একটা বিষয় কিছুতেই মাথাতে আসে না, সেটা হলো- মোহাম্মদের নাম উচ্চারণের সাথে সাথে সাল্লাল্লাহি আলাইহে ওয়াসসালাম বা তার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক এটা কেন বলতে হবে? আমরা সাধারনত: যেটা করে থাকি তা হলো- কোন লোক যদি অশান্তি বা খুব খারাপ অবস্থায় থাকে তাহলে আমরা তার জন্য আল্লাহ বা ঈশ্বরের কাছে শান্তি কামনা করি বা তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করে দেয়ার জন্য দোয়া করি। যেমন- করিম মোল্লার এখন খুব খারাপ দিন যাচ্ছে, এমতাবস্থায় যারা তার খুব নিকটজন তারা তার জন্য যে দোয়া করবে তা হতে পারে এরূপ- হে আল্লাহ করিমের ওপর শান্তি বর্ষন কর, বা করিমকে বিপদ থেকে উদ্ধার কর। এখন প্রতিটি মুমিন বিশ্বাসী বান্দা মাত্রই মোহাম্মদের নাম উচ্চারণের সাথে সাথে উচ্চারণ করে যে- হে আল্লাহ, মোহাম্মদের ওপর শান্তি বর্ষণ কর। তাহলে কি বুঝতে হবে যে মোহাম্মদ বর্তমানে যেখানে আছেন তিনি খুব অশান্তি বা খুব খারাপ অবস্থায় আছেন? তিনি তো প্রায় ১৪০০ বছর আগেই পটল তুলেছেন, ইসলামের বিধাণ অনুযায়ী বর্তমানে তার কবরেই থাকার কথা কেয়ামতের আগ পর্যন্ত। কবরে আবার আযাব বা শাস্তির ব্যবস্থাও নাকি আছে যারা গুনাহগার তাদের জন্য।যারা গুণাহগার তাদের জন্য কবরে শাস্তি আর যারা পূণ্যবান তাদের জন্য আছে পুরস্কার। যারা গুনাগার তারা যখন কবরে শাস্তি পাবে বলাবাহুল্য সেটা তাদের জন্য মোটেও কোন শান্তিময় পরিবেশ হবে না। এমতাবস্থায় গুনাহগার বান্দার আত্মীয় স্বজন তাদের জন্য কবরে গিয়ে আল্লাহর কাছে মুনাজাত করে যেন তাদের উপর আল্লাহ শান্তি বর্ষণ করে। পৃথিবীর মানুষ যেহেতু জানে না যে সে সত্যিকারভাবে পূণ্যবান কি না , তাই রেওয়াজ হলো প্রতিটি মৃত মুমিন বান্দার আত্মীয় স্বজনই কবরে গিয়ে মাঝে মাঝে তাদের মৃত আত্মীয়ের জন্য শান্তির দোয়া করে, যেন আল্লাহ তাদেরকে শান্তিতে রাখে। সকল মুমিন বান্দারা মোহাম্মদের নাম উচ্চারণের সাথে সাথে তাঁর জন্য শান্তির দোয়া করে। এর অর্থ কবরে নিশ্চিতভাবেই মোহাম্মদ খুব অশান্তিতে আছেন অর্থাৎ তিনি কবরের আজাব ভোগ করছেন। কেন নিশ্চিতভাবে বলা হচ্ছে? ইসলামের তত্ত্ব অনুযায়ী, মোহাম্মদের জন্ম না হলে আসমান জমীন সৃষ্টি হতো না, মোহাম্মদ হলো আল্লাহর প্রিয় দোস্ত, সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ট নবী।তাঁর আগের অনেক নবী পর্যন্ত নবুয়ত্ব কামনা না করে শুধুমাত্র তাঁর উম্মত হওয়ার জন্য বাসনা করেছে। এমন তরো নবীকে আল্লাহ কবরে আজাব দেবেন তা কল্পনার বাইরে। কারন তাকেই যদি আল্লাহ কবরে আজাব বা শাস্তি দেয় তাহলে আর বাকী থাকল কে? অথচ তার জন্য তার তাবৎ উম্মতরা প্রতি নিয়ত শান্তি কামনা করছে। বলা বাহুল্য, যে সব সময় অপার শান্তিতে থাকে তার জন্য শান্তি কামনা অর্থহীন।যেমন ভাবে যে লোক হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক তার জন্য আল্লার কাছে আরও টাকার প্রার্থণা করা অর্থহীন।ঠিক তেমনি ভাবে মোহাম্মদ যদি সত্যি সত্যি কবরে মহা শান্তিতে থাকেন তাহলে তার জন্য শান্তি কামনা অর্থহীন হয়ে যায়। তারপরেও দেখা যাচ্ছে তাঁর জন্য মুমিন বান্দারা প্রতি নিয়ত শান্তির কামনা করছে, এর সোজা অর্থ মোহাম্মদ কবরে অত্যন্ত খারাপ ও অশান্তিময় পরিবেশে আছেন। অন্য দিকে আবার দেখা যাচ্ছে-মোহাম্মদ যখন তার তথাকথিত মেরাজ ভ্রমনের নামে সাত আসমান ভ্রমণ সহ আল্লাহর সাথে খোস গল্প করতে গেছিলেন, তখন বিভিন্ন আসমানে তিনি তার আগেকার সকল নবীকে দেখেছিলেন। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে-পূর্ববর্তী নবীগন কোন একটা কায়দা করে কবরের আজাব কে ফাকি সহ কেয়ামতের বিচারকেও ফাকি দিতে সক্ষম হয়েছে। তা না হলে বেহেস্তে বসে হুরদের সাথে ফুর্তি করা অবস্থায় মোহাম্মদ তাদেরকে দেখতে পেতেন না। এমন বিধাণ থেকে ধরে নেয়া যেতে পারে যে – মোহাম্মদও কোনমতে কায়দা করে কবরের আজাব ও কিয়ামত উভয়কে ফাকি দিয়ে বেহেস্তে গমন করেছেন। এখন প্রশ্ন হলো- বেহেস্তে তো কোন দু:খ বেদনা বা অশান্তি নেই।অথচ প্রতি নিয়ত মোহাম্মদের জন্য মুমিন বান্দারা শান্তির কামনা করছে, অর্থাৎ মোহাম্মদ চরম অশান্তিতে আছেন। বেহেস্তে যেহেতু অশান্তি নেই, এ ধরণের কল্পন থেকে আবার বোঝা যেতে পারে যে মোহাম্মদ অন্যান্য নবীদের মত সুড়ুৎ করে বেহেস্তে ঢুকে পড়তে পারেন নি। তিনি এ দুনিয়াতেই এখনো কবরের মধ্যেই আছেন ও নিদারুন কষ্ট দু:খ ও অশান্তি ভোগ করছেন।আর সেকারনেই তাঁর জন্য তাঁর উম্মতদেরকে নিরবধি তাঁর ওপর শান্তি বর্ষণের জন্য দোয়া খায়ের করতে হয়।
এবার তাহলে প্রশ্ন জাগে কেন কবরে তিনি খুব কষ্টে আছেন? তার চেয়ে বরং প্রশ্ন করা উচিত কেন তিনি কষ্টে থাকবেন না? হেন কোন মানবতাবিরোধী কুকর্ম করেন নি যে যার জন্য তাকে কষ্টে থাকতে হবে না। যে সব কুকর্ম তিনি করেছেন তার একটা তালিকা দেয়া যাক-
১। ৫১ বছর বয়েসে ৬ বছরের আয়শাকে বিয়ে করে তিনি জঘণ্যতম অপরাধ করেছেন। এ ধরণের নাবালিকা বিবাহ এর শাস্তি কম পক্ষে ৭ বছরের কারাবাস।
২। ৫৪ বছর বয়েসে ৯ বছরের সেই আয়শার সাথে জোর করে সঙ্গম করতে গিয়ে তাকে প্রকারান্তরে ধর্ষণ করেছেন। এ ধরণের নাবালিকাকে ধর্ষণের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাবাস অথবা মৃতূদন্ড।
৩। তিনি তার দাসীদের সাথে বিবাহ বহির্ভূত সঙ্গম করেছেন তাদের অনিচ্ছায়, যার শাস্তি তার বিধাণ অনুযায়ী পাথর ছুড়ে হত্যা।
৪।তিনি অন্যদের ধর্মীয় অনুভূতিতে ব্যপকভাবে আঘাত করেছেন।যেমন কুরাইশদের ধর্মকে তিনি শুধু অপমানই নয় তাদের উপাসনালয় কাবাঘর দখল করে নিজের মসজিদ বানিয়েছেন। যার শাস্তি বিভিন্ন মেয়াদে কারাবাস।ইসলামী দেশে এর শাস্তি পাথর ছুড়ে হত্যা।
৫। তিনি বহু খৃষ্টান ও ইহুদীদেরকে তাদের পৈত্রিক ভিটে মাটি থেকে উচ্ছেদ করেছেন। তা করতে গিয়ে তিনি গণহত্যা সংঘটিত করেছেন, যেমন- বানু কুরাইজা ও খায়বারের গণহত্যা। এর শাস্তি হাজার হাজার বছরের কারাবাস, মৃত্যুদন্ড ইত্যাদি।
৬। তিনি অনেক মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে, এর পর পরই তাদের বিধবা স্ত্রীদেরকে তাদের অনিচ্ছায় দাসী বানিয়েছেন অথবা বিয়ে করেছেন। যার শাস্তি মৃত্যুদন্ড বা বহু বছরের কারাবাস। যেমন- খায়বারের গণহত্যার পর ইহুদি সর্দার কিনানের স্ত্রী সাফিয়াকে বিয়ে করা।
৭।তিনি নিজে অন্যদেরকে ৪ টা বিয়ে করার উপদেশ দিয়ে নিজে করেছেন ১৩ টা বিয়ে যা একজন ঠগ বা প্রতারকের মত কাজ।
৮।তিনি নিজে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মেয়েদেরকে বিয়ে করে সামাজিক ভাবে সকল রকম শিষ্টতা ও শালীণতাকে বিনষ্ট করে গেছেন। যেমন- তার আবু বকরের মেয়ে আয়শা ও ওমরের মেয়ে হাফসাকে বিয়ে।
