নিকষ কালো অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া সেও ভাল,
তবু আপন হৃদয়-প্রদীপ জ্বেলে ‘অন্ধজনে’ দেহ আলো।
মুক্ত মনের পূন্যভূমে স্বাধীন-প্রানের দীপ জ্বালো,
সেই দীপেরই আলোর ছটায় অন্ধমনে দেহ আলো।
কি লাভ থেকে দিন-রজনী বিষয়ভাবে আত্তহারা-
মুক্ত-ভাবে হৃদয় হবে, মুক্ত-স্বাধীন পাগল পারা।
ভালবাসার নিলয় যেমন, তেমনি আছে জ্ঞানের আলো-
দুইয়ে মিলে সাম্য হলে, ঘুচবে মনের সকল কালো।
যুক্তি মাঝে মুক্তি খুঁজো, প্রেমে খুঁজো স্নিগ্ধ ছায়া-
এই দুয়েরই দোলন দোলায় যুক্ত তোমার সকল কায়া ।
হারিয়ে যাওয়া এতই সোজা? কোথায় তুমি হারিয়ে যাবে?
বৈপরীতের দোলন-দোলায় আবার তোমার জন্ম হবে।
অসীম-আকাশ শুন্য মাঝে কে যেন আজ ডাকছে মোরে,
আমার নতুন জন্ম হলো বৈপরীতের বাসর ঘরে।
কবিতায় এত বানান এত ভুল, ভাল লাগে না। মূক্ত > মুক্ত, বৈপরীতের > বৈপরীত্যের, নিকশ > নিকষ বা নিকস, আত্তহারা> আত্মহারা, শুন্য > শূন্য, খুজো > খুঁজো, যবে > যাবে
কিছু মনে করলেন না তো?
@স্বপন মাঝি,
না না মনে করবো কেন? বানানে আমার দক্ষতা ভীষন কম। ঠিক করতে হবে। পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
@শাখা নির্ভানা,
লেখাটা ভালো লাগল।
@আফরোজা আলম,
কবিতা পড়ার জন্যে ধন্যবাদ। কবিতা আসলে খুব কঠিন একটা শিল্প কর্ম। সে সবের তেমন কিছু নেই আমার কবিতায়।
গল্প আমার আসে মটামুটি, কবিতা আথবা ছড়া ততটা না। তবু লিখতে মন চাইলো। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
চমৎকার!
আরও চমৎকার!!
(F)
ভাল লেগেছে পুরান দিনের ছন্দ রীতিতে লেখা কবিতাটা। তবে মোটেই বিমুর্ত মনে হয়নি। ধন্যবাদ।
@রওনকআরা ফেরদৌস,
ভিক্টোরিয়ান যুগের ছন্দ। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।