায়িত্ব শেষ ! ধর্ম নিয়ে এতো প্যাচাল আর ভালো লাগে না ভাই ! 😀
@রাইট হার্ট
আপনি কোন আরবী অভিধান হতে এ অর্থ গুলী নিয়েছেন?
আমাকে কি একটা আরবী>ইংলিশ অভিধানের লিংক দিতে পারেন?
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
http://corpus.quran.com/ এটা আপনার জন্যে হেল্পফুল হবে আশা করি ! ধন্যবাদ !
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
এটাও দেখতে পারেন http://www.ymsite.com/books/Quran_Dictionary/Easy_Dictionary.htm
@ নিখর তাবিক
এইবার আপনার থলের বেড়াল বেরিয়ে পড়েছে। আমি কিছুই বলতে চাইনি, শুধুই এটুকু যে তখনকার আরব এবং পারিপাশির্ক দেশ ও সমাজগুলোর অবস্থা কি বা কেমন ছিল। আপনারা তো ভাই নবি মোহাম্মদ কেন আরব দেশে জন্মালো, এবং তখন গোটা দুনিয়াটা আইয়ামে জাহেল ছিল প্রমাণ করতে ভালবাসেন, আমি কিন্তু সে রকম ভাবিনা। এবং ইতিহাসও সে কথা বলে না। দেখুন না, আপনাদের এক তালেব ভাইয়ের মন্তব্য-“আরবি ভাষা ছিল তৎকালিন (কুরআন নাযিল কালিন) ভাষাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক উন্নত ও সহজ ভাষা যাএখ নও তাই” উনাকে মনে হয় আজই আরব দেশে পাঠায়া দেওয় উচিত। আরবরা দুনিয়ার জ্ঞান গরিমা নিয়ে বসে আছে, তাইলে সারা দুনিয়া – ইংরেজ, ফরাসি, জাপান etc এরা করছে বা করলোটা কি? এদের উচিৎ আরব এবং মুসলমানদের পা ধূয়ে পানি খাওয়া। কথা হচ্ছে কুরান নাজিল হওয়ায় আরবি ভাষা একটা আলাদা মযর্াদা (এবং স্থায়িত্ব) লাভ করেছে। তাই বলে পৃথিবীতে আরবিই সবের্ান্নত ভাষা-এবং সেকাল এবং একালে এরকমটি আর ছিল না বা নাই, এটা বিশ্বাস করতে হলে শেরতনুজ ঈশান বা নিখর তাবিক (আপনাদের নামের অথর কি ভাই) জন্মাতে হবে।
@কর্মকারক, সেকি মশাই আপনি জানেন না, আরবী দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী ভাষা! আর তাইত এই ভাষার প্রেমে স্বয়ং আল্যা প্যাক পাগল। দুনিয়ায় যত নবী পাঠিয়েছেন সবি অই ধু ধু আরবে, কি জন্য? এই ভাষা তাকে বাধ্য করেছে,অন্য ভাষা তার চোখেই লাগে না। আরবী ছাড়া তার চলেই না ।কত না রূপ এই আরবী ভাষার,আহ। এক অক্ষর পড়লে দশ নেকি সেকি এমনি এম্নি,বাবা বুঝতে হবে । নিখর তাবিক কে দোষ দিয়ে কি লাভ,যেখানে স্বয়ং …
@সাগর, আপনারা দেখি মশকরা করছেন ভাই…..মশকরা করতে চাইলে কুরআন ইংরেজিতে নাজিল হলেও করা যেত, তখন বলতেন রুশ’ ভাষায় কেন হয় নি, চৈনিক’ ভাষায় ও তো হতে পারতো….ও খানে আমার খালা থকে সে পরতে পারতো…… ইত্যাদি।। জানিনা কুরআন আরবিতে নাজিল হওয়াতে আপনার কি সমস্যা হচ্ছে…..তবে মুক্তমনা চিনা ভাষায় বের হলে আরো বেশি লোক পড়তে পাড়তো…. এ দুঃখবোধ থেকে বললে ঠিক আছে… :lotpot:
@নিখর তাবি
ঠিক বলেছেন তবে একটু ভুল আছে , ওটা হবে মুক্তমনা চিনা ভাষায় “অনুবাদিত” হলে আরো বেশি লোক পড়তে পাড়তো।আর নাহলে আপনাকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ” আল্লাহ কোন প্রেস থেকে আরবী ভাষায় কোরান বের করেছিল ?
@শেষাদ্রী শেখর বাগচী, মনে হয় সাপ্রেস(suppress) থেকে।
@নিখর তাবিক, আপনাকে হাসতে দেখে ভাল লাগছে। মুক্তমনা বাঙ্গালীদের কিনা তাই চাইনিজ় ভাষায় নাযিল হবার আপতত দরকার নেই,তবে যেদিন মুক্তমনা সারা বিশ্বের ব্লগ বলে জাহির করবে সেদিন বিশ্বের অন্যান্য ভাষার ও লাঙ্গুয়েজ অপশন গুলো থাকবে,এমন বলবে না -হে বিশ্ব বাসী মুক্তমনা পড়তে হলে বাংলা শেখ।আপ্নার ধর্ম যেটা কুরান নিয়ে করেছে।বুঝেছেন।আর আরবী নিয়ে মজা করেছি কারণ মুস্লিম দের বোতলগিরি।তারা আরবী ভাষার এইছা প্রশংসা করেন মনে হয় অন্য ভাষা ভাষাই না।বুঝলেন তো। আমিও একটা হাসি দিলাম :lotpot:
@নিখর তাবিক,
ভাই জান ইংলিস ভাষায় হলে ভাল হত। কারন এই টা আন্তর্জাতিক ভাষা। এই ভাষায় হলে এত দিনে আল্লাহর কাছে পৌঁছান যেত। কারন কোরআন সকল বিজ্ঞানের উৎস ।
পশ্চিমারা জ্ঞান বিজ্ঞানে আগায় আর আমরা মহাজ্ঞা্নির মত ধর্ম লিইয়া পারাপারি করি। পারাপারি করি আবার মানুষ মারি। সবাই আগায় আড় আমরা পিছাই। আর আমরা মুসলিম রা পশ্চিমা দের দেখতে পারি না এবং গালিগালাজ করি আর নিজেদের মুখ নিজেরাই নষ্ট করি। লজ্জা সরম তো না, সুযোগ পাইলে আমরা আবার ওদের দেশে যাই(ছোট লোকের মত)। আবার গিয়া জামেলা করি।
আর কিছু মুসলিম দের ১ টাই কথা, ভাল কাম করলে আল্লাহ (বড় শয়তান) করায় আর আকাম করলে শয়তানে করায়। :lotpot:
পশ্চিমারা চায় আমরা ধর্ম নিয়া ব্যস্ত থাকি। তাহালে আমরা আমাদের অধিকার নিয়া কখন ভাববোনা আর ওরা আমাদের সব সময় ঠকাইয়া যাইব।ওদের দোষ দিয়া লাভ নাই ,আমরা পাইতা দিছি আর পশ্চিমারা বাঁশ দেয়।
@নেটওয়ার্ক, এই পোস্টের লেখকের নামের সাথে খ্রীস্টানদের নামের মিল আছে…আাজ সে কাওকে খুন করলে… সমস্ত দোষ কি খ্রীস্টানদের হবে?…“জ্ঞান অন্বেষনে সুদুর চীনে যাও”…“কুরআন ইংলিসেও পাচ্ছেন… আরবীতে কেন নাজিল হয়েছিল এক মন্তব্যকারী জবাব দিয়েছেন…. আপনি নবী হলে..কুরআন বাংলায় নাজিল হতো…”… বিজ্ঞানের প্রসার ভাষাগত…প্রতিবন্ধকতায় থেমে থাকে কি?….
খুব তাড়াতাড়ি লিখলাম বুঝে নেবেন…. (L) (D)
@নিখর তাবিক,
ভাষার মাঝে আরবী একটি খুবি কঠিন ভাষা ! ফলে যখন অন্যান্য ভাষায় তা ট্রান্সলেট করতে হয় ভাষার অর্থ নিয়ে ঝামেলায় পরতে হয় ! যেমন ইদানিং কুরান নিয়ে প্রশ্ন উঠায় মুমিন বান্দারা অর্থ চেঞ্জ করতে শুরু করেছেন । এতো দিন এতো এতো স্কলাররা যে অনুবাদ করে গেছেন এখন তা চেঞ্জ করে যুগোপযোগি বিজ্ঞান্ময় করার প্রচেষ্টা চলছে !
আরবি কিরূপ জটিল ভাষা তা নিচের লিঙ্কে গেলেই প্রমান পেয়ে যাবেন !
http://mylanguages.org/difficult_languages.php
http://english.pravda.ru/society/stories/27-03-2012/120906-languages-0/
http://www.translationdirectory.com/article362.htm
http://islam.about.com/od/qurantranslations/a/qurantranslate.htm
http://en.wikipedia.org/wiki/Quran_translations#Islamic_theology
@কর্মকারক,
নিখর তাবিক সম্ভবতঃ ‘কবিতার খনি’কে উল্টো করে লেখা, অন্যটার কথা জানি না !
এটার দ্বারা কী বুঝাতে চেয়েছেন? একটু পরিস্কার করে বলবেন কি?
১। আপনি কি MBBS কোর্সের ২ বর্ষের পরীক্ষার্থী?
অথবা
২। আপনি একজন বিদেশে চিকিৎসা রত MBBS PROFESSINAL চিকিৎসক, এবং সেখানের নিয়ম অনুসারে CONTINUOUS EDUCATION এর ২য় পরীক্ষার পরীক্ষার্থী?
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
MBBS কোর্সের ক্ষেত্রে ১ম প্রফেশনাল এক্সাম হয় দেড় বছরের মাথায়, আর ২য় টা হয় সাড়ে চার বছরের মাথায় ! আমার এখন ৪র্থ ইয়ার চলছে ! 🙂
@রাইট হার্ট, হ্যাঁ ভাই ঠিক বলেছেন এটা আমিও শুনেছি। একটা অফ টপিক। প্লিজ উত্তর দিবেন। শুনছি আজকাল নাকি সরকার ইন্টার্র্নি ডাক্তারদের বাধ্য করছে গ্রামে যেয়ে প্র্যাকটিস করতে, এটা কি ঠিক? মানে ঠিক হলে ওখানে মেয়ে ডাক্তার রা বিপদে পড়বে না? যেমন ধরেন যে চেয়ারমান, নেতারা নাকি বাধ্য করে ডাক্তারদের প্রাইভেট কলে যেতে? একটা মেয়ে তো বিপদে পড়তে পারে তাই না?দেশের যা হাল।
@অচেনা,
বিষয়টা উত্থাপিত হয়েছিল ! তবে এখনো পাস হয়নি বলেই জানি ! তিন বেলা দোয়া করছি যেন এমনটা না হয় 😉 হলে ৭ বছর লাগবে শুধুমাত্র এম বি বি এস শেষ করতে !! 🙁
@রাইট হার্ট, ওহ আচ্ছা ভাই। ধন্যবাদ তথ্যটার জন্য।
@রাইট হার্ট,
আমার অভিজ্ঞতায়, অপরিমেয় সুযোগ থাকা সত্ত্বেও চিকিৎসা-বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রিরা বেশি রকম ধর্মীয় কূপমণ্ডূকতার শিকার, এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক!
তবু এতো অল্প বয়সে বৈরী স্রোতের মাঝে আপনি যে মেধা-মনন, বোধ-বুদ্ধির পরিচয় দিয়েছেন তার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
সত্যি, কাল মেঘের ঘনঘটায় যেন সাদা বিদ্যুতের ঝলক!
আপনার জন্য শুভ কামনা!
@সফ্টডক, আমি ভাই ধর্ম ছেড়েছি যখন আমি নবম শ্রেনীর ছাত্র ! ছোট বেলাতেই বাবা আমাকে বই পড়ার অভ্যেস তৈরি করে দিয়েছিলেন যার ফল এখন ভোগ করছি !! 🙁
আরো একটা ব্যাপার হয়তো আমাকে সাহায্য করেছে ! বিষয়টা সামান্য, তাই কেউ এসব নিয়ে ভাবে না, কিন্তু এর গভিরতা নাস্তিক্যবাদের উৎস বলে আমি মনে করি !