৯। তিনি তার নিজের অতি ঘনিষ্ট রক্ত সম্পর্কিত চাচাত ভাইয়ের সাথে নিজের মেয়েকে বিয়ে দিয়ে সামাজিক শিষ্টতা ও শালীনতাকে বিনষ্ট করে গেছেন।যেমন আলীর সাথে তার মেয়ে ফাতিমার বিয়ে। আলী ছিল তার আপন চাচা আবু তালিবের ছেলে। এ ঘটনা ঘটিয়ে তিনি কোন পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের পবিত্রতাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছেন।
১০। তিনি এতিম সন্তানদের দত্তক নেয়ার মত মহান একটা কাজকে জঘণ্যভাবে বন্দ করে দিয়ে সমাজে মানুষের প্রতি মানুষের যে সহানুভূতি, দয়া, মায়া এসবকে দুর করার জন্য তার উম্মতদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। এটা করতে যেয়ে তিনি নিজে স্বয়ং তার পালিত পূত্র জায়েদের স্ত্রীকে নানা কায়দায় তালাক দিয়ে তাকে বিয়ে করে এক জঘণ্য পাশবিক নজির স্থাপন করেছেন। কোন সুস্থ ও বিবেকবান মানুষের পক্ষে এটা একান্তই অসম্ভব কাজ।
১১। কোন ধর্মের একমাত্র উদ্দেশ্য যে যৌন উপভোগ হতে পারে মোহাম্মদ সেটা শুধু প্রচারই করেন নি, নিজেও ব্যাক্তিগত জীবনে তা দারুনভাবে দেখিয়ে গেছেন। কোরানের বহু আয়াতে পুরুষদেরকে শুধুমাত্র একারনে ইসলাম পালন ও জেহাদ করতে বলা হয়েছে কারন তা করলে তারা বেহেস্তে অসংখ্য সুন্দরী যৌনাবেদনময়ী হুরদের সাথে নিরলস যৌনানন্দ উপভোগ করতে পারবে। কোন পরিবারের পিতা মাতা ভাই বোন সন্তান সন্ততি সবাই বিষয়টি জানার পর একসাথে ইসলাম পালন করার কথা নয়, কিন্তু তার পরেও পালন করে থাকে, কারন তারা কেউ বিষয়টি সম্যক জানে না। এভাবে মোহাম্মদ মানুষকে উন্নত নৈতিকতাসম্পন্ন জীবের কাতার থেকে জান্তব যৌন লালসাময় পশুতে পরিনত হতে উৎসাহিত করেছেন যা মানুষেরে নৈতিক উন্নতির পথে বিরাট অন্তরায়।
১২। মোহাম্মদ তার উম্মতদেরকে নিরন্তর জেহাদের মাধ্যমে অমুসলমানদেরকে হত্যা, তাদের বাড়ীঘর, সম্পদ দখল এবং তাদের নারীদের দখল করে যৌন উপভোগের আদেশ দিয়ে সর্বকালের জন্য মানবতাবিরোধী আদর্শের বীজ বপন করে গেছেন, যে কারনে তিনি সকল দেশের সকল সময়ের সকল বিচারালয়ের কাঠগড়ায় হিটলারের মতই একজন নৃশংস অপরাধি যার শাস্তি তাকে বৈজ্ঞানিক উপায়ে তার আয়ূ বর্ধন করে কেয়ামত পর্যন্ত অন্ধকার কক্ষে কারাবাস হলেই সবচাইতে উপযুক্ত হয়।
১৩। তিনি মদিনার পাশ দিয়ে চলে যাওয়া নিরীহ বানিজ্য কাফেলার ওপর আক্রমন করে তাদের ধণ সম্পদ লুন্ঠন করেছেন নিয়মিত। এর শাস্তি যাবজ্জীবন কারাবাস।
১৪। উক্ত সকল আদর্শ যে শতভাগ পালন করবে সেই হলো আদর্শ মুসলমান আর তার পুরস্কার হলো- বেহেস্তে গিয়ে হুরদের সাথে অনন্তকাল ফুর্তি– একথা বলে গোটা মুসলমান জাতিকে তিনি ধোকা দিয়ে তাদেরকে রোবটে পরিণত করে তাদের আত্মীক,মানসিক, নৈতিক উন্নতি সহ জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নতির সকল পথ রুদ্ধ করে দিয়ে তাদেরকে গুহাবাসী আদিম মানুষে পরিণত হতে বলে গেছেন। এটা করে তিনি সকল মুসলমানের উন্নতির সকল রকম রাস্তা বন্দ করে দিয়ে একটা বিশাল জনগোষ্ঠির চিরস্থায়ী চরম সর্বনাশ করে গেছেন যা প্রকারান্তরে মানব সভ্যতার এক অপূরণীয় ক্ষতির কারন ঘটেছে। একারনে দুনিয়ার কমপক্ষে এক বিলিয়নের বেশী মুসলমানর চরম দারিদ্র সীমার নীচে অবস্থান করে অত্যন্ত মানবেতর জীবন যাপন করছে।
উক্ত সকল মানবতা ও নৈতিকতা বিরোধী অপরাধের কারনে মোহাম্মদ যে সব চেয়ে বেশী কষ্টে থাকবেন এতে কি কারো সন্দেহ থাকতে পারে ? যদি কোন স্রষ্টা থেকেও থাকে তাহলে সে যে মোহাম্মদকে তার এতসব মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডের জন্য বর্তমানে কঠিন শাস্তি দিচ্ছে তা বলাই বাহুল্য। যেহেতু আমরা দেখেছি মোহাম্মদ বর্তমানে অন্য নবীদের মত বেহেস্তে থাকতে পারেন না কারন সেখানে দু:খ কষ্ট নেই, তাহলে হয় তিনি কবরে শুয়ে কবরের কঠিন আজাব ভোগ করছেন নতুবা তিনি দোজখের সবচাইতে কঠিন জায়গা জাহান্নামের আগুনে নিরন্তর জ্বলে পুড়ে খাক হচ্ছেন , আর স্রষ্টা তাকে নতুন করে সৃষ্টি করে প্রতি নিয়ত কষ্ট দিচ্ছে। তবে মনে হয় শেষেরটি ঘটার সম্ভাবনা বেশী কারন অন্য নবীরা যখন এখন কবরে শুয়ে নেই, মোহাম্মদও তাহলে কবরে শুয়ে নেই, তার অর্থ মোহাম্মদ এখন নিশ্চিতভাবে জাহান্নামের আগুনেই জ্বলে পুড়ে মরছেন। আর সেটা তিনি মৃত্যুর আগে ভাল মতো বুঝতে পেরেছিলেন, তিনি বুঝেছিলেন তিনি যে পরিমান অন্যায় ও অপরাধ করেছেন জীবনে তার কোন ক্ষমা স্রষ্টার দরবারে নেই, আর একারনে তার জন্য মরার পর সবচাইতে কঠিন শাস্তি অপেক্ষা করছে। শুধু তাই নয় তার মৃত্যুটাও ঘটেছিল খুব কঠিন যন্ত্রনাময়। খায়বারে ইহুদী নিধন যজ্ঞের পর এক ইহুদি রমনীর ঘরে তিনি বিষ মিশানো মাংশ খেয়েছিলেন। এর ফলে তার সাথে সাথে মৃত্যু ঘটেনি, কিন্তু এর ফলে তিনি দীর্ঘ বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন যাকে আমরা প্রচলিত ভাষায় বলি স্লো পয়জনিং। হাদিসের বর্ণনা থেকে জানা যায়- শেষ দিকে উক্ত বিষ ক্রিয়ায় তিনি প্রচন্ড কষ্ট ও যন্ত্রনা ভোগ করতেন।এমন কি, মৃত্যুর কিছুদিন আগে আরাফাতের শেষ ভাষণের সময় তিনি প্রচন্ড যন্ত্রনার কারনে তাঁর ভাষণ ঠিকমতো দিতেও পারেন নি, যেকারনে তাঁর ভাষণ ছিল খুবই সংক্ষিপ্ত। এভাবে প্রচন্ড যন্ত্রনা ভোগ করতে করতে তিনি মাত্র ৬৩ বছর বয়েসেই ভবলীলা সাঙ্গ করেন। সেই তৎকালে ৬৩ বছর খুব বেশী বয়স নয়। কিন্তু তার সেই স্বল্প বয়েসেই দেখা যায় তিনি অতি দুর্বল ও চলাফেরায় অক্ষম হয়ে পড়েন।তার তখনকার জীবন যে দারুন রকম যন্ত্রনাময় ছিল তার বর্ণনা আছে হাদিস ও সিরাত গ্রন্থে। একই সাথে আল্লাহ প্রেরিত একজন নবীর জন্য যা ছিল ভীষণভাবে বেমানান। অথচ তারই সমবয়সী আবু বকর ও ওমর তার মৃত্যূর পর ইসলামী সাম্রাজ্যের খিলাফত চালনা করেন। একজন পেশাদার অপরাধী কিন্তু ঠিকই বুঝতে পারে সে অপরাধ করছে আর এ জন্য সে যখন একা থাকে তখন তার কৃত অপরাধ তাকে মানসিকভাবে যন্ত্রনা দেয়। কিন্তু তার কৃত অপরাধ যদি তাকে একটা বিরাট সম্মানের আসনে বসিয়ে দেয় তখন সে তার অপরাধ কর্ম দ্বারা মানসিকভাবে জর্জরিত হলেও তা থেকে নিজেকে নিবৃত্ত করতে পারে না। আবার অনেক সময় এমনও ঘটে যে অপরাধ করতে করতে একজন অপরাধীর যাবতীয় বিবেকবোধ রহিত হয়ে যায়, তখন অপরাধটা তার কাছে আর অপরাধ মনে হয় না। এর এক জাজ্বল্য প্রমান হলো- বাংলাদেশের বহুল কথিত এরশাদ সিকদার। সারা দুনিয়ায় এরকম আরও বহু পেশাদার অপরাধীর নাম করা যায়। মোহাম্মদ কোন্ দলে পড়েন? তিনি কি তার কৃত অপরাধের কারনে মানসিকভাবে জর্জরিত হতেন? সে জন্যেই কি তিনি তার উম্মতদেরকে বলে গেছেন যেন তার নাম উচ্চারণের সাথে সাথে সাল্লাল্লাহি আলাইহে সাল্লাম বলা হয়? দুনিয়ায় তার মূর্খ উম্মতরা এভাবে নিরন্তর তার জন্য শান্তি প্রার্থণা করলে স্রষ্টা হয়তবা একসময় তাকে মাফ করলে করতেও পারে ?
