প্রথম পর্ব; দ্বিতীয় পর্ব; তৃতীয় পর্ব
দ্বিতীয় পর্বে বলেছিলাম, একটা সময় বাংলা কোরআন পড়া আরম্ভ করি। বেশীদূর যেতে হয়নি- ২য় সুরাতেই মানে সুরা বাকারা পড়তে গিয়েই হোচট খাওয়া আরম্ভ করি। কোরআনের অনেক কিছুই আছে যা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মেলে না- কিন্তু ঐ সময়ে সবচেয়ে বেশী ধাক্কা খাই- অলৌকিক ঘটনাগুলোতে, বিভিন্ন নবী-রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা বা মু’জিজা ছিল এটা বিশ্বাস করতেই হবে। কিন্তু পারছিলাম না। নবীজীর হাতের ইশারায় চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হয়েছিল? মুসা আ এর লাঠি সাপ হয়ে যেত, লাঠির আঘাতে নীল দ্বিখণ্ডিত হয়েছিল? আবাবিল পাখির পাথর নিক্ষেপ দিয়ে বড় বাহিনী পরাস্ত হয়েছিল? নবীজী এক গ্লাস দুধ দিয়ে অনেক সাহাবী পেট পুরে খাওয়া হয়েছিল? ঈসা আ এর হাতের ছোয়ায় কুষ্ঠ রোগ, অন্ধত্ব ভালো হয়ে যেত? মরা বেচে উঠতো? পুরো অবিশ্বাস করতে না পারলেও দিনে দিনে এসবে বিশ্বাস করাটা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল।
যাহোক, দিনে দিনে সন্দেহ বাড়তেই থাকে। এককালের প্রাণের ধর্ম- গর্বের ধর্ম ইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়েই প্রশ্ন তৈরী হতে থাকে। একটি তো বললাম- বিজ্ঞানের সাথে দ্বন্দ্ব। দ্বিতীয়টি হলো- অন্য ধর্মের প্রতি এর দৃষ্টিভঙ্গি। আগেই বলেছি- আমার বাংলা নাম (হিন্দু! নাম) এর কারণে হিন্দু(!) গালিটা অনেকবারই শুনতে হয়েছে। এমনকি একবার এলার্জীর কারণে বেশকিছুদিন গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ ছিল- সেটার জন্য শুনতে হয়েছে- হিন্দু না-কি? আর এই গালি শুনতে শুনতে এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বী প্রতিবেশীদের সাথে মেশা- হিন্দু বন্ধু- খেলার সাথী থাকার কারণে, ওদের প্রতি একটি সফট কর্ণার জন্মে গিয়েছিল- মানে “হিন্দুদের চেয়ে মুসলমানেরা ভালো” এমন চিন্তাকে খুব খারাপ চোখে দেখতাম। আর ঠিক এই জায়গাটিতেই আমার মুসলমান বন্ধু/পাড়ার বড় ভাইদের সাথে দারুন তর্ক হতো। যত তর্ক করেছি, দেখেছি আগের চেয়ে আরেকটু ভালো ভাবতে পারছি- অনেক সময় দেখা গেছে, তর্ক করতে করতে এমন একটি যুক্তি করে ফেলেছি- আগে তেমনটি সচেতন ভাবে নিজেও ভাবিনি। এভাবেই শুরু….। বিশেষ করে স্কুলে কয়েকজন বন্ধুর সাথে নিয়মিত তর্ক হতো- সেটা আমার চিন্তাগুলোকে অনেক গুছিয়ে আনতে সাহায্য করে।
তো যেটা বলছিলাম…
ক্লাসের বই এ শিরক সম্পর্কে পড়লাম। টিচার-ছাত্ররা হিন্দুদের মুর্তি নিয়ে ব্যাপক হাসাহাসি করলো। প্রাণ নেই- কিছু করার ক্ষমতা নেই- সে আবার দেবতা!!! বিষয়টি ভালো লাগে না। পড়লাম, সবচেয়ে ভয়াবহ পাপ শিরক!! এটার কোন ক্ষমা নেই!! প্রচণ্ড খারাপ লাগলো- কুফরি বা আল্লাহকে অস্বীকার/অবিশ্বাস করলেও মাফ আছে, অন্য ঈশ্বরকে মানলেও হয়তো মাফ আছে- কিন্তু শিরক এর কোন মাফ নেই!!!! এমনটা কেন হবে? এই প্রশ্ন মাথায় আসতে থাকলো। হিন্দু কাকুকে জিজ্ঞেস করলাম- এরকম মাটির মুর্তিকে পুজা করেন কেন? তিনি বললেন- মাটির মুর্তি হিসাবে তো পুজা করিনা- আসলে তো পুজা করি দেবতাকে। মুর্তি তো মাধ্যম মাত্র। অনেক ভাবতে থাকি। ভাবতে ভাবতে দেখি একসময় মনে হলো- আসলে ইসলাম, হিন্দু, খৃস্টানেরা যা পালন করে তা অনুশাসন মাত্র। সেখান থেকেই মনে হলো- এসবে তো কোন পার্থক্য নেই। আল্লাহকে ডাকতে গেলেও মুসলামনদের কিছু কাজ করতে হয়- নামাজ পড়তে হয়, মসজিদে যেতে হয়, পশ্চিম দিকে মুখ করে দাঁড়াতে হয়…., তাহলে হিন্দুরা মুর্তি বানিয়ে দেবতাকে ডাকলে দোষ কি? ছোটবেলা থেকে মসজিদকে আল্লাহর ঘর বলে এসেছি- আল্লাহর যদি ঘর থাকতে পারে- তবে মুর্তিতে দোষ কি? ক্লাসে হজ্জের নিয়ম পড়তে গিয়ে দেখি- এখনও কাল্পনিক শয়তানের দিকে পাথর ছুড়তে হয়। একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে যদি শয়তানের দিকে পাথর ছুড়া যায়- তবে মুর্তি পুজায় সমস্যা কি? ক্লাসের ধর্ম স্যার হজরে আসওয়াদের কাহিনী শুনালেন। সেই পাথরে এখনো মুসলমানেরা চুমু খায়, মনে হলো তবে মুর্তি পুজায় সমস্যা কি? আল্লাহর যদি গণ্ডায় গণ্ডায় ফেরেশতা থাকে তবে ভগবানের দেবতা-দেবী থাকতে দোষ কি? ফেরেশতারা যদি মানুষের রূপ নিয়ে আসতে পারে, তবে এক ভগবান-ই বা বিভিন্ন রূপ নিতে পারবে না কেন?