@রাইট হার্ট,
এতক্ষণ আপনার অনেক কমেন্টসই পড়লাম। তাতে যা মনে হল আপনার জানায়, চিন্তায় ঘাটতি আছে। আগে ঘাটতি পূরণ করুন, তারপর নাহয় ব্লগ লিখুন। ধন্যবাদ
আমি শেরতনুজ
প্রশ্ন – ১ এর উত্তরঃ ভাই অতিথি লেখক প্রথমেই আপনি প্রশ্ন করতে গিয়ে একটি ভুল করেছে যা আপনার স্থুল বুদ্ধির পরিচায়ক । প্রথমত আপনি বর্তমান বিশ্বের কথা বলেছেন সেটা স্বজ্ঞানে নাকি অজ্ঞানে আপনিই ভাল বুঝেন , যাই হোক কুরআন বর্তমান সময়ে নাযিল হয়নি তাই অধিকাংশ মানুষ এখন কোন ভাষায় কথা বলে
তা বিবেচ্য নয় , না সেটা যৌক্তিক http://blog.mukto-mona.com/wp-content/plugins/smilies-themer/kopete/kiss.gif। আপনি বলেছেন ইংরেজির কথা রুশ ভাষার কথা এমনকি হিন্দির কথা ,বলি ভাই ভাল যে একথা বলেননি “কুরআন বাংলা ভাষায় কেন নাযিল হয় নি ?” , এই কারনে বলছি যে কুরআন যখন নাযিল হয় তখনও ঐ সব ভাষার কতকগুলোর অস্তিত্ব ছিল না আর কতকগুলো ছিল অপভ্রংশ (যেমন ১০৬৬ সালে যখন উত্তর ফ্রান্সের নরমঁদি অঞ্চলে বসবাসকারী নর্মান জাতি ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ইংল্যান্ড আক্রমণ করে তখনও ইংরেজি ভাষার সত্যিকারের আবির্ভাব হয়নি) এবং আরবি ভাষা ছিল তৎকালিন (কুরআন নাযিল কালিন) ভাষাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক উন্নত ও সহজ ভাষা যা এখনও তাই ।
আপনি এরকম অনেক ভুল করেছেন সুধুমাত্র প্রশ্ন করতে গিয়ে , আপনার প্রশ্ন প্রসংগে একটা কথা উঠে এলো “সঠিক প্রশ্ন জ্ঞানের অর্ধেক” ।
আপনার প্রত্যেকটা প্রশ্নের আশাতিত উত্তর আছে যা আপনি কল্পনাও করেননি । তো ভাই মনে কিছু নিবেন না এই কথা বলছি বলে যে আপনাকে ইসলাম সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে হবে এবং তাও সঠিক দৃষ্টিকোন থেকে । তাই দয়া করে ভুলভাল পড়ে লিখে সাধারন মানুষের মস্তিস্ক আর নিজের সময় নষ্ট করবেন না ,অনুরোধটা শুধু আপনার কাছে না মুক্তমনায় আরও যারা আপনার মত লিখেন তাদের কাছেও করি এবং আবার বলি আরেকটু চিন্তা করতে শিখেন কারন মৌলিক জ্ঞানার্জন বিনা মুক্তচিন্তা করা আর দিবাসপ্ন একই । আপনারা যারা ইসলাম সম্পর্কে হাস্যকর মন্তব্য করেছেন প্রাসংগিকভাবে আপনাই নিজেদেরকে হাসির পাত্র করে তুলেছেন এটা কি মুক্তচিন্তা হতে পারে নাকি গাঁজার আড্ডা ।
আমি আপনার প্রত্যেকটা প্রশ্নের সমুচিত উত্তর দিতাম ,কিন্তু কিবোর্ডে আমার বাংলা লেখার দক্ষতা অল্প দিনের তাই সেটা সময় সাপেক্ষ । আপনার সমস্যা গুলো কোথায় সেটা বুঝি তাই আসুন সরাসরি আলাপ করি ।
ভাল থাকবেন
শেরতনুজ ঈশান >thats my facebook username
@শেরতনুজ ঈশান, একি মশাই একটূ দম নিন।আমরা গাজার আড্ডা বসাইনি,দুর থেকে দেখলে অনেক কিছু মনে হবে,কাছে এসে দেখুন,কি হচ্ছে এখানে। আপনি যা বলেছেন এসব আমাদের কাছে ডাল ভাত দুদিন থাকুন দেখবেন আস্তে আস্তে সব উত্তর পাবেন এত অস্থির হবেন না মশাই। আর আপনি যা জানেন তা আমাদের সাথে শেয়ার করুন ,আলোচনা স্বাগতম।
@শেরতনুজ ঈশান, একা ছিলাম… আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল….
@শেরতনুজ ঈশান,
”If the people of this religion [Islam] are asked about the proof for the soundness of their religion, they flare up, get angry and spill the blood of whoever confronts them with this question. They forbid rational speculation, and strive to kill their adversaries. This is why truth became thoroughly silenced and concealed”
~~ Muhammad ibn Zakariyā Rāzī (865 – 925 AD) was a Persian physician, alchemist, chemist, philosopher, and scholar.
”I studied the Quran a great deal. I came away from that study with the conviction that by and large there have been few religions in the world as deadly to men as that of Muhammad. As far as I can see, it is the principal cause of the decadence so visible today in the Muslim world and, though less absurd than the polytheism of old, its social and political tendencies are in my opinion more to be feared, and I therefore regard it as a form of decadence rather than a form of progress in relation to paganism itself”
~~ Alexis-Charles-Henri Clérel de Tocqueville (1805 – 1859) was a French political thinker and historian best known for his Democracy in America and The Old Regime and the Revolution.
@শেরতনুজ ঈশান,
আপনার প্রিয় আরবি ভাষা কত্ত সহজ তা নিচের লিঙ্কে গেলেই বুঝে যাবেন আশা করি !!
http://mylanguages.org/difficult_languages.php
http://english.pravda.ru/society/stories/27-03-2012/120906-languages-0/
http://www.translationdirectory.com/article362.htm
http://islam.about.com/od/qurantranslations/a/qurantranslate.htm
http://en.wikipedia.org/wiki/Quran_translations#Islamic_theology
@শেরতনুজ ঈশান,
তবে ফার্সি ভাষার কথা কি বলবেন?আল্লাহ কেন ফার্সী ভাষায় কোরান নাযিল করেন নি?
আমি মুগ্ধ, উচ্ছাসিত, বাকরুদ্ধ। এটা কত দিনের গবেষণার ফসল?
উপকৃত হলাম লেখাটা পড়ে। অনেক অনেক অভিনন্দন। (F) (F) (F)
@রাগাদ, গবেষনা না ছাই ! ধর্মের মতন ফালতু জিনিস নিয়ে গবেষোনা করে জাকির নায়েকের মতন ভন্ডরা ! আমার এতো টাইম নেই ভাই ! এটা যাস্ট বিভিন্ন সাইট ব্লোগ পোষ্টের রেফারেন্স জোগার করে নিজের মতন তৈরি করা প্রশ্ন ! 😛
@নিখর তাবিক, আপনি কি খুশি হতেন যদি লেখা থাকতো,“ হে মানব জাতি, তোমরা কি বোঝ না- আমি পৃথিবী কে গোল বানাইয়াছি- কমলা লেবুর মতো- যা তোমরা রকেট বানাইয়ে মহাকাশে পরিভ্রমন করিলে বুঝতে পারিবে!” :lotpot:
@নিখর তাবিক, ধর্মগ্রন্থের চাপা ঢাকতে শুরু করলেন মনে হয় ! 😀 বেস্ট ওফ লাক ! 😀 😀
উনিশ শো পঁয়ষট্টি সাল থেকেই ধরুন। এমনকি আরো কাছাকাছি একাত্তর সাল! শেখ মুজিব কি বলেছেন, কি করেছেন (পাশাপাশি জিয়াউর রহমান . . .), রাজাকাররা রাজাকারীত্ব করেছে, নাকি বাঙ্গালীভাইদের পাংখা দিয়ে বাতাস খাইয়েছে . . . তাই নিয়ে আজ, এই বিয়াল্লিশ বছরেই
কত মতমতান্তর। আর হাদিস সংকলনের আড়াইশো বছর আগে কি ঘটেছিল, সে বিষয়ে মুসলমানভাইদের ত্যানা পঁ্যাচানো মার্কা “নিভরর্যোগ্যতার” দোহাই শুনলে হাসি পাওয়া ছাড়া উপায় কি? এ যেন ১০০% খঁাটি ভেজাল আর কি!
ধরে নিলাম হাদিসগুলো একবরে নিখাদ খাটি! কিন্তু এ গুলোর বিষয় বস্তু কি কোন ভদ্রলোকের ভক্ষ্য?
@নিখর তাবিক
‘কর্মকারক, আচ্ছা ভাই আপনিকি এ প্রশ্নও কখনও করেছিলেন,“ বৈজ্ঞানিক নাম ল্যাটিন ভাষায় কেন লেখা হয়?”’
না ভাই, এ রকম কোন প্রশ্ন তো কখনো করিনি। কিন্তু কেন?
@কর্মকারক, কেন করলেন না এটাই একটা প্রশ্ন….এইসএসসি তে আমার এ প্রশ্নটা মাথায় এসেছিল….আপনি কোন দেশে নবীর জন্ম হলে খুশি হতেন….. আপনার কি মনে হয় তার ফলে মুসলিম সংখ্যা যথেষ্ট কোম?… আর ভারত বর্ষ…. কৃঞ্চর জন্ম বলে হিন্দু বেশি….
@নিখর তাবিক, নবী পাপুয়া নিউগিনি তে হলে ভালো হত,আর মুসলিম সংখ্যা কম আল্লার এক্টাই ধর্ম তাও কিনা দু নম্বরে ছি ছি।
@সাগর,
🙂 আমারতো মনে হয় ভাইজান নবী ভারতীয় হলে ভাল হত। একেবারে নবুয়তি তত্ত্বাবধানে মালাউনদের ধরে ধরে মুসলমানী।তাহলেই এই দেশের হুজুরদের এত কষ্ট করে গালিগালাজ পাড়তে হত না। :-s
গরমিল:আমি মুক্তমনাদের অনুরোধ করছি….কুরআনের রেফারেন্স গুলি মিলিয়ে দেখার… কোন কিছু এক্সামিন না করেই তালি দেয়া কোন মুক্তমনার সভাব হতে পারে না।
Quran 65:4-“তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।’’
@নিখর তাবিক, ভাই, এমন অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আপনার প্রশ্ন উঠবে জানি ! কিন্তু সেটা কাঠগড়ায় দার করানোর আগে প্রয়োজন বিষয়টা সমন্ধে ডিটেইলস এ জানা ! একটা জিনিস মনে রাখতে হবে আমি যেহেতু এখানে বিস্তারিত আলোচনা করিনি তাই আপনাদের বুঝতে সমস্যা হতেই পারে, কিন্তু তার মানে এই নয় প্রশ্নের কোন ভিত্তি নেই !
ইবনে কাথিরের তাফসির পড়লেই বিষয়টা ক্লিয়ার হয়ে যাওয়ার কথা !
Those in menopause among your women, for them the `Iddah, if you have doubt, is three months; and for those who have no courses.
Allah the Exalted clarifies the waiting period of the woman in menopause. And that is the one whose menstruation has stopped due to her older age. Her `Iddah is three months instead of the three monthly cycles for those who menstruate, which is based upon the Ayah in Surah Al-Baqarah. (2:228) The same for the young, who have not reached the years of menstruation. Their `Iddah is three months like those in menopause. This is the meaning of His saying; وَاللَّائِي لَمْ يَحِضْنَ (and for those who have no courses…).
@নিখর তাবিক,
আপনার দেওয়া অনুবাদে দেখা যাচ্ছেঃ
তারমানে তো ইসলাম বাল্য বিবাহ অনুমোদন করে!
“পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।”-Quran 4:34,
@নিখর তাবিক, ভাই, বৌ পেটাতে মনে হয় খুব মজা ! কি বলেন ! আমি এখনো বিয়ে করিনি, তবে খুব তারাতারি বিয়ে করে পেটানোর ইচ্ছে আছে ! 😛 😛 😛
@রাইট হার্ট, খুবি ভাল আপনি বউ পেটাতে চান না।……মার্ডার’ ছবিটি দেখেছেন নিশ্চই….. কিংবা “আনফেইথ ফুল’ ছবিটি……. আমি ধরে নিলাম… আপনার অবাধ্য স্ত্রী… গভীর রাতে ডিস্ক থেকে ফেড়ার পর… আপনি তাকে বুকে তুলে নেবেন…. 🙂
@নিখর তাবিক, সেটা হলে আইনের আশ্রয় নিয়ে সেপারেট হলেই বোধ হয় ভালো ! তাই নয় কি ?? নাকি পিটিয়ে নিজের বশে আনতে চান আপনি ?? 😀 😀 ভালো বলেছেন ! এই তো আপনার মস্তিষ্কের চিন্তা চেতনার অধপতন ঘটতে চলেছে ! এখনি ঠেকান, নয়তো ধর্ম রক্ষার্থে আরো না জানি কি শুনতে হয় আপনার থেকে !