Dear Admin, আমি গত ৭ তারিখে এইখানে তিনটি কমেন্ট পোষ্ট করেছিলাম, কমেন্টটা ছিল:
Shantir Dhormo Islam-Applied Islam (3rd Edition 07-Jan-12)
http://www.mediafire.com/?im89zmcdok1lidf
আমার কমেন্টটি প্রদর্শন করা হয়নি। কোন সমস্যা ছিল কি ? দয়াকরে জানাবেন Plz.
@Triple A,
এক কমেন্ট আপনি তিন বার করতে গেলেন কেন? এভাবে ব্লগারদের লিংক দিয়ে তাদের বিরক্ত করা ঠিক না। এছাড়া আপনার মন্তব্যগুলোতে লিংক ছাড়া আর কোনো অর্থপূর্ণ কথা ছিল না। ধন্যবাদ।
@মুক্তমনা এডমিন,
আমি তিনটি Link দিয়েছি তিনজনের জন্য। তাদের কমেন্টে না দিলেতো আর তাদের মেইলে নটিফিকেশন যাবেনা।পূর্বে তারা খুশি হয়েছিলো, নতুন এডিশনের Link চেয়েছিলো, তারা বিরক্ত হবেনা ভেবেই আমি এটা করেছি। এতে আমার নিজস্ব কোনই লাভ নাই। এডমিন বিরক্ত হয়েছেন জেনে আমি দুঃখিত।
বন্ধুগন, আপনাদের যদি কারো প্রয়োজন থাকে পরবর্তি এডিশনের তাহলে ইচ্ছা হলে আমাকে মেইল করতে পারেন কেননা পরবর্তিতে আমি এই বিষয়ে আর কমেন্ট করবো না। আমার Mail ID: [email protected]
আমি ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে যতটুকু বুঝি তা হল আল্লাহ পাক কিছু ব্যাপারে বাংগাল অফিসের বড় সাহেবদের মতই তোষামদি পছন্দ করেন। ওনার কাছে কান্নাকাটি করতে হয়, বড় সাহেবদের যেমন অন্য লোক দিয়ে অনেক সময় তদবীর করালে কাজ হয় আল্লাহ পাকের ক্ষেত্রেও মনে হয় এই কন্সেপ্ট কাজ করে। নইলে দল বেধে দোয়া খায়ের করার কারন আর কি হতে পারে। অন্য কথায় তিনি তদবীরে তুষ্ট হলে অপরাধীকেও আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতির কায়দায় বেকসুর খালাস দিতে পারেন, কারো মনোবাঞ্জা পূরন করে দিতে পারেন, রোগশোক ছাড়িয়ে দিতে পারেন আর যার হয়ে তদবীর করার তেমন লোকবল নেই…………সবই তদবীরের খেলা।
@আদিল মাহমুদ,
ভাইজান, আপনাকে অনেকদিন পর এখানে দেখে বেশ ভাল লাগল। আপনাকে ও আপনার বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনা সমালোচনা বেশ ভাল লাগত, নতুন নতুন কিছুদিন আপনার সাথে তর্ক বিতর্কও করেছি। তারপর সেই যে হাওয়া হয়ে গেলেন আর খবর নেই। তবে কোন এক ব্লগ সাইটে দেখেছিলাম- আপনি এখানকার নাস্তিক্যবাদী পরিবেশে দারুন ভাবে ত্যক্ত বিরক্ত বলে এখানে তেমন একটা ঢু মারেন না– এমত মন্তব্য করেছেন। সেটা অবশ্য আপনি নিজে নাকি কোন ক্লোন আদিল মাহমুদ তা নিশ্চিত না। যাহোক, আপনার পূনরাগমনে আমরা পুলক বোধ করছি, আশা করি আপনাকে আবার নিয়মিত দেখতে পাব।
@ভবঘুরে,
@ভবঘুরে,
হতে পারে মন্তব্য আমার, তবে হুবহু নাস্তিক্যবাদী বলেছি কিনা মনে নেই। তবে মুক্তমনায় ধর্ম বিষয়ক আলোচনা বড় বেশী এক পেশে মনে হয় তা বলে থাকি। এক পেশে আলোচনা আমার কাছে উপভোগ্য মনে হয় না। সে অর্থে নাস্তিক্যবাদী পরিবেশ শব্দটা হুবহু ব্যাবহার না করলেও ভাবার্থে হয়ত একই। তবে দারুন ভাবে বিরক্ত বলেছি কিনা এই মুহুর্তে জানি না, তেমন বলার কারন নেই।
এক ধর্ম নিয়ে আর কত…ব্লগে আজকাল কম সময় দেই। এই নেশায় নিজের মত সময় কাটানোই হয় না। মাঝে মাঝে ঢুঁ মারি, ভাল লেখা মনে হলে নীরবে পড়ে যাই।
@আদিল মাহমুদ,
হুমম্, কিন্তু আপনি অনেক দিন পরে এসেও ঐ ধর্মের পোস্টেই কমেন্ট করলেন না? এ থেকে বোঝা যায় মুখে যাই বলেন – আপনার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু বদল হয়নি। এমন তো নয় যে সাহিত্য, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি বিষয়ক অনেক লেখাতেই মন্তব্য করছেন এসে। 🙂
@অভিজিৎ,
কথা সত্য। এর কারন বিষয় বৈচিত্র্য। নবী মোহাম্মদ নিয়ে ভবঘুরের সাম্প্রতিক সিরিজ কিছু দেখেছি, মন্তব্য করার মত তেমন নুতন কিছু মনে ধরেনি।
আল্লাহতালাকে জ্বী হুজুর কায়দায় তোষামদি করা আমাকেও বেশ মজা দেয়। বিশেষ করে ভাড়াটে হুজুর মাদ্রাসার ছাত্র জড়ো করে নানান কায়দায় আল্লাহকে পটানোতে হাস্যরসেরও খোরাক পাই।
নবীজিরই এত দোয়ার দরকার হলে আর আমাদের কি উপায়।
@আদিল মাহমুদ,
আপনার উপমাটা বড় সুন্দর উপমা হয়েছে। আরো একটু যদি যোগ করা হয়, তা হলে আল্লাহ পাক আমাদের আদি পিতা আদম কে তার নিজের আকৃতিতেই সৃষ্টি করিয়া বেহশতের মধ্যে রাখিয়া তার সংগে সরাসরি বহু রকমের আলাপ আলোচনা করিয়াছেন। এবং তখন তাকে পৃথিবীর মাটিতে বসবাসের প্রয়োজনীয় করে তোলার জন্য অনেক জ্ঞান দান ও করেছেন।
আমি একজন বিখ্যাত মাওলানা সাহেবের বক্তৃতায় শুনিয়াছিলাম,মানুষেরা চাকুরী করার জন্য আজ পাশ্চাত্য বিধর্মীয় হারাম শিক্ষা গ্রহন করিতেছে,অথচ আল্লাহ পাক হযরত আদমকে পৃথিবতে জীবিকা নির্বাহের জন্য বেহেশতের মধ্যে ৫০ হাজার রকম ব্যবসা করার পদ্ধতি শিক্ষা দিয়াছিলেন।
আমি নিজে হাদিছ পড়ি নাই, হাদিছটির উদ্ধৃতিটা ও দিতে পারছিনা।
ধন্যবাদ আপনার খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আল্লাহকে এমন নানান কারনেই প্রায়ই কেমন মানবীয় সত্ত্বার মত লাগে। তিনি তার ৯৯ নাম জপ করতে থাকা এ জাতীয় নানান কর্মকান্ডে খুশী হন, আবার সময় সময় ক্রোধে কাঁপতে থাকেন এসবে বোঝা যায় যে তিনিও বেশ আবেগ প্রবন। আবেগের বশতই মনে হয় কাউকে ভোগানোর বা কাউকে পুরষ্কার দেবার সিদ্ধান্তও নেন।
ভবঘুরে ভাই, আপনার এই প্রবন্ধের একটি বড় অংশ সরাসরি আমি “Shantir Dhormo Islam-Applied Islam” এই বইয়ের ৩য় সংস্করনে যোগ করতে চাচ্ছি। ২য় সংস্করণ টা দেখবেন নাকি একটুঃ http://www.mediafire.com/?6c7m2vbmu75i1rn
@Triple A,
আপনি তো ভাই একটা বিরাট কাজ করে বসে আছেন। এতদিন আমাদেরকে জানান নাই কেন ? ধর্ম কে জানার জন্য এ রকম একটা কিছু আমি তলাশ করিতে ছিলাম। এটা আমি save করে নিলাম। ৩য় সংস্ককরন টাও আমাকে দিবেন।
আমি মনে করি, যে বস্তুটা আমাকে উদরস্থ করিতে হইবে সেই বস্তুটা কি কি উপাদানে গঠিত এবং সেই সব উপাদান গুলীর কোনটার কি কি সৎগুন এবং কোনটার কি কি বদ গুন আছে তা অন্যের কথায় একেবারে অন্ধবিশ্বাষ করে উদরস্থ না করে,আল্লাহ পাকেরই আমাদেরকে দেওয়া অমুল্য সম্পদ “মস্তিস্ক”টা একটু ব্যবহার করাটা বোধ হয় অপরাধের নয়।
একটা উদাহরন দেই।