এমন চিন্তা করা শুরু করেছি, বন্ধুদের সাথে যুক্তি-তর্ক করি; কেউ কেউ ভয়ে আমার সাথে ধর্ম নিয়ে কথা বলতে আসে না- ধর্ম বিষয়ক কথা শুরু হলেই দেখা যায়- কেউ কেউ কথা বন্ধ করে দেয়- জানায়, এ বিষয়ে নাকি আমার সাথে কথা বলা যাবে না। তারপরেও অনেকের সাথে যুক্তি-তর্ক হতো। এবং এই তর্ক করতে গিয়ে হঠাৎ করেই একজনকে বলে ফেলি- “তুই আজ ইসলামের নামে এত বড় বড় কথা বলছিস- এই তোর জন্ম একটা হিন্দুর ঘরে হলে- মা কালীর নামে তোর মুখ দিয়ে ফেনা ছুটতো!” এটা বলার দেখি আমি চুপ- সেই বন্ধুও চুপ। সে-ও প্রচণ্ড ধাক্কা খায়, আর আমার ভাবনার আরেকটি দিক উন্মোচিত হয়ে যায়….
এই চিন্তাটিই আমাকে আমার ধর্মীয় বিশ্বাসকে দূরে ঠেলে দিতে দারুন সাহায্য করে। আমি মুসলমান কারণ আমার বাবা-মা মুসলমান, পারিবারিক পরিবেশ মুসলমান, জন্ম পরবর্তী সমস্ত কিছুই আমাকে মুসলমান হিসাবে গড়ে তুলেছে। একজন হিন্দু বা একজন খৃস্টানের ক্ষেত্রেও তা-ই। তাহলে আমার আল্লাহ বা অন্যদের ভগবান বা গড এর ভূমিকা কি?
এবারে চিন্তার ক্ষেত্রটিতে ঝড় আসে আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে, ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে। সন্দেহ তৈরী হয়- কিন্তু পুরো নিসন্দেহ হতে পারি না….
চলবে…
Why again and again religion? Did we ever think that religion is for human being; human being is not for the religion? And surprisingly there is no conflict with Buddhism or Christianity; always there is conflict between Hindu religion and Islam. We called us modern, but what about our mentality? Living after 30 years in western country every weekend somebody is going to attend the Gita Shangha and somebody must attend the Friday’s Jumma Namaz. And ironically to hold own religion high we can do everything. But did we ever try to realize what is the written in all religion are same. I don’t have enough idea about my own religion and other religion is far far away. But one thing I can understand that it’s the time to remove all barriers of religion otherwise its quite impossible to hold our existence in world’s atlas.
One interesting thing I want to inform that Japanese people doesn’t have any religion and they don’t believe in any existence of God but the follow all religious rules very much. It’s true and may be unbelievable as well as quite interesting.
Shall it ever possible for us?
Regards/
Nandini
@Nandini, ধর্ম কি সত্যিই মানুষের জন্য? না মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য? ধর্ম মানুষের জন্য আসেনি, মানুষই নিজের সুবিধার্থে ধর্মকে তৈরি করে নিয়েছে। যে নীতি সকল মানুষের মাঝে বিভেদ ৃস্টি করে,অন্য ধর্মের মানুষকে মারতে উৎসাহিত করে,মানুষকে অন্য মানুষের তুলনায় শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান দিতে গিয়ে অহংকার সৃস্টি করে,তা কিভাবে মানুষের জন্য হয়?
যে ধর্মে হানাহানি থাকবে না,মানুষে মানুষে বিভেদ থাকবে না,এমনকি মানুষকে বিপদ হতে বাচাঁর জন্য কোন অলৌকিক সত্তা কল্পনা করতে হবেনা, মানুষের বিপদে মানুষই এগিয়ে আসবে সে ধর্মই হবে শ্রেষ্ঠ ধর্ম, এবং তার নাম মানবধর্ম বা মানবতা।
আপনি উপরে ফুয়াদ ভাইকে করা আমার কমেন্ট টা একটু পড়ে দেখবেন। আমারও এক সময় ধর্মে বিশ্বাস করতে খুব ইচ্ছা করত, এখন করে না।
নাস্তিক ভাই, দেখুন ত রফিক ভাই এসেই এত লম্বা কমেন্ট দেওয়ার কি দরকার ছিল আমি নিজেই কি ঔ বইটা পড়তে পাড়ি না ?{আগেই পড়েছি}
রফিক
ভাই, আমি আগে থেকেই নিজে কে নিচু মনে করি, নাহলে শিখব কিভাবে । এত লম্বা কমেন্ট বিজয় বঙ্গিতে দিয়ে কি লাভ হবে ।আপনিই বলেন ?
@ফুয়াদ, Fuwad Bhai, Nozrul er kobitar kotha jokhon bollen, tahole nicher line duti o nishchoi poresen:
Grontho pujise vonder dol,
murkhera shob shono;
Manush enese grontho,
grontho aneni manush kono.
Eta kintu oi Nozruler e kobita. Eta ki bujhai amake bakkha deben ki?
@Arif Khan,
Nazrul Islam bibinno shomoy bibinno type er kobita lek sen. ar bolesen
borto-maner kobi ami
bobhir shoter noi nobi…
unake nobir motho follow korar dorkar nai………………….
Nazrul islam k nasthik prove kor len but Nazrul Islam tto abhabeo uttor dite paren, “Ami ki bolechi j manush grontho ALLAH swt kas theke ane ni“…………………………………..
শুধু হজের সময় পাথরের চারদিকে ঘোরা বা পশ্চিম দিকে ফিরে নামজ নয় ইসলামের বহু কিছুতে পৌত্তলিকতার প্রমাণ পাওয়া যায়। আকাশ মালিকের ‘যে সত্য বলা হয়নি’ বইটাতেই এর অনেক উল্লেখ আছে। আমি বইটার ‘বোকার স্বর্গ’ অধ্যায়টা থেকে উল্লেখ করছি (পৃষ্ঠা -৭) –
ইসলাম কি পৌত্তলিকতা মুক্ত?
