প্রত্যেক জাতির কিছু নিজস্ব আগ্রগামিতা থাকে। যেমন কালোরা ভালো নাচ এবং গান পারে, একটি ছোট আফ্রিকান বাচ্চাও এমনভাবে নাচে যে হিংসা হয়। নাক বোঁচারা কুংফু পারে ,শরীর এমনভাবে চলে যেন মা’এর পেট থেকে কুংফু শিখে এসেছে। বাঙ্গালিরা তেমনিভাবে কবিতা লিখতে পারে। সব বাঙ্গালী জীবনে কিছু কবিতা লিখে(এই অধম ও ব্যাতিক্রম নয়)। সেক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতায় উচ্ছ্বাস একুটু বেশী থাকতেই পারে। যখন বঙ্গবন্ধুর নাম মুখে নেয়াটা পাপ ছিল সেই ১৯৭৭ সালে নিরমলেন্দু গুন বাঙলা একাডেমীতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা পড়ার জন্য তাৎক্ষনিক ভাবে থানায় যেতে হয়েছিল,কবিতাটি ছিল”আমি কারো রক্ত চাইতে আসিনি”।বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক ছিলেন আশরাফ সিদ্দিকি।
ব্যাক্তি পুজা যদি হয় তা খারাপ,কিন্তু সত্যি কথা বলাও বাংলায় পাপ। এই নরকে বঙ্গবন্ধু জন্মেছিলেন এটাই তার সবচেয়ে বড় পাপ।পাপ করেছে,করছে,করবে বাঙ্গালী প্রায়শ্চিত্ত করে গিয়েছেন বঙ্গবন্ধু।
আমরা বঙ্গবন্ধুকে সম্মান দেই না আবার সম্মান দেবার নামে জুতা মারি,যে জুতা হয়ত বর্তমান সরকারই বেশী মারে ।কিন্তু এধরনের লেখা জাতি হিসেবে যে আমরা কতটা নিম্নমানের সেটাই প্রমান করে। পুজা,পুজা … বলে সম্মান করাটাই যেন কাল হয়েছে। আর কোন নেতা আসবে না এ বাংলায়,আসবে টেন্ডারবাজ আর চাঁদাবাজ। কারন আসল নেতাদের সম্মান জানাতে গেলেই বলে ব্যাক্তি পুজা। বিকলাঙ্গ এক জাতি এই বাঙ্গালী জাতি!!!
শাখা নির্ভানা
ফেব্রুয়ারী 25, 2012 at 9:28 অপরাহ্ন - Reply
অতিভক্তি চোরের লক্ষন। মানুষের কাজটাকে বাদ দিয়ে মানুষ নিয়ে যখন মানুষটা নিয়ে বেশী টানাটানি করা হয়, ঐ অতিভক্তি বা প্রশংসা দিয়ে কোন ব্যক্তি বা ক্ষুদ্র গোষ্ঠির স্বার্থ উদ্ধার হয়- জাতির কোন উপকার হয় না।
অরণ্য
ফেব্রুয়ারী 24, 2012 at 11:10 অপরাহ্ন - Reply
😀 😀 😀
:lotpot:
:guru:
হাসতে অবশ্য খারাপ লাগছে। এত বড়ো মাপের একজন মানুষকে অতিভালবাসা(!) দেখাতে গিয়ে পঁচিয়ে দিচ্ছে এঁরা। কষ্ট লাগে, যখন মানুষের রুচির এতটা অধঃপতন দেখি।
প্রিন্টিং মিস্টেক ভাই। “নাক বোঁচার” স্থলে “চাইনীজ” রা পড়িতে হইবে। দুঃখিত।
প্রত্যেক জাতির কিছু নিজস্ব আগ্রগামিতা থাকে। যেমন কালোরা ভালো নাচ এবং গান পারে, একটি ছোট আফ্রিকান বাচ্চাও এমনভাবে নাচে যে হিংসা হয়। নাক বোঁচারা কুংফু পারে ,শরীর এমনভাবে চলে যেন মা’এর পেট থেকে কুংফু শিখে এসেছে। বাঙ্গালিরা তেমনিভাবে কবিতা লিখতে পারে। সব বাঙ্গালী জীবনে কিছু কবিতা লিখে(এই অধম ও ব্যাতিক্রম নয়)। সেক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতায় উচ্ছ্বাস একুটু বেশী থাকতেই পারে। যখন বঙ্গবন্ধুর নাম মুখে নেয়াটা পাপ ছিল সেই ১৯৭৭ সালে নিরমলেন্দু গুন বাঙলা একাডেমীতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা পড়ার জন্য তাৎক্ষনিক ভাবে থানায় যেতে হয়েছিল,কবিতাটি ছিল”আমি কারো রক্ত চাইতে আসিনি”।বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক ছিলেন আশরাফ সিদ্দিকি।
ব্যাক্তি পুজা যদি হয় তা খারাপ,কিন্তু সত্যি কথা বলাও বাংলায় পাপ। এই নরকে বঙ্গবন্ধু জন্মেছিলেন এটাই তার সবচেয়ে বড় পাপ।পাপ করেছে,করছে,করবে বাঙ্গালী প্রায়শ্চিত্ত করে গিয়েছেন বঙ্গবন্ধু।
আমরা বঙ্গবন্ধুকে সম্মান দেই না আবার সম্মান দেবার নামে জুতা মারি,যে জুতা হয়ত বর্তমান সরকারই বেশী মারে ।কিন্তু এধরনের লেখা জাতি হিসেবে যে আমরা কতটা নিম্নমানের সেটাই প্রমান করে। পুজা,পুজা … বলে সম্মান করাটাই যেন কাল হয়েছে। আর কোন নেতা আসবে না এ বাংলায়,আসবে টেন্ডারবাজ আর চাঁদাবাজ। কারন আসল নেতাদের সম্মান জানাতে গেলেই বলে ব্যাক্তি পুজা। বিকলাঙ্গ এক জাতি এই বাঙ্গালী জাতি!!!
@সপ্তক,
এটা কেমন কথা হলো??
অতিভক্তি চোরের লক্ষন। মানুষের কাজটাকে বাদ দিয়ে মানুষ নিয়ে যখন মানুষটা নিয়ে বেশী টানাটানি করা হয়, ঐ অতিভক্তি বা প্রশংসা দিয়ে কোন ব্যক্তি বা ক্ষুদ্র গোষ্ঠির স্বার্থ উদ্ধার হয়- জাতির কোন উপকার হয় না।
😀 😀 😀
:lotpot:
:guru:
হাসতে অবশ্য খারাপ লাগছে। এত বড়ো মাপের একজন মানুষকে অতিভালবাসা(!) দেখাতে গিয়ে পঁচিয়ে দিচ্ছে এঁরা। কষ্ট লাগে, যখন মানুষের রুচির এতটা অধঃপতন দেখি।
একে তো কবির অভাব
তার উপর রাজনীতির প্রভাব! :-X