চিকিৎসা বিজ্ঞান উন্নত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত “দুধ”কে সবার জন্য একটি নির্দোষ ক্ষতিহীন খাদ্য হিসাবে বিবেচনা করা হত। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞ্যানের ক্রমান্বয়ে অগ্রগতির সাথে সাথে জানা গেল দুধের মধ্যে cholesterol নামক একটি উপাদান থাকে,যেটা কিছু কিছু হৃদপিন্ডের রোগীর জন্য,বা উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জন্য বিষের ন্যায় ক্ষতি করতে পারে।
যদি আমাদের মস্তিস্ক কে স্বাধীন ভাবে ব্যবহার না করিতাম,তা হলে আমরা বিষ খাইতেই থাকিতাম এবং দ্রুত অসুস্থ হইয়া মারা যাইতাম।
ধন্যবাদ।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
অনেক অনেক ধন্যবাদ হাকিম ভাই। আমি আসলে প্রথমে বই বানানোর উদ্দেশ্যে এগুলো কালেক্ট করিনি। আগে আমি জোকস কালেক্ট করতাম(এখনও করি 🙂 )। আমার নাস্তিকতার শুরু খুব অল্প দিন। এই রোজার ঈদের কয়েকদিন আগে থেকে মাত্র। ইদের পর এখানে ওখানে একটু ঢু মারতে লাগলাম। ধর্ম বিশ্বাষ গুল্লিমারা গেল। তারপর বন্ধুবান্ধবের সাথে আলাপ করতে গেলেই সবাই রেফারেন্ছ চায়, দিতে পারিনা। তারপর অনুভব করলাম এগুলো একজায়গায় সাজিয়ে রাখা দরকার। (আর আমি মানুষটাও খুব গোছালো টাইপের :)) ) সেজন্য ওয়ার্ড ফাইলে সাজিয়ে রাখা শুরু করলাম। এরজন্য আমি সবথেকে কৃতজ্ঞ ভবঘুরে, আবুল কাশেম ও আকাশ মালিক ভাইয়ের কাছে। তাদের লেখাগুলিতে লাইনে লাইনে প্যারায় প্যারায় শুধু রেফারেন্ছ আর রেফারেন্ছ। তাদের লেখা থেকেই 90% কালেক্ট করা। আর অন্যান্য ব্লগ ও ফেসবুকের বিভিন্ন লেখা থেকেও কিছু কালেক্ট করা।
প্রথমে word file গুলো rar file করে আপলোড করে বন্ধুবান্ধবকে দিতাম। তখনও PDF করিনি। করিনি কারন তাতে কপি করতে পারতোনা কেউ। আমারতো উদ্দেশ্য ছড়িয়ে দেওয়া। এজন্যই PDF করার ইচ্ছা ছিলনা। কিন্তু অনেকেই বলা শুরু করলো, ওপেন করতে পারছে না, ফন্ট ঠিকমত আসছেনা, নানান সমস্যা। তারপর PDF করে ফেল্লাম। প্রথম এডিশন করেছি মাত্র কয়েকদিন আগে। 12-12-2011 তে। আজকে দেখাচ্ছে 135 বার download হয়েছে ঐটা :)) আর 2nd edition হয়েছে 42 বার :)) । প্রচুর পরিমানে বানান ভূল ছিল প্রথমে। প্রতিনিয়তই ঠিক করছি। আপনারা আমাকে সাহায্য করলে আরও তাড়াতাড়ি ভূলগুলো সংশোধন করতে পারবো আশারাখি। আপনারা পড়তে পড়তে যদি পৃষ্ঠা নং টা একটু টুকে রাখেন তাহলে আমার জন্য খুব সুবিধা হয়। আমাকে শুরু প্রষ্ঠা নং টা বলে দিলে আমি পরবর্তি এডিশনে ঠিক করে দিত পারবো।
ধন্যবাদ।
@Triple A,
আপনি কি লক্ষ করেছেন ? প্রতিটা পৃষ্ঠায়ই আপনি কোন পৃষ্ঠা নং ই বসান নাই। এই কাজ টি আগে করুন। নচেৎ পড়তে অসুবিধা হচ্ছে।
আর হ্যাঁ,ভবঘুরে,আকাশ মালিক,ও আবুল কাশেম এর উদ্ধৃতি সহ লেখা বা তাদের মন্তব্য অত্যন্ত মূল্যবান।
আমিও তাদের কিছু কিছু মন্তব্য save করে রাখি। আমাদের পক্ষ্যে কখনই তাদের মত reference যোগাড় করা সম্ভব নয়।
ধন্যবাদ
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
ভাই, পৃষ্ঠাতে পৃষ্ঠা নং বসানো অত্যান্ত কঠিন কাজ। কেননা ১১ টা অধ্যায় আমি আলাদা আলাদা করে word file হিশাবে করেছি আর প্রতিনিয়তই এডিট হচ্ছে, পৃষ্ঠা বাড়ছে। আপনি পড়ার সময় দেখবেন PDF এ একটা পৃষ্ঠা নং আছে। ঐটাই পৃষ্ঠা নং ধরে পড়েন, তাহলেই সুবিধা। তবে ভবিষ্যতে এটা করার ইচ্ছা আছে। আর সুচিপত্র দেখতে PDF এর bookmark দেখুন।
[ আজ আমার বিজয় টা install করা নাই, web থেকেই লিখলাম, বানান ভূলের জন্য ক্ষমাপ্রাথি ]
@Triple A,
ভাই আপনার “Shantir Dhormo Islam-Applied Islam” দেখলাম। ৩য় সংস্করনের সময় পূরো বইটার ভিতরে শব্দের বানান, বাক্য এসব একটু ঠিক করা যায় না ? আমার মনে হয় সেটাই বেশী জরুরী। এছাড়া যে সমস্ত জায়গাতে বিশেষ বিশেষ আয়াত ও হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে, সেসব কেন উল্লেখ করা হয়েছে, বা ওগুলোর প্রকৃত ব্যখ্যা কি, সেটাও আরও ভালমতো উল্লেখ থাকা দরকার। নইলে পাব্লিক ঠিকমতো ধরতে পারবে না আপনি কেন সেসব ওখানে যোগ করেছেন।
ভাই আপনি চালিয়ে যান, আমরা আছি আপনার সাথে।
@ভবঘুরে,
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভবঘুরে ভাই। আসলে প্রচুর পরিমানে বানান ভূল ছিল প্রথমে। প্রতিনিয়তই ঠিক করছি। আপনারা আমাকে সাহায্য করলে আরও তাড়াতাড়ি ভূলগুলো সংশোধন করতে পারবো আশারাখি। আপনারা পড়তে পড়তে যদি পৃষ্ঠা নং টা একটু টুকে রাখেন তাহলে আমার জন্য খুব সুবিধা হয়। আমাকে শুধু পৃষ্ঠা নং টা বলে দিলে আমি পরবর্তি এডিশনে ঠিক করে দিত পারবো।
আর সবগুলো আয়াতের ব্যাক্ষা দিলে আসলে বইটা অনেক বড় হয়ে যায়। প্রথম দিকে আমার উদ্দেশ্য ছিল শুধুমাত্র আয়াতগুলো, রেফারেন্ছ একযায়গায় রাখা যাতে তর্কের সময় সহজে খুজে পাওয়া যায়। পরবর্তিতে আস্তে আস্তে ব্যাক্ষা যোগ করা শুরু করেছি। আস্তে আস্তে খুব বড় একটা জিনিস দাড় করিয়ে ফেলতে পারবো বলে আশারাখি। আর সবকিছুইতো আপনাদের কল্যানে পাওয়া। :guru:
@Triple A, অসাধারণ একটা কাজের জন্য আপনাকে ভাই অসাধারণ একটা ধন্যবাদ। অনেক মহৎ একটা উদ্যোগ, এক ছাদের নিচে সব কিছু পেলে মন টা অনেক ভালো লাগে, মুক্তমনাতে প্রিয় প্রিয় লেখকদের লেখাগুলো সুন্দর বিশ্লেষন করে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগছে। আপনার কাজ চালিয়ে জান,
মুক্তমনা কতৃপক্ষকে অনুরোধ করছি, প্রুফ রিডিং করে এই পিডিএফ টা মুক্তমনাতে ইবুক ভান্ডারে রাখার ব্যাবস্থা করলে অনেক ভালো হতো সবার জন্য । আশা করি বিবেচনা করবেন।
@পদ্মফুল, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মোহাম্মদ যদি সত্যি আল্লাহর নবী হয়, আর ইসলাম যদি আল্লাহর ধর্ম হয়- তাহলে কোন সমালোচনাই তাকে বিনষ্ট করতে পারবে না।
কথাটা একদম ঠিক। এসব লেখায় নবী রাসুলদের কিছু হবেনা। তবে ধর্ম নিয়ে আলোচনা করা দরকার ও ব্যাপক পড়াশুনা করা দরকার। অন্যথায় হীতে বিপরিত হবে। হিন্দু ধর্মের অনুসারিরা বলবে তাদের ধর্ম ঠিক। খ্রীষ্টান ধর্মের অনুসারিরা বলবে তাদেরটা ঠিক। এই তর্কের কি কোন শেষ আছে?