ইসলামের অনুসারীরা সোচ্চারে দাবি করেন যে, তাদের ধর্ম পৌত্তলিক রীতি নীতি থেকে পুরোপুরি মুক্ত। অথচ একটু চোখ মেলে তাকালেই বোঝা যায় – এ দাবীটি আসলে একেবারেই মিথ্যা। আল্লাহ নিজেই কোরানের বিভিন্ন সুরায় চন্দ্র, সূর্য, গোধুলী আর নক্ষত্রের নামে শপথ করেছেন (দেখুন, ১১৩ : ১, ৮৪ : ১৬-১৯ ইত্যাদি), বেশ কিছু সুরাতে দেখতে পাই ডুমুর, জলপাই, সিনাই পর্বত, নিরাপদ নগরী (৯৫:৩), বাতাসের (৭৭: ১), দ্রুতগামী ঘোড়ার (১০০: ১-৫) শপথ নেওয়া হয়েছে। জড় পদার্থ এবং নানা জীবজন্তুর নামে শপথ করার ব্যাপারটা পুরোটাই আসলে প্যাগান রীতি থেকে ধার করা। ইসলামে অন্তর্ভুক্ত হবার অনেক আগে থেকেই প্যাগানরা সূর্য, চন্দ্র কিংবা নক্ষত্রের নামে শপথ করতো কিংবা কালো পাথরের চারিদিকে সাতবার ঘুরতো। প্যাগানদের এই পৌত্তলিকতার রীতি অব্যাহত রাখার পরামর্শ আল্লাহই দিয়েছেন কোরানে (২ : ১৫৮) :
‘নি:সন্দেহে সাফা ও মারওয়া (মক্কার দুই পর্বত) আল−াহ্ তা’আলার নিদর্শন গুলোর
অন্যতম। সুতরাং যারা কা’বা ঘরে হজ্ব বা ওমরাহ পালন করে, তাদের পক্ষে এ দুটিতে
প্রদক্ষিণ করাতে কোন দোষ নেই।’
কোরানের অনেক সুরাতেই তাই এখনো প্যাগান দেবদেবীর নাম খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন আল্লাহ পবিত্র কারানে বলেন (৫৩ : ১৯-২০)ঃ
‘তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও ওযযা সম্পর্কে এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্পর্কে?’
ধর্মের ইতিহাস থেকে আমরা দেখেছি, একশ্বেরবাদী ধর্মগুলো সংগঠিত এবং বিস্তৃত হওয়ার পূর্বে মানুষ বিভিন্নভাবে প্রাক-ধর্মীয় ‘টোটেম-প্রথা’ (ঞড়ঃবসরংস) অনুসরণ করতো। টোটেম মানে সাধারণভাবে বিশেষ প্রজাতির প্রাণী; তবে বিশেষ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং জড়বস্তুকেও টোটেম হিসেবে পূজা করা হয়; যেমন হিন্দুরা নির্দিষ্ট ধরনের কালো রঙের পাথরকে ‘শিবলিঙ্গ’ বানিয়ে পূজা করে। ইসলামপূর্ব আরবে সার্বিয়েনরা ছিল নক্ষত্র পূজারী, হিমিয়ারবাসীরা সূর্যের উপাসনা করতো, আসাদ ও কিয়ানা গোত্রের লোকেরা ‘আল−াত’ দেবী হিসেবে চন্দ্রের, সাথে ‘মানাত’ দেবী হিসেবে ভেনাসের (শুক্র গ্রহ) ও ‘উজ্জা’ দেবী হিসেবে সাইরিয়াসের (লুব্ধক নক্ষত্র) পূজা করতো। কোরানে আমরা দেখি, সুরা নজমে স্পষ্টভাষায় বলা হয়েছে, “আল−াহ সাইরিয়াসের প্রভু” (সুরা ৫৩, নজ্ম, আয়াত ৪৯)। কোরানের সুরার অনেকগুলির নামকরণ হয়েছে প্যাগান দেব-দেবীর নামে, যেমন : সুরা ৮৬ ‘তারিকা’ নক্ষত্র দেবতার নাম, সুরা ১১০ ‘নসর’ প্রাচীন আরব্যগোষ্ঠী হিমিয়ারদের দেবতার নাম, সুরা ৯১ ‘শামস্’ মধ্যপ্রাচ্যে এক সময় ব্যাপকভাবে পূজিত সৌরদেবীর নাম। ইসলামপূর্ব আরবেও কাবা ঘরের এই পাথরকে পবিত্র মনে করা হতো, পূজা করা হতো। বর্তমানে হাজিদের কাবা শরিফে তাওয়াফের সময় পাথরে চুম্বন করা টোটেমপ্রথারই রূপান্তর মাত্র। আরবের বিখ্যাত জন্মান্ধ কবি পন্ডিত আবুল আলা আল-মারী হজ্জ্বকে সেজন্য ‘পৌত্তলিক ভ্রমণ’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন সঙ্গত কারণেই। হজের সময় হাজিরা মাথার চুল কামিয়ে ফেলেন, সাদা কাপড় (ইহরাম) পরিধান করেন, মক্কার কাবা ঘর থেকে কয়েকশো গজ দূরে সাফা-মারওয়া পাহাড়ের মধ্যবর্তী উপত্যকা অঞ্চলে সাতবার দৌড়াদৌড়ি করেন, মিনাতে কংক্রিটের তিনটি স্তম্ভকে ‘শয়তান’ বানিয়ে সাতবার করে মোট একুশটি ঢিল ছোঁড়েন। সেই ঢিলে আহত হয়ে এতোদিনে শয়তান মারা গিয়েছে কি-না জানা যায়নি, তবে
শয়তানকে মারতে গিয়ে নিজেদের প্রচণ্ড অন্ধবিশ্বাস আর আবেগের আতিশয্যে সৃষ্ট হুড়োহুড়ির কারণে পদপিষ্ট হয়ে নিরীহ হাজিরা প্রায়শই মারা যান! হজ্জ্ব ছাড়াও ইসলামে পশু কোরবানি প্রথার মূলে রয়েছে মানুষের টোটেম-প্রথার অনুসরণ। হাদিসেও আমাদের নবীজির পৌত্তলিক উপাসনার নানা প্রমাণ রয়েছে।
@রফিক,
আপনি এখানে অনেক আয়াত মারফত বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করে, ইসলামকে আক্রান্ত করেছেন । প্রতিটি আয়াত ব্যাক্ষা করে উত্তর দিতে হবে। তার চেয়ে আপনি নিজে পড়ে দেখতে পারেন, সামনের এবং পিছনের আয়াত সহ । নিজেই বুছতে পারবেন। ভাই, সাপ্তাহে class এবং job করে খুব বেশী সময় হাতে থাকে না । ঐ প্রশ্ন গুলির উত্তর মাথায় আসছে But এখনই ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না, আরও পরাশুনা করতে হবে। ভাই, আপনার কি মনে হয় এ সব প্রশ্ন ইসলামকে আগে কেউ করে নাই ।
