আমাদের মরণোত্তর চক্ষুদান
অনন্ত বিজয়, বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক। যুক্তি পত্রিকা সম্পাদনা করেন। মুক্তমনার একজন নিবেদিতপ্রাণ সদস্য। সংরক্ষনশীল সনাতন ধর্মের মিথ, কুসংস্কার এবং অনুদার সমাজ কাঠামোর একজন প্রবল সমালোচক। মানবতা এবং যুক্তিবাদ প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০০৬ সালে মুক্তমনা এওয়ার্ড পেয়েছেন। ইমেইল – [email protected]
সাত হাজার বছরের অন্ধকার মুক্ত এইসব তরুণদেরকে অভিনন্দন! এতে পরিস্কার বুঝা যায় আমাদের ভবিষ্যত পৃথীবিটা হবে খুবই বিঞ্জ্যান ভিত্বক।আজকের যে মরণোত্তর নিজ চক্ষু বা দেহ দনের অঙ্গিকারের কাজটা নিজেই করতে হয় তা একদিন হয়তো হবে একটা মজার ইতিহাস আগামী দিনের বিঞ্জ্যান মনস্ক একজন নৌকার মাঝি কিম্বা একজন কৃষকের কাছে। আজকের সমাজের আমরা গ্রামের সাধারণ মানুষরাও জানি মানুষ মরার ২৪ ঘণ্টা পরও শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নষ্ট হয় না। মানে নির্দৃষ্ট সময় পর্যন্ত মৃত দেহের প্রতিটি কোষ জিতা থাকে। একমাত্র বিঞ্জ্যান ও বিঞ্জ্যানমনস্কতাই পারে মানুষকে তথাকথিত ভয় ও লোভ থেকে মুক্ত করে আনতে।মানব শরীর গাড়ি-ঘোড়ার যন্থ্র পাতির মতই একদিন আজকের এই অনগ্রসর সমাজে ব্যবহার করবে মানুষ।
great !
It’s a great gift for human being.Yours work encourge to society to realise his duity and liability. I thanks to Anantada,Liton,Monir and all members.
Sumon
Metropolitan university,
Sylhet,
Bangladesh.
নয় জন মানবতাবাদী তরুণের মধ্যে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে মুসলিম অরিজিনের দেখছি ৫০% এর ও কম। মুসলমানদের কৃপন মননের উত্তম উদাহরন এটি। 🙁
এ রকম একটা মানবতাবাদী কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়ার জন্য অনন্ত এবং তার তরুণ বন্ধুদের প্রতি রইলো আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন।
শ্রোভে গা না ভাসিয়ে শ্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্যে অনন্ত সব সবাইকে সংগ্রামী অভিনন্দন।
অভিজিৎ এর মতের সাথে একমত হয়ে অনন্তদের বলছি তোমরা স্রোতের একেবারে বিপরীতে দাড়িয়ে যে মানবতাবাদী উদাহরন সৃষ্টি করলে তা বাঙালীদের জীবনে এক মাইলফলক স্বর্নময় কাজের নিদর্শন ও আলোকবর্তিতা প্রমান হয়ে থাকবে।
ভালো থেকো।
মামুন,
সুইডেন।
Great !
We need to follow it up – with the whole body
Keep it up – this is the essence of humanity.
Hasan Mahmud.
এটা একটা খুবই ভাল কাজ হয়েছে, অনন্ত। এভাবেই মানুষের সচেতনতা জাগাতে হবে। শুধু চোখ না, আমি তো চাই সকলে মরণোত্তর দেহদান করে যাক। যাত্রা শুরু হোক এখান থেকেই। মনে আছে তো আরজ আলী মাতুবুবর তার মৃতদেহ মেডিকেলে দান করা নিয়ে কি লিখেছিলেন?
শুধু আরজ আলী মাতুব্বর নয় – ড. আহমেদ শরীফ, ড. নরেন বিশ্বাস, ওয়াহিদুল হক কিংবা গায়ক সঞ্জীব চৌধুরী যা করেছেন তা হোক সকলের অনুপ্রেরণা।
জাহিদ রাসেলের একটা চমৎকার প্রবন্ধ আছে এ নিয়ে।
অনন্তকে আবারো ধন্যবাদ জানাই চমৎকার একটি উদ্যোগ নিয়ে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য।