আমি যখন বহুদিনের হিমসাগর থেকে উঠে এসে
একটি দু’টি করে মখমল নরম পাপড়ি মেলছি,
তুমি তখন সটান ঘুরে দাঁড়ালে
আমি যখন প্রজাপতির জাফরি কাটা পাখনা থেকে ম্রিয়মান বেগুনি আর কষ্ট হলুদ
ধুয়েমুছে সাতরঙ সুখ আঁকছি ,
ঠিক তখনি তুমি দু’চ্ছাই বলে দূরে সরে গেলে
আর এতো দ্রুত এই চলে যাওয়া যে অকস্মাৎ নিমেষে ধূলোমলিন হয়ে ক্ষয়ে গেলে
আমি তোমার চলে যাওয়া দেখছি আর মনে মনে বলছি
ভাবছো কী, এই যে গোলাপ পাপড়ি মেলা , প্রজাপতির পাখায় রঙ্গীন আঁকিবুঁকি ,
এই সব তোমারই কারণে?
বড্ড দেরী করে হলেও আজ বলি -এতো সব রঙ তুলির আয়োজন, এতো কলরব
একান্ত আমার নিজের জন্যেই তৈরী করা
তোমার কাঙ্গাল বিপন্ন উপস্থিতি তাতে থাকতেও পারে ,
তবে জন্মান্তরের মত হারালেও ক্ষতি নেই
আমি যে আমাতে মেতেছি।
খুব ভালো, লিখতে থাকুন …
শাবাশ কবি, অনেক দিন পর! :clap
আমি আছি, ইহা অপেক্ষা সত্যি নাই– শেষে এই আত্নগত ভাববাদে ঠেকলেন? 😉
মুগ্ধ হলাম পড়ে। ধন্যবাদ কবিতাটি এখানে শেয়ার করার জন্য।
@মোজাফফর হোসেন,
সহভাগীতায় আনন্দ বাড়ে তাই- সাহস করে মুক্ত-মনায় দেয়া। অনুপ্রেরণা দিলেন-কৃতজ্ঞ হলাম।
খানিকটা আলগা ভাবেই পরছিলাম চরণগুলি। ভালই লাগছিল। ভাবছিলাম এই অঘ্রানের হাল্কা কুয়াশার সন্ধ্যে বেলায় বেশ পেলব তুলতুলে ছড়া কেটেই ঘরে ফিরব।
তা তো হল না। কেননা-
বাধ্য হয়ে আবার পড়তে হল। আবার পড়তে হল।
ভীড়ে বা নির্জনে, কোলাহলে বা নিরবতায় আমাদের দলবাঁধা নিঃসঙ্গের সেই পুরাতন গল্প শোনালে বেশ।
আপনাকে অভিনন্দন। মেতে থাকুন।
@মুরশেদ,
কুয়াশা ভোরে আমরা শিশিরে পা ডুবিয়ে হেটেঁছি, বেলে জোৎস্নায় বাতাসের সঙ্গে সখ্যতা করেছি, হয়তো আমরা তখন একলা থেকেছি কিন্তু একাকী থাকি নি কখনো।
কবিতা টা পড়ার জন্যে আর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
কেয়া, এতো এক সাহসী নারীর উচ্চারণ। আমরা নারীরা যদি আমাতেই মেতে থাকতে পারতাম!
কবিতা যেন থেমে নাযায়— এ প্রত্যাশা ও অনুরোধ রইল।
@গীতা দাস,
তাই-ই ভাবছিলাম আমার গীতা দি কিছু লিখলো না? সব সময় অনুপ্রেরণা দিয়েছেন বলেই হয়তো মনে মনে দাবী করছিলাম- স্বীকার করতে দোষ নেই।
এটা যদি কবিতা বলে মনে হয়ে থাকে তাহলে আবারো চেষ্টা করব। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
শুরুটা আমার কাছে খুবই জোশ লাগল। আগা গোড়াই চমৎকার।
@সাইফুল ইসলাম,
মন্তব্য পড়ে উৎফুল্ল হলাম। সত্যি বলি? লিখতে গিয়েও আমারও খুব আনন্দ হয়েছে।
না, এখন বুঝলাম–জলবৎ তরলং।
কবিতা বুঝতে আমার অনেক দেরী হয়। একলাইন পড়লে তা প্রায় মিনিট পাঁচেক লাগে অর্থ বুঝতে।
তা সত্যেও আপনার কবিতাটা ভাল লাগল–
@আবুল কাশেম,
কবিতাটা পড়বার চেষ্টা করেছেন -এতেই আমি আনন্দিত।
কিছু বোঝা দেরীতে বুঝলেও ক্ষতি নেই তাতে বোঝার ভার কমে।
কি আবারো না- বোঝা কথা বললাম?