হয়ত আমাকে অবুঝ অথবা মুর্খ অথবা অন্ধ বিশ্বাসী ভাবতে পারেন । এতে আমার কিছু বলার নেই ।
@রফিক,
রফিক ভাই আপনি যে প্রশ্ন গুলি করেছেন তা কি সততা জেনে করেছেন?? নাকি নিজের ইচ্ছে মতে করেছেন?? আমিতো দেখছি আপনার প্রতিটি প্রশ্নই একেবারেই মিথ্যা কারন হচ্ছে আপনি আরবি ভাষা জানেন না।যেমন,’নসর’ অর্থ হচ্ছে, মানুষ। ‘শামস্’ হচ্ছে সূর্য । আপনি যদি ভূল অর্থ করেন তাহলে ইসলামের কোন ক্ষতি হবে না কারন আল্লাহ নিজেই বলেছেন এই কোরআন আমি নাযিল করেছি আমিই রক্ষক। জ্ঞ্যানি কথায় আছে অল্প জ্ঞ্যান ভয়ংকর। আপনি আল কোরআন বুঝে পড়েন এর পরে যদি মাত্র একটা ভূল দেখাতে পারেন তাহলে আমি আপনার কথা মেনে নেব।
https://cid-f046251e1f11854d.office.live.com/viewpermissions.aspx/.Public/BanglaQuran.exe?ref=11
এখান থেকে কোনআন ডাউনলোড করে পড়ুন
অথবা নিচের ওয়েব সাইট থেকে পড়ুন
http://www.ourholyquran.com/
আসলে প্রত্যেকের চিন্তা-চেতনা ভিন্ন । এখান ঈ খোদার মহত্ব পৃথিবীর এক একটি মানুষ এক এক ধরনের । আমি যে পয়েন্ট থেকে বলতেছি, আপনি অন্য পয়েন্ট থেকে বলেতছেন । সবাই এক সিদ্ধান্ত পৌছে না । আমি মেনে নিচ্ছি যে, আমি কোন স্থিরকৃত বিশ্বাসকে জাস্টিফাই করতে গিয়েই যুক্তিগুলোকে হাজির করছি । কিন্তু, বিভিন্ন পরিস্তিথি, সময়, বই আর প্রকৃতি আমাকে স্থির বিশ্বাস এ পোছিয়েছে ।
আচ্ছা বলুনতো, মানুষ এতকিছু থাকতে GOD কে নিয়ে এত চিন্তা করে কেন ? কারন, মানুষ তার নিজের অজান্তেই কিছু বিশ্বাস করতে চায় ।
আপনি কি কাজী নজরুল ইসলামের “ক্ষমাকর হযরত” কবিতাটি পড়েছেন । এখানে হযরতের {সঃ} আদেশের কিছু পরিচয় পাওয়া যায় ।
আপনি কি হযরত বেলাল {রঃ} এর কথা চিন্তা করেছেন, যে ছিলেন কালো-গরীব এবং দাস । যার দুনিয়া ও সম্মান বলতে কিছুই ছিল না । তাঁর পায়ের আওয়াজ রাসূল {সঃ} মেহরাজে, আল্লাহর আরশে গিয়ে, ঐখানে সুনতে পান ।আপনি কি ভেবে দেখেছেন, আখিরাতে ঈশ্বরের কাছে তার কত সম্মান ।
আল্লাহ সর্ব মহান ।
@ফুয়াদ,
ভাইয়া আপনি বলেছেন, “আচ্ছা বলুনতো, মানুষ এতকিছু থাকতে GOD কে নিয়ে এত চিন্তা করে কেন ? কারন, মানুষ তার নিজের অজান্তেই কিছু বিশ্বাস করতে চায়।”
– আজব যুক্তি। আপনারা যদি গাদাগাদা খোঁড়া যুক্তি খাড়া না করতেন তবে মনে হয় না আমাদের এত চিন্তা করতে হত।
হ্যা,সত্যি বলতে আমি নিজেও বিশ্বাস করতে চাই। কিন্তু কিছুতেই একজন সৃস্টিকর্তাকে কোন জায়গায় স্থান দিতে পারি না। আমি সৃস্টিকর্তার পক্ষে অনেক ভাবে অনেক যুক্তি খুজে বের করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমাদের এই পৃথিবীর সব কিছুতেই এত বেশি অনিয়ম ও অনাচার যে শেষ পর্যন্ত মিলেছে এই যে, যদিও বা একজন সৃস্টিকর্তা থেকেও থাকে তবে সে হবে অন্ধ,বধির,অক্ষম এক অকেজো সত্তা। এরূপ সত্তাকে সর্বশ্রেষ্ঠের আসনে বসিয়ে পূজো দেবার থেকে তার মুখে চুনকালি দেয়া বা তাকে অবিশ্বাস করা অনেক যুক্তিযুক্ত। আপনার চারপাশে হয়ত গন্ডগোল,বিশৃংখলা, মানুষের কষ্ট দেখে আপনি অভ্যস্ত তাই সব কিছুতেই আপনি ঈশ্বর খোজেন। কিন্তু শুধু মানুষের কথাই ধরেন। কোটি কোটি মানুষ প্রতিদিন নাখেয়ে থাকে(কোথায় যেন পড়লাম,জাতিসংঘের হিসাব মতে তার সংখ্যা ১০০কোটি ছাড়িয়ে গেছে) আর বিল গেটসের মত কিছু মানুষ বিপুল সম্পত্তির মালিক ( আমি বিল গেটসের দোষ দেইনা।আমি শুধু বলতে চাই বিভেদটার কথা) সুদানের দারফুরে উদ্বাস্তু শিবিরে মুসলমানেরা নাখেয়ে মরে যাচ্ছে,যাও খাবার পাচ্ছে তাও ঐ নাস্তিক দেশগুলোর সাহায্য থেকেই। আর এদিকে আরব শেখেরা তেলের পাহাড়ে বসে এক্টার পর একটা হারেম বানান আর ফুটবল খেলার জন্য কোটি কোটি ডলার খরচ করেন। কেউ পাপ করা ছাড়াই কোটি কোটি টাকার মালিক, আর কেউ বেচে থাকার জন্যঅই পাপ করতে বাধ্য হচ্ছে। ( বাধ্য করা হচ্ছে)যেমন বাংলাদেশের কথাই ধরুন, বাংলাদেশ দরিদ্র বলে ধনিদের থেকে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে আর এই ঋনের দায় শোধ করার কোন উপায় না থাকায় তাদের সব অত্যাচার আমাদের মেনে নিতে হচ্ছে। আমেরিকা,ইরানের মত ধনি দেশ পারমানবিক বোমা বানাতে বিশাল পরিমান টাকা নষ্ট করছে( একে নষ্ট ছাড়া আর কিই বা বলা যায়!)। আর আফ্রিকার মানুষেরা নাখেয়ে মারা যাচ্ছে।
আপনার কল্পিত ঈশ্বর কি এগুলো দেখেনা? তাহলে সে চুপ কেন? পরকালে শাস্তি দেবেন? কিন্তু ইহকালেই বেচে থাকতে যে পাপ করতে হচ্ছে তার কি হবে?