ভালো কথা, স্বামী ওই রকম কিছু করলে কিন্তু কোন স্ত্রি কিন্তু তার গায়ে হাত তুলতে পারবে না ! অন্তত কুরান হাদিসে সে ব্যাপারে বলা নেই ! হে হে … কাহিনি বুঝলেন তো !! 😉
@রাইট হার্ট, ভাই আসক(আইন ও সালিস কেন্দ্রে) আমি ইন্টারনসিফ করেছিলাম… সেখানে এক লোক পেয়েছিলাম…যাকে তার বউ পেটায়… কিন্তু.. তিনি বিভিন্ন কারনে অসহায়…অত্যন্ত দুঃখের সাথে সে বলেছিল, এ ঢাকা শহরে ভাই অনেক পুরুষ নির্যাতনের শিকার… কিন্তু কিচ্ছু করার নেই!,,,,, আশা করি আপনার এখন ভাল লেগেছে। :-s
তালাক দেওয়ার চেয়ে লিগাল ডিভোর্সই বেশি ভাল এবং মানবিক, কারন তাতে বউ অন্যের কাছে দিতে হয় না….দুদিন পর ফ্যাত কেদে কেটে আবার বোউকে নিয়ে আসা যায়। 🙁
ছোট খাটো অপরাধে দুদিন পর পর আদালতে যাওয়া মজার ব্যপার… শুধু শুধু কেন… এক থাপ্পর কিংবা শাসন করে ঠিক করবেন,,,,,, যেখানে আদালতই আছে ডমেস্টিক ভাওলেন্স ঠিক করার জন্য…. :clap :clap
@রাইট হার্ট,
উনাকে এখনো চিনতে পারেন নি? যে ব্যক্তি জাকির নায়েকের সাথে আরজ আলী মাতুব্বরের তুলনা করে এবং মুহাম্মদের সাথে চার্লস ডারউইনের – সেতো কোন সাধারণ লোক নন! আমার দৃঢ় বিশ্বাস মুক্তমনায় উনি “নবাগত”। মুক্তমনায় ইসলাম বিষয়ক লিখা ও মন্তব্যের ভান্ডার গুলোই চোখ বুলাবার সময় এখনো পান নাই!
@গোলাপ, আমারো তাই মনে হচ্ছে ! ওনার কমেন্ট পড়েই মনে হচ্ছে উনি রেগেমেগে কান্ডজ্ঞান হারিয়েছেন ! অন্তত লাস্ট কমেন্ট আমার তাই মনে হল ! 🙁
@নিখর তাবিক,
আসলে আমি কথা না বলার সিধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু এখন একটু বলতে হচ্ছে।বউ আনফেইথ ফুল হলে সাথে সাথে ডিভোর্স দিয়ে দেব এবং চিরকালের জন্য।কোন ক্ষমা নাই প্রতারকের।
আমি তাকে পিটিয়ে তারপর মাফ করতে রাজি না। আমার কাছে এটা ক্ষমাহীন অপরাধ।
ঠিক আমার বেলাতেও একই কথা খাটে। আমিও একই কাজ করলে আমাকেই একই সাজাটাই পেতে হবে।
আর তাছাড়াও ভাইজান, ” আনফেইথ ফুল” আর “অবাধ্য” এক জিনিস না এটা আপনি জানেন। অযথা ইসলামকে ডিফেন্ড করতে যেয়ে কথাবার্তা গুলিয়ে ফেলছেন কেন?
কিন্তু তার মানে এই না যে তাকে বুক পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে রেখে মেয়েটাকে “রজম” করতে হবে।
বিশ্বাস করেন আইন এমনকি সে নিজেও যদি আমার পায়ে ধরে বলে ,”আমাকে ইচ্ছামত মার দাও , তার পরে আমাকে মাফ করে দাও” , কোন সুযোগই নেই সেটা মেনে নেবার।
ঠিক একই কথা পুরুষদের বেলাতেও খাটে।আমি মেয়ে হলে আনফেইথফুল হাজব্যান্ড কে প্রথম বারেই ডিভোর্স দিতাম।
সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা:
প্রশ্ন – ২২
ইসলাম নারীর কেমন মর্যাদা দেয় দেখা যাক –
৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al-Sira al-nabawiyya Quran 4:251)
সুরা নিসা ১৭৬ আয়াত পর্যন্ত ? ঠিক করুন
@সালেক উজ্জ্বল,
And now, people, you acquire certain rights over your wives, and they do you. The right you acquire over them is that they should not let someone you hate sleep in your beds, and not to commit a manifest obscenity [or adultery]. If they do [commit it], then God has given you permission to leave them alone in their beds and give them a beating, though not too hard. If they give over, they get their provision and clothing with kindness; I command you good-will for your wives, for they are your captives that do not own anything of their own. You have taken them by the faithfulness of God, and made their sexual organs lawful for you by the words of God.
Ibn Hisham, al-Sira al-nabawiyya (Cairo, 1963), 4:251.
কুরান শব্দটা ভুলে এসে গেছে ! দেখিয়ে দেবার জন্যে ধন্যবাদ ! (Y)
Quran 43:10=”যিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে করেছেন বিছানা এবং তাতে তোমাদের জন্যে করেছেন পথ, যাতে তোমরা গন্তব্যস্থলে পৌঁছতে পার।”
Quran 50:7=”আমি ভূমিকে বিস্তৃত করেছি, তাতে পর্বতমালার ভার স্থাপন করেছি এবং তাতে সর্বপ্রকার নয়নাভিরাম উদ্ভিদ উদগত করেছি।”
Quran16:15=”এবং তিনি পৃথিবীর উপর বোঝা রেখেছেন যে, কখনো যেন তা তোমাদেরকে নিয়ে হেলে-দুলে না পড়ে এবং নদী ও পথ তৈরী করেছেন, যাতে তোমরা পথ প্রদর্শিত হও।”
আর দেখতে গেলাম না। আমি সেই জন্যই জিজ্ঞেস করেছিলাম,“ আপনারা কি জেনে নাস্তিক? নাকি ঘটনা ক্রমে নাস্তিক? এগুলো দেখেই নাস্তিক হয়েছেন নাকি নাস্তিক হয়ে দেখেছেন?
কুরআন এর ভুল ধরবেন কিন্তু লাইন টা দেখে নেবেন । আর যে ঐ ডিজাইন করেছে তাকে ডাল্টন এর পরমানু মডেল ধরিয়ে দিয়েন,,,,
কারও সন্দেহ থাকলে, কুরআন টা দেখে মিলিয়ে দেখতে পারেন কি মন গড়া ব্যাখ্যা এখানে টানা হয়েছে… লিংক
@নিখর তাবিক,
আপনার উত্তরটা উপরে দেওয়া হয়েছে ! দেখে নেবেন ! 🙂 এতো অল্পেই রেগে গেলে হবে না বস !
@নিখর তাবিক
আপনি আসলে কি বুঝাতে চাইলেন, সেটাই তো বুঝলাম না।
পৃথিবীকে করেছেন বিছানা , কেউ কোন দিন গোলাকার গ্লোবের মত বিছানা দেখে নাই। এছাড়া দুনিয়ার রাস্তা ঘাট যে আল্লাহ তৈরী করেছেন তা কোরান নাজিল হওয়ার আগ পর্যন্ত কেউ জানত না।
পৃথিবীতে যে পাহাড় পর্বত আছে তার কারনেই পৃথিবী এদিক ওদিক হেলে পড়তে পারে না। ফলে সমতল পৃথিবী কাত হয়ে পড়ে আমাদেরকে ফেলে দেয় না। বলাবাহুল্য, কোরানে বলা হয়েছে জমীন বা ভূমি,, পৃথিবী নয়। অর্থাৎ আল্লাহ জানতেনই না যে এটা একটা গোলাকার পৃথিবী, বরং এটা হলো এক খন্ড বিস্তৃত ভূমি।
আশা করি এখন পরিস্কার হয়েছে কোরান কি পরিমান বিজ্ঞানের আকর।
@ভবঘুরে,
আমি কিছু অর্থসহ শব্দ গুলো দিয়ে দিচ্ছি ! সমতল পৃথিবির পক্ষে যায় কিনা দেখুক !
Qur’an 20:53
مَهْدًا = mahdan = (Noun) cradle or bed, (verb) flatten, smoothen, smooth, level, cement, grade, ram, plane, flat.
Qur’an 51:48
فَرَشَْ = farasha = provide with furniture , flatten , outspread , expand , flat.
Qur’an 71:19
بِسَاطًا = bisaatan = drugget , carpet , rug from the verb بسط = outspread , flatten , flat , even , ram , grade , level off , outstretch , pave , level , smoothen.
Qur’an 78:6
مهاد = flat land , flat , plain , ramming
ইত্যাদ ………………
@রাইট হার্ট, “তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রুপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিতনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ্ ব্যতিত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তারপক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তিসম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।”
– সূরা আলে-ইমরান, আয়াত-৭।
@নিখর তাবিক,
ঠিকই বলেছেন ! পৃথিবি কে করেছি বিছালা বা সমতল ভুমি এর মাঝেই লুকিয়ে আছে অনেক গুরুত্ব পূর্ণ তথ্য ! ধন্যবাদ ! আমার আরো রিচার্চের প্রয়োজন হয়তো ! 😉
@ভবঘুরে, আমি আসলে বলতে চাই,“ কান কথা নামে থিয়েটারে একটা গেম আছে, প্রথমে সবাই গোল হয়ে বসে,তার পর একজনের কানে একটা কথা বলা হয়, কথাটি কানে কানে ঘুরতে থাকে, শেষ জন কে জোরে কথাটি বলতে বলা হয়, এবং যখন সে কথাটি বলে তখন সবাই হতোবাক হয়ে যায়। কারন …. কথাটির আগের রুপে আর থাকেনা।”
আর————
ধরুন আপনি এক বিকেলে অপরুপ পৃথিবী দেখে মুগ্ধ হয়ে বললেন,“ কি অপরুপ বৃস্তিত শ্যামল সমতল দেশ!”
আর আমি তখন বললাম,“ দুর মিয়া, কন যে-কি অপরুপ বৃস্তিত শ্যামল গোল দেশ।”
আপনাকে ঐ লাইন গুলি কারেকশন করে সঠিক রুপে লেখে দেন তো, আর দেখেন তাতে ঝামেলা কমতো না বারতো।………. কোন বিজ্ঞানীকে জানি আগুনে পড়ানো হয়েছিল… তার কথাটা… স্মরন কইরেন…..
আশা করি আমার কথান মর্ম বুঝবেন…..
@নিখর তাবিক, আমাদের কোন কথা ভাবাবেগ দিয়ে বলা আর সৃষ্টিকর্তা কতৃক কোন কথা তার বান্দাদের মাঝে উল্লেখ করা এ দুটোর মাঝে যথেষ্ট ফারাক এটা বুঝতে হবে ! ভাবাবেগ দিয়েই যদি তিনি সমতল বলে থাকেন তবে আমরা বরং সমতল পৃথিবিতেই বসবাস শুরু করি ! 😀
@রাইট হার্ট, বার্টান্ড রাসেল কিংবা এক বিখ্যাত দার্শনিক বলেছিলেন,“ নাস্তিক এর মাঝেও তার নিজেশ্ব ইশ্বরের একটা রুপ আছে বা থাকে, তা নাহলে সে ইশ্বরকে অবিশ্বাস করতে পারতো না।”—-আপনি ইশ্বরের কোন রুপে খুশি হন… সে সম্পর্ক যদি লিখতেন….
@নিখর তাবিক, আমি নিজেকে আগেই ক্লিয়ার করে দিয়েছিলাম, ঈশ্বর আছে কি নেই সেটা পরের ব্যাপার ! থাকলেও কিছু আসে যায় না ! কেননা কোন সেক্টরেই আমার তাকে প্রয়োজন নেই ! ধর্মে বর্নীত ঈশ্বর যে মিথ্যা এটা দেখানৈ আমার উদ্দেশ্য ! 😉
@নিখর তাবিক, আপনি দেখছি দুই একটা রেফারেন্স মিলিয়েই খ্যান্ত দিচ্ছেন ? কেন ব্রো ? সবগুলো দেখে জানার চেষ্টা করুন আপনার ধর্ম গ্রন্থের ভেতরে কি লুক্কায়িত আছে !!! দেখুন, জানুন, মানুন, তারপর সত্যের পথ ধরুন ! 😉
@রাইট হার্ট, আপনার লেখাটা এতো ব্যপক যে সঠিক ভাকে সমালোচনা করতে গেলে অনেক সময় লাগবে…. আর আমি হাদিস এতো জানিওনা। ভাত টিপে পরীক্ষা করার মতো করে…. খুব সহজেই অনলাইন কুরআন থেকে আপনার কুরআনিক রেফারেন্স গুলি এক্সামিন করলাম দু -একটা। ….. ধন্যবাদ… আমিও কুরআন ঠিকমতো পড়িনি, আপনার কারনে অনেক দিন পর কুরআন দেখলাম…..
