সৌদি আরবে ৮ বাঙালিকে অমানবিক ও পাশবিক ভাবে শিরোচ্ছেদের প্রতিবাদে জাতিসঙ্ঘের সামনে ২১শে অক্টোবর ২০১১, বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ।
Across United Nations Building,
October 21st., Friday, from 2PM to 6PM
THE CORNER OF 47th STREET & 1st AVE.Manhattan
By Subway – Grand Central Station E 4 5 6 7 Train
বিক্ষোভ সমাবেশটির আয়োজন করেছে প্রবাসী বাংলাদেশীরা। অনুগ্রহ করে ফোন, ইমেইল, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদির মাধ্যমে এই বিক্ষোভ সংবাদটি সর্বস্তরের প্রবাসী জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দিন। অংশগ্রহণে আহ্বান ও উদ্বুদ্ধ করুন।
BANGLADESH COMMUNITY এর মূল বক্তব্য এখানে দিয়ে দে’য়া হলো
Raise Our Voices Against Saudi Brutality
Eight migrant workers from Bangladesh were publicly beheaded in Riyadh on
7 October 2011 by the Government of Saudi Arabia.
Their allegations: robbery and subsequent murder of an Egyptian security
guard. There was neither a proper investigation, nor formal legal
representation for the eight Bangladeshis.
We condemn the public beheading, and reject its defense by the Saudi
Government as being in accordance with God’s law. Such practices are both
brutal and barbaric.
Amnesty International also condemned the execution in a statement on 7th
October. They stated, “Court proceedings in Saudi Arabia fall far short of
international standards for fair trial.’ AI’s Middle East and North Africa
director, Hassiba Hadj Sahraoui, said that the recent news of the
execution is deeply disturbing.
Many news agencies and human right groups are disclosing news that this
type of mock trial and execution of the death penalty has been increasing
in Saudi recently. It is very alarming for the world in relation to human
rights.
When the world is observing the Arab Uprising, we see the people of this
area are fighting for democracy and human rights. This execution goes
against that aspiration.
Can a human being in the modern age who is given the death penalty really
be executed in public by single blade sword?
This can not go unchallenged.
Raise your voice and join the rally against the medieval Saudi practices.
2-6 p.m., 21 October Friday
Across from the United Nations Building
THE CORNER OF 47RD STREET & 1st AVE.
Manhattan, New York
By Subway – Grand Central Station – E 4 5 6 7 trains
Send a message to the Secretary General of the United Nations, and to US
Secretary of State Hillary Clinton, and to develop countries ambassadors
asking them to condemn the butchery.
Issued by:
members of the