আপনার কবিতাটি পরে লালন সাঁইয়ের একটা গান মনে এলো, ” আত্ম-তত্ত্ব যে জেনেছে/ দিব্য জ্ঞানী সেই হয়েছে…”। সত্যি আত্ম উপলব্ধি, আত্ম অনুসন্ধান, আত্ম বিশ্লেষণই জীবনের সার কথা। সেখানে অন্য সব কিছুর উপস্থিতি উপলক্ষ্য মাত্র…শুভকামনা রইলো।
@মাহমুদ মিটুল,
একে অন্যকে পেছনে ফেলে দৌড় প্রতিযোগীতায় আমরা সেই উপলক্ষকেই এড়িয়ে যাই। তারপর জীবন শেষের আলোছায়া মাখা অস্পষ্ট গোধুলীতে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি ফেলে আসা পথের কোন কিনারায় কোন আনন্দ নূড়ী অবহেলায় অভিমানে ফেলে এসেছি-তখন আর ফিরে যাওয়া হয়ে ওঠে না।
শুভকামনা আপনার জন্যেও।
কবিতার উৎস – কোথা হতে উঠে আসে? গভীর গোপন নীরবতার কোলাহলের এক জগৎ, যা সময়ে অন্ধকার, সময়ে সাদা কালো, সময়ে রঙ্গীন। কবিতার জন্ম দিতে বোধ হয় কোন কষ্ট নেই, সৃষ্টিতেই যত আর্তনাদ।
কবিতা পাঠ – তাতেও প্রয়োজন অনেক গুনের আয়োজন। সবাই তো আর সঠিক আয়োজক হতে পারেন না।
কবিতার মন্তব্য – অসম্ভব! এ যে রাজভোগ। যে ভিখিরী অল্প ভোগেই তুষ্ট, রাজভোগে সম্পূর্ণ সন্তুষ্টি প্রকাশের ভাষা কি তার আদৌ জানা?
সারমর্ম ১ – না পারি লিখতে, না পারি পাঠ করতে, তাও নিজেকে কবিতার জগৎ হতে বিচ্ছিন্ন ভাবতে অপারগ। এই অপারগতাই আলাপ করিয়ে দেয় যুগলবন্দী ও তার স্রষ্টার সাথে। সুন্দর সে অভিজ্ঞতা, বিশেষ করে আজ রাতে মনটা যখন দিগবিদিক (বানানটি ঠিক করতে পারছিনা) ছুটছে, তখন হঠাৎ মখমল নরম পাপড়ি ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে হয়, তাই নিশ্চয়ই উচিত। জীবনই যেখানে ক্ষণস্থায়ী সেখানে মখমল নরম পাপড়ি আর সাতরং সুখের স্থায়ীত্বের দীর্ঘত্ব তো কিছুই নয়।
সারমর্ম ২ – অনেক ভালো লাগলো। পরবর্তী কবিতার সাথে পরিচিত হবার অপেক্ষায়… 🙂
@ছিন্ন পাতা,
আপনি এতো সুন্দর করে লিখেন যে ঈর্ষা হয়।
নিন (D)
@ছিন্ন পাতা,
কবিতার উৎস- বোধ করি প্রার্থিত ভুবন জয়ের দুরন্ত স্পর্ধায়, মুক্তি আর মৈত্রীর মাঙ্গলিক ইচ্ছেয়।
কবিতা পাঠ-কবিতার আলপথ ধরে হাঁটলেই আয়োজন গুছিয়ে নেয়া যায় আর সেই আলপথ আপনার চেনা।
কবিতার মন্তব্য- শিল্পের ভিখিরী কিন্ত দাতার চেয়ে অনেক সমৃদ্ধ।
সারমর্ম- কিছু যোগাযোগের কিছু উদ্দেশ্য থাকে-মানেন তো?
যার কথায় মাদকতা আছে সেই আপনি লিখতে এবং পাঠ করতে পারেন-আমি নিঃশ্চিত।
মনঘোড়ার বল্গার রাশ যে টানতেই হবে তার ই বা যুক্তি কি? শুধু আজ নয় ছিন্নপাতা রোজ আনন্দে মাতুন।
শুভেচ্ছা।
তোমার কাঙ্গাল বিপন্ন উপস্থিতি তাতে থাকতেও পারে ,
তবে জন্মান্তরের মত হারালেও ক্ষতি নেই
আমি যে আমাতে মেতেছি।
পুরো কবিতাকে আপনি যেভাবে পরিণতি দিলেন; আমি বলব এর থেকে ভাল কিছু আর সত্যিই আশা করা যায় না। প্রেম নামক উপাদানটি আমাদের প্রত্যেককে একটি ভিত্তির উপর দাড় করায়। যা একান্তই নিজের। কিন্ত আমরা তা প্রায়শই স্বীকার করি না। বলি, ‘ওর জন্য জীবনটা বিলিয়ে দিলাম, তার জন্য কত ত্যাগ স্বীকার করলাম’ ইত্যাদি। সুন্দর এই কবিতার জন্য কবিকে ধন্যবাদ।
@শাহ মাইদুল ইসলাম,
পাঠের জন্যে ধন্যবাদ। নিজেকে এড়িয়ে অন্যের জন্যে কিছু করা কি আদৌ সম্ভব?