@নিখর তাবিক, ভালো ! তবে আমি বোঝাতে চাচ্ছি, একটা প্রশ্নের সবগুলো রেফারেন্স দেখে আগে প্রশণ বুঝতে হবে কোন দিক তা মিন করছে ! আপনি প্রথম দুটো দেখেই বাদ দিলে তো চলবে না !! এতে অনেক কিছুই জানা বাকি রয়ে যাবে ! আগে জানুন ! তারপর নিজের বিচার বুদ্ধি প্রয়োগ করে বলুন তালগাছ আকড়ে বসে থাকবেন না সত্যকে মেনে নেবেন !! 😉
প্রশ্ন – ৬
আপনার উদ্ধৃতি Abu Dawud 2:475) আমি SUNAN ABUDAUD এ খুজলাম । নীচে তার কপি-পেস্ট দেখুন। এখানে দেখা যাচ্ছে হাদিছ নং ৪৬১ এর পরে এসেছে ৪৭৮। অর্থাৎ আপনার উদ্ধৃতি নং ৪৭৫ সহ প্রায় ১১টি হাদিছ কে আন্তর্জাল হতে কেটে বাদ দেওয়া হয়েছে।
তা হলে আপনি এই হাদিছ টা কোথা হতে সংগ্রহ করলেন? নাকি উদ্ধৃতিটা ভূল হয়েছে?
ভূল হয়ে থাকলে সংশোষন করার চেষ্টা করুন।
আমার একজন বন্ধু যিনি দীর্ঘ বছর ধরে কোরান-হাদিছের উপর গবেষনা করতেছেন,তিনি বলেছেন- সুনান আবু দাউদ হতে বহু মারাত্বক মারাত্বক অসামাজিক ও অসংলগ্ন হাদিছ গুলীকে কেটে ফেলা হচ্ছে,যেগুলী আগে দেখা যেত,কিন্তু এখন আর সেগুলী নাকি দেখা যাচ্ছেনা। মুছে দিয়েছে।
এখানেও কী তাহলে সেই ঘটনা নাকি? একটু ভাল করে দেখুন তো।
SUNAN ABUDAUD
Book 2, Number 0457:
Narrated Maymunah ibn Sa’d:
I said: Apostle of Allah, tell us the legal injunction about (visiting) Bayt al-Muqaddas (the dome of the Rock at Jerusalem). The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) said: go and pray there. All the cities at that time were effected by war. If you cannot visit it and pray there, then send some oil to be used in the lamps.
Book 2, Number 0461:
Narrated Anas ibn Malik:
The Prophet (peace_be_upon_him) said: The rewards of my people were presented before me, so much so that even the reward for removing a mote by a person from the mosque was presented to me. The sins of my people were also presented before me. I did not find a sin greater than that of a person forgetting the Qur’anic chapter or verse memorised by him.
Book 2, Number 0478:
Narrated Abdullah al-Muharibi:
The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) said: When a man stands with the intention of saying prayer, or if any of you says prayer, he should not spit before him, nor at his right side; but he should do so at his left side, if there is a place for it; or he should spit under his left foot and then rub it off.
Book 2, Number 0481:
Narrated Ubadah ibn as-Samit:
We came to Jabir ibn Abdullah who was sitting in his mosque. He said: The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) came to us in this mosque and he had a twig of date-palm of the kind of Ibn Tab. He looked and saw phlegm on the wall towards qiblah. He turned to it and scraped it with the twig.
He then said: Who of you likes that Allah turns His face from him? He further said: When any of you stands for praying, Allah faces him. So he should not spit before him, nor on his right side. He should spit on his left side under his left foot. If he is in a hurry (i.e. forced to spit immediately), he should do with his cloth in this manner. He then placed the cloth on his mouth and rubbed it off.
He then said: Bring perfume. A young man of the tribe stood and hurried to his house and returned with perfume in his palm. The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) took it and put it at the end of the twig. He then stained the mark of phlegm with it.
Jabir said: This is the reason you use perfume in your mosques.
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
//আমার একজন বন্ধু যিনি দীর্ঘ বছর ধরে কোরান-হাদিছের উপর গবেষনা করতেছেন,তিনি বলেছেন- সুনান আবু দাউদ হতে বহু মারাত্বক মারাত্বক অসামাজিক ও অসংলগ্ন হাদিছ গুলীকে কেটে ফেলা হচ্ছে,যেগুলী আগে দেখা যেত,কিন্তু এখন আর সেগুলী নাকি দেখা যাচ্ছেনা। মুছে দিয়েছে ///
জি ভাই ! কথা সত্য ! এ দাবি আরো কয়েকজন করেছিল যে হাদিস মেলাতে পারছেন না কারন তা অনুপস্থিত ! মুমিন বান্দারা নিজেদের অন্ধকার মুছতে এখন বড়োই ব্যাকুল ! :/
‘বর্তমানে বিশ্বে মাত্র 150 million আরবি ভাষাভাষি মানুষ আছে’ – ইসলামের আবিভর্াব কালে এই সংখ্যা ছিল বড়জোর ১৫০,০০০; বতর্মান সউদি আরব, ইয়েমেন, ওমান, আমিরাত, কুয়েত-কাতার-বাহরাইন এবং আংশিক ইরাক ব্যতীত অন্য দেশগুলো প্রাথমিক মুসলিম বিজয়ের ফল। এই দেশগুলোর কোনটাতে ই ততকালে আরব এবং আরবি তথা ইসলামকে মুকানিলা করার মত সভ্যতা-সংস্কৃতি বিদ্যমান ছিল না, এমন কি জনগোষ্ঠি ও সংগঠিত ছিল না। ইসলাম প্রথম একটি সুসংগঠিত এবং উচ্চতর সংস্কৃতির দেখা পায় ততকালীন পারস্যে (আরো পরে ভারতে), ফলত পারসিকরা ইসলাম গ্রহণ করে, কিন্তু তাদের নিজেদের মতো করে ।
শিয়া মতবাদ উত্থানের একটা বড় কারন ছিল এটাই।
@কর্মকারক, আচ্ছা ভাই আপনিকি এ প্রশ্নও কখনও করেছিলেন,“ বৈজ্ঞানিক নাম ল্যাটিন ভাষায় কেন লেখা হয়?”
আপনার লেখাটা পড়লাম, আপনি নাস্তিকতার পক্ষে অনেক সংগ্রীহিত প্রশ্ন এবং বিষয় উত্থাপন করেছেন, আচ্ছা ভাই আপনি এগুলো জেনে নাস্তিক হয়েছেন? নাকি নাস্তিক হয়ে জেনেছেন? আপনার বিভিন্ন বিষয়ের সাথে কুরাআনের যে লিংক দিয়েছেন… তাতে যে গরমিল আছে জানেন? আসলে আপনি এখানে মীমাংসীত অমীমাংসীত সব বিষয়েল কাট কপি পেস্ট নিয়ে এসেছেন, যা একটি এক তরফা সংগ্রহ শালা হয়েছে।…আপনাকে একটি গোপন কথা বলি, নাস্তিকতা আর আস্তিকতা দুটোই অযৌক্তিক এবং যৌক্তিক বলা যায় অমিমাংসিত তর্ক। ডারউইন বা মোহাম্মদ কারো কথায় ভোলার দরকার নেই, ভোলাবারও দরকার নাই। নো দাইসেল্ফ !!! … আপনার বিষয় নিয়ে ধারাবাহিক একঠি তর্ক চলতে পারে…তবে আমার খু্ব জানতে ইচ্ছে করে…. “আমাদের জীবন যাপন পদ্ধতি, এবং জীবন বোধ/ চেতনা” বিষয়ক একটি রচনা বা প্রবন্ধে একজন নাস্তিক কি লেখে !!! আমার ধারনা একজন নাস্তিক বিরোধী দলীর মতো যেভাবে বিরোধিতা করতে পারে….তেমনি জীবন যাপন পদ্ধতি সম্পর্ক নিয়ে মুক্ত ভাবে লিখতে গেলে হেগে মুতে দেবে, কিংবা লেখার কিছুই পাবে না । আমি অনেক দেখেছি… বহুগামীরাই মোহাম্মদের বহু বিবাহ নিয়ে প্রশ্ন তোলে… বহু আলেমদের ও দেখেছি ভাগ্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর কথা বলতে। ধর্ম এর উত্থান মানবতার পক্ষেই হয়েছিল…এবং আধুনিক নাস্তিকতাও মানবিকহীন মুখস্থ মৌলানার বিপক্ষেই মনে হয়।… যাহোক ইশ্বর/ আল্লাহ কে নিয়ে আমারো অনেক কথা আছে… প্রশ্নও আছে…..কিন্তু এবিষয়ে শেয়ার করার মতো মুক্ত মনা খুজে পাচ্ছিনা… কারন আমার পরিচিত… নাস্তিক আস্তিক উভয় কেই পক্ষপাত দুষ্ট মনে হয়…কেবল আরোজ আলী মাতুব্বর ও জাকির নায়েক ছাড়া… আশা করি সত্যি কারে মুক্ত মনা হবেন এবং জ্ঞাত বিষয়ে ৩৬০ ডিগ্রি পরীক্ষা করে নেবেন, ১৮০ ডিগ্রি পরীক্ষা বিশ্বাস না করাই উত্তম… তা সে যতই জনপ্রিয়ো হোক…
@নিখর তাবিক,
আপনার মন্তব্য ধৈর্য ধরে পড়লাম ! গড়মিল আছে বলে চলে গেলেন, কিন্তু উল্লেখ করলেন না ! যাই হোক, গরমিল থাকতেই পারে, এতো বড় একটা পোষ্টে ভুল থাকবে না এমন কথা আমার বলার সাধ্য নেই ! ভুল পাচ্ছি, সংশোধন করেও দিচ্ছি ! আমি এটা বিভিন্ন জায়গা থেকে কপি করে বানিয়েছি নাকি নিজে পড়ে বানিয়েছি সে প্রশ্ন অবান্তর ! কেননা প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে বিষয়বস্তু !
আমি কখনোই নাস্তিকতা বা আস্তিকতা চর্চা করিনি ! ধর্ম নিয়ে মাতামাতি বা আগ্রহ কখনোই ছিল না ! নিজের মত কাজ করে যাওয়াই ছিল উদ্দেশ্য । কিন্তু ফেসবুকে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ম নিয়ে (ইসলাম) প্রচারনা দেখে ইচ্ছে হল এমন অন্ধ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কিছু করতেই হয় । তাই এই সামান্য প্রচেষ্টা ! আমার বক্তব্য সামান্য, তা হল, মানুষ পুরোপুরি ধর্ম মানতে গেলে আমাদের আবার মধ্যযুগীয় বর্বরতায় ফিরে যেতে হবে ! এখন যেমন সবাই নিজের মত ধর্ম টাকে মোডীফাইড করে নিয়ে মেনে চলছে এটাই কি ধর্মের উদ্দেশ্য ? ধর্ম যদি সত্য হয় তো তার সবটাই মানতে হবে, কিন্তু আসলেই কি ধর্ম সবটাই মানা সম্ভব ? এই ফাইলের ‘ইসলাম ও বর্বরতা’ টপিকটা পড়েও কি তাই মনে হয় ? এরপর আশা যাক, ‘সত্যতা’ প্রসঙ্গে ! কোণ ধর্ম গ্রন্থ আসলেই ঈশ্বর প্রদত্ত হলে তাতে বিন্দু মাত্র ভুলের ইঙ্গিত পর্যন্ত পাওয়া যাবে না ! কিন্তু কুরান হাদিস পরে আমার কি মনে হয় জানেন ? এগুলো কোন ফাইভ পাস লোকের লেখা বা বলাও নয় ! এতে আপনার মনে আঘাত লাগলে আমার কিছু করার নেই ! দুক্ষিত !