ধরুন পতিতাবৃত্তির কথা। আমার জানা মতে পতিতাবৃত্তি মহাপাপের পর্যায়ে পরে। কোন মেয়ে কি কখনো নিজের ইচ্ছায় পতিতাবৃত্তির মত পেশায় যেতে চায়? তবুও সারা পৃথিবীতে লাখ লাখ মেয়ে পতিতাবৃত্তিতে যেতে বাধ্য হচ্ছে। কেন? পেটের দায়, পরিবারের দায়, বেশিরভাগ সময় জানের দায়, কারন মাফিয়া গোষ্ঠি বা অপরাধি গোষ্ঠি তাদের ও তাদের পরিবারের উপর হুমকি দিচ্ছে। তবে সেই দুঃখিনীদের দুঃখ কি সৃস্টিকর্তা দেখেন না?
পাপের কথা বাদ দিলেও আরো বেশ কিছু প্রশ্ন আমার মাথায় এখন ঘুরছে। যারা বিকলাঙ্গ বা প্রতিবন্ধি, তাদের জীবন ধারন কিযে কষ্ট কর তা আমরা সবাই জানি। তারা তাদের পরিবারের কাছেও অবাঞ্ছিত।
আবার ধরুন হিজড়া সম্প্রদায়ের কথা, এরূপ আজব সৃস্টি কেন আপনার সৃস্টিকর্তা সৃস্টি করলেন তা কি আপনি বলতে পারেন? তাদের অবস্থা আরো খারাপ তারা পরিবার থেকে তো বঞ্চিতই সাথে সাথে সমাজেও অবাঞ্ছিত।
আপনি কি বলতে পারেন প্রতিবন্ধি বা হিজড়া সম্প্রদায়ের কি পাপ বা দোষ যে তাদের কে এভাবে সৃষ্টি করা হল? এখানে আপনার সৃস্টিকর্তাকে আপনি কোথায় স্থান দেবেন। আমার মনে হয় আপনি বলবেন যে সৃস্টিকর্তারও তো ভুল হতে পারে!! কেন?
এগুলোর উত্তর খুজে বের করুন।
@tanvy,
pretek ti manush tar nijer obosthan theke vinno vabe porikki tto hoy. Ghure fire shob manush e porikkitto hoy.
Prithi bi jibon poricca shudhu.
ap ni ki mone koren Bill gets theke gorib manush shukeh nai !
atai ISlam bole j prithi bi poricca ketroo…
prithi bir udharoon amon j , ak bekti bhaag er tara keye, gase utloo. ar gase dekh loo j akti shap, oi oboshatay sshe mowmachir chak theke modhu kaitese, oita e duniar shuk ………………………………………
apni duniaakei sob kisu mone korteseen but muslim{mumin} ra kisui mone kortese na……….
atai difference ………………………….
@ফুয়াদ, না খেয়ে মরে যাবার নাম যদি পরিক্ষা হয়,শত্রুর বুলেটের সামনে মশা মাছির মত মরে যাওয়া যদি পরিক্ষা হয়,আমি পাপ করবো না সে গুনের(না দোষের?) কারনে যদি আমার পরিবারের মৃত্যুর নাম পরিক্ষা হয়,বিকলাঙ্গতার কারনে সমাজের সবার কাছে অবহেলার পাত্র হওয়া যদি পরিক্ষা হয়, একটা মুরগীর মত জবাই হয়ে মরে যাওয়ার নাম যদি পরীক্ষা হয়, ছিন্তাইকারির গুলির সামনে আমারই আপন কাউকে মরে যেতে দেখা যদি পরিক্ষা হয়, তবে ঈশ্বরের প্রয়োজন কি,তার দয়ার স্থানই বা কোথায় তিনি নাকি দয়ালু?{ অবশ্য তার দয়াতেও ঘাপলা আছে!! তিনি যাকে ইচ্ছা,যখন ইচ্ছা দয়া করেন(বিশেষত ক্ষমতাবানদের!!) গরীবের জন্য তিনি খুবই অনুদার)
সুন্দর একটা অজুহাত আছে যে সবই পরীক্ষা!! হায়রে পরীক্ষা! তিনি চেয়ে চেয়ে তামশা দেখবেন আর আমরা পরকালের আশায় আনন্দে বগল বাজাবো!!
আপ্নারে অবশ্য এত বুঝায়ে লাভ নাই।
শুধু পেটে ভাত না পরলে তারপর আপনি টের পাবেন পরকাল কই যায়!! আপনার আখিরাত তখন পৃথিবীর বাস্তবতার জানালা দিয়া পালানোর রাস্তা খুজে পাবেনা। পেটে খাবার না পরলে বুঝা যায় সৃস্টীকর্তা কত অচল।
@tanvy,
ata tto bishal emotional lekha. jai hok, duniya anondo furtir jayga na. koster jayga. akane kosto kortei hoy. apni ja e bolen……
apni hoytto janen na, Even Muhammod (s:) tar pita- ar mata hara atim obosthay daridrer modeh boro hoyechen…………….
ALLAH jare j obosthay diye chen shei obostha anusharei e puroskar pabe, amon o shomoy ash be jokon kew ak time namaz porle beheste jabe, abar amon o shomoy ash be ak time namaz mis er jonno dujok a jabe.
jai hok ata bishoy na, bishoy hoitese muslim der boishish tto shorbo obosthay ALLAH swt ke daka, sukh kin ba dukh………..
ALLAH kisu na dileoo daka, dileo daka……… akai Islam bole………..
ak bek-ti kuv bhalo manush, namaz ruza, dan khoyrat kore, but akdin ak ferestha a-she boltese, apnar nam tto ami jahannam er khathay dekhlam, sshe uttor diloo “ALLAH swt amake ja adesh disen ta e korsi, uni ama ke jahannam na Jannat a diben oita tar echacha” ALLAH SWT take ja diben , dujok hoileoo sshe khushi…….. ki-sukkon por oi Ferestha ashe bolte se apnar naam behesther khathay deksi………
DAY OF LAST JUDGEMENT er din ALLAH SWT TALAKE shob jigesh koire niyen, ar joto jukti torkko ase boilla niyen………… TOKON e SHOB CLEAR HOYE JABEN……….