নাই। আসলে ধর্ম হলো বিশ্বাষ। আমার বিশ্বাষ হলে করলাম। না হলে করলাম না।চুপ থাকা উচিৎ। ভূল ধরার জন্য ধর্মকে বিশ্লেষন করলে সব ধর্মের সমালোচনা করা যায়। এটাই সবচাইতে সহজ কাজ।
@নাসিম ফিরোজ,
বিষয়টা কি এতই সোজা ? অথবা বিষয়টা কি এরকম?
অন্য ধর্মের ব্যপারে বিষয়টি খাটে কিন্তু ইসলামের ক্ষেত্রে নয়। ইসলাম ছাড়া বাকী সব ধর্মই উপরোক্ত ফর্মূলা মেনে চলে বর্তমানে, যদিও এরাও মৌলবাদী চরিত্রের ছিল অতীতে। কিন্তু ইসলাম মোটেও ওরকম নয়। কোরানে আল্লাহ পরিষ্কার বলছে- যে আল্লাহ ও তার নবী মোহাম্মদকে বিশ্বাস করবে না তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে, তাদেরকে উচ্ছেদ করতে ও হত্যা করতে আর বিজিত গোষ্ঠীর নারীদেরকে বন্দী করে তাদের সাথে সেক্স তথা ধর্ষণ করতে বলেছে।এটাকে বলে জিহাদ। যদি কেউ বলে সেটা শুধুমাত্র সেকালের জন্য বহাল ছিল তারা সত্য কথা বলে না। কারন, কোরান হাদিস বলে উক্ত বিধান কিয়ামতের আগ পর্যন্ত। ইদানিং অনেকে এটাকে মনের জিহাদ বলে চালাতে চায়, কিন্তু কোরান হাদিস মোটেও তা বলে না। ভাইজান কি নিজ মাতৃভাষায় কোরান হাদিস পড়েছেন? যাহোক, এ ব্যপারে বহু লেখা উপযুক্ত উদ্ধৃতি সহ মুক্তমনাতে ছাপা হয়েছে। ঠিক একারনেই ইসলামী মৌলবাদীরা দেশে দেশে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে ভাইজান কারন কোরান হাদিসের নির্দেশ সেটাই। ভালমতো কোরান হাদিস পড়েন নি মনে হয় তাই নিজের বিবেক বুদ্ধিমত কথা বলছেন। ভাই আপনি ব্যক্তিগতভাবে কি ভাবলেন না ভাবলেন তার ওপর ইসলাম চলে না। ইসলাম চলে কোরান হাদিস কি বলে সে অনুযায়ী। ভাই কোন মন্তব্য করার আগে যে বিষয়ে মন্তব্য করছেন সে বিষয়ে ভালভাবে জেনে নেয়া আবশ্যক মনে করি।
যদি কোন তথাকথিত বেহেস্তী কিতাবে একটা মাত্রও ভুল থাকে , তার অর্থ সেটা বেহেস্তী কিতাব নয়। যার সার কথা হল- যে ধর্ম উক্ত তথাকথিত বেহেস্তী কিতাবের ওপর প্রতিষ্ঠিত সেটাও ভুল বা ভুয়া – সোজা হিসাব।
@ভবঘুরে,
ইসলাম ছাড়া বাকী সব ধর্মই উপরোক্ত ফর্মূলা মেনে চলে বর্তমানে, যদিও এরাও মৌলবাদী চরিত্রের ছিল অতীতে।
হা হা সব গুলা ধর্মই ভুজংভাজুং ছাড়া কিছুই নয়।
@ নাসিম ও ভবঘুরে ভাই জরথুস্থ্রবাদ আর মিথ্রাইসম পড়েন তাহলেই দেখবেন কপিপেস্ট কাহারে কয়।প্রাচীন ধর্মগুলাতে ঈশ্বর ছিলেন যেমন সূর্যবাদ কিন্তু নৈতিকতা ছিল না।কিন্তু নৈতিকতা ধর্মে ঢুকালো জরথুস্ত্র ভন্ড।আবার বৌদ্ধ ও জৈনরা নৈতিকতা ধরে রেখে ঈশ্বরকে বাদ দিয়ে দিল।আবার ইসলাম এসে পুনারায় ধর্মের সাথে নৈতিকতার যোগসূত্র রচনা করল।আরে ভাই নৈতিকতা ধর্মহীন ও ব্যক্তিগত ব্যাপার।তাই ধর্মের নামে চিল্লাফাল্লাকারী কথিত গুরুগুলারে(জরথুস্ত্র,মোসেস,খিস্ট্র,বুদ্ধ,মুহাম্মদ) মারে গুলি।।ধর্ম প্রাচীনকাল থেকেই রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাকুক্ষিগত করার ঢাল হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।এজন্য সেসব ধর্ম প্রতিষ্ঠা পেয়েছে যারা ক্ষমতাসীনদের আনুকল্য পেয়েছে।একমাত্র আটেনবাদের নামেই কোন যুদ্ধ হয় নি ফলশ্রুতিতে তার পতন ঘটেছে অসম্ভব দ্রুততায়।আর সব ধর্মের কম্পাইলেশন ইসলাম কোন ব্যতিক্রম নয় তাই এর ঐশ্বরিকতার দাবী বাতুলতা মাত্র।
lekha sundor hoyese (sorry, avro nai). (Y)
এই লেখাগুলোর প্রয়োজন আছে। যে মুসলিম কখনো ভিন্ন কোনো মত নিয়ে চিন্তা করেনি তাদেরকে সম্পূর্ণ নতুন একটি দিক চিনিয়ে দেবে।
@নিটোল,
সম্পূর্ণ একমত।।
অন্যান্য নবিদের জন্য আঃ অথর্াৎ আলায়হে োয়া সাল্লাম আর নিজের জন্য সাঃ অথর্াৎ সাল্লাল্লাহু আলায়হে োয়া সাল্লাম – এটার মাযেজা কি?
১২ রাবি এটাকি মহাম্মদের জন্ম তারিখ এবং মৃত্যুর তারিখ ?