BANGLADESH COMMUNITY
আপনাকে ধন্নবাদ। আন্দলনে অংশগ্রহনের সুযোগ করে দেবার জন্য।
সৌদি বর্বরতার বিরুদ্ধে জাতিসংঘের সামনে প্রতিবাদরত বাঙালী
[img]http://f812.mail.yahoo.com/ya/download?mid=1%5f1654473%5fAG3HjkQAACstTqTZNwqIgWhIEE8&pid=2.2&fid=Inbox&inline=1[/img]
@কাজী রহমান,
[img]http://thumbp10-bf1.thumb.mail.yahoo.com/tn?sid=1276388516&mid=AHDHjkQAAQxQTqT3zA1GfHLtxOM&midoffset=1_392021&partid=2.2&f=812&fid=Muktomona[/img]
জাতিসংঘের সামনে বাংলাদেশীদের বিক্ষোভ
এনা, নিউইয়র্ক থেকে ॥ শান্তিতে নোবেল বিজয়ী তাওয়াক্কুল কারমান সৌদি আরবে প্রকাশ্যে শিরশ্ছেদের নিন্দা এবং আন্দোলনের প্রতি সম্মান জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ৮ বাংলাদেশীকে প্রকাশ্যে শিরশ্ছেদের নিন্দায় ২১ অক্টোবর জাতিসংঘ সদর দফতরের সামনে বাংলাদেশ কমু্যনিটি এবং সিরিয়া ও ইয়েমেনের স্বৈরশাসকের পতন দাবিতে প্রবাসীদের তুমুল বিক্ষোভ-সমাবেশে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী তাওয়াক্কুল কারমান উপস্থিত হয়ে আরব বিশ্বে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি প্রকাশ্য শিরশ্ছেদের নিন্দা জানান।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=17&dd=2011-10-23&ni=74835
শিরশ্ছেদের প্রতিবাদে এক নোবেলজয়ী
মতামত (১) প্রিন্ট | শেয়ার
প্রতিদিন ডেস্ক
একুশ শতকে প্রকাশ্যে ছুরি দিয়ে পশুর মতো মানুষ জবাই সমর্থনযোগ্য নয়। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী তাওয়াক্কুল কারমান সৌদি আরবে আট বাংলাদেশীর প্রকাশ্যে শিরশ্ছেদের নিন্দা জানিয়ে শুক্রবার এ কথা বলেছেন।
ইয়েমেনি নোবেলজয়ী এদিন লিবিয়ার সাবেক স্বৈরশাসকের নিষ্ঠুর পরিণতির কথা স্মরণ করে আরব বিশ্বের অপর নেতৃবৃন্দকে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতি সম্মান জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন। শিরশ্ছেদের নিন্দায় জাতিসংঘ সদর দফতরের সামনে বাংলাদেশ কম্যুনিটি এবং সিরিয়া ও ইয়েমেনের স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদ এবং আলী আবদুল্লাহ সালেহর পতন দাবিতে এ দুটি দেশের প্রবাসীরা বিক্ষোভের আয়োজন করে। ওই বিক্ষোভ-সমাবেশে নোবেল বিজয়ী তাওয়াক্কুল কারমানও যোগ দেন এবং আরব বিশ্বে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেন। খবর এনার
পুলিশ বেষ্টনীর পাশাপাশি অবস্থানে এ বিক্ষোভ-সমাবেশে বক্তৃতাকালে অংশগ্রহণকারী বিপুলসংখ্যক নারী-শিশুসহ আরব-আমেরিকান ও বাংলাদেশিদের স্লোগানে মুখর হয়ে উঠে। লিবিয়ার স্বৈরশাসকের পতনে বিজয়োল্লাস করা হয়। একইভাবে ইয়েমেন, সিরিয়ার গণতন্ত্রকামী মানুষের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে অবিলম্বে বাশার আল আসাদ ও আলী আবদুল্লাহ সালেহকে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। জাতিসংঘের সামনে যে সময় এই বিক্ষোভ হচ্ছিল, ঠিক সে সময় ভেতরে নিরাপত্তা পরিষদে ইয়েমেনের গণতান্ত্রিক