মুক্তমনার পাঠকদের জন্যে সুখবর। মুক্তমনার লেখকদের প্রকাশিত সব বই এখন আমাজন বই সাইট থেকে পাওয়া যাবে। বই গুলি নিউ ইয়ার্ক থেকেই সার্টিফায়েড মেলে শিপ করা হবে-অর্ডারের ৪/৫ দিনের মধ্যেই পেয়ে যাবেন। উল্লেখ করা যেতে পারে আমাজন বই তথা ইকমার্সের বৃহত্তম সাইট। এবং সেখানে এই প্রথম সব বাংলা বই আমরা দিচ্ছি।
এই লিংকে সব বইগুলি পাওয়া যাবেঃ
আমাজনের বুক বাজার স্টোরে আপাতত মুক্তমনার ৫ টি বই আছে – মুক্তমনার আরো যারা লেখক আছেন, যাদের বই আছে তারা সবাই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন-আমরা বইটা আমাদের স্টোরে রেখে দেব। বিজ্ঞানের বই হলে এবং মুক্তমনার লেখক হলে-সেটা মুক্তমনা ব্রান্ডেই থাকবে। সাহিত্যের বই সাহিত্যের পাতায় যাবে। আমি বাংলা বিজ্ঞান বই এর প্রকাশনার ক্ষেত্রে মুক্তমনাকে একটি ব্রান্ড হিসাবে এটি প্রতিষ্ঠা করতে চাইছি-পাঠককুল সাহায্য করুন।
আমাজনের নিজস্ব স্টোরে বই গুলির লিংক
১। আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী (২০০৫, ২য় সংস্করণ ২০০৬; অঙ্কুর প্রকাশনী)
২। মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে (২০০৭, ২য় সংস্করণ ২০০৮; অবসর প্রকাশনা)
৩। বিবর্তনের পথ ধরে (২০০৭, ২য় সংস্করণ ২০০৮; অবসর প্রকাশনা)
৪। সমকামিতা : একটি বৈজ্ঞানিক এবং সমাজ-মনস্তাত্ত্বিক অনুসন্ধান (২০১০; শুদ্ধস্বর)
৫| স্বতন্ত্র ভাবনা (২০০৮; চারদিক)
আর বাকি বই এর কভার পেজ বা ডিটেলস পেলে, সেগুলোও আমাজনে চলে আসবে।
এছারা এই বছরের শারদিয়া সংখ্যাগুলিও আসতে শুরু করে দিয়েছে-এই লিংকে সব শারদিয়া সংখ্যা গুলি পাবেন।
সাহিত্য পেজে গিয়ে প্রতিটা সাহিত্যিকের প্রায় সব বই রাখার কাজ শুরু হয়েছে। এখন সুনীল, সমরেশের সব বই এখানে পাবেন।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় পেজ
সমরেশ মজুমদার পেজ
হুমায়ুন আহমেদ এবং শীর্ষেন্দুর সব বই এই সপ্তাহের শেষে পাবেন।
এখন মূলত আমেরিকা, কানাড আর ইউরোপে পাওয়া যাবে। আমাদের সাইটের কাজ সম্পূর্ন হলে ভারতের সর্বত্রও পাওয়া যাবে। ভারতে আমাজন সাইট দিয়ে ইকমার্স করা যায় না। ডিজিটাল বইগুলি আসতে আরো দুমাস দেরী।
আমি মুক্তমনা ব্লগের একজন নিয়মিত পাঠক।আমার বিজ্ঞান ও গনিতের বই পড়ার আগ্রহ প্রচুর ।আর সেই বই যদি মুক্তমনা ব্লগের হয় তাহলে তো কথাই নেই। কিন্তু বইগুলো amazon.com হতে আমি সংগ্রহ বা কিনব কি করে? বাংলাদেশ অবস্থান করে amazon.com হতে বই কিনার প্রক্রিয়াটি জানালে খুবই উপকৃত হতাম । আপনি বলতে পারেন যে আমি http://www.rokomari.com
হতেই বইগুলো সংগ্রহ করতে পাারতাম । কিন্ত এখানে আমি একটি বিষয় জানতে চাই আর তা হল amazon.com হতে বই কিনার প্রক্রিয়া। আশা করি অনতিবিলম্বে বিষয়টি জানাবেন।
আমাজন ডটকম ঘুরে দেখলাম। চমঃকার উদ্যোগ! জয় হোক! :clap2:
ওই মিয়া, তুমিতো দেখি আমার অনুমতি ছাড়াই আমার বই আমাজনের স্রোতে ভাসাইয়া দিছো। ঘটনাডা কী?
রয়্যালটির পয়সা ঠিকঠাক মত না দিলে মামলা করুম কিন্তু কইয়া দিলাম। 😀
@ফরিদ আহমেদ,
আমরা রিসেলার মাত্র-প্রকাশক নই। তোমার রয়ালিটির দ্বায়িত্ব প্রকাশকের।
তবে ডিজিটাল বই এর ক্ষেত্রে আমরাই প্রকাশক হব। তোমার বই এর ডিজিটাল কপিরাইট দিলে, সেখান থেকে রয়ালটি পাবে।
বাহ্! দারুণ খবর।
চমৎকার!
বইগুলো কি এখন আমেরিকায় থাকবে? তারপর সেখান থেকে শিপমেণ্ট? নাকি অর্ডার দিলে বাংলাদেশ থেকে যাবে? যেহেতু দুই একদিন পৌছানোর কথা, তাই ধরে নিচ্ছি যে, এখন বইগুলো আম্রিকায় স্টোর করা হয়েছে।
@রায়হান আবীর,
আমার ধারণা আমাদের বেশ কিছু বই নিউইয়র্কে বুকস্টোর গুলোতে এমনিতেই পাওয়া যায়। কাজেই আমেরিকায় কিছু বইয়ের স্টোর থাকার কথা। যেটিতে আমারিকা থেকে শিপমেন্টের কথা লেখা নেই সেটি বাংলাদেশ থেকে যাবে। বিপ্লব ভাল বলতে পারবে ব্যাপারটা।
@রায়হান আবীর,
অধিকাংশ বই মুক্তধারার নিউ জার্সি গোডাউনে আছে। যেগুলো নেই-সেগুলো সমস্যা নেই। কোলকাতা থেকে প্রতি সপ্তাহে মুক্তধারা বই আনে-সেগুলি ২৪ ঘন্টার মধ্যেই আসে। ঢাকা থেকে বোধ হয় মাসে দু বার আসে বা এই রকম। সুতরাং স্টকে না থাকলেও ১০ দিনের মধ্যে বই পেয়ে যাবে পাঠকরা।
@বিপ্লব, আচ্ছা লেখকের নাম বই এর নামের সাথে একসাথে মিলিয়ে একই টেক্সট স্ট্রিং এর মধ্যে দেওয়া হল কেন? আমাজনের অন্যান্য ইংরেজি বইতে তো এভাবে লেখকের নাম থাকে না, লেখকের নাম লিঙ্ক হিসেবে আলাদা করে দেওয়া হয়। এক সাথে করে এভাবে দিলে লেখকের নাম দিয়ে সার্চ করার সময় হলে প্রতিটা অক্ষর ঠিকমত ( যেভাবে দেওয়া হয়েছে আমাজনে) লিখতে হবে, তা না হলে ঠিক রেসাল্ট রিটার্ন করবে না।
@বন্যা আহমেদ,
১। লেখকের নাম লিংক সার্চে থাকছে ত।
২| লেখকের নাম ছারা বাংলা বই এর ব্রান্ডিং মুশকিল। তাও আমেরিকাতে মনে হয় না, সুনীল ইত্যাদি বিক্রি হবে পাইরেসির চোটে। পাইরেসি যদ্দিন না ঠেকানো যাবে শুধু শারদিয়া বা পত্রিকা গুলোই বিক্রি হবে। পাইরেসি করা সাইটগুলোকে বন্ধ না করলে আমেরিকাতেও বাংলা বই বিক্রি চাপের আছে।
৩| বাংলা বই এর ক্ষেত্রে সার্চে সমস্যা হবেই-কারন বাংলা নামের ত কোন ইংলিশ স্টান্ডার্ডাইজেশন নেই।
মুক্তমনা থেকে প্রতি বছর একটি করে সংকলন বের করার চিন্তা করা যেতে পারে বাছাই কৃত লেখা নিয়ে। প্রয়োজন হলে মুক্তমনার সকল সদস্যই সাহায্য করতে পারে সেটি প্রকাশে। অভি’দা এবং ফরিদ ভাই চিন্তা করে দেখতে পারেন কথাটি। প্রতিবছর বইমেলায় প্রকাশ করা যেতে পারে।
@স্বাধীন,
অবশ্যই। স্বতন্ত্র ভাবনা বইটি তো সেরকমই একটি সঙ্কলন। এ ছাড়া ‘বিজ্ঞান ও ধর্ম – সঙ্ঘাত নাকি সমন্বয়?’ বইটিও বেরুনোর পথে।
তবে অনেক সময় বাংলাদেশের প্রকাশকেরা ‘সংকলন গ্রন্থ’ প্রকাশে অনুৎসাহী থাকে, তারা বরং বিষয়ভিত্তিক বই চায়। মুক্তমনা থেকে এরমক্ম উদ্যোগ নেয়া যায় ভবিষ্যতে।
@অভিজিৎ,
