ড. ম আখতারুজ্জামানের মুখোমুখি : বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিবর্তনবাদ



ছবিঃ
ড. ম আখতারুজ্জামান


ডঃ ম আখতারুজ্জামান বাংলাদেশে বিবর্তনবিদ্যার উপর  হাতেগোনা মুষ্টিমেয় বিশেষজ্ঞদের একজন।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন দীর্ঘদিন, কাজ করেছেন বিভাগীয় চ্যায়ারম্যান হিসেবেও।  তিনি বায়োটেকনলজী গবেষণা ইন্সটিটিউটের প্রাক্তন পরিচালক।  দেশ বিদেশের প্রখ্যাত জার্নালে তার গবেষণাপত্র প্রকাশিত  হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নিবেদিতপ্রাণ এ শিক্ষক  অবসর নেবার আগপর্যন্ত নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সাইটোজেনেটিক্স গবেষণাগারের প্রধান হিসেবে।  গবেষণার পাশাপাশি তিনি বাংলায় বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রেও একজন শীর্ষস্থানীয় কান্ডারী।  মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্তরে জীববিজ্ঞানের উপর পাঠ্যপুস্তক রচনার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য লিখেছেন  কোষবিদ্যা, বংশগতিবিদ্যা, কোষবংশগতিবিদ্যা এবং বিবর্তনবিদ্যা সহ অসংখ্য পুস্তক।  তার বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত বিবর্তনবিদ্যা বইটি ১৯৯৮ সালে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানপুস্তক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে।  চার্লস ডারউইনের বিখ্যাত ‘অরিজিন অব স্পিশিজ’ গ্রন্থটি তিনি প্রথমবারের মত বাংলায় অনুবাদ করেন ‘প্রজাতির উদ্ভব’ শিরোনামে। এছাড়াও তার করা অনুবাদের তালিকায় আছে Beryl Williams –এর জীবাণু থেকে ঔষধ এবং স্টিভ জোন্সের জিনের ভাষা সহ অনেক গ্রন্থ।  এর বাইরে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য তিনি কাজ করেছেন;  উদার, প্রগতিশীল এবং স্যেকুলার ব্যক্তিত্ব হিসবেও তিনি চিন্তাশীল মহলে  সুপরিচিত।


ডারউইন দিবস ২০০৯ কে কেন্দ্র করে বন্যা, অভিজিৎ এবং বিপ্লব মুখোমুখি হন ড. আখতারুজ্জামানের সাথে হঠাৎ করেই।  আলাপচারিতায় উঠে আসলো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য…


 



(১)


 


 


(২)


 


 


(৩)