আন্দোলনকারীদের দমন-পীড়নের নিন্দা এবং অবিলম্বে প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে সর্বসম্মত একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। কয়েক মাস আগে ইয়েমেনে শুরু হওয়া গণআন্দোলনের পর এটিই জাতিসংঘে আন্দোলনকারীদের সমর্থনে প্রথম সিদ্ধান্ত। তাওয়াক্কুল কারমান দুদিন আগে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি-মুনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। রিয়াদে আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের নিন্দা এবং এহেন বর্বরতা থেকে সৌদি সরকারকে বিরত থাকার দাবি জানান। ‘বাংলাদেশ কম্যুনিটি’র ব্যানারে ওই কর্মসূচির মূল সংগঠক ছিলেন বেইজিং অলিম্পিকে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত আর্টিস্ট খুরশিদ আলম সেলিম। সমাবেশের পর মহাসচিব বান কি-মুন বরাবরে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
http://www.bd-pratidin.com/?view=details&type=gold&data=Emirates&pub_no=536&cat_id=1&menu_id=1&news_type_id=1&index=5%5Bimg%5Dundefined%5B/img%5D
প্রতিবাদী বাঙালীদের একটা ছবি এখানে দিতে গিয়েও পারলাম না। প্রযুক্তির ব্যবহার ঠিকঠাক না জানলে যা হয়, তাই।
প্রথমে আমার মনে হয়ে ছিল সবার উচিত এই প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ গ্রহণ করা আমাদের সাবর নৈতিক দায়িত্ব .. আমার নিজের আবেগ বিবেক তাই বলে কিন্তু আবেগ র বিবেক দিয়ে পৃথিবী চলেনা আমাদের মত দেশ যাদের জনসংখ্যার বিশাল একটা অংশ এই অশিক্ষিত বর্বর ধর্মান্ধ সৌদিদের দেশে কাজ করে উপার্জিত অর্থের উপরে নির্ভরশীল তাদের আগে চিন্তা করা উচিত এই প্রতিবাদ ভবিষ্যতে প্রবাসীদের উপরে কোনো প্রভাব ফেলবে কিনা .যারা এই সব প্রতিবাদ সভা ডাকেন তারা যে সৌদিআরবে কর্মরত কারো উপার্জনে চলেননা টা নিশ্চিত . কিন্তু যারা ওই টাকা দিয়ে চলে তাদের কোনো ক্ষতি হবে কিনা এই বিষয়ে কত টা ভাবেন টা আগে ভেবে দেখতে হবে . অনেক ক্ষেত্রে দুধ দেওয়া গরুর লাঠি সহ্য করে যেতে হই ভালো অন্য একটা গরু না পাওয়া পর্যন্ত. যুদ্ধ তখনি করা উচিত যখন বিজয় এর সম্ভাবনা থাকে. খামাকা যুদ্ধ ডেকে ভবিষ্যত যোদ্ধা কে ঝুকিতে ফেলা ঠিক না.
এতে তো এত মন খারাপ হউয়ার তো কিছু দেখি না।আল্লাহ্ র বিধান কায়েম হয়েছে । আমার আপন ভাইয়ের ক্ষেএেউ যদি এরকম হত তারপর ও আমি ভাবতাম যে ,ওর বিচার ঠিকি হয়েছে। আর আল্লাহ র বিচার যদি এই দেশে চালু হয় তবে আগামি ১০ বছরে আমরা অন্য বাংলাদেশকে দেখতে পারব। সুবানহাল্লহ।।
@anik, সৌদি আরবে ২০০৭-২০১০ এর মধ্যে ৩৪৫ জনের মথা ধড় আলাদা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরো হবে (!)। তাদের দেশে তো এই আইন আগে থেকেই ছিল। কই তাদের দেশ তো পাল্টাই নাই। তাদের দেশের লোকজনও তো আপরাধ করে, খুন করে, ধর্ষণ করে, মদ্য পানের কথা তো গৌণ ।
বর্বরতা সভ্যতাকে মধ্যযুগে পাঠিয়ে দেয়। বাংলাদেশে এই আইন চালু হ’লে অচিরেই বাংলাদেশে মধ্যযুগের অন্ধকার নেমে আসবে।