আবারও ভবঘুরের দেখা পেলাম এক অনবদ্য ক্লাসিক নিয়ে। আপনার লেখাগুলোকে পিডিএফ করে সবার সাথে শেয়ার করা শুরু করে দিয়েছি আমার ‘মুক্তপ্রাণ’ ব্লগে (http://muktapran.blogspot.com/)। কপিরাইটের সমস্যা হলে জানাবেন। ধন্যবাদ আর একটি তথ্যবহুল অনবদ্য লেখার জন্য।
@মুক্তপ্রাণ,
কোন সমস্যা নেই । তবে আপনার ই বুক দেখলাম, একটু এডিট করে নিলে ভাল হতো মনে হয়। কিছু কিছু বানান ভুল সহ বাক্য গঠনেও ত্রুটি আছে, সেসব এডিট করে দিলে আরও ভাল হতো। এ ছাড়াও একটু জাস্টিফিকেশন করে পেষ্ট করলে ভাল দেখাতো।
@ভবঘুরে, অনুমতি দেবার জন্য ধন্যবাদ। হ্যাঁ, ভুলগুলো বিষয়ে আগামীতে সতর্ক থাকব।
হ্যাঁ,আপনি ঠিকই বলেছেন। আমার ঐ সময় মৌলভী সাহেবের প্রতি এতই ঘৃনা বোধ হয়েছিল যে আমার মনে হয়েছিল,এদের পিছনে নামাজ পড়া নিররর্থক। আমার তখনই বের হয়ে চলে আসতে ইচ্ছে হয়ে ছিল। কিন্তু আসতে পারি নাই শুধু মত্র ভদ্রতা,সৌজন্য বা একটা সামাজিক রীতি নীতির খাতিরে।
আরো একটা ব্যাপার রয়েছে যেখানে ৯৯জন শিক্ষিত ব্যক্তি বর্গ তাকে অন্ধ ভাবে বিনা প্রশ্নে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন সেখানে আমার মত একজন নগন্য ব্যক্তি এদের থেকে বেরিয়ে গেলে এদের সামান্যতমও ক্ষতি হয়না। এ ছাড়া মসজিদের মুল চালিকা শক্তি ,আর্থিক সাহাজ্য টা তাদের কাছ থেকেই নিয়মিত ভাবে আসে।
আসা করি পরিস্থিতি টা বুঝাতে পেরেছি।
ধন্যবাদ।
লেখাটা আনেক ভালো, আমিও এ বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করেছি , তবে এত ভালো জবাব পাইনি।
খুবই ভালো লাগলো। এই লেখাটা পড়ে অন্তত কাফের হিসাবে এখন থেকে আর খারাপ লাগবে না । কারণ খোদ নবীরই যদি দোয়া লাগে আমি তো কোন ছাড় !! তবে গুগল করে একটা ভুডূ পাইলাম যেখানে আবার আয়েশা এবং হাফসারে সন্দেহ করছে !! এখানে বলছে যে নবীর অধিকাংশ সংগী নাকি দোজখবাসী হবে !! কয় কি ?
@অগ্নি,
আপনি এই মুক্তমনার এই লেখাটি পড়তে পারেন।
@অগ্নি,
যাকেই সন্দেহ করুক আর দায়ী করুক, এটা সত্য মোহাম্মদ শেষ দিকে ভীষণ অসুস্থ ছিলেন ও প্রচন্ড যন্ত্রনা ভোগ করেছেন যা অতীতে কোন নবীর ক্ষেত্রে দেখা যায় নি। ঠিক একারনেই মোহাম্মদের নবুয়ত্বের প্রতি দারুন সন্দেহের সৃষ্টি হয়। তার এ কষ্ট মানব জাতির কষ্ট গ্রহণের কোন বিষয় ছিল না যেমনটা ছিল ঈশা নবীর ক্ষেত্রে। ঈশা নবীকে তো ক্রুশে বিদ্ধ করা হয়েছিল যা ছিল ব্যতিক্রমী ও খৃষ্টান ধর্মের যা ছিল মূল অনুপ্রেরণা।
@ভবঘুরে,
খৃস্টের মানবহিতৈষী আত্মত্যাগের ধারণাটা ব্যতিক্রমী নয় এটা এসেছে মিত্রবাদ বা মিথ্রাইসম থেকে।বর্তমানের সব একেশ্বরবাদী ধর্মগুলাই জরথুস্থ্রবাদের ও মিত্রবাদ বা মিথ্রাইসমের কপি-পেস্ট ।
মাফ করণ যায় না?? মতবাদে মতবাদে ছ্যারাব্যারা হইয়া গেলাম। :-X
সুপার লাইক । আপনার লেখা যখনই পাই । তুলে নিই । একটা শেয়ার দিলাম । আর পি ডি এফ সেভ করে নিলাম । এত স্বচ্ছ ভাষা একদিন আমিও পাব আশা করি । আপনি যে তালিকা দিলেন … আর সব চেয়ে ভাল লাগল আপনার সিদ্ধান্ত টা ।
@মহসিনা খাতুন,
আমার লেখা ওপেন সোর্স অনেকটা মোহাম্মদের শিক্ষার মত। যে কেউ যে কোন সময় তা জেনে কাফির হতে পারে, অন্যকেও কাফির বানাতে পারে, কোন পয়সা লাগবে না, এমনকি আমাকে গণিমতের মালের এক পঞ্চমাংশ ভাগও দিতে হবে না 😛
@ভবঘুরে,
রেফারেন্স ১/৫ অংশঃ
সূরা আনফাল 8:41
আর এ কথাও জেনে রাখ যে, কোন বস্তু-সামগ্রীর মধ্য থেকে যা কিছু তোমরা গনীমত হিসাবে পাবে, তার এক পঞ্চমাংশ হল আল্লাহর জন্য, রসূলের জন্য, তাঁর নিকটাত্নীয়-স্বজনের জন্য এবং এতীম-অসহায় ও মুসাফিরদের জন্য; যদি তোমাদের বিশ্বাস থাকে আল্লাহর উপর এবং সে বিষয়ের উপর যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি ফয়সালার দিনে, যেদিন সম্মুখীন হয়ে যায় উভয় সেনাদল। আর আল্লাহ সব কিছুর উপরই ক্ষমতাশীল।
@কাজী রহমান,
কিন্তু আমার প্রচারিত কাফির মতবাদের জন্য কোন গণিমতের মালের ভাগ আমাকে দেয়া লাগবে না। এখন দেখুন কোনটা সোজা আপনার জন্য- মালের ভাগ দিয়ে ধর্ম পালন নাকি কোন ভাগ না দিয়ে মুক্ত বিহঙ্গের মত স্বাধীন জীবন যাপন?
@ভবঘুরে,
দাঁড়িয়ে ঘুমানোটাই বেশী পছন্দের (H)
সুপার লাইক । আপনার লেখা যখনই পাই । তুলে নিই । একটা শেয়ার দিলাম । আর পি ডি এফ সেভ করে নিলাম । এত স্বচ্ছ ভাষা একদিন আমিও পাব আশা করি । আপনি যে তালিকা দিলেন … আর সব চেয়ে ভাল লাগল আপনার সিদ্ধান্ত টা ।
/একজন পেশাদার অপরাধী কিন্তু ঠিকই বুঝতে পারে সে অপরাধ করছে আর এ জন্য সে যখন একা থাকে তখন তার কৃত অপরাধ তাকে মানসিকভাবে যন্ত্রনা দেয়। কিন্তু তার কৃত অপরাধ যদি তাকে একটা বিরাট সম্মানের আসনে বসিয়ে দেয় তখন সে তার অপরাধ কর্ম দ্বারা মানসিকভাবে জর্জরিত হলেও তা থেকে নিজেকে নিবৃত্ত করতে পারে না। আবার অনেক সময় এমনও ঘটে যে অপরাধ করতে করতে একজন অপরাধীর যাবতীয় বিবেকবোধ রহিত হয়ে যায়, তখন অপরাধটা তার কাছে আর অপরাধ মনে হয় না। এর এক জাজ্বল্য প্রমান হলো- বাংলাদেশের বহুল কথিত এরশাদ সিকদার। সারা দুনিয়ায় এরকম আরও বহু পেশাদার অপরাধীর নাম করা যায়। মোহাম্মদ কোন্ দলে পড়েন? তিনি কি তার কৃত অপরাধের কারনে মানসিকভাবে জর্জরিত হতেন? সে জন্যেই কি তিনি তার উম্মতদেরকে বলে গেছেন যেন তার নাম উচ্চারণের সাথে সাথে সাল্লাল্লাহি আলাইহে সাল্লাম বলা হয়? দুনিয়ায় তার মূর্খ উম্মতরা এভাবে নিরন্তর তার জন্য শান্তি প্রার্থণা করলে স্রষ্টা হয়তবা একসময় তাকে মাফ করলে করতেও পারে ?
আপনার এই লেখাটা পড়ে অনেক দিন আগেকার একটা কথা মনে পড়ে গেল, প্রতিবার নামাজ শেষে বিটিবিতে ভরাট কন্ঠে একটা দোয়া জাতীয় বিশেষ কিছু পড়া হত দেখতাম, দোয়া কিনা ঠিক নিশ্চিত নই কারন ইসলামের খুটি নাটি বিষয়ে আমি অজ্ঞ। এটা এখনো দেখানো হয় তবে কিছু শব্দ সংশোধণ করে। অনেক বছর দেখা হয় না বিটিবি তাই সম্পূর্ণটা মন থেকে বিস্মৃত হয়ে গেছে, যেটুকু মনে গেঁথে আছে তাই উল্লেখ করছি। বলা হত ঠিক এভাবে-
দান কর তাঁকে সর্বোচ্চ স্থান, যার প্রতিশ্রুতি তুমি তাঁকে দিয়েছ। নিশ্চই তুমি ভঙ্গ করনা অঙ্গিকার।
নবীর জন্য যদি দোয়া লাগে আমরা যাব কোথায়!