আমার এই পোষ্ট সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধে নয় ! মানুষের তৈরি ধর্ম আর তাতে বর্নীত ঈশ্বরের বিরুদ্ধে ! সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব আপনি এক যুক্তিতে বলবেন ‘আছে’ আমি অন্য যুক্তি দিয়ে বলতে পারি ‘নাই’ ! কাজেই ওই আলাপ আপাতত বাদ থাকুক !
আপনি জাকির নায়েক কে দেখলাম আরজ আলীর সাথে তুলনা করলেন ! এক লোক কুরান হাদিস বেদ গীতা বাইবেল মুখস্ত করে ইসলাম প্রচার করার জন্যে তা ব্যবহার করছে তাকে আপনি বসালেন আরজ আলীর পাশে !!! যে গর্ধব বলতে পারে পৃথিবিতে মেয়েদের সঙ্খ্যা বেশী বিধায় পুরুষের চার বিয়ে যায়েজ তাকে নিয়ে আপনাদের আহ্লাদ দেখে আমার আফসোস হয় !
বিঃদ্রঃ পৃথিবিতে নারী পুরুষ রেশিও সমান ! ইউকি তে দেখে নিতে পারেন ! ধন্যবাদ !
@নিখর তাবিক, আপনার একটি কথায় আমার বেশ হাসি পেল ! ডারউইনের কথায় ভোলার দরকার নেই ??? 😀 😀 ঠিক আছে তবে, গ্যালিলিয় বা কপার্নিকাসের কথায়ও ভোলার দরকার নেই ! পৃথিবির চারিদিকে বরং সুর্যই ঘুরতে থাক ! 😀 😀 😀 😛
@রাইট হার্ট, ভাই আপনার কথা/ মন্তব্য আমার অনেক ভাল লেগেছে…..আপনার সাথে আমার আলাপ চলবে… আর ভাই আাম মৌলবী কিসিমের না। আমার সম্পর্কে ধারনা দেইঃ আজ সন্ধ্যায় আমি সিগারেট খেতে একটা দোকানের সামনে দাড়িছিয়ালাম, সেখানে কিছু মৌলবি কিছিমের লোক, সদ্য প্রয়াদ হুমায়ুন আহমেদের চরিত্র ব্যবচ্ছেদ করছিল। আমি অবাক হলাম এই ভেবে যে তারা হুমায়ুন, আহমেদের বিপক্ষে যে যুক্তি দাড় কড়াল তা মুহাম্মদ (সঃ) এর বিপক্ষেও যায় (আয়শার ব্যপারে) । আমার তখনও তাদের সাথে তর্কে যেতে ইচ্ছা করেছিল।।
আর ভাই আপনার লেখার সমালোচনা লিখতে গেলে অনেক সময় এবং প্রিপারেশন প্রয়োজন, তবে আমি লিখব!! আর আপনার কুরআন সংক্রান্ত কোটেশন বা রেফারেন্স গরমিল আছে, আপনি নিজেই অন লাইন কুরআনে দেখুন, যেমন আপনি লেখেছেন,
এখন আমি কুরআন এর ১৫:১৯ পড়ে দেখলাম:
“আমি ভু-পৃষ্ঠকে বিস্তৃত করেছি এবং তার উপর পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে প্রত্যেক বস্তু সুপরিমিতভাবে উৎপন্ন করেছি। ” এরকম….
“তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে শয্যা করেছেন এবং তাতে চলার পথ করেছেন, আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ করেছেন এবং তা দ্বারা আমি বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি।” ২০:৫৩
আর খুজতে গেলাম না…..
@নিখর তাবিক,
খোজা উচিত ছিল ! অন্তত বাংলা এবং ইংলিশ দুই অনুবাদেই ! যাই হোক আমি নিচে উল্লেখ করে দিচ্ছি ! দেখুন তো শয্যা বা বিছানাকে গোল করতে পারেন কিনা কোন ভাবেই !
Qur’an 15:19
And the earth We have spread out (like a carpet); set thereon mountains firm and immovable; and produced therein all kinds of things in due balance.
Qur’an 20:53
He Who has, made for you the earth like a carpet spread out; has enabled you to go about therein by roads (and channels); and has sent down water from the sky.” With it have We produced diverse pairs of plants each separate from the others.
Qur’an 43:10
(Yea, the same that) has made for you the earth (like a carpet) spread out, and has made for you roads (and channels) therein, in order that ye may find guidance (on the way);
Qur’an 50:7
And the earth- We have spread it out, and set thereon mountains standing firm, and produced therein every kind of beautiful growth (in pairs)-
Qur’an 51:48
And We have spread out the (spacious) earth: How excellently We do spread out!
Qur’an 51:48
Qur’an 71:19
And Allah has made the earth for you as a carpet (spread out),
Qur’an 78:6
Have We not made the earth as a wide expanse,
مهاد = flat land , flat , plain , ramming
Qur’an 79:30
And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse); ইত্যাদি …
@রাইট হার্ট, যদিও আমার অনেক মন্তব্য মুছে ফেলা হয়…. এবং আমি যথা সম্ভ্যব সংক্ষেপে বলি,,পৃথিবী কে বসাবাসকারী হিসেবে আপনার কাছে কি মনে হয় ?…. ফুটবলের মতো? নাকি সমতল ভুমির মত?…. অবাক বেপার …. :))
@নিখর তাবিক,
আমার মনে হওয়া দিয়ে কিছুই হবার নয় ! একজন সৃষ্টিকর্তার (আপনার আল্লাহ) কাছে যে পৃথিবি সমতল তা তো স্পষ্ট !
@নিখর তাবিক,
2:22, 51:48, 71:19, 78:6 ছাড়া অন্য আয়াতগুলোতে সমতল ভূমির উল্লেখ নাই। কিন্তু এই আয়াতগুলোতে সরাসরি ভাবে বলা হয়েছে। অন্য আয়াতগুলো পড়লে মনে হবে, আল্লাহ জানেন যে পৃথিবী গোলাকার, কিন্তু মানুষ জানেনা বিধায় উনি সেই গোলাকার পৃষ্ঠকে চমৎকার ভাবে সমতল করে মানুষের সামনে বিছিয়ে দিয়েছেন। এই ব্যাখ্যাটা কেমন লাগবে বা লাগছে?
@নিখর তাবিক,
কোনটি হলে আপনি খুশি হন? ইদানিং একশ্রেণীর মানুষের আবির্ভাব ঘটেছে, যারা বলে যে নাস্তিক হবার কি যোগ্যতা আছে তোমার!!!!খুবই বিরক্তিকর কথা সন্দেহ নেই। কারন নাস্তিক মানে যে আল্লাহ বা ঈশ্বর কে বিশ্বাস করে না। কাজেই এটা যে কেউ হতে পারে।কারও এ নিয়ে এমন ফালতু প্রশ্ন করার কি আছে আগে বুঝতাম না!!তো জিজ্ঞেস করতাম যে কি জাতীয় যোগ্যতা লাগে নাস্তিক হতে? উত্তর আসত যে আগে নিজের ধর্ম সম্পর্কে ভাল করে জানো, তার পর অন্য ধর্ম স্টাডি করো, তার পর কোনটা বিশ্বাস না হলে আল্লাহর উপর বিশ্বাস হারিয়ে নাস্তিক হয়ে যাও।
খুবই হাস্যকর যুক্তি সন্দেহ নেই।আর কিছুটা অপমান জনকও বটে। ভাব খানা এমন যেন জন্ম সুত্রে আল্লাহ নামক কল্পিত চিড়িয়ার কাছে নাকে খত দিয়েছে প্রত্যেক মানুষ, যে আগে নিজের ধর্ম (!) জানতে হবে। আবার ভালও লাগে যে এই গাধাগুলো নাস্তিক হবার যোগ্যতা আছে কিনা প্রশ্ন করে একদিকে আসলে না বুঝেই নিজেদের থেকে নাস্তিকদের কে কঠিন জিনিস বলেই মনে করছে। সাধারনত কোরানের স্থুল ভুল গুলো ( পাটী গণিতের ভুল যা কিনা মানুষ শেখে ক্লাস টু তে পরার সময়, মুহাম্মদ যেহেতু অক্ষরই চিনত না তাই এসব ভুল তার হতেই পারে, কিন্তু সবাই ত আর মুহাম্মদ না) ধরিয়ে দিলেই এগুলি শুনতে হয়।ভবঘুরে ভাই না জেনে নাস্তিক হলেই বরং খুশি হব। কারণ আল্লাহ বলে কেউ নেই এটা জানতে হলে পণ্ডিত হবার দরকার নেই।আর কোরানে একটা কেন হাজারটা ভুল একটু চিন্তা করলেই বের করা যায়।তবে হা আপনাদের জোকার নায়েক আর মুসলিম পণ্ডিত কে সাইজ করতে অবশ্য অনেক কিছু জানা লাগে, কাজেই ভবঘুরে ভাইরা অনেক কিছু পড়ে জেনে, তারপরেই লিখছেন, আপনার নবীর মত চোখ বুজে ঢকঢক করে উটের মুত্র পান করছেন না।
জাকির নায়েকের তুলনা করছেন আরজ আলী মাতুব্বর এর সাথে? যদিও আস্তিক হিসাবেই নায়েকের তুলনা করলেন তবু বেখাপ্পা হয়ে গেল না? আর মানুষ পেলেন না সার্কাসে জোকার টাকে নিজেদের রোল মডেল বানিয়ে নিলেন? এই জন্যই তো আপনারা পাত্তা পান না, সহজেই হেরে যান আর তারপর ভেগে যান।
আহা একেই বলে কিসের মধ্যে কি, পান্তা ভাতে ঘি। কোথায় মুহাম্মদ আর কোথায় ডারউইন । কিসের সাথে কিসের তুলনা? একটা অশিক্ষিত ভণ্ড, যে কিনা পরে ডাকাতি পেশা বেছে নিয়ে সুরার আয়াত নামিয়ে সেগুলো কে বৈধ করত, আর আরেকজন একজন মহান বিজ্ঞানী।
আপনি বা আপনারা নিজেকে বা নিজেদের জানেন তো?না হলে নো দাইসেল্ফ !!! আপনার কথাটা আপনাকেই ফিরিয়ে দিলাম।
@অচেনা, ঝগড়া আর তর্ক বোধ হয় এক না, আমার মন্তব্যের পর রবার্ট হারটের মন্তব্য পরে তার সাথে বন্ধুত্ব করার ইচ্ছা জেগেছে, কিন্তু আপনি তো ভাই শিবিরের মতো… যারা হৃমায়ৃন আজাদ কে হত্যা করেছে…..কে কার নিকট বড় সেটাতো আপেক্ষিক ভাই…. আপনি তো… নিজেকে বিজ্ঞ ভেবে বসে আসেন….আপনার সাথে তর্ক চলে না… আর ঝগড়া করার সময় নেই….
@নিখর তাবিক,
এটা কিন্তু আপনার ঐ কমেন্ট দেখেই মনে হল। মুহাম্মদ আর ডারুইন!!!! কথায় আগরতলা আর কোথায় খাটের তলা।
আসলে ভুলটা আমারই হয়েছে।কেউ যদি আগরতলা আর খাটের তলাকে তুলনা করে, তবে সত্যই তার সাথে এমনকি কথা বলাও ঠিক না।
@অচেনা, কোনটা আগড় তলা ? কোন টা খাটের তলা ?…ভাই…
জাকির নায়েক কে আপনারা যে ভাবে এবং যে ভাষায় কটাক্ষ করেন আমার কাছে এটাই হাস্য কর লাগে, কারন আর কিছু না হোক সে ধর্ম প্রচারের জন্য তো সঠিক পথি বেছে নিয়েছে, কোন দূর্বল চিত্তের ধাপ্পাবাজরা সঙ্ক চিত্তে জনগনের সামনে দাড়াতে পারেনা। ধরেন,আমিও বললাম,“ এতো যে ডারউইন,ডারউইন, করছেন, বড় বড় ফিরিস্তি না দিয়ে নিজের মতো করে বলেন তো ডিম আগে না মুরগী আগে, ন্যাচারাল সিলেকশন টা আসলে কি?…. আর আমি তো তাদের দুজন কে তাদের সাথে তুলনা করিনি…. আপনার মনেই করছেন বিজ্ঞানীরা শুধু আপনারেই আত্মীয়…আমার কেও না… :-Y :rotfl:
@নিখর তাবিক,
আপনি আগে বলুনতো “বিভিন্ন প্রজাতি গুলো নিজেদের অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম করে আসছে” এতে আপনি বিশ্সাস করেন কিনা?