ওই বই দু’টো কিন্তু বেশ ভাল রকমের সংকলন। আমি পড়েছি। ব্লগে বিভিন্ন লেখকের লেখা খুঁজে খুঁজে বের করা কষ্টকর কাজ। কিন্তু এ রকম একটি ই-বুক থাকলে কিন্তু কাজটি পাঠকের জন্য সহজ হয়ে যায়। আমরা বই আকারে প্রকাশ না করতে পারলেও প্রতি বছরের লেখাগুলো নিয়ে একটি করে ই-বুক তো করতে পারি। ই-বুক প্রতি বছরের সেরা ২০ টি লেখা নিয়েও হতে পারে আবার বিষয় ভিক্তিক লেখা আহবান করেও হতে পারে। প্রতি বছর একটি করে ই-বুক বের করা কি মুক্তমনার জন্য কষ্টকর কাজ হবে? আর সেই সাথে যার যার নিজস্ব বই তো থাকছেই। সেই সব ই-বুক হতে যেসব ই-বুক পাঠক প্রিয়তা পাবে সেগুলোকে না হয় বই আকারে বের করা যাবে, যদি কোন প্রকাশক আগ্রহী হয়। আর আমরা যদি নিজ খরচেই বের করতে পারি সে ক্ষেত্রেও কি প্রকাশক পাওয়া যাবে না? সিরিয়াসলি চিন্তা করুন। যদি সকলের মত থাকে তবে বেশ আগে ভাগেই ঘোষণা দিয়ে রাখা উচিৎ। একটি ই-বুক সম্পাদনা নিশ্চয়ই সহজ কাজ নয়। সময় হাতে নিয়ে না করলে, কাজটি ভাল হবে না।
@স্বাধীন, আপনাকে একটা মোটাসোটা উত্তর দিয়েছিলাম আজকে বিকেলে, মনে হচ্ছে এই সার্ভার মাইগ্রেশন সেটাকে লোপাট করে দিয়েছে। কে জানে আর কি কি হাওয়া হয়ে গেছে সাইট থেকে 🙂 । আমি তখন যা বলেছিলাম তার সারমর্ম হচ্ছে মোটামুটি এরকম, উপরে যে পাঁচটা বইএর কথা বলা হয়েছে তার কোনটাই কিন্তু পয়সা দিয়ে বের করতে হয়নি, দেশের মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত প্রকাশকেরা যথেষ্ট আগ্রহ নিয়েই ওগুলো ছেপেছেন। এমনকি, অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে অবসর প্রকাশনী রয়ালটির পয়সাও দিতে শুরু করেছে। আমার মতে, প্রতি বছর সংকলন বের করতেই হবে এটা ধরে নিয়ে না এগিয়ে বরং ভালো বই যেন প্রকাশিত হয় সেদিকে নজর দেওয়া উচিত, যাতে করে প্রকাশকেরাও আমাদের বই এর মান সম্পর্কে ভালো ধারণা পোষণ করতে পারেন। আজকাল ইন্টারনেট এর কল্যাণে দেখি যে যেখানে পারছে বছরে কয়েকটা করে সংকলন বের করে ফেলছে, আমি ব্যক্তিগতভাবে এ ধরণের উদ্দেশ্যহীন ম্যাস প্রোডাকশনের বিরোধী। এক্ষেত্রে আপনার ই-বুকের আইডিয়াটা বেশ ভালো লেগেছে। তবে এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত, মুক্তমনার মডারেটর এবং সদস্যরা মিলে যে সিদ্ধান্ত নিবেন তা তে আমার কিছু বলার নেই।
@বন্যা আহমেদ,
স্বাধীনের আইডিয়াটা কিন্তু চমৎকার। ম্যাস প্রোডাকশনেই যে যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। মুক্তমনার মান বজায় রেখেই প্রকাশনা করা যায়। লক্ষ্য স্থির না করলে আসলে কোনো কাজই হয় না। মুক্তমনায় অসংখ্য লেখা আসছে। সেগুলো থেকে বিষয় অনুযায়ী বাছাই করে প্রতি বছর বইমেলায় অন্তত একটা করে বই বের করলে মনে হয় না খুব একটা খারাপ কিছু হবে। তবে, এক্ষেত্রে কাউকে এগিয়ে আসতে হবে, বা ঠেলে সামনে দিয়ে দিতে হবে সূত্রধরের ভূমিকাটা নেবার জন্য। তাঁর কাজ হবে সম্পূর্ণ সংকলনটা যাতে পরিপূর্ণতা পায় সেটা নিশ্চিত করা। এর জন্য যদি নতুন কিছু প্রবন্ধও সদস্যদেরকে অনুরোধ করে লিখিয়ে নিতে হয় সেটাও করতে হবে।
যেহেতু, প্রকাশকেরা বিষয়ভিত্তিক বই চায়, আমরা সেভাবেই এগোতে পারি। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানি, মুক্তমনার বেশিরভাগ লেখকই আসলে আলসে টাইপের। পিছন থেকে ঠেলাঠেলি না করলে কিছুই প্রসব করতে চান না তাঁরা। আমরা একজন আরেকজনকে ঠেলেঠুলে বই লেখার কাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।
@ফরিদ আহমেদ,
খুবই বিবর্তনীয় সত্য কথন।
আমি আমার প্রথম মন্তব্যে দু’জনের নাম উল্লেখ করেছিলাম, যার মধ্যে আপনি একজন। আগে আপনারা সিদ্ধান্ত নিন, তারপর সদস্যদের মতামতের জন্য একটি ব্লগ ছাড়ুন। সবাই যদি পজিটিভ হয় তাহলে কাজ শুরু করতে সমস্যা হবে না। তাড়াহুড়ার তো দরকার নেই। অন্তত চার/পাঁচ মাস সময় নিয়ে কাজটুকু করার লক্ষ্য স্থির করা যেতে পারে। আমরা যদি প্রতিবছর ফেব্রুয়ারী মাসকেই লক্ষ্য রেখে ই-বুক করি তাহলেও হাতে পাঁচ মাস সময় থাকবে। এক বছর ধরে ই-বুকটির ডিজিটাল কপি পড়ার ব্যবস্থা রাখা হবে। যদি সেটি পাঠক প্রিয়তা পায় তবে পরের বছরের বইমেলায় প্রকাশের জন্য প্রকাশক খুঁজা যেতে পারে।
এই কথাতেও সহমত।
নিজের মতামত সবই দিলাম। এবার আমি চুপ করি, দেখি মানুষজন কে কি কয়।
@বন্যা আহমেদ,
আপনার আগের মন্তব্যটি পেয়েছি, তবে ইমেইলে 🙂 । তবে আপনার সাথে অবশ্যই সহমত প্রকাশ করি, কোয়ালিটির কথা চিন্তা করতেই হবে। সে জন্যই কিন্তু বছরে একটি ই-বুকের কথা বলেছি (সেটা কি খুব বেশি :-/ ?)। সেটা বেশি মনে হলে দু’বছরে একটি ই-বুক করা যেতে পারে। আমরা কিছু কমন বিষয় সব সময় রাখতে পারি (ধরি শতকরা ২৫ ভাগ)এবং বাকি ভাগ এর জন্য কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয় প্রতি বইয়ের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার হিসেবে রাখতে পারি। এভাবে নির্দিষ্ট বিষয় ভিক্তিক ই-বুক করা যেতে পারে। ই-বুকের লেখাগুলো নুতন হতে পারে যা আগে কোথাও প্রকাশিত হয়নি। যদি ই-বুকটি জনপ্রিয়তা পায় এবং প্রকাশক আগ্রহী হয় সে ক্ষেত্রে বই হিসেবে ছাপানো যাবে। আর ডিজিটাল কপির জন্য তো বিপ্লব’দা থাকছেই। নাম মূল্যে/বিনা মূল্যে সেটা পড়ার ব্যবস্থা তো থাকছেই।
আমার মতামত হল যে মুক্তমনার ই-বুকগুলো বিনামূল্যেই পাঠককে দেওয়া হোক। ই-বুকগুলো মুক্তমনা ব্রান্ডের এবং বিপ্লব’দার বইবাজারের প্রচারে কাজে লাগবে। যদি কোন মূল্য মুক্তমনা নিতেই চায় তবে সেটা বিপ্লব’দারা দিবেন, মূক্তমনার ব্রান্ড ব্যবহারের মূল্য হিসেবে। যা হোক এগুলো অনেক পরের ব্যাপার। বছরে একটি করি আর দু’বছরে একটি করি, ই-বুক করা হবে কিনা সে ব্যাপারে বাকিদের মতামত জানতে চাচ্ছি। যদি মনে করেন ই-বুক করা যেতে পারে তবে আপনার অগ্রাধিকার বিষয় সম্পর্কেও মতামত দিতে পারেন।
কার জানি বিখ্যাত উক্তি,”ইয়েস,আমরা পারি ”
ধন্যবাদ বিপ্লব পালকে এমন একটি মহৎ কাজ করার জন্য :yes: :rose2:
আমাজন ডট কমের পাশাপাশি আমাজন ডট সিএ (কানাডা) তেও বইগুলো রাখতে পারেন। কানাডাবাসি অনেকে ডট সিএ ওয়েবসাইট থেকে কিনে থাকে।
খুব ভাল কাজ হয়েছে।
অভিভূত হলাম খবরটা শুনে।
না। বাংলায় বিজ্ঞানের সাহিত্য নানা কারনে হারিয়ে গেছে। সেটা মুক্তমনার ব্রান্ডেই ফিরে আসুক।
খাইসে! :-/