@রাজেশ তালুকদার,
আপনি ঠিকই বলেছেন। প্রত্যেক আজানের পরপরই ঐ দোয়া পড়া হয়ে থাকে। বাংলাদেশে থাকতে আমিও ওটা শুনতাম মনে আছে।
@রাজেশ তালুকদার,
আমাদের ভাই যাওয়ার কোন যায়গা নেই। কারন আমাদের যায়গা যে জাহান্নাম তা নির্ধারিত হয়ে আছে সৃষ্টির বহু আগেই।
আপনার এই প্রবন্ধটি অনেক কিছু বৈশিষ্টের অধিকারী। কারন এই প্রবন্ধটি বিশ্বের সর্ব শ্রেষ্ঠ নবীকে, নবী হওয়া তো দুরের কথা তাকে বরং বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ পাপিষ্ঠ বানিয়ে ছেড়েছে। আর আপনি এত পরিস্কার ও প্রাঞ্জল ভাষায় যে ভাবে বিশ্লেষন ও ব্যাখ্যা করেছেন তা যদি কোন একজন ইসলামিক বিশেষজ্ঞ ও সামান্য একটু খোলা মন লয়ে ভাল করে উপলদ্ধি করে পড়ে তাহলে তার নবীর উপর তার অন্ধ বিশ্বাষে সন্দেহ দেখা দিবে। সে তখন ভাবতে আরম্ভ করবে আমরা বোধ হয় মারাত্মক ভূল পথে অন্ধের মত অগ্রসর হয়ে যাচ্ছি।
১৪০০ বছরের আগের নবীর কথা বাদ ই দেন। গত জুমায় একটা মসজিদে একজন নবীর পতিনিধি দাবীদার একজন মাওলানা কোরানের আয়াত পড়িয়া পড়িয়া তার অনুবাদ করিলেন,এখানে ১৪০০ বছর পূর্বে Black hole কথা,এখানে নিউটনের Theory এর কথা আরো অনেক বৈজ্ঞ্যানিক সূত্র আছে বলে গেলেন। তিনি দাপটের সংগে দাবী করিলেন সমস্ত বৈজ্ঞ্যানিক সূত্রই কোরানের মধ্যেই আছে।সব শিক্ষিত শ্রোতারাও এটা মেনে নিলেন।
সেই আয়াত গুলিতে ঐুগুলী নাই,তা আমার ভাল ভাবেই জানা ছিল।
তখন আমার কাছে মনে হচ্ছিল এমন ডাহা মিথ্যাবাদীর পিছনে দাড়িয়ে একটু পরেই আমাদেরকে নামাজ পড়িতে হইবে? সম্ভবতঃ এর পিছনে আমাদের নামাজ হয়না। তার পরেও পড়তে হয়। এইতো বাস্তব অবস্থা আমাদের।
ধন্যবাদ
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
এর পরেও ঐ মূর্খ মৌলভীর পিছনে নামাজ পড়লেন এটাই তো বেশী আজব লাগছে আমার কাছে।
@ভবঘুরে, আমি নামাজ পড়ি কারণ ডিএনএ তে নামাজ পড়ার কোড বাপ দাদার কাছ থেকে পেয়েছি অথবা মানুষের কাছে ভদ্র সাজার ভন্ড মুখোশ জড়াতে ৷
অনেক দিন ধরে একই প্রশ্ন আমার মনেও ঘুর পাক খাচ্ছিল। তার নামের সাথে সঃ বলার আইনটি কি সে নিজেই প্রবর্তন করেছিল? এর অর্থ তার উপর শান্তি ও করুনা বর্ষিত হোক। শুধু শান্তি নয় করুনাও। করুনা! তার এতই করুণ অবস্থা!
মোহাম্মদের অপকর্মের তালিকাটি দারুণ দিয়েছেন। খায়বারের যুদ্ধে সে যয়নাবের বাবা, ভাই ও স্বামীকে হত্যা করেছিল। তাই যয়নাব আর খাদ্যে বিষ মিশিয়ে দিয়েছিল। যার ধীর বিষক্রিয়ায় সে ধুকে ধুকে মারা যায় ৬৩ বছর বয়েসে। না হলে আরো কিছু দিন বেঁচে থাকত, আরো অপকর্ম করত, আরো বিবাহ করত। যয়নাবকে ধন্যবাদ। আমাদের এখন থেকে ‘যয়নাব দিবস’ পালন করা উচিত। আপনাকেও ধন্যবাদ চমৎকার লেখাটির জন্য।
@তামান্না ঝুমু,
যয়নাব নয়, অন্য নারী। যয়নাবকে তো বিয়ে করে মোহাম্মদ ঘরে তোলে । একটু গুগল সার্চ মারেন সব তথ্য পেয়ে যাবেন, লিখেন- Was mohammad died from poisoning?
@ভবঘুরে,
যয়নাব ঠিকই আছে। এই যয়নাব মুহাম্মদের স্ত্রী যয়নাব বিনতে জাহস নয়। উনি যয়নাব বিনতে হারিস, মারহাবের বোন, সালাম ইবনে মিশকামের স্ত্রী।
মুহাম্মদ যে যয়নাবের দেয়া বিষক্রীয়ায় মারা গিয়েছিলেন তা জানতে পড়ুন-
Tabari Volume 8, page 123, 124
Bukhari 4.394 এবং Bukhari 3.786:
The “Kitab al-Tabaqat al-Kabir” Ibn Sa’d, Volume 2. page 249- 252
মুহাম্মদের সাথে বসে সেই ছাগলের গোশত খেয়ে যে ব্যক্তি মারা গিয়েছিল তার মা এসেছেন অন্তিমশয্যায় মুহাম্মদকে দেখতে। ঘটনাটা ইবনে সাদ বর্ণনা করছেন-
Umm Bishr [the mother of the man who also died eating poison], came to the prophet during his illness and said, “O apostle of Allah! I never saw fever like it in any one.” The prophet said to her, “Our trial is double and so our reward [in heaven], is double. What do the people say about it [his illness]?” She said, “They say it is pleurisy.” Thereupon the apostle said, “Allah will not like to make His apostle suffer from it (pleurisy) because it indicates the possession of Satan, but (my disease is the result of) the morsel that I had taken along your son. It has cut my jugular vein.”
এবার বোখারি শরিফের একটি হাদিস (৫, ৭১৩)
Narrated ‘Aisha:
The Prophet in his ailment in which he died, used to say, “O ‘Aisha! I still feel the pain caused by the food I ate at Khaibar, and at this time, I feel as if my aorta is being cut from that poison.”
ওদিকে শিয়ারা সম্পূর্ণ খুনের দায়ী করেছে আয়েশা, হাফসা, আবু বকর ও ওমরকে।
@আকাশ মালিক,
এই বিষয়ে আমারও প্রশ্ন ছিল। আপনার মন্তব্য টি save করিয়া রাখিলাম। প্রয়োজনে আমি কখনো কখনো ব্যবহার ও করতে পারি।
ধন্যবাদ।
@আকাশ মালিক,
কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরোনোর মন অবস্থা! বর্বরতম সব হত্যকান্ডের নায়ক যে শেষে বিষ ক্রিয়ায় প্রাণ ত্যাগ করেছেন- এই তথ্যটা এই প্রথম জানলাম। আমরা হুসেনের হত্যাকাণ্ড নয়ে হায় হুসেন রব তুলে আকাশ বাতাস কাপিয়ে দেই, অথচ মহুম্মদের মৃত্যু নিয়ে কারও কোন বিকার নেই। যেন সব ঠিক ঠাক। তবে কী ধরে নেয়া হয়- তাঁর যোগ্য বিচারই হয়েছে?
সেই সুত্র ধরেই দুদিন নেট ঘাঁটাঘাঁটি করলাম। সমাধান তো পেলাম ই না, উলটো আরও গুবলেট করে ফেললাম। মনে মধ্য অসংখ্য প্রশ্ন জমা হয়ে গেল;
১. যে লোক কয়দিন পূর্বে ৭০,০০০ সাগরেদ নিয়ে মক্কা জয় করলেন, লক্ষাধিক হাজী নিয়ে বিদায় হজ্জে গেলেন, তাঁর জানাজা হল মাত্র কয়েকজন মানুষ নিয়ে, অনেকটা সংগোপনে। যেখানে তাঁর শশুর কাম মহান খলীফা আবু বকর ও ওমর, তাঁর ডবল জামাই খলীফা উসমান, জান্নাতী খেতাব প্রাপ্ত তালহা, জুবায়েরের মত প্রথম শ্রেণীর সাহাবী গন হাজির পর্যন্ত হলেন না। কেন? এতটা অপাক্তেও হলেন কেন?
২. তাঁর কন্যা ফাতেমা কে ফাদাক ও খাইবারের সম্পত্তি থেকে বঞ্ছিত করা হল কেন?
৩. ফাতেমা গর্ভ পাতের জন্যে দায়ী কে? তাকেই কি আসলে হত্যা করা হয়েছে?