@anik, আপনারা মানুষ তো? নাকি মানুষ রুপী জানোয়ার?আপনাদের মুখে আমার থুতু দিতে ইচ্ছে করে।অবশ্য অনেক সচেতন মানুষ প্রতিনিয়ত আপনাদের মুখে থুতু দিচ্ছে, যা আপনারা বুঝতে পারেন না।আপনাদের মত ইসলামিক হায়নাদের দিন মনে হয় শেষের দিকে।যদি অতি গনতন্ত্রের পতন ঘটে।বুঝলেন না?ইউরোপ এ অনেক দেশেই বোরখা নিষিদ্ধ করার পর অনেক মানবতা বাদি চেঁচিয়েছিল না?অই সব মানবতা বাদীদের আরেকটু কম বুঝতে হবে।বুঝতে হবে যে স্বাধীনতা মানেই ডোমেস্টিক ভায়ওলেন্স কে সমর্থন করা না। ওটা যদি অরা বুঝতে পারে তবেই আপনাদের দিন ফুরাতে আরম্ভ করবে। :guli:
@anik,
আপনি ভাই সত্যি কথা বলেছেন।আমরা ফিরে যাব সেই খেলাফতের যুগে। আর মরার পর সবাই সোজা চলে যাব বেহেস্তে যেখানে আছে অসংখ্য হুর, মদের নহর, গেলমান। আহ্ , ভাবতেই মনটা কেমন আনচান করে ওঠে।
অন্তরের গভীর হতে গভীরতর জায়গা হতে কামনা করছি এ প্রতিবাদ, এ সমাবেশ যেন সফল হয়, সফল হয়, সফল হয়।
সাহসী আর মানবিক মানুষের ভীড়ে যেন অমানুষেরা দিশা হারিয়ে ফেলে।
****ব্লগে শুধু ধর্মের বিরুদ্ধে মন্তব্য করা, আর আসল কাজে মাঠে নামার মাঝে বিস্তর ফারাক। দেখা যায় কজন মাঠে নামে, আর সে সুযোগ না থাকলে কজন উৎসাহদাতা হিসেবে কাজ করতে পারে।****
সৌদি আরব-পৃথিবীতে ন্যায় আইন প্রতিষ্ঠার একমাত্র বাতায়ন।
৮ জন বাঙালীকে ধড় মাথা আলাদা করে রক্তের উল্লাসে মেতে উঠেছে আবর এবং আইনের ক্ষুরে আরেকবার শান দিল আরব-পৃথিবীতে ন্যায় আইন প্রতিষ্ঠার একমাত্র বাতায়ন।
(শিরচ্ছেদ শব্দটি যথার্থ নয়।ওটি লিখলে তাদের মহানুভব আইনটি ফুটে উঠবে না। রক্তের বদলে রক্ত চোখের বদলে চোখ)
আমি এই বিচারের প্রতি কোন মন্তব্য চাই না।তারা মহত্ কাজ করেছে,শাস্তি দিয়েছে।শাস্তির মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে।
তবে আফসোস আমার আমাদের আমার আমার আমাদের আমাদের আমাদের দেশের মানুষেরাও সেই উল্লাসে অংশ নিচ্ছে। তারা রক্ত দিয়ে গোসল করতে চাচ্ছে ঐ ৮ জনের আর আরবের সুধা পান করতে চাচ্ছে।
আমরা কোথায় যে নেমে গেছি তার তল নেই।দোযগ থেকে ফেলে দিলে নাকি ৭০হাজার বছরেও তল খুঁজে পাওয়া যায় না। আমরা কি নরকে বাস করছি না ? পৃথিবী কি আদিম থেকে অনন্ত নরকে নরকে ফিরে যাচ্ছে না?
অশোকে পরিণত হয়েছি আমরা !
প্রতিবাদ করা এবং প্রতিবাদের খবরটি প্রকাশ করা— দুটোই ভাল উদ্যোগ।
বিভাগের ঘরে ব্লগাড্ডা না লিখে মানবতাবাদী কর্মকান্ড ও মানবাধিকার লেখার অনুরোধ রইল।
@গীতা দাস,
ধন্যবাদ ভুল ধরিয়ে দে’য়ার জন্য। ঠিক করে দিয়েছি।
অনেক ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ খবরটি পোস্ট আকারে প্রকাশ করার জন্য।
@তামান্না ঝুমু,
আপনাদের মত অগ্রসর চিন্তক, পথে নেমে আসার উৎসাহী মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি, হয়তো গুণগত পরিবর্তনের একটা ঢেউ নিয়ে আসবে। সে আশায়।
ধন্যবাদ।
শেয়ার দিলাম
@আনিস রায়হান,
মানবিক সমাজ-স্বপ্ন কে না দেখে? কিন্তু পথে নেমে আসার লোকের বড় অভাব। হয়তো এ অভাব ধীরে ধীরে কমে আসবে, আপনাদের মত অগ্রসর মানুষের নিরন্তর আওয়াজে।