ছোটবেলায় পুতুল খেলেছি
সারা দিনমান রাজা-রাণী হয়েছি,
গভীর ও কোমল ভালোবাসার ঘ্রাণে
সারাদিন ডুবে থাকা
সেই ছোটবেলায় আমি
নারী হয়ে গেছিলাম।
রাজা-রাণী খেলতে গিয়ে থর-থর
কেঁপেছি,কাউকে বলিনি লুকোচুরি
খেলতে গিয়ে কালো ক্ষুদ্ধ্ব
চোখের সাপ দেখেছি।
আজো আমি হৃদয়ে নিশীথিনী
ভয়াবহ স্বপ্ন দেখি,
সব কিছুই পুতুল খেলার ভাসমান শৈশবে।
কবেকার জলজ ঘ্রাণ
একটি স্বপ্ন,দুটি পুতুল
দেখি।বধূর ভেতরে কুমারী
শৈশব দেখি।
দীর্ঘ ট্রেনের মত স্বপ্নের
রাজা-রাণী রচনা করি এখনো
পাথরের পাঁজরে।
পড়ে বেশ ভাল লাগলো। অনেক ধন্যবাদ।
আপনার কবিতার হাত দারুন। :rose2:
:guli:
@সৈকত চৌধুরী,
আরে সৈকত ভাই, আপনার সাথে তো আমার পছন্দ মিলে গেল যে। আমি এই লেখাটুকুই উদ্ধৃতি দিতে চেয়েছিলাম। 😀
@আফরোজা আলম
বরাবরের মতই বেশ ভালো লেগেছে কবিতাটি।
@সাইফুল ইসলাম,
ভালোলাগাই আমার পথের পাথেয়।
@সৈকত চৌধুরী,
দেরিতে জবাব দিলাম।আপনাদের ভালোলাগাই আমার লেখার সার্থকতা।
কবিতাটা ছোট্ট, কিন্তু গভীর। একেই বলে প্রাঞ্জলতা :yes:
@পৃথিবী,
আপনার কথায়,
“কবিতাটা ছোট্ট, কিন্তু গভীর। একেই বলে প্রাঞ্জলতা “
মনে হচ্ছে ভেতরের অর্থটা ভালোই উপলদ্ধি করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
আচ্ছা, ছেলেবেলা কে কি মেয়েবেলা বলা যায় না, কিংবা ছোটবেলা?
সুন্দর ছোট্ট একটি কবিতা, পড়ে বেশ ভাল লাগলো। :yes: :rose2:
@আকাশ মালিক,
তসলিমা নাসরিন বলেছেন তো 😎
@রৌরব,
হ্যাঁ তসলিমা নাসরিণ বলেছেন বটে।
@আকাশ মালিক
দেখুনতো ছোটবেলা ঠিক তো? আপনাকে ধন্যবাদ।
@আফরোজা আলম,
কবিতার পরের দিকেও কিন্তু আরেকটা “ছেলেবেলা” আছে 😀
না, কবিতাটি সত্যিই সুন্দর।
@রৌরব,
দেখুন ছোটবেলা 🙂
আশা করি কবিতাটা ভেত্তরের অন্তর্নিহীত অর্থ বুঝাতে পেরেছি, না কি পারিনি।বিশাল এক সত্য লুকানো আছে খেয়াল করবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।