জানি এখানে রাজনৈ্তিক শুদ্ধবাদীরা বলবেন –“হয়তো” ।আমি আপনি নিশ্চিত বলবো–নয়তো।
ভাল লেগেছে। এখানে থেমে গেলে, কেমন হয়? কিছু কি হয়? হয়তো হয়, হয়তো হয় না।
কথা তা নয়। কথা হলো ব্যক্তি ও ব্যক্তির সম্পর্কের মধ্যকার প্রাণহীন পাথরটাকে সরিয়ে দিলেই কি, বেঁচে থাকার সবকিছু আমিত্বের সায়রে হারিয়ে যায়? যায় না।
এ আমার কি শুধুই আমার? এই যে “সব রঙ তুলির আয়োজন,” এখানে তার আভাস দেখতে পাই। কেননা এই আমার, অন্য অনেক আমির মধ্যে নিজের আমিত্বকে, মানুষ ও মানুষের সম্পর্কের বৃহত্তর পরিসরে অনুভব করে বলেই হয়তো –
বলা যায়। “মেতেছি” ইঙ্গিত এখানেই, সার্থকতাও এখানে।
আরো আরো লেখার অপেক্ষায়। ধন্যবাদ।
@স্বপন মাঝি,
আপনার মন্তব্যের সুরটা যদি ছুঁতে পেরে থাকি তবে বোধ করি আপনার সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই। ব্যাক্তির আনন্দে উদ্ভাসিত হবার জন্যে সামাজিক ক্ষেত্রের প্রয়োজন রয়েছে। আমি আমায় মেতে উঠতে পারি শুধুমাত্র আমার পারিপার্শ্বিকতাকে সঙ্গে নিয়েই।
স্মৃতি থেকেই বলি?
“শাখার সঙ্গে থাকবো না আর বলে যেই ঝরে পড়লো পাতা অমনি উড়িয়ে নিলো হাওয়া” যতদূর মনে পড়ে কবিতার নাম ছিলো “সংগঠন”।
পাঠের জন্যে মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
@কেয়া রোজারিও,
আপনি যথার্থ বলেছেন।
অনেককিছুকে অল্পকিছুতে এমন সুন্দর করে বলা যায়, মাথা নত হয়ে আসে।
(Y)
কবিতাটা পড়ে আনন্দিত হলাম। ভাব সম্প্রসারণ করতে গিয়ে হয়তো অনেকেই অনেক কথা ভাববেন। পুরুষতন্ত্র, নারীতন্ত্র, প্রেম-প্রীতির কথা তো বলা হয়েছে। আরো অনেক কিছুই ভাবা যেতে পারে। আমার কাছে মনে হয়েছে সেলফিশ জিন-এর আত্মকথা।
না, মোটেই না, এগুলো সব বিবর্তনের কারণে। 😀
@ইরতিশাদ,
যাক! শেষ পর্যন্ত কেয়া রোজারিও – ও দাবী করতে পারবে সে বিবর্তন বোঝে , আর এমন ই ভালো বোঝে যে একখানা কবিতাও লিখে ফেলতে পারে!!
কবিতাটা লেখার সময় ভাবছিলাম আমরা কেন “ভালো আছি” বলতে সঙ্কুচিত হই? কেনো বলতে পারি না আমি ই আমার আনন্দযজ্ঞের আয়োজক।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
একজন মানুষের দৃঢ়তার উচ্চারন শুনলাম।
ভালো লেগেছে।
(F)
@কাজী রহমান,
বার বার উচ্চারণে মনেও “দৃঢ়তা্র” অনুনাদ হয়, নয় কি?