আপ্নারে অবশ্য এত বুঝায়ে লাভ নাই, apanare kisui bujaite si na, onek shorol bekh ti jate apnader lekha poira matha kharap na kore SShe jonno e lekhtesi……………
ভাই , আগেই বলে নিচ্ছি আমি এত কিছু জানি না ।
থরের কোন শক্তি নেই তো পাথর ছুড়া কেন? শয়তানকে পাথর কেন বাংলাদেশে বসে ছুড়া হয় না- ঐ একটা জায়গায় কেন শয়তানকে পাথর ছুড়া হয়- প্রতি বছর লাখ লাখ হাজ্জী পাথর ছুড়ার পরেও শয়তানের কিছু হয় না?
আমি পাথরের খুটি কে উদ্দেশ্য করে বলছি । খুটি বা statue এর কুনো ক্ষমতা নেই। পাথরের ও নেই । Bangladesh এ ছুড়া হয় না Because It’s also for respecting Hz Abraham (a:) and his son.
{আপনি আলোচ্য পোস্ট- ও আপনার আলোচনা আরো কয়েকবার পড়ে দেখুন। দেখুনতো- আপনার করা যুক্তিগুলোর ধরণটি কেমন? আপনি কি আপনার কোন স্থিরকৃত বিশ্বাসকে জাস্টিফাই করতে গিয়েই যুক্তিগুলোকে হাজির করছেন না???} আমি নিজে নাস্থিক হয়ে জন্মাই নাই । তাহলে আমার কথা গুলো এমন ঈ হবে । Is not it natural ? If I was a non believer then became Muslim, then still my answer will same. Because I didn’t make that rule. Who made it, he describe it Like that way. Then other people describing it same way.
{এখন আপনি আমাকে বলুন- একজন পৌত্তলিক বা মুর্তি পুজারিও কি তার বিশ্বাস মতে যুক্তি সাজাতে পারে না???} হ্যা পাড়ে । তাই according to Islam, read and gain knowledge. When you understand the message of God, what that was, then read the Al Quran . Then every thing you will understand.
{আর, তারাও কি আপনার মতো- শেষে বলতে পারে না যে- অমুক দেবতা বা তমুক ভগবানই সবচেয়ে ভালো জানেন????? } আর যদি বলে, তাহলে ভুল হবে না যদি ইশ্বর কে উদ্দেশ্য করে বলে । According to Islam, Which they called দেবতা, We say them Angel বা ফেরেস্তা । But When they ask some help from দেবতা, then It’s wrong. Because দেবতা can’t help any one with out permission of GOD.They made দেবতা same power as GOD. that is the wrong. Ask help only to GOD, no one else.
Hoverer, In my writing you will find some mistake Because I passed H.S.C and Came overseas 2 years ago. job এ জাইতে হবে পরে বাকি অংশ বলি । আবার ও বলে নিচ্ছি আমি এত কিছু জানি না । আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, তিনিই ভাল জানেন ।
ভাই, আমি এত জ্ঞানী নই । just বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশুনা করি ।
আমার জানা মতে ঔই পাথরে দাড়িয়ে হযরত ইব্রাহীম (a:) ও হযরত ইসমাঈল (a) কাবা শরিফ নির্মান করেছিলেন । নবী (s:) ওই দুই নবী কে খুবই ভালবাসতেন । তাই তাদের প্রতি মহবত এর জন্য উনি চুমু দিতেন ।
নামাজ কাবার দিকে পড়া হয় Muslim দের একতার প্রতিক হিসাবে । এটা এক কেন্দ্রিক বিশ্ব ব্যবস্থার সরূপ। যেখান এ এখটি কেন্দ্রকে ঘিরে মানুষের আবর্তন । যেখানে সকল মানুষ ভাই বোন সাদা-কালো-গেরুয়া-হলুদ অথবা ধনী-গরীব । নবীর্ স্বপ্ন ছিল কাবা কে ভেঙ্গে পুরো জাগাকে ঘিরে আবার তৈরি করতে হযরত ইব্রাহীম (a:) এর মত যাতে সকল মানুষ এটার ভিতর এ যেতে পারে, কারো অনুমতির প্রয়োজন না হয় । তাৎকালীন সময়ে কুরাইশদের অনুমতি লাগতো এখন লাগে সৈদি বাৎসার । আমাদেব Bangladesh এর প্রধান মন্ত্রী রাষ্ঠ্রপতি এটার ভিতর যেতে পারে । এটা মসজিদ ছাড়া আর কিছুই নয় । নবীর সময় মানুষ কাবা র্ উপড় মানুষ দাড়িয়ে আজান দিত । শয়তানকে পাথর মারা দিয়ে বুঝানো হয় ‘দেখ পাথরের বস্তু টির কোন শক্তি নেই । তাৎকালীন মানুষের ঈমান বাড়ানোর জন্য ।
আসল বিষয় হইতেছে, নিজের মন থেকে অহংকার দূর করা ,ঈশ্বরকে সর্বশ্রেষ্ঠ ভাবা ।পৃথিবীর প্রতিটি বস্তুকে নিজের থেকে ভাল ভাবা, কারন পাথর পশু পাখি এদের কোন বিচার হবে না আর একটি গরীব নিস্ব অথবা মুর্খ ব্যক্তি ও আপনার থেকে আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় হতে পারে । হয়তবা আপনি আল্লাহর নিকট আমার চেয়ে অধিক প্রিয় । হয়তবা আপনি এমন ও একটি কাজ করছেন, যা আল্লাহর নিকট আমার তুলনায় অনেক প্রিয়। আল্লাহ সর্বজ্ঞানী, তিনিই ভাল জানেন ।
@ফুয়াদ,
আপনার আলোচনাটা মনোযোগের সাথে পড়লাম। আপনার কমেন্টটি আমার ভালো লেগেছে- কারণ আপনি সরল মনে ও সরল বিশ্বাসে যা ভেবেছেন ও ভাবতে পেরেছেন- তাই লিখেছেন। এবং এটাও মনে হয়েছে আপনি বিষয়গুলো নিয়ে ভাবেন ও ভাবতে ভালোবাসেন। তাই আপনার ভাবনার খোরাক হিসাবে কটি কথা বলছি:
আপনি আলোচ্য পোস্ট- ও আপনার আলোচনা আরো কয়েকবার পড়ে দেখুন। দেখুনতো- আপনার করা যুক্তিগুলোর ধরণটি কেমন? আপনি কি আপনার কোন স্থিরকৃত বিশ্বাসকে জাস্টিফাই করতে গিয়েই যুক্তিগুলোকে হাজির করছেন না???
শয়তানকে পাথর ছুড়ে মারা মানে দেখ পাথরের কোন শক্তি নেই- তৎকালীন মানুষের ঈমান পোক্ত করার উদ্দেশ্যে- এ কথার মাধ্যমে কি দেখাতে চেয়েছেন? পাথরের কোন শক্তি নেই তো পাথর ছুড়া কেন? শয়তানকে পাথর কেন বাংলাদেশে বসে ছুড়া হয় না- ঐ একটা জায়গায় কেন শয়তানকে পাথর ছুড়া হয়- প্রতি বছর লাখ লাখ হাজ্জী পাথর ছুড়ার পরেও শয়তানের কিছু হয় না?….. এসবেরও হয়তো একটা জবাব বানিয়ে ফেলবেন, এখন আপনি আমাকে বলুন- একজন পৌত্তলিক বা মুর্তি পুজারিও কি তার বিশ্বাস মতে যুক্তি সাজাতে পারে না???
আর, তারাও কি আপনার মতো- শেষে বলতে পারে না যে- অমুক দেবতা বা তমুক ভগবানই সবচেয়ে ভালো জানেন?????
@নাস্তিক,
“Hajj is the annual Convention in a specified time while Umrah is a visit to the Masjid of Makkah any time during the year. Both have a sublime objective as the Quran explains, although Muslims have reduced them into mere rituals similar to the Days of Ignorance. There is no mention of kissing the black-stone in Kabah, any “holiness” about the ZAM ZAM water, or that of throwing rocks at the three pillars signifying Satan.
The Noble Objective of the Pilgrimage is to arrange regular and intermittent international conferences in Makkah. Delegates from all over the world would get together there and devise ways to make the world a better place to live.“
Thanks.
Ivy
@নাস্তিকের ধর্মকথা,
পাথর মারার সাথে হিন্দুদের মূতি পুজার কি সম্পর্ক??
হজ্জ হচ্ছে বিশ্বমুসলমানদের সবোর্ত্তম ভ্রাতৃত্ত। যেহেতু আল্লাহ পবিত্র কোরআনরে অনকে সুরায় বলছেনে আল্লাহকে মান এবং নবী মুহাম্মদ (সঃ)কে অনুসরন কর। তাই হজের মধ্যে যত নিয়ম কানুন আছে সবই নবীজী মুহাম্মদ (সঃ) কে অনুসরন করা হয়। আপনি কি মাত্র একটা সহি হাদিস দেখাতে পারবেন যে, নবীজী মুহাম্মদ (সঃ) তার জীবনে এমন কোন একটা কাজ করেছে যা মানবাধীকারের বিরুদ্ধে বা মানুষের জন্য ক্ষতিকর? তাহলে আপনার কথা মানতে পারি।
আর হিন্দুদের সবচেয়ে পবিত্র গ্রন্থ হল বেদ এবং উপনিসাদ। হিন্দু পন্ডিতরা বলে “যদি কোন কথা বেদ এর বিরুদ্ধে যায় তাহলে বেদকেই মানতে হবে, যদিও বেদ এর পুরোটা আমাদের কাছে নাই ৯৯%হারিয়ে গেছে, বাকি ১% কঠোর ভাবে মানতে হবে।” আপনি কি জানেন হিন্দু শব্দটা বেদ গ্রন্থে নেই। হিন্দু পন্ডিতদের মতে হিন্দুদের হিন্দু বলা উচিৎ নয়, তাদেরকে বলা উচিৎ বেদান্তবাদী এবং ধর্মকে বলা উচিৎ বেদিক ধর্ম। আর এই বেদের কোথাও মূতি পূজা করার কথা বলা হয়নি বরং নিষেধ করা হয়েছে। ছান্দগনি উপনিসাদে উল্লেখ আছে ch. ৬ sec. ২ v.১ বলা হয়েছে ( এক কাম এক দ্বিতিয়াম) অর্থ : শ্রষ্ঠা মাত্র এক জনই দ্বিতৃয় কেউ নেই। যজুর বেদে উল্লেখ আছে ch.৩২ v.৩, এবং সেতাসুত্র উপনিসাদের ch.৪ v.৯ (না আছি প্রতিমা আস্তি) অর্থ: শ্রষ্ঠার কোন প্রতিকৃতি নেই, কোন ছবি নেই, কোন ভাশ্কর নেই, কোন রূপক নেই, কোন মূতি নেই।
সেতাসুত্র উপনিসাদে উল্লেখ আছে ch.৪ v.২০ শ্রষ্ঠা হলেন নিরাকার, কেউ তাকে চোখ দিয়ে দেখতে পায় না। হিন্দুদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল ভগবাদ গীতা ভগবাদ গীতায় উল্লেখ আছে ch.৭ v.২০ সেই সব লোক যাদের বিচার বুদ্ধি কেরে নিয়েছে জাগতিক আকাঙ্খায় তারা সাম্ভতির বা অপদেবতার পূজা করে।এর সাম্ভতি অর্থ হচ্ছে মানুষের তৈরি কোন জিনিষ।
যজুর বেদে উল্লেখ আছে ch.৪০ v.৮ সর্বশক্তিমান শ্রষ্ঠার কোন আকার নেই তিনি পবিত্র।এ ছারাও বেদের অনেক যায়গায় উল্লেখ আছে। তাহলে কোথায় দেখলেন হিন্দুদের মূতি পূজা করতে বলেছেন? হিন্দুদের ধর্ম গ্রন্থ হিন্দুরা মানে না তাহলে কি আপনি বলতে চান হিন্দুরা ঠিক। আমি বিভিন্ন ধর্মের ছাত্র
@মো: সাগর,
আমি just বুঝাতে চেয়েছি যে পাথরে চুমু খাওয়া তেমন কাছুই নয় হাদিস অনুসারে ।
@ফুয়াদ,
যে পাথরের উপকার বা অপকার করার ক্ষমতা নেই- তাকে কেন নবী চুমু খেতে গেলেন?
আর, এই চুমু খাওয়া তেমন কিছু না হওয়ার পরেও কেন- ওমর বলেন আর অন্যান্য মুসলিমেরা এত গুরুত্বের সাথে চুমু খাওনটারে নেয়? এক মুহম্মদ সা চুমু খেয়েছেন বলেই????
যাউকগা- ঐ টা বাদ দেন: নামাজ পড়ার জন্য কাবার দিক মুখ করার দরকার কি- এটা আমাকে বুঝান????
@নাস্তিকের ধর্মকথা,
এই পাথররে উপর চুমু খাওয়ার কারন হল, আল্লাহ পবিত্র কোরআনরে অনকে সুরায় বলছেনে আল্লাহকে মান এবং নবী মুহাম্মদ (সঃ)কে অনুসরন কর
নামাজের সময় কাবার দিক মুখ করার কারন হল আল্লাহ পবিত্র কুরআনের সুরা বাকারার (২) ১৪৯,১৫০ নং আয়াত বলেছেন, আর যেখেনেই থাক না কেন? মসজিদে হারাম (কাবা)এর দিকে মুথ ফেরাবে, যাতে তোমাদের বিরুদ্ধ লোকজনের কোন হুজ্জত না থাকে।
যুক্তি:
১: প্রতিটি জিনিসেরই একটা বৃত্ত আছে মুসলমানদের বৃত্ত হল কাবা
২: ধরুন কোথাও এখন নামাজ পরানো হবে কেউ বলবে পশ্চিম দিক কেউ বলবে পূর্ব দিক কেউ দক্ষিন বা উত্তর, এটা হলে সেথানে একটা গন্ডোগল বাদবে
৩:পৃথিবীর ম্যাপ দেখলে বুঝতে পারবেন কাবা শরীফ পুথিবীর কেন্দ্রে আছে।
আগে মুসলিমরা এই ম্যাপ একেছিল, বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্ব একেছে।
@ফুয়াদ,
Have you ever think one question—are these ahadith reliable, how did they collect these ahadith around 200 years later after the death of Muhammad (s)? Was there any written evidence?
Thanks.
Ivy
@ivy,
এটি অনেক কঠিন প্রশ্ন ।
আমার সল্প জ্ঞানে আমি যা জানি তা হচ্ছে ,
বহু মানুষের বিশাল পরিশ্রম দ্বারা হাদিস সংগ্রহ করা হয়েছে । There is subject called “hadiS science” or “Fiquh” . Its very complex. Who collected these hadis, they did high sacrifice for collecting hadis.
even Immam of Fiquh, was running around whole world for collecting only one hadis. They judged the life of Sahabah who narrated it. and judged the work by whom hadis came to Immam.
Then they collected 2 million – 400,000. Then they examine it by different way and scientific way. then religious way also.
Only 6000 or less, hadis, they called “sohi”.
তারপর ও অনেক নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে । এই ৬০০০ সহি হাদিস গুলিকেও পরিক্ষা করা হয় । এগুলোর মধ্যে কিছু সংখ্যক মুটামুটি নিশ্চিত যেমন বিদায় হজ্ এর ভাষন । I don’t know any thing about Fiquah, You need to study Fiquah for understanding.
তারপরও ভুল হতে পারে, মানুষ মাত্রই ভুল । Fiquh পড়লে আপনি নিজই বুঝতে পারবেন কোনটি weak, কোনটি Strong, কোনটি অনির্ভযোগ্য, কোনটি অনিশ্চিত ।
Strong মানেই ১০০ % রাসূল সঃ কথা বুঝায় না । মানে দলিল Strong.
@ফুয়াদ,
If you have time, please go to this link:
http://blog.mukto-mona.com/?p=1322
In this link, readers expressed their opinions about the e-book of Akash Malik. If you read, you will understand what I am taliking about.
Thanks.
Ivy
@ivy,
I already read it before, and book as well. Thanks.
After reading Akash malik books, I understood where are they questioning, as well as I realized the answer also.
Look,
One of their argument is Allah {swt} used many pagan trams or pagan style , Is it mean Islam not free from Pagan. Allah {swt} use Arabic language and Arabic word , Arabic language used by pagan before Hz {s:} . Is it mean Islam not free from pagan ?
no never. Allah swt used different word for different purpose .
just simple answer from western philosophy. @ Ivy,
If you need to know the answer from Islam, just Read {full}, ‘Tafsirul Marifatul Al Quran’.
একটি বাংলা ভাবসংপ্রষারণে পড়েছিলাম ।
নিন্দুকেরে বাসী আমি, সবার চেয়ে ভাল,
যুগ যনমের বন্দু আমার, আধার ঘরের আলো
সবাই মোরে ছারতে পারে, বন্দু যারা আছে,
নিন্দুক, সেত ছায়ার মত থাকবে পাশে, পাশে ।
এর চেয়ে নির্জলা সত্য বোধ হয় কিছু নেই। আজ যারা ধর্মকে ডিফেন্ড করেন, তাদের প্রত্যেকের বিশ্বাস আসলে পৈত্রিক বিশ্বাসের সূত্রে প্রাপ্ত। এই বিশ্বাসটাকেই বিভিন্ন ছলা-কলা ব্যবহার করে এমন ভাবে পরিবেশন করেন যে মনে হবে কত কিছু জেনে বুঝে তারপর তারা সেটা ডিফেন্ড করছেন। এগুলো আর কিছুই নয়, নিজের মনকে সান্ত্বনা দেয়ার অপচেষ্টা। রিচার্ড ডকিন্স সেজন্যই বলেছেন –
“Out of all the sects in the world, we notice an uncanny coincidence: the overwhelming majority just happens to choose the one that their parents belong to. Not the sect that has the best evidence in its favor … when it comes to choosing from the smorgasbord of available religions, their potential virtues seem to count for nothing, compared to the matter of heredity. This is an unmistakable fact; nobody could seriously deny it.”
সেই পাথরে এখনো মুসলমানেরা চুমু খায় ।
এখান এ দেখুন…………………….
According to Sahih Bukhari, Volume 2, book of Hajj, chapter 56, H.No. 675.
Umar (may Allah be pleased with him) said, “I know that you are a stone and
can neither benefit nor harm. Had I not seen the Prophet (pbuh) touching (and
kissing) you, I would never have touched (and kissed) you”.
@ফুয়াদ,
বলতে পারবেন- কেন নবীজী ঐ পাথরে চুমু খেতো????
আর- নবীজী একটা পাথরকে চুমু খেত জন্যই সমস্ত মুসলমানদেরই বা কেন সেটাতে চুমু খেতে হবে?????
@নাস্তিকের ধর্মকথা, নবীজি ত আয়েশাকেওচুমু খেয়েছেন, তাতে কি হয়েছে?