৪. শিয়াদের সব কথাই কি হেসে উড়িয়ে দেবার মত/
ভালো লিখেছেন।সকল ধর্ম ও গুরুদের :guli:
“খায়বারে ইহুদী নিধন যজ্ঞের পর এক ইহুদি রমনীর ঘরে তিনি বিষ মিশানো মাংশ খেয়েছিলেন। এর ফলে তার সাথে সাথে মৃত্যু ঘটেনি, কিন্তু এর ফলে তিনি দীর্ঘ বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন যাকে আমরা প্রচলিত ভাষায় বলি স্লো পয়জনিং।”
এই বিষয়টা একটু বিস্তারিত লেখা যায় না?, রেফারেন্স সহ? । যেমন কে বিষ খাইয়াছিল, কিভাবে?,কখন?… ইত্যাদি।
@সপ্তক,
ভাইজান সব বিষয় পরিস্কার লিখলে আপনারা তো আপনাদের ব্রেন ব্যবহার করবেন না, তাই মাঝে মাঝে কিছু তথ্য চেপে যাই। গুগল এ সার্চ মারেন না এটা লিখে- Was Mohammad died from poisoning?
হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু।
বলুন তো দেখি, এখানে কে বা কারা নিজের পাপ স্বীকার করলেন, কে কার কাছে পাপ মোচনের জন্যে প্রার্থনা করছেন আর বাক্যের বক্তাই বা কে? কতো সুন্দর কথা! যদি ভুল করি আমাদেরকে অপরাধী করোনা। আপনার দেয়া মুহাম্মদের খুনের, ধর্ষণের, অপরাধের, ভুলের তালিকা অর্থহীন হয়ে গেলনা?
@আকাশ মালিক,
আপনিই তো আপনার ধা ধা র উত্তরটা দিয়ে দিলেন। আসলেই অর্থহীন হয়ে যায় সব কিছু আর প্রকারন্তরে মোহাম্মদ তার যাবতীয় ভুলের দায়ভার থেকে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করছেন। আমি বুঝি না , শিক্ষিত মানুষ জন কি এসব পড়েও বোঝে না যে তারা স্রেফ একটা অন্ধকার গুহার মধ্যে দিশাহীন ভাবে ঘুরে মরছে ? তবে কেউ কেউ এর মধ্যে অসীম রহস্যের সন্ধান পান যা দেখে সত্যিই মাঝে মাঝে বিস্মিত হয়ে যাই।
@ভবঘুরে,
কুকর্মের তালিকায় আরো অনেকের মধ্যে আরো দুই একখানঃ
ব্ল্যাকমেইলিং– আত তাওবাহ 9:34 হে ঈমানদারগণ! পন্ডিত ও সংসারবিরাগীদের অনেকে লোকদের মালামাল অন্যায়ভাবে ভোগ করে চলছে এবং আল্লাহর পথ থেকে লোকদের নিবৃত রাখছে। আর যারা স্বর্ণ ও রূপা জমা করে রাখে এবং তা ব্যয় করে না আল্লাহর পথে, তাদের কঠোর আযাবের সুসংবাদ শুনিয়ে দিন।
আত তাওবাহ 9:35 সে দিন জাহান্নামের আগুনে তা উত্তপ্ত করা হবে এবং তার দ্বারা তাদের ললাট, পার্শ্ব ও পৃষ্ঠদেশকে দগ্ধ করা হবে (সেদিন বলা হবে), এগুলো যা তোমরা নিজেদের জন্যে জমা রেখেছিলে, সুতরাং এক্ষণে আস্বাদ গ্রহণ কর জমা করে রাখার।
আত্মসাৎ – আত তাওবাহ 9: 111 আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য।
এইবার বলেন, শাস্তি কি হওয়া উচিৎ?
@কাজী রহমান,
তবে ভাইজান, আপনার জন্যে জাহান্নামের আগুন ছাড়া কোন শাস্তি আমি আর দেখছি না। সুতরাং সময় থাকতে তওবা করে খাটি মুমিন বান্দা হয়ে নামাজ কালাম ধরেন আর বলেন- দীনের নবী মোস্তফায় রাস্তা দিয়া হাইট্টা যায়।
@ভবঘুরে,
লক্ষ-কোটি বছর আগে, বাক্যগুলো লিখে আল্লাহ পাক লাওহে মাহফুজে সযতনে রেখে দিয়েছিলেন, ৫৭০ খৃষ্টাব্দের পরে সুরা বাকারার শেষে এনে বসাবার জন্যে। এমন কোন বাক্য বা আয়াত কি কোরানে আছে যা প্রমাণ করেনা বইখানি মুহাম্মদ ও তার সহযোগী কিছু মানুষের হাতের লেখা? আমাদের দৃশ্যগোচরে এমন কোন জীব, বস্তু বা পদার্থ কি আছে যা প্রমাণ করেনা ঈশ্বর বা আল্লাহ বলতে কিছু নেই? অবশ্যই তারা বুঝবেনা, দেখবেনা, জানবেনা যারা বোঝতে চায়না, দেখতে চায়না, জানতে চায়না।
@আকাশ মালিক,
ভাই কি বলব, আমি অনেককেই এ মুক্তমনা সাইটের লিংক দিয়ে বলেছি মাঝে মাঝে এখানে ঢু মারতে, তারা দু একবার এখাবে ঢু মারার পর আর কখনই আসে নি। তাদের মন্তব্য- এখানে আসলে তাদের ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। তারা কিন্তু কেউ অশিক্ষিত নয়। এখন বুঝুন এদের বোধ বুদ্ধি কতটা ভোতা হয়ে গেছে। এদের ঈমান এতটাই ঠুনকো যে একটা সাইটে কিছু নিবন্ধ পড়লেই তা ছুটে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আমার বক্তব্য- মোহাম্মদ যদি সত্যি আল্লাহর নবী হয়, আর ইসলাম যদি আল্লাহর ধর্ম হয়- তাহলে কোন সমালোচনাই তাকে বিনষ্ট করতে পারবে না। কিন্তু তারা সেটা বুঝতেও নারাজ। এখানে আল্লাহ বলতে বোঝানো হচ্ছে- যদি সত্যি কোন সৃষ্টি কর্তা থেকে থাকে তাকে, কোরানের আল্লাহ না।
আমার কাছে মনে হয়, সকল পাঠকেরা শুধু অধীর আগ্র্রহে হা করে বসে থাকে কখন আবার আপনার হাতের লেখা একটা পোষ্ট মুক্তমনায় পাওয়া যাবে। কারন,আপনার লেখায় যে বৈশিষ্ট তা হল, আপনার নিজের গা-বন্দী কোন কিছু পাঠকদের উপর চাপিয়ে দেওয়ার প্রবনতা থাকেনা। আপনার লেখার মধ্যে যা থাকে তা হল, কিছু নিরেট বাস্তব তত্ব ও তথ্য। এর পর আসতে থাকে এর একের পর এক দুধের মত পরিস্কার প্রাঞ্জল বিশ্লেষন এবং বাখ্যা। এই বিশ্লেষন ও ব্যাখ্যায় পাঠকদের যে লক্ষ বস্তুতে পৌছে দেয় তা প্রচলিত সমাজে অতিব তিক্তকর মনে হইলেও তা কারো পক্ষে অস্বীকার করার বা খন্ডন করার মত থাকেনা। যদি কিছু পন্ডিত গণ এগিয়ে এসে খন্ডন করার চেষ্টা করতো তা হলে বোধ হয় আরো ভাল হতো। কিন্তু কেউ ই আসেনা। খন্ডন করার যুক্তি না থাকলে আসবেই বা কি করে?
কেবল ১ বার মাত্র পড়েছি।।
চমৎকার!!
আরো ভাল করে পড়ে দেখতে হবে।
ধন্যবাদ
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
ধণ্যবাদ আ্পনার তারিফের জন্য। আসলে খোদ আল্লাহই যখন তারিফ পছন্দ করে তখন আমি তো সামান্য গুণাহগার বান্দা মাত্র, তারিফ পছন্দ না করে কি আর পারি ? 😀
যার যার লেখার বৈশিষ্ট্য আলাদা , আমি ভাই সহজ সরল পদের মানুষ, জটিল জিনিস যেমন বুঝি না তেমনি কোন কিছু দেখলে তাকে সোজাভাবেই দেখি। জানিনা আমার লেখার জন্য কেউ বসে থাকে কি না, তবে আপনি যে অপেক্ষায় থাকেন তা বেশ বুঝতে পারি :-s
আমি কিন্তু সত্যি সত্যি অধীর আগ্রহে বসে থাকি কেউ এসে আমার যুক্তি গুলো খন্ডন করুক। তা না পেয়ে মাঝে মাঝে মনে হয় , আমার যুক্তি গুলো বোধ হয় এতটাই অসার যে তা খন্ডানোর কেউ দরকার বোধ করে না :-X
।
@ভবঘুরে,আমি অধির আগ্রহে আপনার লেখা পড়ার জন্য অপেক্ষা করি 🙂 (F)
@আঃ হাকিম চাকলাদার, ..i agree with you..
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
কথাটি এতই বাস্তব যে আমার আর কিছুই বলার নেই।
@আঃ হাকিম চাকলাদার,
হাকিম ভাই একদম ঠিক কথাই বলেছেন, ভবঘুরে ভাইয়ের লেখা পড়ার জন্য আমরা হা করে বসে থাকি।
ভবঘুরে :guru: