বসুন্ধরা গ্রুপের একটা প্রপাগান্ডা পত্রিকা আছে বাংলাদেশ প্রতিদিন নামে। দুই টাকা দামের এই পত্রিকা খুব সম্ভবত বাংলাদেশের অত্যাধিক (সর্বাধিক নয়) পঠিত। আমি কখনও পড়ে দেখিনাই, কিন্তু আজকে বাসা থেকে বের হবার সময় আরেক ফ্ল্যাটের জন্য রেখে যাওয়া পত্রিকা দেখে অবাক হলাম। পত্রিকার ক্রোড়পথে “ডারউইন থেকে ডাবল হেলিক্স- ১” নামে লেখা। কৌতুহলে উঠিয়ে দেখি, লেখকের নাম রনক ইকরাম! বাংলা ব্লগ পড়েন এমন কাররই জনপ্রিয় এই লেখা চিনতে ভুল হবার কথা না, ভুল হবার কথা না লেখকের নাম স্মরণ করতেও। তিনি দিগন্ত সরকার। মুক্তমনায় প্রকাশিত লেখাটা আছে এখানে।
এই রনক ইকরাম আর দিগন্ত সরকার কি একই ব্যক্তি?
পত্রিকার স্ক্যানড কপি তুলে দিলাম।
কাহিনি কি?
রণক ইকরামের “রকমারি” পাতার বেশিরভাগ লেখাই চুরি করা। এ ছেলেটি আবার দেশের নামকরা সাংবাদিকদের আশির্বাদপুস্ট!!
দিগন্ত
আপনি একটি লিখিত প্রতিবাদ পাঠান সংশ্লিষ্ট পত্রিকায়। বিপ্লব’দার লেখা যিনি কপি করেছিলেন তিনি দেখলাম দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিপ্লব’দা ব্লগে এসে। কপি করা লেখকের সংখ্যা কিন্ত বেশি নয়। এভাবে প্রতিবাদ করা হলে তারা আর দ্বিতীয়বার করার সাহস পাবে না। এবং এভাবে বাকিরাও সচেতন হবে।
কালের কন্ঠর পর প্রতিদিন। এক সপ্তাহের মধ্যে মুক্তমনার ব্লগ থেকে দুটো চুরি হল। আমার মনে হয় ব্লগ চুরি চলতেই থাকবে। এই ব্যাপারে আমি একটা ফেসবুক ক্যাম্পেনিং চালাতে পারি যাতে পত্রিকাগুলি চুরির ব্যাপারে সতর্ক থাকে। পাশাপাশি মুক্তমনা এই দুটো উদাহরন দেখিয়ে সমস্ত সম্পাদকের কাছে একটা আবেদন পাঠালেই হল-আপনারা আমাদের লেখা ছাপুন -কিন্ত লেখক এবং মুক্তমনার নাম স্বীকার করে ছাপান প্লিজ। আমরা পয়সা চাচ্ছি না-শুধু চুরি চাই না।
@বিপ্লব পাল,আমি আপনার সাথে একমত। :yes: :yes:
@বিপ্লব পাল,
এ ক ম ত। এটিও করা যেতে পারে। :yes:
পুনশ্চ: ওপরে গীতা দি’কে বলা আমার মন্তব্যটির প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
চুরি তো চুরিই। ম্যাচ ফিক্সিং আর অন্যের লেখা চুরির মাঝে কোন পার্থক্য নেই। আমাদের দেশে কি এই সংক্রান্ত কোন আইন আছে? যদি না থাকে আমার মতে এই বিষয়ে আইন কিভাবে করা যায় সে নিয়ে ব্লগে ব্লগে আলোচনা করে, আইনের একটি ড্রাফট সংশ্লিষ্ট মন্ত্রানলয়ে দেওয়া উচিত। অন্যের লেখা চুরি করার অভ্যেসটা সম্প্রতি কালে বেড়েছে বলে মনে হলো। সামহোয়ারে দেখলাম কে যেন আবার চুরির পক্ষে সাফাই গাইলো। কই যাই 😥
এইই সুযোগ!!!
মুক্তমনার পক্ষ থেকে আদালতে মানহানির মামলা করে মোটা টাকা আদায় করা হোক। সে টাকা আমরা মানবতাবাদী কাজে ব্যাবহার করব!
এইসব বসুনন্ধরা গ্রুপ টুপের টাকার কোন সীমা নেই।
বিল্পব রহমানের আছে আপডেট জানার অপেক্ষায় থাকলাম। চুরির ব্যাপারটা যেহেতু জানাজানি হয়ে গেছে, ফলে তার বিরুদ্ধে কি ব্যাবস্থা নেয়া হলো সেটা জানতে মঞ্চায়।
@আতিক রাঢ়ী,
একটু দেরীতে মন্তব্যগুলো চোখে পড়েছে। আমি আমার অবস্থান ব্যাখা করেছি। এই সব মেধাহীন চৌর্যবৃত্তির অবশ্যই একটি বিহীত হওয়া প্রয়োজন। ধন্যবাদ। :yes:
অদ্ভুত, এই চোরগুলার মধ্যে কোন ক্রিয়েটিভিটিও নাই, শুধু নামটা বদলে দিয়েই খালাস :-X ।
নেটেও অাছে।
রনকের সামুব্লগ।
এটা নিশ্চয় একটা বিরাট অপরাধ। এটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করার ব্যাপার তো আমি দেখছি না। এই নিয়ে আমাদের একটা দায়িত্ত্ব জ্ঞান থাকা দরকার। লেখকের নাম ছাড়া অন্য নামে লেখা ছাপানো কি অপরাধ নয়?
এর নাম চুরি তো চুরি, ফিরসে সিনাজুরি। এই বুদ্ধিবৃত্তিক চৌর্যবৃত্তির তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং ঘৃণা ও প্রতিবাদ উক্ত পত্রিকায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে দিগন্তকে অনুরোধ জানাচ্ছি। বিপ্লব রহমানও কাজটা করতে পারেন। ওপরে তাঁর প্রথম মন্তব্যটিও আমার পছন্দ হয় নি।
একটা লেখা নিজের সন্তানের মতো। প্রচুর পরিশ্রম দিয়ে এধরনের বিজ্ঞানভিত্তিক লেখা লেখক গড়ে তোলেন, সেটা এজন্যে নয় যে তাঁর লেখা কপি করে অন্যত্র পেস্ট করা হবে। মাহফুজের মন্তব্যানুযায়ী কাল যদি আমি ডারউইন, ডকিন্স, ডেনেট বা আখতারুজ্জামান, দ্বিজেন শর্মা, রাফিদা আহমেদ প্রমুখের লেখা নিজের নামে চালাই-তাহলেও আমি বিবর্তনজ্ঞানবিস্তারকারী হিসেবে প্রশংসিত হবো কি?
@ব্লাডি সিভিলিয়ান,
আপনার বক্তব্যের প্রথম অংশের সঙ্গে একমত। ঠিক ততটাই দ্বিমত এর শেষাংশের সঙ্গে। কারণ, ওপরে গীতা দি’কে বলা মন্তব্যে আমার সীমাবদ্ধতা ব্যাখ্যা করেছি। আমার প্রথম মন্তব্যটির হাস্যরসটুকু আপনাকে স্পর্শ করতে না পারার দায় একান্ত আমারই। অনেক ধন্যবাদ। :yes:
বিপ্লব রহমান ‘দৈনিক কালের কন্ঠ’ পত্রিকায় আছে। কাজেই বিপ্লব রহমানকে অনুরোধ করছি বিষয়টি নিয়ে সশরীরে উপস্থিত হয়ে আলোচনা করার জন্য।
@গীতা দি,
উহু…মালিকানা একই হলেও বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি স্বতন্ত্র পত্রিকা। সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলতে যাওয়া আমাকে মানায় না। তাছাড়া আমি বার্তা বিভাগের লোক। ওই কাগজের সম্পাদকীয় বিভাগের কারো সঙ্গে আমার পরিচয়ই নেই।
অভিজিৎ দা যেমনটি বলছেন:
এটিই অনেক যুক্তিযুক্ত।
বিপ্লব পালের কোনো লেখার অংশ বিশেষ কালের কণ্ঠ বিনা অনুমতিতে ছেপে থাকলে এটিও ঘোরতর অন্যায় হয়েছে। এ ক্ষেত্রে উনি চাইলে তার লেখাটির লিংক ও পত্রিকায় প্রকাশিত লেখাটির লিংক দিয়ে একটি প্রতিবাদ পত্র আমাকে ইমেইল করতে পারেন। আমি প্রতিবাদপত্রটি কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দিয়ে এর একটি সুরাহা করার চেষ্টা করতে পারি।
সাংবাদিকতার মহৎ পেশাটিও শেষ পর্যন্ত পুরোপুরি সামাজিক অবক্ষয়ের বাইরে নেই, এটি দুঃখজনক হলেও এটিই রুঢ় বাস্তবতা। :deadrose:
@বিপ্লব রহমান,
মুক্তমনার এক পাঠকই প্রথমে একটি ব্লগের মাধ্যমে কালের কন্ঠের চুরির ঘটনাটি জানান-তার সেই ব্লগ টি এই লিংকে আছে
@বিপ্লব পাল,
আপনার গুরুত্বপূর্ণ লেখাটি আগেই পড়েছি। এখন কালের কণ্ঠের রাজনৈতিক সাপ্তাহিক ‘রাজকূট’ এ প্রকাশিত লেখাটিও পড়লাম। বিষয়টি খুবই দু:খজনক ও নিন্দনীয়। আমি এই মাত্র ঘটনাটি রাজকূট-এর বিভাগীয় সম্পাদককে জানিয়েছি। তিনি ঘটনাটি তদন্ত করছেন এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।
আবারো বলছি, সাংবাদিকতার মহৎ পেশাটিও শেষ পর্যন্ত পুরোপুরি সামাজিক অবক্ষয়ের বাইরে নেই, এটি দুঃখজনক হলেও এটিই রুঢ় বাস্তবতা। এ সব ঘটনা এরই সত্যতা প্রমান করে।
অনেক শুভেচ্ছা। :rose:
এটা করলেই কি রনক পরিবর্তিত হবে? প্রতিবাদের ভাষা যদি অন্যান্য ব্লগের মতই হয়, তাহলে মুক্তমনাকে আলাদা বৈশিষ্ট্যে চিনবো কেমন করে?
পানসে ব্লগকে যদি সুস্বাদুতে আনতে হয়, তাহলে তো ফরিদ ভাই ছাড়া বিকল্প আর কাউকে দেখছি না। উনিই পারবেন ব্লগটাকে প্রাণ চাঞ্চ্যাল্যে ফিরিয়ে আনতে। আমিও পারি; কিন্তু সোলেমানী বানের ভয়ে, ঐ দিকে আর যেতে চাই না। তার চেয়ে বরং …..
আসুন কবিতার ভাষায় প্রতিবাদ করি-
যে লোক মুক্তমনার লেখা চুরি করে অন্যত্র প্রকাশ করে,
আমরা তাকে ঘৃণা করি,
প্রতিবাদ করি তার এহেন আচরণ,
আমাদের প্রতিবাদ প্রতিধ্বণিত হউক ব্লগে ব্লগে।
আসুন আমরা বিপ্লবী হই,
গর্জে উঠুক হাতিয়ার,
আরেকবার।
@মাহফুজ,
কেন আপনি আছেন না? অনন্য বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর!
মনে তো হয় না বান টান আপনাকে কাবু করতে পেরেছে বলে। আপনার চামড়ার পুরুত্ব নিয়ে আমি সন্দেহমুক্ত। সোলেমানী বানের ঐ চামড়া ভেদ করার শক্তি নেই।
যত গর্জে, তত বর্ষে না!
@অভিজিৎদা,
:hahahee: :hahahee: :hahahee:
এটা তো চরম চুরি। আমি বুঝতে পারছি না মুক্তমনায় আপত্তি জানানোর মত লোকের অভাব হয়েছে নাকি? অন্য কোন জায়গায় হলে তো ধিক্কারের বন্যা বয়ে যেত। ব্লগ মনে হয় পানসে হয়ে গেছে ইদানিং।
এই রনক ইকরামকে প্রকাশ্যে জুতাপেটা করা উচিৎ । দিগন্ত, আপনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় একটা প্রতিবাদলিপি পাঠাতে পারেন। চোর, ছ্যাচর, বদমাশে ছেয়ে গেছে পুরো দেশ…
@অভিজিৎ,
‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পত্রিকাটা এমন একটা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের অধীন যার সম্পর্কে বিশদ পরিচিতিমূলক বর্ণনা দান বিদগ্ধ পাঠকদের জন্য নিষ্প্রয়োজন। ‘দৈনিক কালের কন্ঠ’ পত্রিকাও একই প্রতিষ্ঠানের মালিকাধীন যারা কিছুদিন আগেও ড: বিপ্লব পালের বাবরি মসজিদ নিয়ে একটা লেখা থেকে কিছু অংশ মেরে দিয়েছিলেন। Plagiarism ব্যাধিটি বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পে এতই প্রকট যে, তা যে কোন গবেষণাধর্মী ও মৌলিকত্বে বিশ্বাসী লেখককে নিরুৎসাহিত করতে যথেষ্ট। আরও দু:খজনক বিষয় এই যে , এ ধরনের বুদ্ধিবৃত্তিক চৌর্যবৃত্তির পক্ষে সাফাই গাওয়া ব্যক্তির সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়।
@অভিজিৎ দা,
এ ক ম ত। :yes:
:deadrose:
এর আগেই বিপ্লব পালের বাবরি মসজিদ নিয়ে একটা লেখা থেকে কিছু অংশ কালের কন্ঠে জনৈক ব্যক্তি মেরে দিয়েছিলেন। আমার মনে হয় মুক্তমনা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটা প্রতিবাদ পাঠানোর সময় হয়েছে।
@পৃথিবী, :yes:
@ রায়হান আবীর,
এমন কিছু প্রতিভাবান লেখক আছেন, যারা তাদের নিজের সৃষ্টকর্মকে ছড়িয়ে দেবার জন্য মুক্তমনে উদার মনে আগেই ঘোষণা দিয়ে রাখেন এভাবে- “এই লেখাটির কোন স্বত্বাধীকার দাবি করছি না। যে কেউ একে নিজের সৃষ্টকর্ম হিসেবে দাবি করতে পারেন।”
দীগন্ত সরকার সেরকম কোনো ঘোষণা দেন নি তো? জনাব রনক ইকরাম সেরকম ভেবেই দীগন্ত সরকারের সৃষ্টকর্মটি নিজের মনে করলো কিনা ভেবে দেখা দরকার।
আমাদের গ্রামে ধান, মুরগী, লাউ এসব চুরি হয়। পেটের দায়ে চুরি করে। শিক্ষিত সমাজের মধ্যে বেকারের হার বেড়েছে। চুরি না করে করবেটা কি বলেন?
আমার মতে যেভাবেই হোক বিবর্তনের বিষয় চারিদিকে ছড়িয়ে যাক, সেটাই কামনা করি। বিবর্তন তত্বটা ছড়িয়ে যাওয়াটাই আসল কথা।
আল্লাচালাইনার মত ‘দেখা যাচ্ছে নিছকই বানর বৈ আমরা কিছু নই’ প্রবন্ধটিকে যেভাবে অন্যদেরও নিজ নামে প্রকাশ করার ঘোষণা দিয়েছেন, সেভাবে ঘোষণা দেয়া।
তারপরও বলি সবার শুভবুদ্ধি মুক্তবুদ্ধির উদয় ঘটুক।
@মাহফুজ,
লেখা উন্মুক্ত করে দেওয়া মানে এই না যে, দিগন্তদার লেখা আবুল নিজের নামে ছাপাবে। বিবর্তন জ্ঞান শেয়ার হচ্ছে তবুও এমন পক্রিয়া কোনোভাবেই মেনে নিতে পারিনা।
@রায়হান আবীর,
মেনে নেবার মনমানসিকতা সবার এক রকম হয় না। যেমন আপনার মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। নীতিগতভাবে আমারও পছন্দ নয়। যদি সে/তিনি (রনক) বলতো/ বলতেন যে, “এই লেখাটি দিগন্তের। আমি সেটা নিজ নামে ছাপিয়ে দিলাম। পাঠককূল মনে কিছু নিবেন না।” তাহলে তো আর এসব ভজঘট হয় না। কী বলেন?
তারপরও বলি- শুধুমাত্র বিবর্তনের বিষয়টি ছড়িয়ে যাক যে কোন প্রক্রিয়াতেই হোক। কারণ বিবর্তন যত ছড়াবে ততই মানুষ ধর্মীয় সৃষ্টিতত্ব থেকে বেড়িয়ে আসতে পারবে।
তবে রনক ইকরামের ট্র্যাক রেকর্ড এরকমই –
http://www.somewhereinblog.net/blog/RAFIQCPB/29197839
@দিগন্ত দা,
রনক ইকরামকে শুধু ‘চোর’ বলা বোধহয় ঠিক নয়। উনি দেখছি মহা গুনি ব্যক্তি! :laugh:
@দিগন্ত, এ কোন্ জগতের লিংক দিলেন ভাইয়া, ওখানে তো দেখি কুম্ভিলক-কে কুম্ভিলক বললে গালাগালি শুনতে হয়। একজন তো মনে হলো রনক ইকরামের পক্ষ নিয়ে তেড়ে মারতে এলেন। যেরকম হাওয়া দেখছি- কোনদিন হয়তো শুনতে হবে দিগন্ত সরকারই রনক ইকরামের লেখা নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন মুক্তমনায়। বাংলাদেশের অনেক সংবাদপত্রে অনেক লেখার সূত্র দেখা যায় “ইন্টারনেট অবলম্বনে”। সংবাদপত্রের জ্ঞানী গুণী বিভাগীয় সম্পাদকেরা কি ‘অবলম্বন’-এর নিয়ম কানুন জানেন না- নাকি জেনেশুনেই-?
কাহিনি আর কিছুই না, এটি সম্ভবত স্রেফ একটি হাত-সাফাই।
দিগন্ত সরকার ‘রনক ইকরাম’ হতে যাবেন কেনো? বাংলাব্লগ থেকে লেখকের বিনা অনুমতিতে পত্রিকায় লেখা প্রকাশের ঘটনা আগেও অনেক হয়েছে। এ মূহুর্তে মনে পড়ছে, অনুমতি ছাড়াই ব্লগার আরিফ জেবতিকের নামসহ তার ব্লগের একটি লেখা দৈনিক নয়া দিগন্ত হুবুহু ছেপে দিয়েছিল।
তবে এই সব চৌর্যবৃত্তিকে খানিকটা ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা যেতে পারে। কারণ–
😀
হাঃ হাঃ, আমি রনক ইকরাম নই। এই লেখাটা পশ্চিমবঙ্গের এক বামপন্থী পত্রিকা (গণশক্তি) দুই পর্ব ছাপিয়ে আর দেয়নি। অবশ্য সেখানে আমার নাম দিয়েই ছাপানো হয়েছিল, তবে অনুমতি বা জানানোর প্রয়োজন কেউই মনে করেনি।
@দিগন্ত দা,
মিষ্টি খাওয়ান। কারণ, ১। আপ্নের নতুন নামকরণ হৈছে, ২। আপ্নের লেখা বাংলাদেশের অত্যাধিক (সম্ভবত) পঠিত দৈনিকে ছাপা হৈছে। 😉