আসলে মানুষ তার শস্যহীন সময়ের চাতালে অক্ষমতা ,ব্যার্থতা, ক্লান্তিময় বিষাদ আর আজন্ম ঋনের বোঝা সামলাতেই ব্যাস্ত। জীবনের ভৈ্রবী শোনবার জন্যে একটু তো দাড়াঁতেই হয়।
ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ হোল।
@কেয়া রোজারিও
:clap
এত কাব্য নিয়ে উধাও হয়ে যান কেন? অনবরত লেখা দিন।
নিজেকে নিয়ে বেচে থাকা, আত্ম শক্তি, আত্ম নির্ভরতায় নিজেকে প্রস্ফুটিত করার আনন্দটাই আলাদা। তারপরেও পরিপুর্নভাবে নিজেকে উপভোগ করার জন্য আবেগ ও জ্ঞানকে শেয়ার করতে হয় কারও না কারও সাথে। কবিতাটা ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ।
@শাখা নির্ভানা,
সম্পুর্ণ একমত। আবেগ , জ্ঞান আর অভিজ্ঞতা সহভাগীতা করায় এর জৌলুস বাড়ে বৈকি।
মন্তব্য করে কৃতজ্ঞতায় বাধঁলেন।
এটা কি একপাক্ষিক সফল ভালবাসার ফলাফল ছিল ?
আর এক পাক্ষিক না হলে ভালবাসার একি গভীরতা যেন এক আকাশ সীমাহীন তার বিশালতা।
কবিতাটি পড়লে মনে হয় একদিকে পুরুষতন্ত্রের পুরুষটির কাছে যেন এক নারীর এক আজন্ম পরিয়াদ,আকুতি,মিনতি ফুটে উঠার আবেদন, আবার অন্যদিকে জীবনের সব শৃংখলার বৃত্তকে ভেংগে দিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বেঁচে থাকার দৃঢ় মনোবল।
খুব ভাল লেগেছে। (Y)
লেখা চলতে থাকুক অবিরাম।
(F)
দুঃখিত,সফল এর জায়গায় হবে “বিফল”।
@মাহবুব সাঈদ মামুন,
ধন্যবাদ দিয়ে শুরু করি? সময় নিয়ে এই মামুলী লেখায় মন্তব্য করলেন তার জন্যে।
কি জানেন, এই যে সবতাতে পুরুষতন্ত্র বা নারীতন্ত্রের যোগাযোগ, প্রেম প্রীতির আয়োজন আমায় মহা অস্বস্তিতে ফেলে। আমি একজন মানুষ হিসেবে নিজেকে নিয়ে মেতে থাকার আনন্দের কথা বলতে চেয়েছিলাম, বলতে চেয়েছিলাম সাহসের হাত ধরে চলমান ঔদ্ধত্যের কথা বলতে। সবারই থাকে পৃথক বাস্তবতা, আমি ভাবছি আমাকে কেন্দ্র করেই পৃথিবী আবর্তিত , আবার আমার ঘরে বা কর্মস্থলে পাশের মানুষটিও তাই ভাবছে। সে আমাদের মাঝে যে সম্পর্কই হোক না কেনো ।
@কেয়া রোজারিও,
মহাঅস্বস্তিতে ফেললেও কি আমরা তার থেকে মুক্ত থাকতে পারি ?? :-s
প্রেম-প্রীতি,রাগ-অনুরাগ,ভালবাসা আসলেই নারী – পুরুষ,নারী-নারী,পুরুষ-পুরুষেই হয়।আর এই অনুভূতিগুলি স্থান,কাল ও পাত্রভেদে ভিন্ন ভিন্ন আংগিকে হয় বলেও মনে হয়। যেমন,বাংলাদেশের নর-নারীর প্রেম আর ইউরোপ বা আমেরিকার নর-নারীর প্রেমের আদান-প্রদান ও কামনা-বাসনা যে সম্পূর্ণ ভিন্ন হয় তার কারনটা কি ? কারনগুলি তো মনে হয় সামাজিক,রাজনৈতিক,অথর্নৈতিক,সাংস্কৃতিক কারন।এগুলির মান যত উন্নত হয় ব্যক্তি তত মানসিকভাবে নিজেকে”মানুষের” পর্যায়ে উপনীত করে।
আমিও লিখেছিলাম,
আবার অন্যদিকে জীবনের সব শৃংখলার বৃত্তকে ভেংগে দিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বেঁচে থাকার দৃঢ় মনোবল।
“মানুষের” জায়গায় নিজেকে অবস্থান করানো থেকে জীবন ও জগতের সব কিছু বিবেচনায় এনে কাজ করাকে আমি বুঝিয়েছি।
ভাল থাকবেন সবসময়।
(F)
(Y)
চমৎকার লাগলো। আরো লিখবেন আশা করি।
@মইনুল রাজু,
আরো লেখার তো চেষ্টা করব কিন্তু আমার উপস্থিতি কবিতা অঙ্গনে আবার না “কাঙ্গাল বিপন্ন” বলে প্রতীয়মান হয়- –আশঙ্কায় থাকি।
পড়লেন, মন্তব্য করলেন, উৎসাহ দিলেন- আমি কৃতজ্ঞ।