@শেষাদ্রী শেখর বাগচী, আমি বিশ্বাস করি,,,, এখন আপনি আমার কথার জবাব দেন তো,,,,,,,
@নিখর তাবিক, ঠিকাছে আপনি তাহলে বিশ্সাস করেন যে প্রজাতি গুলো অস্তিত্বের সংগ্রামে লিপ্ত , তার মানে আপনি ডারউইন কে বিশ্সাস করেন , আমার কাছে আপনার প্রশ্নের খুব সুন্দর উত্তর আছে , কিন্তু আমি আপনাকে সেটা ধীরে ধীরে বোঝাব . তার আগে বলুন ” বোরাক” এর ঘটনাটা আপনি বিশ্সাস করেন ?
@শেষাদ্রী শেখর বাগচী, … ভাই আপনাকে যথেষ্ট সময় দিয়েছিলাম…. ভাই আপনি ঘুমান….. (N) …
@নিখর তাবিক, কিছু জানতে গেলে ধৈর্য ধরতে হয় , সেটা আপনার আছে বলে মনে হয় না. আগেরটা যত তারাতারি বিশ্সাস করলেন এবারে বোরাকের ব্যাপারে কোনো উত্তর পেলাম না. ডাবল স্ত্যান্দার্দ
@নিখর তাবিক,
উনি মুলত ১ জন ব্যবসায়ী, উনি সব ধরমের মানুষ কে খুসি রেখে ধর্ম ব্যবসা করতেছে ।
জোকার নায়েক মাঝে মাঝে বই / CD দেখায়, আর সব মানুষ কে বলে কিনতে। এই টা কি ধর্ম
ব্যবসা না। আপনার মত জ্ঞান পাপী রা বলবে এটা ধর্ম প্রচার । বেকুব টা ডারউইন তথ্য নিয়া যে লেকচার দিছে ,তার মধ্য ২৮ টা ভুল।
জাকির নায়েকের মিথ্যাচার: প্রসঙ্গ ‘বিবর্তন’ লিখেছেন শিক্ষানবিস
এই টা পাবেন, প্রথমে নীড় পাতা য় জান, তারপর বাম সাইডে দেখেন জাকির নায়েকের মিথ্যাচার: প্রসঙ্গ ‘বিবর্তন’। ১ টা ভিডিও আছে ভাল মত খেল করবেন।
(নিচের কথা ভবঘুরে র কথা)
জাকির নায়েককে প্রথম দিকে এসব প্রশ্ন তেমন কেউ করত না। আর করলেও ঘুরিয়ে পেচিয়ে একটা নিজের মনগড়া উত্তর দিয়ে দিত। কারন তখনও মানুষ কোরান হাদিস তেমন একটা পড়েনি। বা তখনও ইসলামের সমালোচনাকারী সাইট তেমন ছিল না। কিন্তু বর্তমানে করে। এই যেমন সেদিন দেখলাম এক লোক প্রশ্ন করেছে- একজন সর্বশ্রেষ্ট নবী কিভাবে ৬ বছরের আয়শাকে বিয়ে করে তার বয়স যখন ৯ তখন তার সাথে সেক্স করতে পারে ? তো উত্তর দিতে গিয়ে দেখলাম অনেকটা রেগে গিয়ে বলছে- এটা নিয়ে তো আয়শার কোন অভিযোগ ছিল না , তাহলে আমাদের কেন থাকবে? কি আশ্চর্য ! বিষয়টা হচ্ছে এ ধরনের কাজ নৈতিকতার মানদন্ডে কতটা ঠিক সেটা , কিন্তু জাকির মিয়া বলছে আয়শার কোন অভিযোগ ছিল না। আপনি যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন জাকির মিয়ার ফর্ম বেশ কিছুদিন পড়তির মুখে। আগের মত নেই। খোদ মুসলমানদের মধ্যেই এক বড় দল গড়ে উঠেছে যারা জাকির মিয়ার বিরোধিতা করে কারন তারা বুঝতে পারছে জাকির মিয়া কোরান হাদিসের বিকৃত ব্যখ্যা করে। বাস্তবেও তাই, জাকির মিয়ার মত এত বড় মাপের মিথ্যাবাদি আমি আর দেখিনি। মিথ্যা কথাকে এত সুন্দরভাবে পরিবেশন করে মনে হয় সত্য বলছে, তার মধ্যে মোহাম্মদের কিছুটা গুণ বিদ্যমান এই মিথ্যা বলার ব্যপারে। (এটা আমার কথা না ভবঘুরে র কথা)।
@নিখর তাবিক,
কত গুলো ধর্ম গ্রন্থ গিললেই কেউ জ্ঞানী হয়ে যায় না ! তার ওপর যে ধরনের মিথ্যা প্রয়োগ করে তিনি বিজ্ঞান আর ধর্মের মাঝে সমন্নয় করার চেষ্টা করেন সেটা দেখে রাগ লাগা ছাড়া উপায় নেই ! আরজ আলিকে নায়েকের পাশে বসাতে তাই আপনার হয়ত্তো কোণ চিন্তা করতে হয় না, কিন্তু আমাদের হয় । একজন প্রকৃত জ্ঞানী লোকের কাছে ছলাকলায় পারদর্শী মিথ্যাবাদি কখনৈ কাম্য নয় !!
ডীম আর মুরগির মন্তব্যটা সেই আনবে যার বিবর্তন ভালো ভাবে জানা নেই বা পড়া নেই ! ধর্ম রক্ষার জন্যে এমন একটা প্রতিষ্ঠিত সত্যকে নিয়ে আর চটকাবেন না ! যদি জানার আগ্রহ থাকে তবে মুক্তমনার বিবর্তন বিষয়ক লেখা গুলো পড়ে দেখুন ! আপনি যেহেতু কট্টরপন্থি ধার্মিক না, একটু চোখ কান খুলে বিজ্ঞান আর ধর্মগ্রন্থ মিলালেই বুঝবেন ধর্ম কোন ঈশ্বর প্রদত্ত হতে পারে না ! সত্য কে মেনে নিতে শিখুন !
আমার মনে হয়, কেউ যদি নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে ধর্ম গ্রন্থ পড়ে তবে তার বিশ্বাস দূর হতে বাধ্য ! এমন নজির আমার কাছেই আছে, যিনি চার মাস আগে একজনের কথায় কুরান আর হাদিস ঘেটে শেষ পর্যন্ত বিশ্বাস টাকে জলাঞ্জলি দিতে বাধ্য হয়েছেন ! তার পড়ার মুলে ছিল কিন্তু জানা, ধর্ম রক্ষা নয় ! আর একটা মজার কথা হল, সেই ভাইটা একসময় শিবির করতো ! 😀
আপনার প্রতি শুভি কামন রইলো !
@নিখর তাবিক,
নিচের লিঙ্ক এ গেলে জাকির নায়েকের সমস্ত মিথ্যার ব্যাপারে অবগত হয়ে যাবেন ! (ইংলিশ এ সমস্যা হলে বাংলায় ক্লিক করে নেবেন) ধন্যবাদ !
http://www.unchangingword.com/naik_refuted.php
@নিখর তাবিক,
জাকির নায়েক সঠিক পথ বেছে নিয়েছে নাকি ধাপ্পবাজির পথ বেছে নিয়েছে তা আপনি যদি কোরান হাদিস ঠিক মতো জেনে তার কথা গুলো শোনেন, আমার ধারনা আপনি নিজেই তা বুঝতে পারবেন। তবে জাকির মিয়ার একটা সুবিধা আছে। সেটা হলো – মুসলমান মাত্রই মোহাম্মদকে নবী আর কোরানে কে আল্লাহর প্রেরিত বই মনে করে আর মনে করে উক্ত বইয়ে দুনিয়ার সব জ্ঞান বিদ্যমান-ফলে মুমিন বান্দারা মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকে কোরানের মধ্যে বিজ্ঞানের আবিস্কারকে গ্রহণ করার জন্য। তাই জাকির মিয়া মনের মাধুরি ও মিথ্যাকে মিশিয়ে যাই বলুক না কেন, তারা তা মহা উৎসাহে গ্রহণ করে। কেউ কোরান হাদিস পড়ে সেটা ভাল মতো পরীক্ষা করার কথা ভাবে না। ঠিক একই কথা হিন্দুদের বেদ, গীতা বা খৃষ্টানদের বাইবেল সম্পর্কেও প্রযোজ্য। জাকির মিয়া মুসলমানদের এই বিশ্বাসটাকেই কৌশলে কাজে লাগায়। সেটা করতে গিয়ে যত রকম মিথ্যাচার সে করে যায় অবলীলায়। মুসলমানরা সেটাই গ্রহণ করে কারন সেটা ইসলামর পক্ষেই যায়।
প্রচন্ড মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করার কাজটা করতে পারে একমাত্র উন্মাদ ও বিকারগ্রস্ত লোকরা অথবা অতি ধুরন্ধর কোন শক্ত মনের মানুষ, কোন দুর্বল চিত্তের লোক নয়। প্রথম দিকে তাদের মিথ্যাকে আশ পাশের মানুষ ধরে ফেলে তার বিরোধীতা করতে থাকে। কিন্তু ঠিক মতো লেগে থাকলে এক সময় তাদেরকে বিশ্বাস করার লোকও পাওয়া যায় কারন তারা মানসিক ভাবে দুর্বল ও তাদের জানার সীমাবদ্ধতা আছে। ঠিক এ কৌশলটি প্রয়োগ করেছিল মোহাম্মদ। বর্তমানে প্রয়োগ করছে জাকির মিয়া। মোহাম্মদ এটা করতে যেয়ে প্রবল বিরোধীতার সম্মুখীন হয় কারন তার আগের কোন সমর্থক ছিল না, জাকির মিয়া বলাবাহুল্য শুরু থেকেই বিরাট সমর্থন পায় কারন আগে থেকেই কোটি কোটি মানুষ এ মতের বিশ্বাসী ছিল। আর তাই জাকিরের একের পর এক কোরানিক বিজ্ঞানের আবিস্কার নিয়ে মুসলমানরা তার সমালোচনা তো দুরের কথা, আপনাদের মত মানুষরা আহ্লাদে আটখানা হয়ে পড়ছেন যদিও কোরানে বিজ্ঞানের ব ও নেই। এবার বোঝা গেছে ?
@ভবঘুরে, ভাই জাকির মিয়ার নামে একটা কেইস করে দিন…..মিথ্যা তথ্য পরিবেশনের দায়ে…
@নিখর তাবিক, আপনি নায়েকের পদধুলি নিয়ে সবার মধ্যে বিতরণ করুন, যতসব পাবলিক ………..
@শেষাদ্রী শেখর বাগচী,
:lotpot:
@শেষাদ্রী শেখর বাগচী, মুর্খদের শেষ আশ্রয়… গালি….. এবং যুক্তির নামে অণ্যকে যুক্তিহীন ভাবে ছোট করা….বাহ মুক্তমনার দল…. সবশেষে এই তর ফল…. :lotpot: :lotpot:
@নিখর তাবিক, আপনার কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে ইসলামের অন্ধকার দিক গুলো তুলে ধরায় ক্ষেপে গেছেন ! অতটা আহত হওয়ার দরকার নেই ! সত্যকে মেনে নিতে শেখাই ভালো তা যতই কষ্ট দায়ক হোক ! 😉
একটু ভুল হয়েছে, এখানে রাইট হার্ট ভাই লিখতে চেয়েছি। আসলে ওইসময় ভবঘুরে ভাইয়ের লেখাটার কিছু মন্তব্য পড়ার পর এটায় উত্তর দিয়েছি।
@নিখর তাবিক, ভাই আপনার লেখা পড়লাম। আপনি লিখেছেন,
“ইশ্বর/ আল্লাহ কে নিয়ে আমারো অনেক কথা আছে… প্রশ্নও আছে…..কিন্তু এবিষয়ে শেয়ার করার মতো মুক্ত মনা খুজে পাচ্ছিনা… কারন আমার পরিচিত… নাস্তিক আস্তিক উভয় কেই পক্ষপাত দুষ্ট মনে হয়…”
আপনি যদি বুদ্ধিমান হন এবং অনুসন্ধান ইচ্ছুক হন, তবে নাস্তিকতা/আস্তিকতা নিয়ে বিভ্রান্ত হবার কোনো কারণ আছে বলে তো আমার মনে হয়না। আপনি যদি আস্তিক হন তবে সবচেয়ে সহয কাজ হবে আপনার ধর্মগ্রন্থ থেকে সবচেয়ে সমালচিত কিছু উক্তি নিয়ে তা যুক্তি দিয়ে সঠিক প্রমাণ করা। যদি ভুল প্রমানিত হয় তবে তো নাস্তিকতা জিতে গেল। আর যদি ঠিক হয়, তবে আরও কিছু উক্তির উপর একই পরীক্ষা চালান। এভাবে গোটা বই টার শুদ্ধি পরীক্ষা চালিয়ে যদি বই পাস করে যায়, তবে আপনার ধর্ম টিকে গেল। এবং এর জন্য আপনার কোন জাকের নায়েক, আরজ আলীর বা পক্ষপাত দুষ্ট ব্যক্তির কাছেও যাওয়া লাগবে না। ভাই, প্রথমেই অন্যের দারস্থ না হয়ে নিজের বুদ্ধি প্রয়োগ করুন।
আপনার সবগুলু রেপারেঞ্চে আশা করি কনো ভুল নাই।আপ্নার লেখা দেখে আরো মনে হয় আপনি হিন্দু।যাই হোক পরিস্রম করে এত লম্বা লেখাতার জন্য ধন্নবাদ। এবার আপনি যে ধর্মের অনুসারী তার পক্ষে একটা পোস্ট দিন। এই পোস্ট পড়ে যারা নন্মুস্লিম হবে তাদের একটা পথ দেখান।আর খ্রিস্টান বোদ্ধ দের দরমকে লেংটা করার মহৎ করমটা করেন ভাই। আপনার নাআম গিনেজ বুকে লিখতেই হবে। (Y) :guli: ধরমো বিশ্বাস
@দুখুঃমিয়া,
আপনার কথায় দুঃখ পেলাম ! ধর্ম ত্যাগ করেছি বহুকাল আগে, সে কথা উত্থাপন করে ছোট হবেন না প্লিজ ! :/
রেফারেন্স কিছু ভুল পেয়েছি, সংশোধনও করে দিচ্ছি ! বাকি ধর্ম নিয়ে আমার কিছু কন্ট্রিবিউশন থাকবে আশা করি ! তবে সময় প্রয়োজন ! কেননা সামনে আমার ২য় প্রফেশনাল এক্সাম আছে (এমবিবিএস) ! ধর্ম নিয়ে সময় নষ্ট করার মত যথেষ্ট সময় নাও পেতে পারি ! ভালো থাকবেন ! 🙂
অসাধারণ ! ভাই, পড়েই বোঝা যায় আপনি কি পরিমাণ পরিশ্রম করেছেন লেখাটিকে দাঁড় করানোর জন্যে । এখনও কিছু বানান ভুল রয়ে গেছে, তা সংশোধিত হলে লেখাটি সর্বাঙ্গসুন্দর হবে। নির্দ্বিধায় বলতে পারি, এটি মুক্তমনার অন্যতম শ্রেষ্ঠ একটি লেখা, যেখানে অাপনি কোন অালোচনায় যান নি, কেবল প্রশ্ন করে গেছেন আমার মোমিন ভাইদের কাছে আর লেখাটি অনন্য হয়ে উঠেছে সেখানেই।
আমার মোমিন কয়েকজন বন্ধু আছেন – যারা দাবি করেন সকল বিজ্ঞানের উৎস কোরান আর এ নিয়ে তাদেরকে কোন প্রশ্ন করতে গেলে এক পর্যায়ে ক্ষেপে গিয়ে বলেন,”আগে কনটেক্সট জেনে পুরো কোরান ভালোভাবে পড় ,তারপর প্রশ্ন কর”। আপনার এই লেখাটি দেখালাম তাদেরকে – বেশিরভাগই লেখাটি পড়ে নিরুত্তর থেকেছেন কিংবা এখন আমাকে দেখলে এড়িয়ে যাচ্ছেন। আমার ক্ষুদ্র জীবনে এ এক বিরল অভিজ্ঞতা। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, এরকম একটি লেখার জন্যে।
@আকাশ চৌধুরী,
চুপ চাপ থাকার তো কথা না। বরং খুব আত্ম বিশ্বাসের সাথে বলবে ওসবের ভিন্ন অর্থ আছে। কঠিন বিশ্বাসীরা এত সহজে হেরে যাওয়ার পাত্র না।
@ভবঘুরে, ইতিমধ্যে আমি এমন কিছু উত্তর পেয়েছি ! যেমন – ‘এগুলোর উত্তর বহু আগেই দেওয়া হয়ে গেছে’ ‘পুরান মাল, নতুন কিছু থাকলে বলেন’ ‘সব কিছুরই ব্যাক্ষ্যা আছে’ ‘এগুলো কুরান ভালো করে তাফসির সহ না পড়ার ফল’ ‘হাদিসে নবির কথা ভুল হতেও পারে, কারন তিনি সাধারন মানুষই ছিলেন’ ইত্যাদি …
এগুলোতে আমি অভ্যস্ত ! 😀 😀
@আকাশ চৌধুরী,
এমন একটা মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ! আমার এই লেখাটা তৈরির উদ্দেশ্যই ছিল যেন ধার্মিক দের মাঝে কিছুটা হলেও প্রশ্ন বা সংশয় তৈরি হয় ! যেন নিজ ধর্মের আসল স্বরূপ টা সমন্ধে জ্ঞাত হয় ! তাদের ‘শান্তির ধর্ম’ ‘বিজ্ঞানের উৎস’ ‘একমাত্র সত্য ধর্ম’ ইত্যাদি দাবি গুলো যেন দুর্বল হয়ে পড়ে !
কষ্ট করে পড়ার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ! 😛
লেখাটির পি ডি এফ ভার্সন কই ?
@মাসুদ রানা,
এখান থেকে নিয়ে নিস বস ! 😉
http://www.mediafire.com/?j78ctgg7bhmwrzc
আমার একটু পচতে মন চাইছিলো। আমি কিন্তু নাস্তিক 😉
অসাধারণ সংকলন। এফবি তে দেওয়ার পর এই ডানা ওয়ালারেই শুধু পাইলাম। (H)
@মাসুম,
ওপরের কমেন্ট পড়ে অবশ্য তেমনটা মনে হয় নি ! হা হা 😀 😀
এই পোস্টে কোনো মুমিন মুসলমান মন্তব্য করছে না কেনো ? সিরাজুল ইসলাম, হাজি সাহেবরা গেলো কই ?
@হৃদয়াকাশ,
সত্য ঢাকতে তাদেরকে প্রয়োজনীয় বালি জোগার করতে দিন ! তাছাড়া কিছু কমন কথা (যেমন, ইহা সহি না / ভুল অনুবাদ) ইত্যাদির আপডেট ভার্সনও তো বানাতে হবে ! এক কথা আর কত ? 😀 😀 😀
@রাইট হার্ট
হ্যাঁ, নীচে হদিছটার দিকে লক্ষ করুন। এবার নম্বর ঠিক আছে তবে আপনি যেখানে”আবু বকরের কাছ থেকে” উল্লেখ করেছেন সেখানে সম্ভবতঃ “ওমর” হইবে।
এ সমস্ত ভূল গুলী আপনার প্রবন্ধে আর একটু ভাল করে চেক করে সংশোষন করে দেওয়া দরকার, কারণ বিষয়টি অত্যন্ত ষ্পর্ষকাতর, তদুপরি অনেকেই এগুলী রেফরেন্স হিসাবে প্রয়োগ করবে।
হাদিছটি দেখুন-
Volume 1, Book 8, Number 395:
Narrated ‘Umar (bin Al-Khattab):
My Lord agreed with me in three things:
1. I said,”O Allah’s Apostle, I wish we took the station of Abraham as our praying place (for some of our prayers). So came the Divine Inspiration: And take you (people) the station of Abraham as a place of prayer (for some of your prayers e.g. two Rakat of Tawaf of Ka’ba)”. (2.125)
2. And as regards the (verse of) the veiling of the women, I said, ‘O Allah’s Apostle! I wish you ordered your wives to cover themselves from the men because good and bad ones talk to them.’ So the verse of the veiling of the women was revealed.
3. Once the wives of the Prophet made a united front against the Prophet and I said to them, ‘It may be if he (the Prophet) divorced you, (all) that his Lord (Allah) will give him instead of you wives better than you.’ So this verse (the same as I had said) was revealed.” (66.5).
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
এছাড়াও আরো কয়েকটা জায়গায় একটু সমস্যা আছে যা ঠিক করার জন্যে বলেছি ! ঠিক নামটা নির্দেশ করার জন্যে ধন্যবাদ জানাচ্ছি !
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
My Lord agreed with me in three things এই কথার অর্থ কি ‘কিছু আয়াত এসেছে উমার এর কাছ থেকে” করা যায়?
নাকি উমর এই ধরনের কিছু বিষয় আকাঙ্খা করছিলেন আর কাকতালীয় ভাবে ঐ বিষয়গুলো নাযিলের সময় ও তখন ছিল, কারন হুকুমগুলো মানার মত লোক তৈরি হয়েছে সেটা লোকদেরও জানা দরকার ছিল।
অপব্যাখ্যা করলে কিভাবে হবে ভাই?
@রবিউল করিম, আমি কিন্তু একটু অন্যভাবেও ব্যাক্ষ্যা করতে পারি ! আবু বকর চেয়েছে, মুহম্মদ সে অনুযায়ী আল্লাহ কে দিয়ে আয়াত নাজিল করিয়েছে, অর্থাৎ ব্যাপার টা দারালো, মুহম্মদ = আল্লাহ !
আরেকটা জিনিস দেখেছেন কখনো ? মুহম্মদ যতদিন বেচে ছিল ততদিনই আল্লাহর অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যায় ! মুহম্মদের মৃত্যুর পর আজ পর্যন্ত খোদ আরব সহ পুরো বিশ্বে কম ঝড় বয়ে যায়নি, কিন্তু আল্লাহর টিকিটিও খুজে পাওয়া যায় নি ! এতেই প্রমান হয়, মুহম্মদই ছিল আল্লাহ !
😀 শুরু এবং শেষে সুনির্দিষ্টভাবে না হলেও মাঝখানে থ্রুআউট তো আল্লার নাম যথেষ্টই নেওয়া হয় 😀 😀
@আল্লাচালাইনা,
হা হা ! ভালো বলেছেন ! সারা পৃথিবী পুত্র সন্তানে ভরে যাক … আমিন … 😉
@রাইট হার্ট,
সুম্মা আমিন। :hahahee:
ভাল দোয়া করেছেন ভাই। তাহলে মুসুল্লিরা চার বিয়ে করার জন্য মেয়ে পাবে কোথায়? :-s ইসরে হুজুর ৪ বিয়ের রাস্তা দেখিয়ে দিবার সময় মনে হয় এইসব মাথায় আসেনি!মাথায় আসলে তিনি পুত্রের বদলে কন্যা সন্তান নিতে উৎসাহিত করতেন। নেন শরাব দিয়ে ইফতার করেন (D) ।
আর অসাধারণ তথ্যবহুল আর দলিল প্রমাণে ভরা লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর প্রাণঢালা শুভেচ্ছা 🙂 (F) । সময় করে আরও লিখবেন এই প্রত্যাশায় রইলাম।
@অচেনা,
😀 😀 😀 😀
@ রাইট হার্ট
প্রশ্ন ১২
এছাড়া Sahih Bukhari 1:8:359 থেকে
এই রেফারেন্সটা (নীচে হাদিছ টা উল্লেখ করে দিলাম) এখানকার বিষয় বস্তুর সংগে মিলাতে পারিলামনা।
এটা পুনরায় দেখতে পারেন। ভূল হয়ে থাকলে সংশোধন করে দিতে পারেন।
olume 1, Book 8, Number 359:
Narrated Mughira bin Shu’ba:
Once I was traveling with the Prophet and he said, “O Mughira! take this container of water.” I took it and Allah’s Apostle went far away till he disappeared. He answered the call of nature and was wearing a Syrian cloak. He tried to take out his hands from its sleeve but it was very tight so he took out his hands from under it. I poured water and he performed ablution like that for prayers and passed his wet hands over his Khuff (leather socks) and then prayed .
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
আমি এটার জন্যে আন্তরিক দুঃখিত ! টাইপের সময় কিছু ভুল হয়েছিল, এটা তারই ফসল !
এখানে রেফারেন্স টা 1:8:395 হবে ! ভুল নির্দেশ করে ফেওয়ার জণ্যে ধন্যবাদ !
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
রাইট হার্ট এরকম ভুল ইচ্ছ করেই করেন নইলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন কিভাবে।
এই লিঙ্ক এ যান।
@রবিউল করিম, আপনার হাস্যকর উত্তরের প্রতিউত্তর নিচে দেওয়া হয়েছে ! সব থেকে ভালো হয় এখানেই এক এক করে টপিক গুলো দেওয়া ! ধন্যবাদ !
@ রাইট হার্ট, দাদা আপনার এই লেখাটা ফেসবুক থেকে সংগ্রহ করেছি। আপনি ইসলামকে ব্যাবচ্ছেদ করেছেন। এইগুলার কোন সরল উত্তর নেই। ইমরান হাসান বলেছেন যে উনি নাকি এই প্রশ্নগুলির উত্তর করেছেন। কিন্তু আমি দেখিনি। আসলে কি উনি উত্তর করেছেন বা করার চেষ্টা করেছেন?
আপনার অসাধারণ কাজের জন্য অভিনন্দন……।। (Y) :rotfl:
ধর্ম বিশ্বাসকে :guli: :ban:
@ব্ল্যাক_ ডাইমণ্ড, ধরুন ইমরান হাসানের বয়স যদি ২৫-৩০ যাই হোক না কেন, এতোটা বছর সে একটা মিথ্যাকে সত্য জেনে এসেছে, নিজের মাঝে লালন করে এসেছে, এখন এতো সহজে কি এতোগুলো বছরের জেনে আসা বিষয়কে মিথ্যা করতে দেবে ? কখনোই নয় ! তার আপ্রান চেষ্টা থাকবে সত্যটাকে যেভাবেই হোক আরো মিথ্যা চাপিয়ে দাবিয়ে রাখতে ! যেমন ভাবে চলছে বিবর্তন নিয়ে ! কিন্তু সত্য বেড়িয়ে আসবেই বস ! যাই হোক, ইমরান হাসানের জোকারি মার্কা কথা আমি আগেও দেখেছি যখন প্রশ্ন গুলোর কিছু ফেসবুকে পোষ্ট করতাম ! সেদিকে আমার কোনই মাথা ব্যাথা নেই ! শিক্ষিত মানুষের মাঝে সংশয় তৈরি করতে এই ফাইলটা অন্তত যথেষ্ট হবে সেই আশাই করি !
ধন্যবাদ ! 🙂
অসাধারণ লেখা, facebook এ একটা পেজ তৈরি করে লেখা গুলো দিতে পারেন যাতে ধর্মান্ধ মানুষগুলো কিছুটা হলেও জ্ঞান পায়.
@রাজ, এদেশে অশিক্ষিত ধার্মিকের পরিমান বেশী, তারা কিছু বুঝতে চায় না ! শিক্ষিত ধার্মিক বুঝতে পেরেও ঢেকে দিতে চেষ্টা করে ! নমুনা কিছুটা নিচে দেখাচ্ছি !
// কুরান যদি সত্যি কোন সৃষ্টী কর্তার পাঠানো হয় তবে স্বাভাবিক ভাবেই তাতে বিন্দু মাত্র ভুল বা অসঙ্গতি থাকবে না এটা ৫ বছরের বাচ্চাও বুঝবে ! কেননা যার দারা এমন একটা ইউনিভার্স তৈরি হওয়া সম্ভব, সে আর যাই করুক, ধর্মগ্রন্থ অন্তত নির্ভুল পাঠাবেন ! কিন্তু কুরান পড়ে প্রকৃত পক্ষে কি তাই মনে হয় ? আপনাকে পুকুর সদৃশ ভুল থেকে এক বালতি নিচে উপহার দিলাম !
(Quran 31:14) অনুসারে একজন মানুষ গর্ভে ধারন ও লালল পালন হতে সময় নেয় ২৪ মাস (দুই বছর)
And We have enjoined upon man [care] for his parents. His mother carried him, [increasing her] in weakness upon weakness, and his weaning is in two years.
(Quran 46:15) অনুসারে সেই সময় দাড়ায় ৩০ মাস !
And We have enjoined upon man, to his parents, good treatment. His mother carried him with hardship and gave birth to him with hardship, and his gestation and weaning [period] is thirty months.
আপনি দেখলেন তো আপনার আল্লাহর স্মরনশক্তি/জ্ঞান কত সীমিত ? এরপরেরও যদি মনে করেন কুরান কোন স্বর্গীয় ব্যাক্তির প্রেরিত তবে ব্যাপার টা দারাবে, সারা গায়ে গোবর লেপে উপরে সুগন্ধি পোষাক পড়ে বসে থাকা ! //
উত্তর দেখুন > Are mia right heart,quran je fixed time er kotha bole nai atai Allar knowledge er porichoy….so sisura ki aki time a breast feeding chare????? tai akhane dui ta alada time bole ….breast sucking er relativility buzhano hoiche…r manus k nastik bania apnara ato moza pan keno?? atai prove kore je apnara soytan……
কষ্ট করে পড়ার জন্যে ধন্যবাদ ! 🙂
@রাইট হার্ট,
ভাই কি আর বলব, সেদিন ফেসবুকে শুধু একটা সামান্য বেপারে বলেছি.. ব্যাপার টা এই রকম
পেজটার নাম > নাস্তিকদের উচিত জবাব দিতে এই পেজটি লাইক করুন << আমি শুধু ওই পেজের একটা কমেন্টে বলছি “ আসলেই যদি জবাব দিতে চান তাহলে মুক্তমনাতে আসুন, কমেন্ট করুন ” ব্যাস..বিশাল একটা ভুল করেছি !!! :-Y :-Y :-Y
এর পর ওরা আমরে যেভাবে পিতা/মাতা তুলে গালি দিতে লাগল যে কি বলব.. তার পরেও ঠান্ডা মাথায় কিছু কথা বলছি, কিন্তু কে শোনে কার কথা । :guli: :guli: :guli:
অবশেষে বুঝলাম যে আসলে কিভাবে ওরা উচিত জবাব দেয়। হাজার হোক নাস্তিক বলে কি পিতা/মাতা নাই ? এভাবে গালি দিলে কেউ কিছু বলবে ?
আর একটা মজার ব্যাপার.. গত ২ মাস ধরে দেখতেছি ফেসবুকে খুব ধর্ম প্রচার চলতেছে । পেজ গুলো একটুতেই .. এটা শেয়ার করুন, লাইক দিন, শেয়ার করলে আপনার বন্ধু একবার হলেও আয়াত/কালেমা টা পড়বে। শুধু তাই নয় এর সাথে পোল.. আপনি কাকে ভালবাসেন ? ( আল্লাহ্ তে ভোট পড়ে ভরে গেছে).. সর্বশ্রেষ্ট মানব কে ? ( আবার জিগায় !!) আপনি কোন ধর্মের ? ( ইসলাম ভরে গেছে.. মনে হবে পৃথিবীতে আর কোন ধর্ম আর নাই ) আর কত কি : :hahahee: :hahahee:
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল “ পেজের নাম 18+ অথচ ধর্ম প্রচার যেভাবে চলছে তাতে নামকরনের সার্থকতা নিয়ে প্রশ্ন না তুলে উপায় নেই ” :-Y :-Y :-Y :-Y
কি আর বলব, একটা পেজ খুলেন তো ভাই, আমরাও কিছু শেয়ার করি.. কভার পেজে এই আয়াত টা ব্যবহার করতে পারি
وَلاَ تَلْبِسُواْ الْحَقَّ بِالْبَاطِلِ وَتَكْتُمُواْ الْحَقَّ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ
তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না, এবং জানা স্বত্ত্বে সত্যকে তোমরা গোপন করো না । 2:42
তাই আমার সত্যকে খুজতেছি এবং জানা সত্যকে গোপন করিনা । :)) :)) :))
কমেন্টে কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।
@অর্নিবান,
হা হা ! ভালো বলেছেন ! আস্তিক নাস্তিক দুই পক্ষই কিন্তু গ্রুপ বলুন আর পেজ ই বলুন কোন কিছু খোলা বাকি রাখেনি ! ভালো কোন পেজ ইদানিং আর চোখে পড়ে না, প্রতি ২ টায় একটা পেজ ধর্ম বিষয়ক ! সপক্ষে অথবা বিপক্ষে ! ফেসবুক ছেড়ে পালাতে হবে মনে হচ্ছে ! 😀
@অর্নিবান,ভাই সত্যি বলছি, ঐ সব আদিক্ষেতায় আমারো মেজাজ খারাপ হয়…..সহমর্মী বোধ করছি,,,,,
@রাইট হার্ট,
——–অথচ কুরআনে লেখা:——-
৩১:১৪=আর আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের জোর নির্দেশ দিয়েছি। তার মাতা তাকে কষ্টের পর কষ্ট করে গর্ভে ধারণ করেছে। তার দুধ ছাড়ানো দু বছরে হয়। নির্দেশ দিয়েছি যে, আমার প্রতি ও তোমার পিতা-মতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে আমারই নিকট ফিরে আসতে হবে।
৪৬:১৫=“আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার জননী তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস।অবশেষে সে যখন শক্তি-সামর্থের বয়সে ও চল্লিশ বছরে পৌছেছে, তখন বলতে লাগল, হে আমার পালনকর্তা, আমাকে এরূপ ভাগ্য দান কর, যাতে আমি তোমার নেয়ামতের শোকর করি, যা তুমি দান করেছ আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে এবং যাতে আমি তোমার পছন্দনীয় সৎকাজ করি। আমার সন্তানদেরকে সৎকর্মপরায়ণ কর, আমি তোমার প্রতি তওবা করলাম এবং আমি আজ্ঞাবহদের অন্যতম।”…..
উপরের লাইন দুটো আমি প্রথম পরলাম….আর অবাক হলাম… সুবাহান আল্লাহ…….. !!!…..আচ্ছা আপনারা কি উল্টাপাল্টা লেখা বাবদ ঘুস খেয়েছেন…?? :-O :-O :-O :-O :-O
@নিখর তাবিক,
(Quran 31:14)
And We have enjoined upon man [care] for his parents. His mother carried him, [increasing her] in weakness upon weakness, and his weaning is in two years.
(Quran 46:15)
And We have enjoined upon man, to his parents, good treatment. His mother carried him with hardship and gave birth to him with hardship, and his gestation and weaning [period] is thirty months.
এরপরেও কনফিউশন থাকার কথা না ! ধন্যবাদ !
@রাইট হার্ট,
(Quran 46:15)
And We have enjoined upon man, to his parents, good treatment. His mother carried him with hardship and gave birth to him with hardship, and his gestation and weaning [period] is thirty months. [He grows] until, when he reaches maturity and reaches [the age of] forty years, he says, “My Lord, enable me to be grateful for Your favor which You have bestowed upon me and upon my parents and to work righteousness of which You will approve and make righteous for me my offspring. Indeed, I have repented to You, and indeed, I am of the Muslims.”
@রাইট হার্ট,
আপনার দেওয়া ইংরেজি পাঠে [অর্থ বুঝাতে] আছেঃ
his weaning is in two years এবং gave birth to him with hardship, and his gestation and weaning [period] is thirty months.
এখানেই উদ্ধৃত বাঙলা পাঠে আছেঃ
দুধ ছাড়ানো দু বছরে হয় এবং তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস।
এক আয়াতে বলা হয়েছে গর্ভধারণসহ ত্রিশ মাস, অন্যটায় বলা হয়েছে শুধু দুধ খাওয়ানো দুই বছর বা চব্বিশ মাস। দয়া করে বলবেন কি, ভুলটা কেন আমি দেখতে পারছি না?
আপনার এ ধরনের একটা মূল্যবান সংকলণ আমাদের অনেকেরই কাজে লাগবে একই সাথে অনেকে এ থেকে উপকৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস। এক নজরে ইসলাম – এটা । সেভ করে রাখলাম , আমার অনেক উপকারে লাগবে , নইলে বহু পরিশ্রম করতে হতো। ধণ্যবাদ আপনাকে উপকার করার জন্য।
@ভবঘুরে, কষ্ট করে পড়ার জন্যে ধন্যবাদ ! 🙂
@রাইট হার্ট,
ইসলামী আক্বীদা সংশোধনের জন্য আরো পড়তে পারেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ প্রসঙ্গে ইসলাম বিদ্বেষীদের সমালোচনার জবাব
বনী কুরায়জা গোত্রের সকল পুরুষ ইহুদি হত্যা করা প্রসঙ্গে একটি পর্যালোচনা
ইসলামি শরীয়াহ কি কখনই দাস দাসী প্রথাকে সমর্থন করেছিল
আমাদের মুসলমানদের কেন একটি কেন্দ্রীয় খিলাফত রাষ্ট্র প্রয়োজন ?
হাতের কাছে রাখার মত কয়েকটি চমৎকার ইসলামী বই
হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম ২য় পর্ব
মেসওয়াক করার ফযীলত
আমার উম্মতের মাঝে ৭৩ টি দল হবে এদের মাঝে মাত্র একটি দল জান্নাতে যাবে” এই হাদীস টির মূল ব্যাখ্যা টি কি ?